Islam and Life YouTube Channel
Why did God create so many planets and stars' He gave a speech matching the science of present civilization with the Holy Qur'an. My comment in his comment box is as follows below.
I listen to your scientific analysis of the Holy Qur'an from time to time. May Allah guide you. Scientific analysis has been established in modern civilization as a fundamental principle in everything. For example, in particle theory, even after going to the smallest electron, proton, neutron, photon in the particle theory, the analysis of the smallest particles, including the Higgs boson, is done in a fundamental way.Again, the basicity of matter is revealed by differentiating between basic materials and composite materials. Now go to a universe of current methods. It is the cosmic principal that Earth is one, Mars is one, Galaxy is one. If the fundamental principle of these three categories is invalidated, compound or dual matter is everything, even particles are dual.And they each create a north-south, south-north, east-west, west-east magnetic field by twin black holes with light rays, so knowing any science of current civilization means we are correct?
In fact, our science education in all subjects has been proven wrong. Mathematics is like a language. It is not science. However, the black hole twin field theory was invented in Bangladesh. This happened from Prince Palace of Prannathpur village of Santahar 6 no. union under Bogra district. It is a volunteer charity education focused residential.A single study has become known as the world laboratory for data science analysis and research. Inventing innumerable theories other than Almighty Allah, I have not been able to discover.Any scientific analysis of the current civilization with the Holy Qur'an, you will be hurt like me if the Holy Qur'an becomes light.It is a book that is completely unedited. And why the previous scriptures have been distorted will be clearly evidenced in my scientific analysis. It is said in the Holy Qur'an that Allah created everything in pairs. Who in this world knew the meaning of this holy message?
I was the first to discover the theory of creation in this pair, again in the black hole twin field (space) theory. All of my research papers are featured on my official Facebook story for the world to see. This is good news in an Islamic science era. My research dates back to when the dangerous world plunged into the corona blackhole field of medical science.It is the infinite grace of Almighty Allah that I have completed all the diagnosis of Corona's terrible radiation and recorded it in the Facebook story. Islamic scholars quickly read these things and spread them around the world. In front of the twin worlds there is another sun rising from the west. Read my stories to understand how this sun rises from the west and cannot be understood by survival people.
And I have done a detailed analysis of the analysis of planets and stars. Planets are stars. Every planet and every matter has its own sun. In fact, the sun is created from a pair of black holes of matter or planets. One creates day and the other creates night. This other is the constant star. We live on these two twin planets, Earth and Dhravatara (Pole star anti Earth). Black hole field beam is 447.6 units (cannot be called light years because different spaces are created by double black hole beam of light) area till earth system (solar system) and ursha major little deep system or pole star system opposite each other we live in double made of light. You are not one, you are two opposites in creation. Much like what you see in the mirror. Study my papers and you will understand.
