The Kuiper and asteroid belts forming
Particle theory or singularity theory or fundamental theory has all been rejected from the data science analysis center of Rakim University of Bangladesh. Whereas the virus theory has been theorized about the disease theory, all creation vanishes into a black hole after losing its foundation twin and charged beam twin.
When a river is destroyed or filled, Uranus is dumped with matter from Mercury, Mars, Jupiter, Saturn, Neptune, and Pluto. With this the earth is buried under the ground.Messed up is the asteroid belt and Kuiper's twin black hole field showing the north south, south north aurora viewing year = one day (6 months) one night (6 months) region bent across the sky.The education system of the present civilization was in a confused state.
Civilizations have developed civil societies in advance of living on Mars and the Moon. But Oxford, Harvard, Maryland, Peking, Dhaka University etc. have been living on those planets for hundreds of years. Because the Twin buried the Earth under the ground like rivers blocked the flow of water or filled it with the soil of other planets.And due to the use of oxygenation mechanical fuel in making the anti-field engine of the black hole, the opposite moons of Uranus and Venus are moving away from the anti-field of the seven planets and moving towards the natural world. This is called the moon moving away.And due to the use of oxygenation mechanical fuel in making the anti-field engine of the black hole, the opposite moons of Uranus and Venus are moving away from the anti-field of the seven planets and moving towards the natural world. This is called the moon moving away.That is why they are in confusion and even though it looked correct, there was no correct explanation. Their living labs are now made of the matter-anti-matter of these 6 planets, and the mixer labs of those planets' ionospheres have also moved into the sky.And the earth of the labs was sent underground hundreds of years ago saying that if the natural moves, the moon will also move. More and more artificial technologies are being concentrated in the environment around these labs every day.If the tectonic plate cracks are 1 inch larger, the separation of all natural and artificial becomes more visible in the sky of opposite charges. According to the twin universe formation of the new black hole theory.
In fact, the minerals that make up the concrete dwellings that are dug out of the ground are the twin objects of our planetary anti-planets. Moss grows on the walls of the buildings when it rains, causing mutations to bury the beams that Twin Earth resides on.Skeletal or metallic space thus wants to be the world. Which is clearly trying to catch algae in opposite space or dark space planets. If you do this, the world will become like a river without moss. According to the theory, when the Earth is in its amorphous form, the 6 planets are skeletons of dark matter.
The six-month day and six-month night cycles in the galaxy are taking place at the two north and two south poles of the earth after three months.
The asteroid belt continues to form two Earth days. And the Kuiper Belt is making two nights from Ursha Major. Pole stars are called fixed according to distance in astronomy.
In fact, they are not fixed because the two worlds that are being formed from the two north and two south polar waves are the two suns and the two polar stars and they are appearing in the distance between the ionosphere of the two worlds. Those who have two risings, settings of 12 hours.
Which are two nebulae and two pulsars respectively moving to the black hole in the twin galaxy after six months in two risings- settings and changing direction. Since there are two six-month nights and two six-month days between the two north and two south, we get two suns, two pole stars. In fact, these two worlds are spinning in opposite directions.
Here the 6 planets form two nebulas and pulsars in each of its 12 fields. Each of them can be seen moving there as nebulas, pulsars, quasars. And we see the twin planets in the ionosphere of these twin objects as nebulae during the day during fission and pulsars at night during fusion.They charge each other with spins of the opposite field to the black hole, forming the Sun and Polaris objects. Actually all are planets. Two Earths 7 objects in 14 fields rotate in opposite spins day and night. During which the twin Earth changes its magnetic field.
The six-month day and six-month night cycle in the galaxy takes place after three months, two noons and two midnights at the two north and two south poles of the earth.After that two days and two nights of three months make the settings. The sum of the length of the day and the length of the night makes a year, and there are two risings-settings. The Kuiper and asteroid belts are thus formed.
