The world's largest river flows through the sky
Social media's "world's largest river flows through the sky" highlights findings from Rakim University. Theories on black holes, cosmic fields, and artificial vs. natural matter emphasize urgent environmental and scientific understanding.
The headline of the current story on social media in Bangladesh is "World's largest river flows through the sky". The title is from four months ago. I commented there at that time too. I said that every space has its opposite. That is why Data Science Analysis and Global Research Center has been established at Prince Palace Prannathpur, Santahar, Bangladesh.Its operation starts from 20th December 2020. Because on that day the secret of corona virus was revealed and declared through Facebook stories. It is not possible to make any medicine or vaccine. The planetary alignment system is destroyed because the current civilization does not have a single scientific theory. These theories, by the infinite grace of the Great Creator, made full sense of science two years ago. Whose research papers are very valuable to sustain human civilization and are being written and disseminated throughout the human civilization. The number of articles will be around 1100. Three and a half years of writing. Which in May 2024 has been modeled as an international school and university. Because studying in any university in the world will not be correct, if you do not know the theories of this university. Anyone who collects social media data and checks the type of research items published by this university can understand that the analysis of Black Hole Theory, Dark Matter Theory, Twin Universe Theory or Twin Matter Theory is published within a few days in the West or the East.
This river flows through the sky. Western cameramen are viral on social media after seeing so much on the wave camera. These are the proven items of the theory tested at Prince Palace Prannathpur Santahar Bangladesh lab. These rivers not only flow against each other. The total surface is thus twinned and spins opposite to each other. These two opposing spaces are the Sun or the Pole Star. They are each other's dark matter.Those who have not read the articles of this university will never understand by reading one article or five articles. Continuous writing is being promoted. If the same words are repeated over and over again in the writing, it will take a long time to acquire the knowledge of the school or university. But everyone should know it compulsorily.Environment disaster management or any such issue does not have a proper science agenda, you can never read these subjects or create institutions to do anything about the globalization of the globe. The extinction of civilization is only a matter of time.
Many say that the extinction of human civilization is about to happen, with many different kinds of science. Then another civilization will come, and so on. etc. Earth's artificial twin space seems to have been eaten by woodworm . Not increasing the production of oxygen nitrogen in the Earth's twin fields. Rather, it is decreasing due to the increase in technology and the black hole field of the artificial world. Again due to this disaster is happening and plant reserve is also being destroyed. Without both the Earth's surface and the counter-spinning skyway's surface, there would be no habitable space for any civilization.
Space has come a long way as opposed to artificial Earth. The fact is that in the future, NASA will have to launch spaceships later than the current time. Advancing opposite space means their day and night spins on Earth are slowing down. Their twin space will start or end the day or night late.
Conversely, the natural world is adjusting its matter and anti-matter to what civilization sees as a solar flare. The black hole's matter and antimatter from this flare radiation magnify the twin field of the artificial world.The artificial Earth's twin black hole field is waiting to equal the natural twin Earth. Neither the total civilization of technology nor the anti black hole engine of the artificial twin earth can create an anti field with the charges of the natural earth either DC current or AC current for its spin. Because natural planetary matter has been made anti-matter long ago by the West. Now everyone has learned by watching them. These minerals are considered as valuable resources.And running to collect these. Again the natural world is lost and looking for the sky.
Such conditions are all around for civilization without the definition of science. At least 500 million of the world's 800 million people are running behind the creation of artificial matter and anti-matter like drug addiction.
The two opposing worlds, the Sun or the fixed stars, are also struggling to supply their current. DC current is supplying oxygen, nitrogen and their anti-field to the system.
Proof of this is that a few days ago Europe was covered in a dust beam. Because they did not understand the theory of Rakim University, they said that this dust beam from the Sahara desert crossed 1000 km of the Mediterranean Sea and flew to Europe. The explanation of the matter is not agreed upon by Rakim University Pranathpur Bangladesh.These dust beams hit Europe in anti-spin through DC current due to the anti-magnetic field created by the southern hemisphere of the Sahara or the northern hemisphere or southern hemisphere of the planet Neptune.
