London asked astrophysics Quantum Fields to write the Papers
Rakim University announces the cancellation of existing scientific theories, citing fundamental flaws in understanding black holes, dark matter, and quantum fields. They urge minimal use of dangerous energy sources due to planetary alignment issues.
:-: Congratulation from Rakim University
Rakim University,Prannathpur,Bangladesh Black Hole, Dark Matter, all creations due to Twin Theory, Einstein's Theory of Relativity, Hawking's One Space Big Bang, Max Planck's Quantum Field Theory have been cancelled. The basic principles of all faculties are abolished. Since all creations are twin and real, the current curriculum's studies are making garbage in all of the universities of the world.
These theories are being sent around the world because the alignment of our planetary system has been destroyed. Another article that went to Rakim University's web site, X last night. Because of the burning of Zafar Iqbal sir's books, the three scientists mentioned had they been alive, they would have burnt their doctrines too.
I saw that the non-profit physics institute in London called all the astrophysicists in the world to prove the quantum field theory. Which has been shown with pictures of black holes in galaxies. Thanks to this institute.
No one has the power to prove the quantum field. Because there is no such thing as a vacuum anywhere in the twin universes. Black holes are single and flow currents of infinite time that are invisible. It is not possible to run any matter through it, it will get stuck or disappear. And because there is matter in creation, anti-matter rotates in opposite spins. Light also means that the source is spinning in the direction in which the light is projected, and another source is created and spins in the opposite direction.Where both its points meet is the black hole and the light ends there. This means that a spring is stretched in the direction it is sent and As it moves forward, the spring also tilts like a mass factor. In the opposite direction, in the anti-direction, the opposite direction of the same light, but of different charges, forms an anti-direction beam of darkness that converges into a black hole. And if you see the light being created in the direction that is dark, you will see the illuminated space and the shadow coating will be seen to bend and go away and the darkness will seem to disappear. But the charge of matter opposite to darkness makes everything illuminated with the charge of light. This sparking light becomes less and more concentrated to create a concentration of light and darkness for a certain period of time.Also because light is twin matter anti matter and anti matter of all matter 15 earths and 13 anti matter in 6 twin fields of anti matter planetary systems are real.
Artificial light can be created by placement of natural twin matter. It creates an artificial field by destroying nature's alignment. Anti-field extinguishes where it burns. And it burns where it goes out. Such is the character of asteroids and comets in our planetary system. And the planets in the galaxy are nebulae, its anti-field is the exact opposite pulsar.
Twin Quasars Twin meteors are early object-forming springs in astrophysics that are curved like triangular bows that split and anti-split to cause twin scattering and simultaneous contraction or dark twin matter. Entering both of these anti-direction stages causes the black hole to fold and disappear as it is sent to another level. This is what we call burning.
Twin Quasars Twin meteors are early object-forming springs in astrophysics that are curved like triangular bows that split and anti-split to cause twin scattering and at the same time contraction or dark twin matter. The black hole bends them like a bow and sends them to another level, disappearing. This is what we call burning.
By showing the space vacuum of the quantum field where the flow of light electron beams or photons is shown in a space, you will notice that some orbits are moving away and some are moving closer to the center. This also means that the concentration of these beams is more or less negligible.
Again in this quantum method the electricity that flows, the technology is being used and as the method is the theory of vacuum space, a space twin is being cut and an anti space is being created. The source of electricity is planetary mineral matter that destroys Earth's sustaining oxygen-nitrogen chains.
Since there is no vacuum in creation, and black holes exist in vacuums, the CERN lab is expanding space with a black hole artificial Earth.
Therefore, Rakim University is asking to use very little of this source of energy as it is at a dangerous level.
Limited use of solar systems and small radioactive uranium reactors or engines with Rakim University's paid infrastructure. This is why I have been telling the UN Security Council for a long time. The United Nations, the symbol of peace and security in the Planetary Twin Fields, cannot stop the war because the Security Council has few countries with veto power. Each one differs in its strength and is outside of consensus.
Half of the artificial world will disappear into the black hole from the total of the other member states and oceans, including the countries that demonstrate the weapons scale of false science education.
