Another solar system is heading towards Earth' Daily Ittefaq reports.
Another story of my writing to clear the mind of two different topics of different magazines
One newspaper is worried about the types of electrons, another newspaper says that black holes are hot or cold, these stories are the research of scientists. In my opinion, the condition of black holes and electrons has also worsened in the universe. In the age of social media, I have been writing the perfect diagnosis of these on Facebook for two/three years. The organized Western world is preoccupied with global trade.Again, their universities are also promoting some types of scholarships. I wonder whether I will laugh or cry when I see this. Now I present part of what I wrote in a magazine called Mukt Chinta and another magazine. As these writings also contain some new matter. Again Bangladeshi daily Ittefaq headlined news that another solar system is coming towards Earth. Such a terrible fact that if the western world understood or Asia including Bangladesh would have happened. As the double wave crisis of oxygen has developed on Earth, it is gradually going into rapid decline. If there is a lack of oxygen, nitrogen will lose its opposite spin. That is, the black hole will swallow their opposite space or anti-space. This anti space means another space of the earth. Since the earth is twin.A group of people called scientists of the world are looking at the sky through the telescope. I say they are technicians. They see it right but can't explain it. A universe account due to current civilization. There is a stark difference between engineering science and theory. Science runs on theory. All scientific theories are invalidated. What is my interest here to say so.I learned the same as everyone else. Ever since I discovered the theory of Corona or Covid, I have been writing every day to write to people, to observe the data science of the world. I can't say which way the day and night go. However, the two magazines I wrote to (not Ittefaq) quoted the excerpts.
Mukta Chinta's online feedback section also has an article written in another magazine. As I wrote in Mukto chinta:-
Living in the middle of a black hole, you have been wondering whether the black hole is hot or cold. A little while ago, another newspaper wrote about the role of the electron. Again you wrote about conditions inside black holes. These issues were resolved by the repeal of the Fundamental Laws of Physics. You understand that particle theory has been removed from the world of science if it is science. You can surely understand what has happened to the world with the application of the established science of this theory.The amount of debris that has been created in the world before the next world's terrible crisis comes, the removal of these debris or their proper adjustment with the environment, the so-called economic collapse revolution is coming forward. All the technological uses of science must be changed. Education should be changed. The science of new theories must be learned. Remember that doctoral certificates have become white papers in science education. This Bangladeshi scientist discovered the double black hole field wave theory, the opposite charge wave theory with black holes of opposite spin. It can be seen that the world is also twinned like this, the universe is also like that. Then understand where you are. You and I are all living in the black hole's dual charge dispersion and absorption. If you want to create an artificial blackhole, light a gas or wood-lime furnace or fire a brick kiln or industrial furnace. Here, the chemical composition of fossil fuels and the oxygen in the air spin in opposite directions to create black holes. In return, Earth's anti-space is cutting through and entering the black hole. Your space is also getting smaller. In the middle you are getting infected with corona nipah virus to be around him. Your computer is infected with a virus. Many times you could have lived on earth but the misfortune is that for all the years you lived in the middle of this oxygen crisis, you ran the world from near the artificial black hole.And you would be better off staying away from these artificial blackholes. Again, all the twin mater you see during the day are waves, however, it has to be written very briefly because they are anti-matter waves at night. This is a black hole phase. It takes days to remove it, it is done with the sun. But the Sun formed from one of the twin central black holes of the twin Earths. The other created the Polar Star opposite the Sun. It spins anti-Earth. Why do we see Venus as a star? This is how Venus and Earth spin in opposite directions and Venus looks like a star. I am writing so much like this every day on my Facebook and the world media world or the person who is not understanding them.How about a sudden change in the way the fourteen clans are read by father grandfather. The matter seems to be spinning in the minds of the uneducated in the West. They are thinking that if these theories are accepted, they will have to demolish the concrete habitations of various cities including the capital and take them deep into the ground. But I tried to solve the issues.90℅ of the capital cities of the world are in a very fragile condition even those who claim to be developed. The Israelis exposed the entire occupied land to the cursed radiation wave. Artificial black holes are created. So is the United States. It has to be said that they have made the most use of technology over the damned fundamental law science, like each other's brothers. As the saying goes, sin does not leave the father. These two civilizations have done the most harm to the world by selling intelligence for the world through dangerous occupations. The country that went against them has done and still tries to torture them. Ignorance has turned their social business talent, health and institutional infrastructure into debris. Thus various sects became cursed for human civilization on earth. Just as their pentas created the metallic space on their states, they also created artificial black holes for their environment. Israel and the United States have fallen behind.
