If life forms outside the Earth, half the Earth will be destroyed by fire
Documentary Evidence:- Planetary twin fields rotate in opposite spins. Imagine it in a bore model like the CERN lab, although the bore model is not exact. Because no twin atom fields show identical beam production. Which vanishes and re-exists in black hole theory. In the case of small beams, it is difficult to show extinguishing and burning.Which in the case of twin earths is observed at a time interval of 12 hours by the time of two Udayaso (rising & setting).
Documentary Evidence:- Planetary twin fields rotate in opposite spins. Imagine it in a bore model like the CERN lab, although the bore model is not exact. Because no twin atom fields show identical beam production. Which vanishes and re-exists in black hole theory. In the case of small beams, it is difficult to show extinguishing and burning.Which in the case of twin earths is observed at a time interval of 12 hours by the time of two Udayaso (rising & setting).
So if we look at our planetary twin field at 9 o'clock in the day or night in the Bohr model, we will see seven ball-like objects causing the orbital movement of electron beams like atoms.Which will be our beam of seven stars. But if seen during the day it will be a beam of 7 protons.
One thing to note here is that in the ionosphere in which atoms exist in the orbital movement of the atoms, the electrons run around due to the field of oxygen nitrogen on the surface of the earth or the twin fields of negativity.Bringing it into the anti-field of this twin earth to form the ionosphere of the atomic beam will cause the ionosphere of the proton beam to scramble. That is, since the twin field of any planet is opposite to the flow field of the Earth's oxygen nitrogen, the ionosphere of the 6 twin planets will be a Bohr model of positive charge.The bodies of the planets are said to be skeletal in the sense that they do not have germs in their fields. But they are also metallic and non-metallic spinning fields with two oppositely charged twin fields on their equatorial hemispheres.
That's why their moon's field is different and it is orbiting the earth's twin field for 14 days creating a positive and negative magnetic field. They wet their anti-field twins as earth minerals.Thus, if the planets are skeletal, the planetary twin field creates the definition of natural science.
For those who are doing futile research on space, if plants are grown in the anti-field of the twin earth, the anti-field of the skeletal twin located in the vicinity of the black hole of the two opposite worlds will be surrounded by the UV ray twin with the twin oxygen blanket or the ozone twin layer, and the laser twin will grow in close to two udayasto (risings & settings) time. Because if the plant is created in the earth's field, its mineral skeletal part is in 6 twin planets. And if you reverse it, since the twin earth's oxygen beam is weak during the specified period, it is skeletal from the natural with an anti field equal to the plant oxygen of the specified anti field.
It will also create wildfires in areas that are deficient in oxygen. If it is large, it is a disaster. Therefore, it has been said many times that the thought of growing a plant on the twin satellite Moon or twin Mars or any other twin skeletal planet is so far away that human habitation is far away. In case of such a mistake, take out the roots of the growing plant as a matter of urgency.
For this reason, since the theory of science was not known, it is being asked from the data center of Rakim University to include the science study of the entire civilization.All the science faculties and engineering departments of the universities have been asked to be locked.