লন্ডন পেপার্স করতে বলেছে এস্ট্রো ফিজিক্স কোয়ান্টাম ফিল্ডকে ।
:-: রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিনন্দন
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়,প্রান্নাথপুর বাংলাদেশের ব্ল্যাক হোল,ডার্ক ম্যাটার,সব সৃষ্টি টুইন থিওরির কারণে আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলেটিভিটি,হকিংয়ের এক স্পেসের বিগ ব্যঙ,ম্যাক্স প্ল্যাঙ্কের কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরি বাতিল হয়েছে। সব ফ্যাকাল্টির মৌলিক তত্ব বাতিল হয়েছে, সব সৃষ্টি টুইন বলে বর্তমান ক্যারিকুলামে স্টাডি পৃথিবীর সব বিশ্ববিদ্যালয় আবর্জনা তৈরি করছে।
আমাদের প্ল্যানেটারী সিস্টেমের এলাইনমেন্ট ধ্বংস হয়েছে বলে সমগ্র পৃথিবীতে পাঠানো হচ্ছে এসব থিওরি। গতকাল রাতে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইড,X এ যে আর একটি আর্টিকেল গিয়েছে সেই আর্টিকেলে ড. জাফর ইকবাল স্যারের বই পোড়ানোর কারণে বলেছি উল্লেখিত তিন বিজ্ঞানী বেঁচে থাকলে তারাও তাদের ডকট্রিন পুড়ে ফেলতেন।
দেখলাম লন্ডনের নন প্রফিট ফিজিক্স ইনস্টিউট পৃথিবীর সকল এস্ট্রো ফিজিক্সকে কল করেছে কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরি প্রমাণ করে দেখাতে। যা গ্যালাক্সিতে ব্ল্যাক হোলের ছবিসহ দেখিয়ে বলা হয়েছে। ধন্যবাদ জানাই এই ইনস্টিউটকে।
কোয়ান্টাম ফিল্ড প্রমাণ করার ক্ষমতা নেই কারো। কেননা ভ্যাকুয়াম বলতে কোনো কিছু নেই টুইন মহাবিশ্বের কোথাও। ব্ল্যাক হোল সিঙ্গেল এবং অসীম সময়ের বর্তমান কাল প্রবাহিত হয় যা অদৃশ্য। এর ভেতর দিয়ে কোনো ম্যাটার চালানো সম্ভব নয় আটকে যাবে বা বিলুপ্তি দেখাবে। আর সৃষ্টিতে ম্যাটার আছে বলে এন্টি ম্যাটার পরস্পর বিপরীত স্পিনে ঘুরছে। আলোও ম্যাটার বলে যে দিকে আলো প্রক্ষেপন করা হয় এর উৎস বাঁকিয়ে চলছে আর বিপরীতে আর একটি উৎস তৈরি হয়ে বিপরীত দিকে স্পিন করছে। এর উভয় বিন্দু যেখানে মিলিত হয় তা ব্ল্যাক হোল এবং আলো সেখানে গিয়ে শেষ হয়ে যায়। এতে বোঝা গেলো একটি স্প্রিং যেদিকে পাঠানো হয় তা প্যাঁচিয়ে যায় এবং সে অগ্রসর হয়ে ভরের কারণের মতো স্প্রিংও হেলে পরে। বিপরীত দিক থেকে এন্টি ডাইরেকশনে এমন আলোর বিপরীত একইরকম কিন্তু পৃথক চার্জের অন্ধকারের বিম এন্টি ডাইরেকশন তৈরি হয়ে ব্ল্যাক হোলে মিলিত হয়। আর যে ডাইরেকশন অন্ধকার সেখানে আলো তৈরি হতে দেখলে তা আলোকিত স্পেস দেখা যাবে এবং ছায়ার প্রলেপ মাখিয়ে বাঁকিয়ে চলে যেতে দেখা যায় এবং অন্ধকার সরে যায় মনে হয়। কিন্তু অন্ধকারের বিপরীত ম্যাটারের চার্জ আলোর চার্জের সাথে সবকিছু আলোকিত করে তোলে। এই স্পার্কিং লাইট কম এবং বেশি কনসেন্ট্রেটেড হয়ে আলো অন্ধকারের কনসেন্ট্রেশন তৈরি করে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। আলোও যেহেতু টুইন ম্যাটার এন্টি ম্যাটার এবং সব ম্যাটারের এন্টি ম্যাটার ১৫ টি পৃথিবীতে এবং এন্টি ম্যাটার প্ল্যানেটারী সিস্টেমের ৬ টির টুইন ফিল্ডে ১৩ টি এন্টি ম্যাটার বাস্তব।
