What does Juboraj's doctrine say about the merger of galaxies?
Now a telescope in Japan has discovered the merging of galaxies and a video footage of it has been shown by a Bangladeshi YouTuber. I am citing exactly what I wrote in his comment box;
Viewing these things through a telescope. Civilization has no theory. These galaxies also have day and night endpoints. Which meets every day on two risings and two settings.For example, we have 6 months of day and 6 months of night at the north and south poles. They are one year equal to one day which comes next to our equator between the Tropic of Cancer and the Tropic of Capricorn with roughly 12 hours of day and 12 hours of night, the two worlds together.The black hole enlarges the two opposite worlds to spin at mid-noon and mid-night, and gradually they meet at two rising and two setting times, and meet at the dot point in the chargeless or spin-less state. This is how everything in the twin universe is orbiting like the Karman lines of the field on both sides of the black hole or orbiting the twin surface of our living space and the surface of all the twin planets. No one has ever told the current civilization such a definition of these things. In this way, every day in different journals of the world or on social media, data is analyzed using The Black Hole Theory.
This theory has been made by a data science analysis center in Bangladesh which is now known as Rakim University only to teach the theory to the world. These are going all over the world as JUBORAJ's DOCTRINE. In the video you showed with the talk of these Japanese telescope owners, the two galaxies meet at midday and midnight.The length of which is counted in the years of time is several thousand years
গ্যালাক্সির মিলনে যুবরাজের মতবাদ কি বলছে?
এবার জাপানের টেলিস্কোপে গ্যালাক্সির একত্রিত হওয়ার সন্ধান পেয়েছেন এবং এর একটি ভিডিও ফুটেজ বাংলাদেশী ইউটিউবার দেখিয়েছেন। তার কমেন্ট বক্সে যা লিখেছি তার হুবহু তুলে ধরছি;
এসব বিষয় টেলিস্কোপের দেখা। থিওরি নেই সভ্যতার হাতে। এসব গ্যালাক্সিরও দিবস ও রাত্রির শেষ বিন্দু আছে। যা প্রতিদিন দুই উদয় ও দুই অস্তাচলে মিলিত হয়। যেমন আমাদের উত্তর ও দক্ষিণ মেরুর ৬ মাস দিন এবং ৬ মাস রাত সমান উভয় দিকে বিপরীতভাবে হয়ে থাকে। এরা এক বছর সমান এক দিন যা আমাদের বিষুবরেখার আসে পাশে ট্রপিক অব ক্যানসার ও ট্রপিক অব ক্যাপরিকর্নের মধ্যে মোটামুটি ১২ ঘন্টায় দিবস ও ১২ ঘন্টায় রাত অতিবাহিত করে দুই পৃথিবী এক সাথে। ব্ল্যাক হোল দুই বিপরীত পৃথিবীকে স্পিন করতে করতে মধ্য দুপুর ও মধ্য রাত্রিকে বৃহৎ করে আবার ক্রমেই তা দুই উদয় ও দুই অস্তাচলে মিলিত হয়ে চার্জলেস বা স্পিন লেস অবস্হায় ডট পয়েন্টে মিলিত হয়ে দুই পৃথিবী আবার পরস্পর বিপরীত স্পিন শুরু করে তবে উভয়ের টুইন ম্যাটারের চার্জ বদল হয়ে যায়। এভাবেই টুইন মহাবিশ্বের সকল কিছূর ব্ল্যাক হোলের দুই দিকের ফিল্ডের কার্মান লাইনের মতো পরিক্রমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে বা আমাদের বসবাসের ন্যয় টুইন সারফেস ও সকল টুইন গ্রহের সারফেস পরিক্রমা করছে।এসব বিষয়ের এমন সংজ্ঞা কোনোদিন কেউ বলেনি বর্তমান সভ্যতাকে। এভাবেই প্রতিদিন পৃথিবীর বিভিন্ন জার্নালে বা সোশ্যাল মিডিয়ায় ডাটা দেখে এনালাইসিস করা হয় ব্ল্যাক হোল থিওরি দিয়ে।
এই থিওরি করেছে বাংলাদেশের একটি ডাটা সাইন্স এনালাইসিস কেন্দ্র যা এখন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় নামে শুধু থিওরি শেখানোর জন্য জগতবাসীকে জানানো হচ্ছে।এসব যুবরাজের মতবাদ হিসাবে পৃথিবীর সকল স্হানে চলে যাচ্ছে। আপনি জাপানি এই টেলিস্কোপধারীদের বক্তব্যসহ যে ভিডিও দেখিয়েছেন তাতে দুই গ্যালাক্সি মধ্য দুপুর ও মধ্য রাতে মিলিত হয়েছে। যার সময়ের বছর গণনা কয়েক হাজার বছরের দৈর্ঘ্য।