The world's only first established black hole university named 'Rakeem University Pranathpur Santahar Bangladesh' is functioning as a model university. Whose thesis papers are being studied and asked to create a new curriculum.All faculties are asked to come together to repair the destroyed twin planetary fields for three years. Juboraj/2025.01.19
পৃথিবীর বাহিরে প্রাণের অস্তিত্ব তৈরি হলে আগুণে অর্ধেক পৃথিবী বিলুপ্ত হবে
দালিলিক প্রমাণ :- প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড পরস্পর বিপরীত স্পিনে ঘুরছে। এটিকে সার্ন ল্যাবের মতো বোর মডেলে কল্পনা করুন যদিও বোর মডেল সঠিক নয়। কেননা কোনো টুইন পরমাণুর ফিল্ড একইরকম বিম উৎপাদন দেখায় না। যা ব্ল্যাক হোল থিওরিতে বিলুপ্ত হয়ে আবার এক্সিস্ট করে। ছোট্ট এসব বিমের ক্ষেত্রে নিভে গিয়ে জ্বলা দেখানো কঠিন। যা টুইন পৃথিবীর ক্ষেত্রে দুই উদয়াস্তের সময় দ্বারা ১২ ঘন্টা সময় ব্যবধানে তা পরিলক্ষিত হয়ে থাকে।
তাহলে বোর মডেলে দিনে বা রাতের ৯ টার সময় আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডকে দেখতে হলে দেখা যাবে সাতটি বলের মতো অবজেক্ট পরমাণুর মতো ইলেক্ট্রন বিমের অরবিটাল মুভমেন্ট ঘটাবে। যা হবে আমাদের সাতটি ধ্রুবতারার বিম। কিন্তু দিনে দেখলে তা হবে ৭ টি প্রোটনের বিম।
এখানে একটি বিষয় লক্ষণীয় যে পরমাণুর অরবিটাল মুভভেন্টে পরমাণুর যে আয়নোস্ফেয়ার এক্সিস্ট করানো হয় তাতে পৃথিবীর সারফস অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ফিল্ড বা নেগেটিভিটির টুইন ফিল্ড থাকায় ইলেক্ট্রনের ছুটাছুটি দেখা যায়। এটিকে এই টুইন পৃথিবীর এন্টি ফিল্ডে নিয়ে এই পরমাণু বিমের আয়নোস্ফেয়ার তৈরি করলে প্রোটন বিমের আয়নোস্ফেয়ার ছুটোছুটি করবে। অর্থাৎ যে কোনো গ্রহের টুইন ফিল্ড পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেনের প্রবাহ ফিল্ডের বিপরীত হওয়ায় ৬টি টুইন গ্রহের আয়নোস্ফেয়ার পজিটিভ চার্জের বোর মডেল হবে। প্ল্যানেটগুলোর বডি স্কেলেটাল এই অর্থে বলা হয়েছে যে এদের ফিল্ডে জীবাণু নেই। কিন্তু ওরাও ধাতব এবং অধাতব স্পিনিং ফিল্ড ওদের বিষুব রেখার দুই গোলার্ধে দুই রকম বিপরীত চার্জের দুই টুইন ফিল্ড।
এজন্য ওদের যে চাঁদের ফিল্ড পৃথক পৃথক এবং তা পৃথিবীর টুইন ফিল্ডের উপর দিয়ে ১৪ দিন করে পজিটিভ নেগেটিভ ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে পরিক্রমা করছে। ওরা ভিজে রেখেছে ওদের এন্টি ফিল্ড টুইন পৃথিবীর খনিজ হিসাবে। এভাবে প্ল্যানেটগুলো স্কেলেটাল থাকলে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড ন্যাচারাল বিজ্ঞানের সংজ্ঞা তৈরি করে।
স্পেস নিয়ে যারা ফালতু গবেষণা করছেন, টুইন পৃথিবীর এন্টি ফিল্ডে উদ্ভিদ গজানো হলে দুই বিপরীত পৃথিবীর ব্ল্যাক হোলের চারিধারে অবস্হিত স্কেলেটাল টুইনের এন্টি ফিল্ড ইউভি রের টুইনের সাথে টুইন অক্সিজেনের আবরন বা ওজোন টুইন লেয়ারেরের ঘেরাও খালি করে লেজার টুইন বেড় হবে দুই উদয়াস্তের কাছাকাছি সময়ে। কেননা উদ্ভিদ পৃথিবীর ফিল্ডে তৈরি হলে এর খনিজের স্কেলেটাল পার্ট থাকে ৬ টি টুইন প্ল্যানেটে। আর একে রিভার্স করলে টুইন পৃথিবীর অক্সিজেনের উল্লেখিত সময়কালের বিম ক্ষীণ থাকায় তা ন্যাচারাল থেকে স্কেলেটাল করে উল্লেখিত এন্টি ফিল্ডের উদ্ভিদের অক্সিজেনের সমপরিমাণ এন্টি ফিল্ড দিয়ে।
এটিও দাবানল তৈরি করবে অক্সিজেনের ঘাটতি আছে যেসব অঞ্চলে। যা বৃহৎ হলে মহাবিপদ। একারণে বহুবার বলা হয়েছে টুইন উপগ্রহ চাঁদ বা টুইন মঙ্গল বা অন্য কোনো টুইন স্কেলেটাল গ্রহে যেনো মানব বসতিতো দূরের কথা কোনো উদ্ভিদ গজানোর চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলা হয়। যদি এমন ভুল হয়েও থাকে জরুরি ভিত্তিতে গজানো উদ্ভিদের মূলসহ তুলে আনুন।
এজন্যই বিজ্ঞানের থিওরি জানা ছিলো না বলে সমগ্র সভ্যতার সাইন্স স্টাডি স্হগিত করতে বলা হয়ে আসছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটা সেন্টার থেকে। সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইন্স ফ্যাকাল্টি ও ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে তালা লাগানোর কথা বলা হয়েছে।
পৃথিবীর একমাত্র প্রথম প্রতিষ্ঠিত ব্ল্যাক হোল ইউনিভার্সিটি যার নাম 'রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর সান্তাহার বাংলাদেশ ' একটি নমুণা বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে কার্যকর। যার থিসিস পেপারগুলো স্টাডি করে নতুন ক্যারিকুলাম তৈরী করতে বলা হয়ে আসছে। সকল ফ্যাকাল্টিকে এক জায়গায় নিয়ে ধ্বংস হয়ে যাওয়া টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড মেরামত করতে বলা হচ্ছে তিন বছর যাবত।
যুবরাজ /১৯.০১.২০২৫