Crow feet grass. and plants that prevent soil erosion
Today I saw on the channel of a Bangladeshi botanist about kak paya grass, he says that this very well-known grass of Bangladesh is cultivated by African people in their crop fields to meet their nutritional needs.
Today I saw on the channel of a Bangladeshi botanist about crow feet grass, he says that this very well-known grass of Bangladesh is cultivated by African people in their crop fields to meet their nutritional needs.The grains that come from its seeds meet their poverty needs. He said this grass prevents soil erosion. The main crop of our country is paddy and these grasses grow in these paddy fields and they have to be cleared due to the large number of these grasses.
I wanted to write about some points here but due to lack of time I can't write more. In a few lines I have informed that these grasses will provide oxygen even at night if they are on the border of the land.As you say that crow feet grass does land capping or prevents soil erosion. Large plants such as bamboo, banyan tree, neem are capping the lands. These are said to give oxygen even at night.
Small plants or grasses in the environment that give oxygen to the day world and the night world are in this environment because the orbits of the two worlds are opposite to each other, so the surface of the two worlds cannot come close to each other.Oxygenated plants in the night world are now dangerously extinct as food, fruits, and vegetables are cultivated commercially by humans to meet demand.
That is why the division of oxygen and nitrogen in the atmosphere is going to go behind both the beams of the negative and positive charge of the black hole in the order of day and night. And two opposite Earth asteroid comets are no longer magnetized. They become flammable and heat up the environment.
It is like grinding grain in one journey. For some areas the surface becomes so. The friction of rock with rock heats up and ignites a fire. These issues have been discussed a lot which can be found in many back stories. The point here is that the sky does not have an atmosphere or the sky does not exist at all.As a result, the comet that should come from the opposite surface, instead becomes an asteroid. Because naturally night is the positive surface and the opposite surface day is negative and creates a beam downwards through the sky to burn the opposite earth pole star. In this the Polestar or Day Earth moves with the Night Earth sun at a safe ionospheric distance in the opposite sky.
It is soil like rock. which will rub against the soil or impinge on the positive or metallic body of the plant. Since the artificial earth plants in the night world have been positively charged by civilization and the night oxygenated plants have been eradicated by the university.Human civilization has to create the Humanity Wing on the pretext of meeting the food needs of Africans. However, the agro industry is struggling to meet the food needs of people in the mechanized world.
You must have understood how Canada, Quebec, Greece, Texas and Hawaii burned down.
Another issue is the area where chemical fertilizers and pesticides are most dangerous because they cause cancer. Oxygen and nitrogen movement through the soil atmosphere is blocked. The behavior of these soils is the worst.
Since crow feet grass prevents soil erosion, it can be said for sure that even if these grasses are 5℅, they need to be in the grain field so that they are not bigger than the grain. So when the rice plants in the grain fields are caught by bacteria at night, as the magnetic field moves, this magnet will keep it in place at night.
In areas of Africa where these grasses are their staple food, they are protecting their environment and meeting their food needs. The incidence of disease will be less compared to the United States and Europe. Outside the age of infertility or cancer. This part will survive even if the world disappears in front of it. But ban chemical fertilizers and pesticides for making these plants or any plants. Destroy these chemical industries.
