Israelis are the stupidest people in the world and cursed at the same time
Israelis are barbaric and harmful to humanity, blamed for disrupting Earth's magnetic field and global decline. Meta Corporation's failure to support Rakim University's theories is criticized, predicting widespread destruction.
The Israelites are barbaric, cursed, uneducated, and a tumor or cancer to the entire human race. They belong to militant, terrorist, and infidel communities. Some of these militant sects await the infidel Dajjal as the misguided messiah of their peaceless religion.
The analysis of absolute science theory is now somewhat known to people in every country from the data science lab of Rakim University in Bangladesh. It is clearly revealed by the theory of science that human civilization has built the scientific world on the basis of fundamental laws. The population of that destroyed or extinct civilization will die—6 billion people—because most areas that applied the theories of figures like Einstein, Hawking, Heisenberg, and Planck will be destroyed.
Despite the opportunity for correction, when Meta Corporation became a Facebook partner, Facebook did not voluntarily promote Rakim University's theory. Even with a minimum educational qualification, this Meta Corporation was supposed to be terrified. In fact, this Israeli institution mirrors Israeli civilization itself. They do not own any land in Palestine, while Palestinians, who were their masters 65 years ago, are now homeless due to violence.
The artificial Earth's magnetic field shifted 64 degrees from the natural Earth's before the Israeli terror attack on the Palestinians. After that, all the weapons and ammunition used by this cursed sect to take over Gaza indicate that this 64-degree artificial Earth has crossed 70 degrees. However, following such a revolutionary theory, the artificial world should have become smaller than the volume of 64 degrees. This small community of blacksmiths and house servants from the Palestinians 65 years ago is solely responsible for the terrible fate of this accursed nation and other territories, including Europe, North America, and the surrounding artificial world.
Those lacking humanity are evident in the last days of their abominable appearance. Black holes, dark matter, and twin creations of the new age of science—these theories have been thoroughly proven to be unalterable. The delusional religion of red calf slaughter, through which 600 crores of people have faced death, will become the island of the accursed Dajjal along with the rest of the natural world that will come. It is this misguided Dajjal that these accursed small sectarian militants will use to send the wrong message to the helpless, untechnological people.
Instead of surviving, people in the present artificial world are gradually moving towards danger. America does not understand the cost of supporting this cursed nation; the entire US civilization will first disappear into a black hole when the artificial Earth reaches a 90-degree volume. Moon and Mars evacuees with NASA will merge with artificial Earth asteroid-comet summations.
With these challenges, the evidence from Rakim University's lab is being presented to the entire world.