Friends, today's story seems to be more lively than the previous story, as the discussion between planetary and anti-planetary systems is entered. Friends, understand which side of the previous story I have entered. Stop the artificial world quickly. Also the natural world will be different. Part of the tectonic plate will be the natural earth while the other part is lost, but the natural soil may be needed to form an ocean floor.
Therefore, the natural world will know that the twin fields of the artificial world, the sun and the polar star, will explode together and disappear as red as the sunset. It will be loud. Since six hours from day and six hours from night on the opposite side will disappear. Therefore, the large asteroids on one side of the two artificial earths will be large comets on the other side, and the sun and the polar stars will continue to burn. Within a few hours, these two constellations will disappear.
During this time radiation will arrive in the natural world. Therefore, Prophet Muhammad (pbuh) said to close the window and door and keep the sheet wrapped until the sound is heard in the house. How come the words of Prophet Mohammad (pbuh) are true in such an important discussion? This means that the relationship of truth between the Creator and creation has been the same religiously and scientifically from Adam (pbuh) to the last Prophet Muhammad (pbuh).
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নদী আকাশ দিয়ে বয়
এখনকার গল্পের শিরোনাম বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়ার " পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নদী আকাশ দিয়ে বয়"। শিরোনামটি চার মাস আগের। সেখানে সেই সময়ও কমেন্ট করেছিলাম। বলেছিলাম প্রত্যেকটি স্পেসের বিপরীত আছে। এজন্যই প্রিন্স প্যালেস প্রান্নাথপুর,সান্তাহার, বাংলাদেশ এই ঠিকানায় ডাটা সাইন্স এনালাইসিস ও বিশ্ব গবেষনা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এর কার্যক্রমের শুরু ২০২০ সালের ২০ শে ডিসেম্বর থেকে।কেননা ঐদিন করোনা ভাইরাসের রহস্য উন্মোচন করে ডিক্লেয়ার করা হয় ফেসবুকের গল্পের মাধ্যমে। যার কোনো মেডিসিন বা ভ্যাকসিন তৈরি করা সম্ভব নয়। গ্রহের এলায়েনমেন্ট সিস্টেম ধ্বংস হয়ে গেছে বর্তমান সভ্যতার কাছে একটিও বিজ্ঞানের থিওরি না থাকায়। এই থিওরিগুলো মহান সৃষ্টিকর্তার অসীম অনুগ্রহে দুই বছর আগেই বিজ্ঞানের পূর্ণাঙ্গ অর্থ তৈরি করেছে। যার রিসার্চ পেপারগুলো মহা মূল্যবান হয়ে মানব সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখতে দিন রাত পরিশ্রম করে লিখে লিখে প্রচার করা হচ্ছে সমগ্র মানব সভ্যতার মাঝে। ১১০০ এর কাছাকাছি হবে আর্টিকেলের সংখ্যা। সাড়ে তিন বছরের লেখা। যা মে ২০২৪ সালে আন্তর্জাতিক স্কুল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মডেলের রূপ দেওয়া হয়েছে। কেননা পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়া সঠিক হবে না, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরিগুলো না জানলে।
