Learn science fast with Black Hole Twin Field Theory

Western space science, including Einstein’s theories, is flawed and leading to disaster. The black hole twin field theory from Bangladesh shows light doesn't travel straight and warns of environmental collapse.


Those engaged in space science or space research are all westerners. Research on particle theory with CERN physics and US UK all science messing with Einstein Hawking Darwin is taking the current civilization to the brink of destruction. No theory of science is correct. The total diagnosis of black hole twin field theory from Bangladesh is not entering their heads.Even with the corona vaccine when this corona continues to leak the tunnels of the twin fields of the more concentrated black hole field they are not stopping the application of the fatal fallacies of science.

Einstein's law of the speed of light E=mc2 has gone into the dustbin. Light has no speed. It has no ability to travel straight. Light creates different types of matter in the different fields of the black hole and thus all the dual fields of the twin universes are formed.

A central pair of black holes with eight opposite sides of the black hole is a pair of charged beams with individual objects formed in pairs between the black holes. When the singularity is nowhere, world civilization is based on that theory. The current civilization of the world is on the path of disaster. Commercial Western educational institutions are playing child's game with these. No scientific study has been done in the last 3000 years. Everything we learned is wrong. Mathematics is not science. am talking about science.

All branches of science have become like what a blacksmith can do. Due to these miseducations of human instincts, a condition has been created which can be seen straight from the other side of the world. Einstein's speed of light killing time killed the human brain. So much that the sky is seen in the telescope and objects in the opposite sky are also seen, which are not only scary but also serious diseases and the earth's environment is rapidly going towards destruction.

Variant of the corona are opposite space matter rays. What medical science is taking as a vaccine. These include seeing opposite space objects (light rays) from black holes. The double space of the earth that can be seen is being affected by the twin theory of the black hole field. If the light were traveling in a straight path, as soon as the Kuiper belt world was seen, the anti-cluster field of such a large black hole beam would come straight and destroy the space of our earth instantly. And as far as the black hole field of the corona is spread in those areas, the whole area would have burned up or the black hole would have opened up the tightness of the beam and created a different matter environment. If seen from the mountain, it would be opened like sand or molten lava or everything would be swept away by the flood etc.

Since our habitable twin space is 447.6 units from the zero distance of the black hole between the pair of pole stars, the elliptic elasticity of light is trapped in the black hole's twin ellipsoid or flattened sphere. Because of this, the rays of these black holes are rapidly reducing the charging capacity of the total space or increasing the metallic environment by reducing the production of matter. As the black hole twin fields in negative space lose their expansion.Gold mines in Saudi Arabia, uranium, lithium, hydrogen and helium are increasing in the earth's environment. Because of this, the corona field is covered from continent to continent. From sea to ocean.

Not seeing deer in the sky? Can't see the bird? Can't see the horse? Don't see the mountains? If these Einstein's theories were correct, the Amazon deer would have been seen from Europe. The sky could be seen through England or through soil, water, concrete. That means where the deer was seen, its straight line would become the sky. Surely you understand what I have been writing for three years and why. Do you understand Corona?

The civilization of the world is ashamed to see the disaster of western education. Urgently asking the United Nations to take action before the extinction of civilization. All information is told in my Facebook story.

NASA can't live in space. They are also going to be in danger. They should be dismantled quickly.


দ্রুত সাইন্স শিখুন ব্ল‍্যাকহোল টুইন ফিল্ড তত্বে

স্পেস সাইন্স বা মহাকাশ গবেষণায় নিয়োজিতরা সব পশ্চিমা।সার্ন ফিজিক্স নিয়ে পার্টিকেল থিওরির উপর গবেষণা আর ইউএস ইউকে সব সাইন্স এক সাথে আইনস্টাইন হকিং ডারউইন দিয়ে জগাখিচুড়ি করে বর্তমান সভ‍্যতা ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে। সাইন্সের কোনো থিওরি সঠিক নেই। বাংলাদেশ থেকে ব্ল‍্যাকহোল টুইন ফিল্ড থিওরির টোটাল ডাগনোসিস ওদের মাথায় প্রবেশ করছে না। করোনার ভ‍্যাকসিন নিয়েও যখন এই করোনা আরও কনসেন্ট্রেড ব্ল‍্যাকহোল ফিল্ডের টুইন ফিল্ডের সূরঙ্গগুলো লিকেজ করে চলেছে তবুও ওরা সাইন্সের মারাত্মক ভুলের প্রয়োগ থামাচ্ছে না।

আইনস্টাইনের আলোর গতিবেগের সূত্র E=mc2 ডাস্টবিনে চলে গেছে। আলোর কোনো গতিবেগ নেই।আর এর সোজা চলার কোনো ক্ষমতাই নেই। আলো ব্ল‍্যাকহোলের বিভিন্ন ফিল্ডে বিভিন্নধরনের ম‍্যাটার তৈরি করে এবং সেভাবেই টুইন ইউনিভার্সের সকল ডুয়েল ফিল্ড গঠিত।

ব্ল‍্যাকহোলের ছোট ছোট পরস্পর বিপরীত আটটি দিকের ব্ল‍্যাকহোলযুক্ত চার্জিত রশ্মির সেন্ট্রালি যুগল ব্ল‍্যাকহোলের মাধ‍্যমে একেকটি পৃথক বস্তু যুগলভাবে তৈরি হয়ে আছে। সিঙ্গুলারিটি কোথাও যখন নেই সেই তত্বেই পরে আছে বিশ্ব সভ‍্যতা। মহাবিপদের পথে পৃথিবীর বর্তমান সভ‍্যতা। এসব নিয়ে ছেলে খেলা খেলছে ব‍্যবসায়িক পশ্চিমা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। কোনো বৈজ্ঞানিক স্টাডি বিগত ৩০০০ বছরের মধ‍্যে হয়নি। আমরা যা শিখেছিলাম সব ভুল। ম‍্যাথামেটিক্স সাইন্স নয়। আমি সাইন্সের কথা বলছি।