'অন্যান্য সৌরজগত ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে' দৈনিক ইত্তেফাকের প্রতিবেদন।
আরও দুটি ভিন্ন পত্রিকার ভিন্ন বিষয়ের চিন্তা দূর করতে আমার লেখার গল্প
এক পত্রিকা ইলেক্ট্রনের প্রকারভেদ নিয়ে চিন্তিত আরেক পত্রিকা বলছে ব্ল্যাকহোল উত্তপ্ত না কি শীতল এসব গল্প বিজ্ঞানী নামধারীদের গবেষনা। আমার ধারনায় ব্ল্যাকহোল ও ইলেক্ট্রনেরও অবস্হা খারাপ হয়ে গেছে সৃষ্টি জগতে।সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে এসবের নিখুঁত ডায়াগনোসিস ফেসবুকে দুই/তিন বছর হলো লিখছি। সংঘবদ্ধ পশ্চিমা দুনিয়া বিশ্ববাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত। আবার তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ দানের বাণিজ্য নিয়েও কতো ধরনের বৃত্তি উপবৃত্তি প্রচার করছে। এসব দেখলে হাসবো না কাঁদবো ভাবতে অবাক লাগে। মুক্ত চিন্তা নামক একটি পত্রিকা ও আরও একটি পত্রিকায় যা লিখলাম তার অংশ তুলে ধরলাম এখন। যেহেতু এসব লেখায়ও কিছু নতুন ম্যাটার আছে। আবার বাংলাদেশের দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকা হেডলাইন নিউজ করেছে যে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে অন্যান্য সৌরজগত। এমন তথ্য কতোটা ভয়ঙ্কর যে যদি পশ্চিমা দুনিয়া বুঝতো বা বাংলাদেশসহ এশিয়া বুঝতে পারতো তাহলেও হতো। পৃথিবীতে যেভাবে অক্সিজেনের যুগল তরঙ্গ সংকট তৈরি হয়েছে এটি ক্রমান্বয়ে দ্রুত পতনের দিকে চলে যাচ্ছে। অক্সিজেন সংকট হলে নাইট্রোজেন ওর বিপরীত স্পিন হারাবে।অর্থাৎ ব্ল্যাকহোল গিলে খাবে ওদের বিপরীত স্পেস বা এন্টি স্পেস। এই এন্টি স্পেস মানে পৃথিবীর আরেকটি স্পেস।যেহেতু পৃথিবী যুগল। টেলিস্কোপে দেখছে একদল পৃথিবীর বিজ্ঞানী নামধারী লোকজন।যাদের আমি বলছি ওরা টেকনিশিয়ান। তাদের দেখা সঠিক আছে কিন্তু ব্যাখ্যা করতে পারছে না। এক মহাবিশ্বের হিসাব বর্তমান সভ্যতার কাছে থাকার কারণে। ইঞ্জিনিয়ারিং বিদ্যা ও থিওরির মধ্যে আকাশ পাতাল প্রভেদ। থিওরির উপরে চলে বিজ্ঞান। সকল বিজ্ঞান তত্ব বাতিল হয়েছে। আমার এখানে কি স্বার্থ এমনভাবে বলার। আমিওতো অন্য সবার মতো একইরকম শিখেছিলাম। করোনা বা কোভিড তত্ব আবিস্কার করার পর থেকে মানুষকে লিখতে লিখতে পৃথিবীর ডাটা সায়েন্স পর্যবেক্ষণ করতে করতে প্রতিদিন লিখছিতো লিখছি। দিন রাত কোনদিক দিয়ে যায় বলতে পারি না। যাহোক যে দুটি পত্রিকাকে লিখেছি (ইত্তেফাককে নয়) তার অংশ তুলে ধরলাম।