যে কেউ সোশ্যাল মিডিয়ার ডাটা সংগ্রহ করে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশিত রিসার্চ আইটেমের ধরন চেক করলেই বুঝতে পারবেন ব্ল্যাক হোল থিওরি,ডার্ক ম্যাটার থিওরি, টুইন ইউনিভার্স থিওরি বা টুইন ম্যাটার থিওরির বিশ্লেষন যখন প্রকাশ করা হয় পাশ্চাত্য বা প্রাচ্য সেসবের প্রমাণ কয়েকদিনের মধ্যে পেয়ে যায়।
এই যে আকাশ দিয়ে নদী বয়। এতোটুকু ওয়েভ ক্যামেরায় দেখতে পেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ওয়েস্টার্ন ক্যামেরাম্যানরা ভাইরাল। এসব প্রিন্স প্যালেস প্রান্নাথপুর সান্তাহার বাংলাদেশের ল্যাবের পরীক্ষা করা থিওরির প্রমাণিত আইটেম। এসব নদীই শুধু পরস্পর বিপরীতে প্রবাহিত হয় না। টোটাল সারফেস এভাবে টুইন হয়ে পরস্পর বিপরীত স্পিনে ঘুরছে। এই দুটি বিপরীত স্পেসই সূর্য অথবা ধ্রুবতারা । এরা একটি অপরটির ডার্ক ম্যাটার। যারা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্টিকেল পড়েননি তারা কখনো কোনো একটি আর্টিকেল বা পাঁচটি আর্টিকেল পড়ে বুঝতে পারবেন না।ধারাবাহিক লেখা প্রচার হচ্ছে। লেখার মধ্যে বার বার একই কথার পূনরাবৃত্তি থাকলে স্কুল বা বিশ্ববিদ্যালয়টির জ্ঞান অর্জনে বহু সময় লেগে যাবে। অথচ বাধ্যতামূলকভাবে সকলের জানা উচিত। ইনভাইরনমেন্ট ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট কিংবা এধরনের কোনো সংস্হার কাছে সঠিক বিজ্ঞানের এজেন্ডা না থাকলে কখনোই এসব সাবজেক্ট পড়ে বা প্রতিষ্ঠান তৈরি করে গ্লোবের গ্লোবালাইজেশনের কিছু করতে পারবেন না। সভ্যতার বিলুপ্তি সময়ের ব্যাপার মাত্র।
অনেকে অনেক রকমের কথা ধারনার বিজ্ঞান দিয়ে বলে থাকেন যে মানব সভ্যতার বিলুপ্তি হতে চলেছে। এরপর আসবে বিভিন্ন প্রজাতি ইত্যাদি ইত্যাদি কথা। পৃথিবীর কৃত্রিম টুইন স্পেসে কাঠের ঘূন পোকায় মষে হয় খেয়ে ফেলার মতো অবস্হা হয়েছে। না হচ্ছে পৃথিবীর টুইন ফিল্ডে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের উৎপাদন বৃদ্ধি। বরং কমে যাচ্ছে প্রযুক্তির বৃদ্ধিতে কৃত্রিম পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বেড়ে যাওয়ায়। আবার এর কারণে ডিজাস্টার সংঘটিত হয়ে উদ্ভিদের রিজার্ভও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। পৃথিবীর সারফেস ও বিপরীতভাবে এন্টি স্পিনে প্রবাহিত আকাশ পথের সারফেস দুটিই যদি না থাকে তাহলে কোনো সভ্যতার বসবাসের জায়গাও নিশ্চয় থাকবে না।
কৃত্রিম পৃথিবীর বিপরীত স্পেস অনেক এগিয়ে এসেছে। বিষয়টি এমন যে সামনে নাসার স্পেস শীপ লঞ্চ করতে হবে বর্তমানের সময় থেকে দেরীতে। বিপরীত স্পেস এগিয়ে আসার অর্থ তাদের দিবস এবং রাতের পৃথিবীতে স্পিন ধীর গতির হয়ে যাচ্ছে। তাদের টুইন স্পেস দেরীতে দিবস বা রাত শুরু করবে বা শেষ করবে।