কাইপার ও এস্টরয়েড বেল্ট ফর্মেশন
পার্টিকেল তত্ব বা সিঙ্গুলারাটি তত্ব বা মৌলিক তত্বের সব কিছু বাতিল হয়ে গেছে বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটা সাইন্স এনালাইসিস কেন্দ্র থেকে। যেখানে ভাইরাস তত্ব রোগ তত্ব সম্পর্কে থিওরি হয়েছে, সব সৃষ্টির ফাউন্ডেশন টুইন এবং চার্জিত বিমের টুইন হারালে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যায়।
একটি নদীকে ধ্বংস করলে বা ভরাট করলে ইউরেনাসের উপর বুধ, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি,নেপচুন ও প্লুটোর ম্যাটার ফেলানো হয়। এর সাথে পৃথিবী মাটির নীচে চাপা পরে। জগাখিচুড়ি হয়েছে এস্টরয়েড বেল্ট ও কাইপারের টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড যা উত্তর দক্ষিণ, দক্ষিণ উত্তরের অরোরা দেখার এক বছর = এক দিন (৬ মাস) এক রাত (৬ মাস) অঞ্চলকে বিপরীত আকাশে বাঁকিয়ে দেখানো হচ্ছে। বিভ্রান্তিকর পরিস্হিতিতে ছিলো বর্তমান সভ্যতার শিক্ষা ব্যবস্হা।
মঙ্গল গ্রহে ও চাঁদে বসবাসের আগাম সিভিল সোসাইটি তৈরি করে ফেলেছে সভ্যতা। অথচ অক্সফোর্ড, হার্ভার্ড, মেরিল্যান্ড,পিকিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি ঐসব গ্রহে বসবাস করছে মোটামুটি শতাধিক বছর আগে থেকেই। কেননা টুইন পৃথিবীকে মাটির নীচে চাপা দিয়েছে যেমন নদ নদীর পানি প্রবাহকে আটকে দিয়েছে বা ভরাট করে দিয়েছে অন্যান্য গ্রহের মাটি দিয়ে। আর অক্সিজেনেশন যান্ত্রিক জ্বালানির ব্ল্যাক হোলের এন্টি ফিল্ড ইঞ্জিনের তৈরির কাজে ব্যবহার হওয়ায় ইউরেনাস ও ভেনাসের অপজিট চাঁদ সাত গ্রহের এন্টি ফিল্ড থেকে সরে ন্যাচারাল পৃথিবীর দিকে চলে যাচ্ছে। এটিকে চাঁদ দূরে চলে যাওয়া বলছে। এজন্য যে বিভ্রান্তিতে আছে তারা এবং সঠিক দেখা হলেও সঠিক ব্যাখ্যা ছিলো না। তাদের বসবাসের ল্যাবরেটরী এখন এসব গ্রহের ৬ টির ম্যাটার এন্টি ম্যাটার দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এবং ঐসব গ্রহের আয়নোস্ফেয়াের মিক্সার ল্যাবগুলোর আকাশেও চলে এসেছে। আর ল্যাবগুলোর পৃথিবীকে মাটির নীচে পাঠানো হয়েছে শতাধিক বছর আগে বলে ন্যাচারাল সরে গেলে চাঁদও সরে যাওয়া দেখাবে স্বাভাবিক ব্যাপার। এসব ল্যাবের আশেপাশের পরিবেশে আরও বহু আর্টিফিশিয়াল প্রযুক্তি কনসেন্ট্রেটেড হচ্ছে প্রতিদিন। টেকটোনিক প্লেটের ফাটল ১ ইঞ্চি বড় হলে সব ন্যাচার ও আর্টিফিশিয়ালের বিভক্তি আরও বেশি দৃশ্যমান করে পরস্পরকে বিপরীত চার্জের আকাশে। নতুন ব্ল্যাক হোল থিওরির টুইন ইউনিভার্স ফর্মেশন অনুসারে।