মুক্ত চিন্তার অন লাইন ফিডব্যাকের অংশের মধ্যে আরেকটি পত্রিকায় লেখা কথাও আছে। যেভাবে লিখেছি মুক্ত চিন্তায়:- ব্ল্যাকহোলের মধ্যে বাস করে ব্ল্যাকহোল উত্তপ্ত না কি হিমশীতল চিন্তায় পরে গেছেন আপনি। একটু আগে আরেকটি পত্রিকা লিখেছে ইলেক্ট্রনের ভূমিকা নিয়ে কে যেনো খুব চিন্তায় আছে। আবার আপনি লিখেছেন ব্ল্যাকহোলের ভিতরের অবস্হা। এসব বিষয়ের মিমাংসা হয়েছে ফিজিক্স ফান্ডামেন্টাল ল বাতিল হওয়াতে। বুঝতেই পারছেন পার্টিকেল তত্ব বিজ্ঞানের জগত থেকে মুছে গেছে যদি তা বিজ্ঞান হয়। এতোদিন এই তত্বের প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞানের প্রয়োগে পৃথিবীর কি অবস্হা হয়েছে বুঝতে পারছেন নিশ্চয়।++ পৃথিবীতে যে পরিমাণ ডেবরিজ তৈরি হয়েছে আগামী পৃথিবীর ভয়াবহ দূর্দশা আসার আগে এসব ডেবরিজ অপসারণ বা এদের প্রোপার এডজাস্টমেন্ট পরিবেশের সাথে করতে কথিত অর্থনৈতিক ধস বিপ্লব আসছে সামনে। সাইন্সের প্রযুক্তিগত ব্যবহার সব পাল্টে ফেলতে হবে। পড়াশুনা বদলে ফেলতে হবে। নতুন থিওরির বিজ্ঞান শিখতে হবে। মনে রাখুন ডক্টরেট ডিগ্রিধারীদের সার্টিফিকেট সাদা কাগজ হয়ে গেছে বিজ্ঞান শিক্ষার ক্ষেত্রে। যুগল ব্ল্যাকহোল ফিল্ড তরঙ্গ তত্ব, পরস্পর বিপরীত স্পিনের ব্ল্যাকহোলযুক্ত বিপরীত আধান তরঙ্গ তত্ব আবিস্কার করেছেন এই বাংলাদেশী বিজ্ঞানী। সেখানে দেখা যাচ্ছে পৃথিবীও এভাবে যুগলবন্দী মহাবিশ্বও তাই। তাহলে বোঝেন অবস্হা আপনি কই আছেন। আপনি আমি আমরা সকলে ব্ল্যাকহোলের যুগল চার্জ বিচ্ছুরন ও গ্রহনের মধ্যে বসবাস করছি। কৃত্রিম ব্ল্যাকহোল তৈরি করতে চাইলে গ্যাসের বা কাঠ খড়ির চূলা জ্বালান বা ইট ভাটা বা শিল্পের চূলা জ্বালান । এখানে ফসিল জ্বালানির কেমিক্যাল কম্পোজিশন ও বাতাসের অক্সিজেন পরস্পর বিপরীত স্পিনিংয়ে ঘুরিয়ে ব্ল্যাকহোল তৈরি করছে। বিনিময়ে পৃথিবীর এন্টি স্পেস কেটে ব্ল্যাকহোলে প্রবেশ করছে। আপনার স্পেসও ছোট হয়ে যাচ্ছে।মাঝখানে ওর আশে পাশে থাকার জন্য করোনা নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন। আপনার কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে। অনেক সময় পৃথিবীতে বাঁচতে পারতেন কিন্তু দূর্ভাগ্য এই যে যতো বছর এই অক্সিজেন সংকটের মধ্যে থাকলেন ততদিন সংসার চালনা করলেন কৃত্রিম ব্ল্যাকহোলের কাছাকাছি থেকে। আর এসব কৃত্রিম ব্ল্যাকহোল থেকে দূরে থাকলে আপনি ভালো থাকতেন। আবার দিবসে যা কিছু যুগল মেটার দেখছেন তা কিন্তু সব তরঙ্গযুক্ত, যাহোক খুব সংক্ষেপে লিখতে হচ্ছে বিধায় তা রাতে এন্টি মেটার তরঙ্গ। এটি একটি ব্ল্যাকহোল পর্যায়। এটিকে সরাতে গেলে দিন লাগে সূর্য দিয়ে এটিকে করা হয়। কিন্তু সূর্য তৈরি হয়েছে যুগল পৃথিবীর যুগল কেন্দ্রীয় ব্ল্যাকহোলের একটি থেকে। অপরটি তৈরি করেছে সূর্যের বিপরীতে পোলার স্টার।