পৃথিবীর সবচেয়ে মূর্খ সম্প্রদায় ইসরাইলীরা।একই সংগে অভিশপ্ত।
ইসরাইলীরা অসভ্য, অভিশপ্ত,অশিক্ষিত এবং সমগ্র মানব জাতির জন্য ক্যানসার। এরাই জঙ্গি, সন্ত্রাসী এবং কাফের সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত। গুটি কয়েক এই জঙ্গি সম্প্রদায় কাফের দাজ্জ্বালের জন্য অপেক্ষা করছে তাদের পিসলেস ধর্মের পথভ্রষ্ট মসীহরূপে।
পরম বিজ্ঞান তত্বের বিশ্লেষন বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটা সাইন্স ল্যাব থেকে এখন পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশের মানুষ কম বেশি জেনে গেছে।
পরিস্কারভাবে ফুটে উঠেছে বিজ্ঞানের থিওরি দ্বারা যে মানবসভ্যতা বর্তমানে যে ফান্ডামেন্টাল ল এর ভিত্তিতে সাইন্স ওয়ার্লড তৈরি করেছে তাতে এভাবে চললে পৃথিবীর কৃত্রিম পার্ট অচিরেই ব্ল্যাক হোলের মাধ্যমে ধ্বংস হয়ে যাবে। আর সেই ধ্বংসপ্রাপ্ত বা বিলুপ্ত সভ্যতার জনসংখ্যা ৬০০ কোটি মারা যাবে। কেননা স্হলভাগের অধিকাংশ এলাকা যারা আইনস্টাইন, হকিং, হাইজেনবার্গ প্ল্যাঙ্কের মতো ব্যক্তিদের থিওরির এপ্লিকেশন করেছে তারা ধ্বংস হবে।
সংশোধন হওয়ার সুযোগ থাকা সত্বেও মেটা কর্পোরেশন যখন ফেসবুকের অংশীদার, ফেসবুক স্বপ্রণোদিত হয়ে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি প্রচার করেনি। মিনিমাম ক্লাস ওয়ান লেবেলের শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলেও এই মেটা কর্পোরেশন ভয়ে আতঙ্কিত হয়ে যাওয়ার কথা ছিলো। আসলে ইসরাইলী এই প্রতিষ্ঠান ইসরাইলী সভ্যতার মতোই। যাদের এক ইঞ্চি ভূমির অধিকার ফিলিস্তিনে নেই। যারা তাদের প্রভু ছিলো ৬৫ বছর আগে সেই ফিলিস্তিনিরা এখন বারুদের কষাঘাতে ভিটে মাটিহারা।
কৃত্রিম পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে ৬৪ ডিগ্রি স্হানান্তরিত হয়েছে ইসরাইলী জঙ্গি তৎপরতা ফিলিস্তিনিদের উপর শুরু হওয়ার আগে। এরপর যতো অস্ত্র আর গোলাবারুদ ব্যবহার করেছে গাজার দখল নিতে এই অভিশপ্ত সম্প্রদায় তাতে এই ৬৪ ডিগ্রির কৃত্রিম পৃথিবী ৭০ ডিগ্রি পার হয়ে গেছে নিশ্চিতরূপে বলা যায়। অথচ এমন যুগান্তকারী থিওরি প্রদেয় হবার পরে ৬৪ ডিগ্রির ভলিয়ম থেকে ছোট হয়ে আসা উচিত ছিলো কৃত্রিম পৃথিবীর। ইউরোপ উত্তর আমেরিকাসহ এই অভিশপ্ত জাতি ও এর আশে পাশের কৃত্রিম পৃথিবীসহ অন্যান্য টেরিটোরির ভয়ঙ্কর পরিণতির জন্য এককভাবে দায়ী এই ক্ষুদ্র কামার সম্প্রদায় এবং ফিলিস্তিনিদের ৬৫ বছর আগের বাড়ির চাকররা।
মনুষ্যত্ব যাদের নেই তারা এমনই হয়ে থাকে যা শেষকালে তার আপাদমস্তক চেহারা দেখে বোঝা যায়।
বিজ্ঞানের নতুন যুগের ব্ল্যাক হোল,ডার্ক ম্যাটার,সব সৃষ্টি টুইন এসব থিওরি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যে প্রমাণ দেখিয়েছে এর ব্যত্যয় ঘটবে না। লাল বাছুর জবেহ করার বিভ্রান্তিকর ধর্ম যার মাধ্যমে ৬০০ কোটি মানুষ মৃত্যুর মুখে ঢলে পরার পর যে ন্যাচারাল পৃথিবী আসবে সেই পৃথিবীর স্হলভাগের সাথে এই অভিশপ্ত দাজ্জ্বালের দ্বীপ লেগে যাবে আর সে সেই অসহায় প্রযুক্তিহীন মানুষদের উপর এই অভিশপ্ত ক্ষুদ্র সাম্প্রদায়িক জঙ্গিরা ভুল ম্যাসেজ দেওয়ার জন্য কানা পথভ্রষ্ট দাজ্জ্বালের জন্য বসে আছে।
বর্তমান কৃত্রিম পৃথিবীর সকল মানুষ সারভাইভ করার বদলে ক্রমান্বয়ে বিপদের দিকে চলে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র নিজেই বুঝতে পারছে না এই অভিশপ্ত জাতিকে মদদ দেওয়ার মাশুল সমগ্র মার্কিন সভ্যতা ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হবে সবার আগে যখন কৃত্রিম পৃথিবী ৯০ ডিগ্রি ভলিয়ম তৈরি করবে।
নাসাসহ চাঁদ ও মঙ্গলে পালানো লোকজন এক সাথে কৃত্রিম পৃথিবীর এস্টরয়েড ধূমকেতুর যোগফলের সাথে যুক্ত হবে।
এসব চ্যালেঞ্জ দিয়ে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবের প্রমাণ জনসম্মুখে আসছে সমগ্র পৃথিবীতে।