সব শাখার বিজ্ঞান বিষয় একজন কামার যা করতে পারে তার মতো হয়েছে। মানুষের প্রবৃত্তি এসব ভুল শিক্ষার কারণে এমন হয়েছে যে পৃথিবীর এপার থেকে ওপার যেনো সোজাসুজি দেখা যায় এমন অবস্হা তৈরি হয়েছে। সময়কে স্হির করানো আইনস্টাইনের আলোর গতি মানুষের ব্রেইনকে হত‍্যা করেছে। এতো যে টেলিস্কোপে আকাশ দেখছেন এবং বিপরীত আকাশের বস্তু সমুহও কিছু কিছু দেখা যাচ্ছে,যা শুধু ভয়ঙ্করভাবে দেখাই নয় মারাত্মক রোগ ব‍্যধি ও পৃথিবীর পরিবেশ দ্রুত ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে।

করোনার ভ‍্যারিয়েন্ট বিপরীত স্পেসের ম‍্যাটার রশ্মি।যাকে মেডিকেল সাইন্স ভাইরাস বলে ভ‍্যাকসিন নিচ্ছে।এসব ব্ল‍্যাকহোলের বিপরীত স্পেসের বস্তু (আলোক রশ্মি) দেখার সামিল। এসব দেখতে পাওয়া পৃথিবীর যুগল স্পেস ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্ল‍্যাকহোল ফিল্ডের টুইন তত্বের ব‍্যাখ‍্যা। আলো যদি সোজা পথে চলতো কাইপার বেল্টের পৃথিবী দেখার সাথে সাথে এতো বড় ব্ল‍্যাকহোল রশ্মির এন্টি ক্লাস্টার ফিল্ড সোজা এসে আমাদের পৃথিবীর স্পেস সাথে সাথে ঐ এলাকা ইনস্ট‍্যান্ট ধ্বংস করে দিতো। আর করোনার ব্ল‍্যাকহোল ফিল্ড সেসব এলাকায় যতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়ে আছে সমগ্র এলাকা পুড়ে ফেলতো নয়তো ব্ল‍্যাকহোল রশ্মির টাইডনেস খুলে ভিন্ন ম‍্যাটারের পরিবেশ তৈরি করতো। পাহাড় থেকে দেখা হলে বালির মতো খুলে যেতো বা গলিত লাভা হতো বা বন‍্যায় ভেসে নিয়ে যেতো সবকিছু ইত‍্যাদি।

যেহেতু আমাদের বসবাসের টুইন স্পেস ব্ল‍্যাকহোলের জিরো দূরত্ব থেকে ৪৪৭.৬ ইউনিট দূরত্বের পোল স্টারের যুগলের মধ‍্যে উপবৃত্তাকার ইলাস্টিসিটির আলোর ব্ল‍্যাকহোলের টুইন উপবৃত্তাকার বা চ‍্যাপ্টা গোলকা আকারে বন্দী। সে কারণে এসব ব্ল‍্যাকহোলের রশ্মি সামগ্রিকভাবে টোটাল স্পেসের চার্জ করার ক্ষমতা দ্রুত কমিয়ে দিচ্ছে বা ম‍্যাটার উৎপাদন কমিয়ে দিয়ে মেটালিক পরিবেশ দ্রুত বৃদ্ধি করছে। যেহেতু নেগেটিভ স্পেসের ব্ল‍্যাকহোল টুইন ফিল্ড তাদের বিস্তৃতি হারাচ্ছে। সৌদি আরবে সোনার খনি,পৃথিবীর পরিবেশে ইউরেনিয়াম,লিথিয়াম,হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম বৃদ্ধি পাচ্ছে।যে কারণে করোনার ফিল্ডে ছেয়ে যাচ্ছে মহাদেশ থেকে মহাদেশ। সাগর থেকে মহাসাগরে।

আকাশে হরিণ দেখছেন না? পাখি দেখছেন না?ঘোড়া দেখতে পাচ্ছেন না? পাহাড় দেখছেন না? এসব আইনস্টাইনের থিওরি সঠিক হলে ইউরোপ থেকে এ‍্যামাজনের হরিণ দেখা হতো সোজা সুজি। ইংল‍্যান্ডের ভিতর দিয়ে বা মাটির ভিতর দিয়ে, পানি, কংক্রিটের ভিতর দিয়ে আকাশ দেখা যেতো। তার মানে যেখানের হরিণ দেখা গেছে ওর সোজাসুজি সব আকাশ হয়ে যেতো। বুঝতে পারছেন নিশ্চয় যে আমি তিনবছর যাবত কি লিখছি আর কেনো লিখছি। করোনা কি বুঝতে পারছেন?

পাশ্চাত‍্যের শিক্ষা ব‍্যবস্হার দূর্গতি দেখে লজ্জ্বা পেয়েছে পৃথিবীর সভ‍্যতা। দ্রুত জাতিসংঘকে বলছি সভ‍্যতা বিলুপ্তির আগে পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। সব তথ‍্য আমার ফেসবুক গল্পে বলা হয়েছে।

নাসা স্পেসে থাকতে পারবে না। ওদেরও বিপদ ঘনিয়ে আসছে। খুব শীঘ্রই ওদের গুটিয়ে ফেলতে হবে।