বিপরীত ন্যাচারাল পৃথিবী ওর ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার এডজাস্ট করছে যা সোলার ফ্লেয়ার হিসাবে দেখছে সভ্যতা। এই ফ্লেয়ার রেডিয়েশনের ব্ল্যাক হোলের ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন ফিল্ডকে বৃহৎ করছে। ন্যাচারাল টুইন পৃথিবীর সমান হওয়ার অপেক্ষায় আছে কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড। প্রযুক্তির টোটাল সভ্যতা বা কৃত্রিম টুইন পৃথিবীর এন্টি ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন ওর স্পিনের জন্য ডিসি কারেন্ট বা এসি কারেন্ট কোনোটিই ন্যাচারাল পৃথিবীর চার্জের সাথে এন্টি ফিল্ড তৈরি করতে পারবে না। কেননা ন্যাচারাল প্ল্যানেটারী ম্যাটারকে এন্টি ম্যাটার বানিয়েছে বহু আগে পাশ্চাত্য। এখন শিখেছে ওদের দেখে সকলে। এসব খনিজকে মহামূল্যবান সম্পদ মনে করে। আর ছুটে চলেছে এসব সংগ্রহ করতে। আবার ন্যাচারাল পৃথিবী সারফেসে হারিয়ে ফেলে আকাশে খুঁজে বেড়াচ্ছে। বিজ্ঞানের সংজ্ঞাহীন সভ্যতার জন্য এমন অবস্হা চারিদিকে। মাদকের নেশার মতো কৃত্রিম ম্যাটার আর এন্টি ম্যাটার তৈরির পেছনে ছুটে চলেছে অন্তত আট'শ কোটির মধ্যে পাঁচ'শ কোটি পৃথিবীর মানুষ।
পরস্পর বিপরীত দুই পৃথিবী সূর্য বা ধ্রবতারাও তাদের কারেন্ট সরবরাহ করতে হিমসিম খাচ্ছে। ডিসি কারেন্ট সিস্টেমে অক্সিজেন, নাইট্রোজেন ও এদের এন্টি ফিল্ড সরবরাহ করছে।
এর প্রমাণ হলো কয়েকদিন আগে ইউরোপে ধূলির বিমে ছেয়ে গিয়েছিলো। তারা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি না বোঝার কারণে বলেছিলো সাহারা মরুভূমি থেকে এই ধূলির বিম ভূমধ্য সাগরের ১০০০ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে ইউরোপে উড়ে এসেছে। বিষয়টির ব্যাখ্যা বিজ্ঞান সম্মত হয়নি রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশের কাছে। এই ধূলির বিম সাহারার দক্ষিণ গোলার্ধ বা নেপচুন গ্রহের উত্তর গোলার্ধ বা দক্ষিণ গোলার্ধ দ্বারা ইউরোপের এন্টি ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হওয়াতে ডিসি কারেন্ট হয়ে এন্টি স্পিনে ইউরোপে এসব ধূলির বিম আঘাত করেছিলো।
প্ল্যানেটারী ও এন্টি প্ল্যানেটারি সিস্টেমের মধ্যে আলোচনা প্রবেশ করায় আগের গল্প থেকে আজকের গল্প আরও প্রাণবন্তু হয়েছে বলে মনে হয় বন্ধুরা। আগের গল্পের কোন দিকে প্রবেশ করেছি বুঝে ফেলুন বন্ধুরা। দ্রুত কৃত্রিম পৃথিবীকে থামিয়ে দিন। এছাড়া ন্যাচারাল পৃথিবী আলাদা হবে। টেকটোনিক প্লেটের এক অংশ ন্যাচারাল পৃথিবী হবে অন্য অংশ বিলুপ্ত হলেও কোনো মহাসাগরের তলদেশ তৈরি করতে প্রয়োজন হতে পারে সেই ন্যাচারাল মাটি।
এজন্য ন্যাচারাল পৃথিবী জানতে পারবে কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন ফিল্ড সূর্য ও ধ্রুবতারা এক সাথে হয়ে বিস্ফোরিত হয়ে সূর্যাস্তের মতো লাল হয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এতে প্রকান্ড শব্দ হবে। যেহেতু দিবস থেকে ছয় ঘন্টা এবং বিপরীত দিকের রাত থেকে ছয় ঘন্টার স্পেস বিলুপ্ত হবে। এজন্য দুই কৃত্রিম পৃথিবীর একদিকে বৃহৎ এস্টরয়েড অপরদিকে বৃহৎ ধূমকেতু হয়ে সূর্য ও ধ্রুবতারা (জুলফি তারকা ) পুড়তে থাকবে ।কয়েক ঘন্টার মধ্যে এই দুই জোতিস্ক বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
এই সময়টিতে ন্যাচারাল পৃথিবীতে রেডিয়েশন আসবে। এজন্য জানালা দরজা বন্ধ করে ঘরে শব্দ শোনার অপেক্ষা পর্যন্ত চাদর মুড়ি দিয়ে থাকতে বলেছেন রাসূল মোহাম্মদ (সা :)। এমন গুরুত্ব পূর্ণ আলোচনার মধ্যে রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর বাণী সত্য হয় কি করে? এর মানে স্রষ্টা এবং সৃষ্টির মাঝে সত্যের সম্পর্ক এভাবেই আদম (আ:) থেকে সর্বশেষ রাসূল মোহাম্মদ (সা :) পর্যন্ত একইভাবে এক ধর্মমতে এবং বিজ্ঞান সম্মতভাবে হয়ে এসেছে।