Stop all commercial exploitation of minerals. Stay away from extraterrestrial matter, antimatter or minerals. And don't even dream of living on those planets.
Photo of crow feet grass is attached.
কাক পায়া ঘাস। এবং মাটির ক্ষয় রোধ করে যেসব উদ্ভিদ
কাক পায়া ঘাস সম্পর্কে আজকে একজন বাংলাদেশী উদ্ভিদবিদের চ্যানেলে দেখলাম তিনি বলছেন বাংলাদেশের অত্যন্ত পরিচিত এই ঘাস আফ্রিকার মানুষ তাদের পুষ্টি চাহিদা মেটানোর জন্য তাদের শস্যের জমিতে চাষ করে। এর বীজ থেকে যে দানা আসে তা দিয়ে তাদের দারিদ্রতায় খাদ্যের চাহিদা মেটায় । তিনি বলেছেন এই ঘাস জমির ক্ষয়রোধ করে। আমাদের দেশের প্রধান ফসল ধান এবং এই ধানের জমিতে এসব ঘাস জন্ম নেয় এবং প্রচুর এই ঘাস জন্মানোর কারণে এদের পরিস্কার করতে হয়।
এখানে কয়েকটি পয়েন্টে আমার লিখার ইচ্ছা ছিলো কিন্তু সময় স্বল্পতার কারণে বেশি লেখা যায় না। সামান্য কয়েক লাইনে জানিয়েছি যে এসব ঘাস জমির সীমানার আইলে থাকলে রাতেও অক্সিজেন দিবে । যেহেতু আপনি বলছেন যে কাক পায়া ঘাস ল্যান্ডস ক্যাপিং করে বা মাটির ক্ষয় রোধ করে। ল্যান্ড্স ক্যাপিং করে যেমন বাঁশ, বট পাইকর (ব্যানিয়েন ট্রি),নিম এসব বড় উদ্ভিদগুলো । এসব রাতেও অক্সিজেন দেয় বলে।
যেসব ছোট বড় উদ্ভিদ বা ঘাস পরিবেশে থাকলে দিনের পৃথিবী এবং রাতের পৃথিবীতে অক্সিজেন দেয় এসব পরিবেশে থাকলে দুই পৃথিবীর কক্ষপথের পরস্পর বিপরীত থেকে যে স্পিন করে এতে পরস্পর দুই পৃথিবীর সারফেস কাছাকাছি আসতে পারে না। রাতের পৃথিবীতে এখন অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ খাদ্য,ফলমূল, সব্জির চাহিদা মেটাতে গিয়ে এবং এসব বাণিজ্যিকভাবে মানুষ চাষ করায় বিপদজনকভাবে উধাও হয়ে গেছে।
যে কারণে বায়ুমন্ডলে থাকা অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ডিভিশন দিবস ও রাতের ক্রমানুসারে নেগেটিভ পজিটিভ চার্জের ব্ল্যাক হোলের পরস্পর এন্টি সারফেসের বিম উভয়ের পেছনে চলে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। আর দুই বিপরীত পৃথিবীর এস্টরয়েড কমেট ম্যাগনেট থাকছে না। এরা দাহ্য হয়ে যায় এবং পরিবেশকে উত্তপ্ত করে দেয়।
যাঁতাকলে যেমন কোনো শস্য দানা পিষানো হয় বিষয়টি এমন। কিছু এলাকার জন্য সারফেস এমন হয়ে যায়।পাথরের সাথে পাথরের ঘর্ষনে যেমন গরম হয়ে আগুণ জ্বালানো যায় বিষয়টি এমন। এসব বিষয় অনেক আলোচনা হয়েছে যা অনেক পেছনের গল্পে পাবেন। এখানে বিষয়টি এমন যে আকাশের বায়ুমন্ডল থাকে না বা আসমানই থাকছে না।
ফলে বিপরীত সারফেস থেকে ধুমকেতু আসার কথা, তা না হয়ে হয়ে যায় এস্টরয়েড। যেহেতু স্বাভাবিকভাবে রাত হয় পজিটিভ সারফেস আর বিপরীত সারফেস দিন হয় নেগেটিভ এবং আকাশ দিয়ে নীচের দিকে বিম তৈরি করে পোড়ে বিপরীত পৃথিবী পোল স্টার । এতে বিপরীত আকাশের নিরাপদ আয়নোস্ফেয়ারের দূরত্ব দিয়ে পোলস্টার বা দিনের পৃথিবী চলে রাতের পৃথিবী সূর্যের সাথে।
এটি পাথরের মতো মাটি। যা মাটির সাথে ঘর্ষন করবে বা উদ্ভিদের পজিটিভ বা ধাতব বডির সাথে ধাক্কা লাগবে। যেহেতু রাতের পৃথিবীতে কৃত্রিম পৃথিবীর উদ্ভিদগুলো সভ্যতা পজিটিভ চার্জের রেখেছে এবং রাতে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে উৎখাত করা হয়েছে। আফ্রিকানদের খাদ্য চাহিদা মোকাবেলার অজুহাতে হিউম্যানিটি উইং তৈরি করতে হচ্ছে মানব সভ্যতাকে। অথচ যান্ত্রিক জগতের মানুষের খাদ্য চাহিদা পূরন করতেই হিমসিম খাচ্ছে এগ্রো ইন্ডাস্ট্রি।
কানাডা, কুইবেক, গ্রীস, টেক্সাস হাওয়াই পুড়েছে কিভাবে বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়।
আরও একটি বিষয় রাসায়নিক সার,কীট নাশক প্রয়োগের এলাকা সবচেয়ে বিপদজনক এজন্য যে এখানে ক্যানসার সৃষ্টি করেছে মাটির অভ্যন্তরীণ আকাশ দিয়ে অক্সিজেন নাইট্রোজেন চলাচলের পথ রুদ্ধ করা হয়েছে। এসব মাটির আচরন সবচেয়ে ভয়াবহ।
কাক পায়া ঘাস যেহেতু মাটির ক্ষয়রোধ করে নিশ্চিতভাবে বলা যায় এসব ঘাস ৫℅ হলেও শস্যের জমিতে রাখা প্রয়োজন যেনো শস্যের চেয়ে বড় না হয়। তাহলে শস্য ফিল্ডগুলোতে ধানের গাছকে রাতে যখন ব্যাকটেরিয়ায় ধরে তখন যেহেতু ম্যাগনেটিক ফিল্ড সরে যায় রাতে এই ম্যাগনেট ঠিক রাখবে।
আফ্রিকার যে এলাকায় এসব ঘাস তাদের প্রধান খাদ্য তারা তাদের পরিবেশ সুরক্ষা করছে, খাবার চাহিদাও মিটছে। রোগ আপদ কম হবে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপের তুলনায়। বন্ধাত্ব বা ক্যানসারের যুগের বাহিরে আছে। এই অংশ সামনে পৃথিবী বিলুপ্ত হলেও টিকে থাকবে।
তবে এসব উদ্ভিদ বা যেকোনো উদ্ভিদ তৈরির জন্য রাসায়নিক সার কীট নাশক নিষিদ্ধ করুন। এসব কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি ধ্বংস করুন।
সবধরনের খনিজ উত্তোলন বিপনন ব্যবহার বন্ধ রাখুন। অন্য গ্রহের ম্যাটার, এন্টি ম্যাটার বা খনিজ দ্রব্য থেকে দূরে থাকুন। আর ঐসব গ্রহে বসবাসের চিন্তা স্বপ্নেও করবেন না।
কাক পায়া ঘাসের ছবি সংযুক্ত।