এটি এন্টি পৃথিবী উল্টা স্পিনে ঘুরছে। শূক্র গ্রহকে তারা হিসাবে কেনো দেখি আমরা? পৃথিবী যে ডাইরেক্শনে স্পিন করে পোলার পৃথিবী ওর উল্টা ডাইরেকশনে স্পিন করার কারণে যেমন ওকে তারার মতো দেখায় বিষয়টি এমন। শুক্র গ্রহ ও পৃথিবী যেভাবে পরস্পর উল্টা ডাইরেকশনে স্পিন করে আর শুক্রকে তারার মতো দেখায় বিষয়টি তেমন। এতো লেখা লিখছি এভাবে প্রতিদিন নিজের ফেসবূকে ও বিশ্ব মিডিয়া জগতকে বা ব্যক্তিকে যে তাদের বোধদয় হচ্ছে না।বাপ দাদা চৌদ্দ গোষ্ঠী যেভাবে পড়েছে হঠাৎ পরিবর্তন করলে কেমন হয়।বিষয়টি মনে হচ্ছে পশ্চিমা অশিক্ষিতদের মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। ওরা চিন্তা করছে এসব থিওরি মানলে তাদের রাজধানীসহ বিভিন্ন সিটির কংক্রিটের আবাসভূমিগুলো ভেঙ্গে চুরমার করে মাটির গভীরে নিতে হবে। কিন্তু বিষয়গুলোর সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করেছি। পৃথিবীর ৯০℅ রাজধানী শহরগুলোর অবস্হা অত্যন্ত নাজূক যারাই নিজেদের উন্নত বলে দাবি করছে। ইসরাইলীরা পুরো দখলকৃত ভূমিকেই অভিশপ্ত রেডিয়েশন তরঙ্গের মধ্যে ফেলেছে। কৃত্রিম ব্ল্যাকহোল তৈরি করে আছে। যুক্তরাষ্ট্রও তাই। এরা একে অপরের যেনো আপন ভাইয়ের মতো ভুল অভিশপ্ত ফান্ডামেন্টাল ল বিজ্ঞানতত্বের উপর দিয়ে প্রযুক্তির সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করেছে বিধায় কথাটি বলতে হলো। কথায় আছে পাপ বাপকেও ছাড়ে না। এই দুই সভ্যতা বিপদজনক অবস্হার মধ্যদিয়ে পৃথিবীর জন্য মেধা বিক্রি করে পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষতি করেছে। যে দেশ ওদের বিরুদ্ধে গেছে তাদের উপর কতো অত্যাচার করেছে এবং এখনো করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। অশিক্ষা ওদের সমাজ ব্যবস্হা মেধা স্বাস্হ্য প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো সবকিছু ডেবরিজে পরিণত করেছে। এভাবে বিভিন্ন সম্প্রদায় পৃথিবীতে মানব সভ্যতার জন্য অভিশপ্ত হয়ে যায়। ওদের পেন্টাগণই যেভাবে মেটালিক স্পেস ওদের ভূখন্ডে তৈরি করেছে এটিও ওদের পরিবেশের জন্য কৃত্রিম ব্ল্যাকহোল তৈরি করেছে। মানক্যা চিপায় পরে গেছে ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্র।