কৃত্রিম আলো তৈরি করা যায় ন্যাচারাল টুইন ম্যাটারের প্লেসমেন্ট করে। এতে ন্যাচার এলাইনমেন্ট ধ্বংস করে কৃত্রিম ফিল্ড তৈরি করে। যেখানে জ্বলে সেখানে এন্টি ফিল্ড নিভিয়ে দেয়। আর নিভে যেখানে সেখানে জ্বলে। এস্টরয়েড,ধূমকেতুর ক্যারেক্টার এমন এভাবে আমাদের প্ল্যনেটারী সিস্টেমে। আর গ্যালাক্সিতে গ্রহগুলো নীহারিকা, এর এন্টি ফিল্ড হুবহু বিপরীত পালসার।
টুইন কোয়েসার টুইন উল্কা এস্ট্রো ফিজিক্সে প্রাথমিক অবজেক্ট তৈরির স্প্রিংয়ের স্টেজ যা ট্রায়াঙ্গুলার ধনুকের মতো বাঁকা যা স্প্লিট ও এন্টি স্প্লিট হয়ে টুইনভাবে বিচ্ছুরন ঘটায় এবং একই সংগে কন্ট্রাকশন বা অন্ধকার টুইন ম্যাটার তৈরি করে। ব্ল্যাক হোল এদেরও ধনুকের মতো বাঁকিয়ে অন্য স্তরে পাঠায় বলে অদৃশ্য হয়ে যায়। এটিকে আমরা পুড়ে যাওয়া বলছি।
কোয়ান্টাম ফিল্ডের স্পেস ভ্যাকুয়াম দেখিয়ে যে এক স্পেসে আলোর ইলেক্ট্রন বিমের প্রবাহ বা ফোটনের প্রবাহ দেখানো হয় সেখানে লক্ষ্য করে দেখবেন কোনো অরবিট দূর দিয়ে ঘুরে আসছে আবার কোনটি সেন্টারের কাছাকাছি দিয়ে। এতেও বোঝা যায় এই বিম গুলোর কনসেন্ট্রেশন নেগলিজিবল পর্যায়ে কমবেশি আছে।
আবার এই কোয়ান্টাম মেথডে যে ইলেক্ট্রিসিটি প্রবাহ করে, প্রযুক্তির ব্যবহার হয়ে আসছে এবং মেথডটি ভ্যাকুয়াম স্হানের থিওরি হওয়ায় একটি স্পেসের টুইন কেটে যাচ্ছে আর একটি এন্টি স্পেস তৈরি হচ্ছে। বিদ্যুত তৈরির উৎস প্ল্যানেটারী খনিজ ম্যাটার যা পৃথিবীর টিকে থাকার অক্সিজেন নাইট্রোজেনের চেইন ধ্বংস করে ফেলছে।
সৃষ্টিতে ভ্যাকুয়াম না থাকায় এবং ভ্যাকুয়ামের স্হলে ব্ল্যাক হোল থাকায় সার্ন ল্যাবকে ব্ল্যাক হোল কৃত্রিম পৃথিবীর স্পেস বড় করে দিচ্ছে।
এজন্য ইনার্জির উৎস বিপদজনক পর্যায়ে বিধায় এর খুব কম ব্যবহার করতে বলছে রাকীম ইউনিভার্সিটি। সোলার সিস্টেমে সীমিত ব্যবহার ও রেডিও এক্টিভ ইউরেনিয়ামের ছোট ছোট চূল্লি বা ইঞ্জিন দিয়ে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রদেয় পরিকাঠামো তৈরি করে সীমিতভাবে করুন। এজন্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদকেও বলে আসছি দীর্ঘদিন থেকে। প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ডের শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতিক জাতিসংঘ সে যুদ্ধ থামাতে পারে না এজন্য যে নিরাপত্তা পরিষদের ভেটো ক্ষমতার কয়েকটি দেশ আছে। যে যার শক্তিতে আলাদা এবং ঐক্যমতের বাহিরে থাকে। ভুল বিজ্ঞান শিক্ষার ওয়েপন স্কেলের শক্তিপ্রদর্শনকারী দেশসহ অন্যান্য সদস্য দেশ ও সাগর মহাসাগরের টোটাল থেকে অর্ধেক কৃত্রিম পৃথিবী ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।