আসলে মাটি খনন করে যেসব কঙ্ক্রিটের আবাসন তৈরি করা হয়েছে এসব খনিজ পদার্থ এবং আমাদের প্ল্যানেটারির এন্টি প্ল্যানেটের টুইন অবজেক্ট। টুইন পৃথিবী যে বিমের প্রলেপে থাকে তা পুঁতে ফেলাতে মিউটেশন ঘটাতে বৃষ্টিপাত হলে বিল্ডিয়ের দেওয়ালে শ্যাওলা পরে। কঙ্কাল বা মেটালিক স্পেস এভাবে পৃথিবী হতে চায়। যা পরিস্কার করে বিপরীত স্পেসের বা ডার্ক স্পেসের গ্রহে শ্যাওলা ধরানোর চেষ্টা হচ্ছে। এই কাজটি করলে নদী ভরাটের মতো শ্যাওলাহীন পৃথিবী হয়ে যাবে। থিওরি অনুযায়ী পৃথিবী যখন ওর রূপে অপরূপে থাকে তখন ৬ টি গ্রহ থাকে নীরেট কঙ্কাল। এস্টরয়েড বেল্ট পৃথিবীর দুই দিন তৈরি করে চলেছে। আর কাইপার বেল্ট দুই রাত তৈরি করছে উর্ষা মেজরে থেকে। পোল স্টারগুলোকে দূরত্ব অনুযায়ী ফিক্স বলে থাকে এস্ট্রনোমি।
আসলে এরা ফিক্স্ট নয় এজন্য যে দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণ মেরুর ওয়েভ থেকে যে দুই পৃথিবী তৈরি হয়ে চলেছে এরাই দুই সূর্য এবং দুই ধ্রুবতারা এবং ওরা দুই পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারর দূরত্বের মধ্যে প্রকাশ পাচ্ছে। যাদের ১২ ঘন্টার দুই উদয় অস্তাচল আছে। যা যথাক্রমে দুই নিহারীকা এবং দুই পালসার হয়ে টুইন গ্যালাক্সিতে ব্ল্যাক হোলে ছয়মাস পর দুই উদয়াস্তে চলাচল করছে এবং ডাইরেকশন পরিবর্তন করে চলে। যেহেতু দুই উত্তর এবং দুই দক্ষিণের মধ্যে দুটি ছয়মাসের রাত দুটি ছয়মাসের দিন থাকায় দুই সূর্য,দুই ধ্রুবতারার পরিক্রমা পাচ্ছি। আসলে এরা দুই পৃথিবী পরস্পর বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করছে।
এখানে ৬ টি গ্রহ ওর ১২ টি ফিল্ডের প্রত্যেকটির দুটি করে নীহারিকা ও পালসার তৈরি করছে। এদের প্রত্যেককে সেখানে নীহারিকা,পালসার,কোয়েসার হিসাবে চলাচল করতে দেখা যায়। আর আমরা এসব টুইন অবজেক্টের আয়নোস্ফেয়ারের টুইন গ্রহগুলো ফিশন ঘটার সময় দিনে নীহারিকা আর ফিউশন ঘটার রাতে পালসার হিসাবে দেখি। এরা একে অপরকে ব্ল্যাক হোলের বিপরীত ফিল্ডের স্পিনযুক্ত চার্জ করে সূর্য ও ধ্রুবতারার অবজেক্ট তৈরি করে। আসলে সবই গ্রহ। দুই পৃথিবী ১৪ টি ফিল্ডে ৭ টি অবজেক্ট দিনে ও রাতে বিপরীত স্পিনে ঘুরছে। যার মধ্যে টুইন পৃথিবী ওর ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তন করে।
গ্যালাক্সিতে ছয় মাসের দিন ও ছয় মাসের রাত পরিক্রমার সময় তিন মাস পর দুই দুপুর ও দুই মধ্য রাত পৃথিবীর দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণ মেরুতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এরপর তিন মাসের দুটি দিন ও দুটি রাত অস্তাচল তৈরি করে। দিনের দৈর্ঘ ও রাতের দৈর্ঘ্যের যোগফল সময় এক বছর তৈরি করে দুটি করে উদয়াস্ত প্রবাহমান রয়েছে।কাইপার ও এস্টরয়েড বেল্ট এভাবে তৈরি করা হয়েছে।