Cross the ionosphere above the ozone layer and the sun is nowhere to be seen. If you want to see the sun, if you enter one of the twin planets of the interplanetary system, then you will get the sun of the time of day and night passing from the center of the twin planet's own black holes from their opposite spinning.It is not possible to see the Sun from outside any planet. The opposite of a black hole is finally coming to us after a certain period of time. Again, everything is moving due to the opposite charge of the black hole's rays. But at the same time no creation has the ability to cross the black hole. It is blocked by the door. Such is the saying of the Holy Qur'an. Allah Rabbul Al Amin can let whoever He wants to enter through this door. This is how holy meraj is held. May Allah grant us all understanding. ameen
'ইসলাম এবং লাইফ' ইউটিউব চ্যানেলে
'আল্লাহ তায়ালা এতো গ্রহ নক্ষত্র কেনো সৃষ্টি করলেন কেনো ?' পবিত্র কোরআনের সাথে বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞানের মিল রেখে বক্তব্য দিয়েছেন। আমার মন্তব্য তার কমেন্ট বক্সে যা তা নিম্নরুপ;
আপনার এসব পবিত্র আল কোরআনের থেকে বর্ণনায় বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনগুলো মাঝে মধ্যে সময় পেলে শুনে থাকি। মহান আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত নসীব করুন। বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনগুলো বর্তমান সভ্যতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সব কিছুতে মৌলিকত্ব ধরে। যেমন পার্টিকেল তত্বে মৌলিক গোলাকার ক্ষুদ্রতম ইলেক্ট্রন প্রোটন নিউট্রন ফোটন পর্যন্ত যাওয়ার পরও হিগস বোসন সহ আরও যেসব ক্ষুদ্রতম কণা নিয়ে বৈজ্ঞানিক কণার বিশ্লেষন তৈরী হয়ে আছে সব ফান্ডামেন্টাল পদ্ধতিতে করা। আবার মৌলিক পদার্থ যৌগিক পদার্থের মধ্যে পার্থক্য করে ম্যাটারের মৌলিকত্ব প্রকাশ হয়ে আছে। এখন যান বর্তমান পদ্ধতির একটি মহাবিশ্বে। এটি মহাজাগতিক প্রিন্সিপাল যে পৃথিবী একটি,মঙ্গল একটি,গ্যালাক্সি একটি করে তৈরি। এই তিনটি বিভাগের মৌলিক তত্ব যদি বাতিল হয়ে যৌগিক বা যুগল ম্যাটার সবকিছুতে হয়, এমনকি পার্টিকেল কণাগুলোও যুগল হয়।আর এরা প্রত্যেকে আলোক রশ্মিযুক্ত ব্ল্যাকহোলের টুইন দ্বারা উত্তর-দক্ষিণ, দক্ষিণ-উত্তর পূর্ব-পশ্চিম,পশ্চিম-পূর্ব ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে চলে তাহলে বর্তমান সভ্যতার কোনো বিজ্ঞান জানা আমাদের সঠিক হওয়া বুঝায়?
আসলে আমাদের সকল বিষয়ের বিজ্ঞান শিক্ষা ভুল প্রমাণ হয়ে গেছে। ম্যাথমেটিক্স একটি ল্যাংগুয়েজের মতো।এটি সাইন্স নয়। যাহোক ব্ল্যাকহোল টুইন ফিল্ড থিওরি আবিস্কার হয়েছে বাংলাদেশ থেকে। এটি হয়েছে বগুড়া জেলার অন্তর্গত সান্তাহার ৬ নং ইউনিয়নের প্রান্নাথপুর গ্রামের প্রিন্স প্যালেস থেকে। এটি একটি স্বেচ্ছাসেবক দাতব্য শিক্ষা কেন্দ্রীক আবাসিক।
একক গবেষণায় পরিচালিত ডাটা সাইন্স বিশ্লেষণ ও বিশ্ব গবেষণাগার হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে। মহান আল্লাহ ব্যতিত অসংখ্য থিওরি আবিস্কার আমার পক্ষে আবিস্কার করা সম্ভব হয়নি। পবিত্র আল কোরআনের সাথে বর্তমান সভ্যতার যে কোনো বৈজ্ঞানিক তত্ব বিশ্লেষন, আপনার যেমন আমারও তেমন আঘাত লাগবে পবিত্র আল কোরআন হালকা হয়ে যায় যদি। এটি এমন একটি গ্রন্হ যা সম্পূর্ণ অবিকৃত। আর পিছনের ধর্মগ্রন্হগুলো কি কারণে বিকৃত হয়ে গেছে আমার বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনগুলোয় সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ পাবেন। পবিত্র আল কোরআনে বলা হয়েছে আল্লাহ প্রতিটি জিনিস জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন। এই পবিত্র বাণীর মর্মার্থ এই পৃথিবীর কার কাছে জানা ছিলো? আমি সর্রবপ্রথম এই জোড়া তত্ব আবিস্কার করেছি তাও আবার ব্ল্যাকহোল টুইন( যুগল) ফিল্ড (স্পেস) তত্বে। আমার গবেষণার পেপার্স সব আমার অফিসিয়াল ফেসবুকের গল্পে সমাদৃত হয়েছে বিশ্ববাসীর জন্য। এটি একটি ইসলামিক সাইন্স যুগের সুসংবাদ। বিপদগ্রস্হ পৃথিবী যখন মেডিকেল সাইন্সের করোনার ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের মধ্যে হাবু ডুবু খেয়েছে তখন থেকে আমার গবেষণার সূত্রপাত। মহান আল্লাহপাকের অসীম অনুগ্রহ যে করোনার ভয়াবহ রেডিয়েশনের সকল ডায়াগনোসিস কম্প্লিট করে ফেসবুক গল্পে লিপিবদ্ধ করেছি। ইসলামিক স্কলারগণ দ্রুত এসব বিষয় পড়ুন এবং বিশ্ব পরিমন্ডলে প্রচার করুন। যুগল পৃথিবীর সামনে আর একটি পশ্চিম থেকে সূর্য উঠা বাঁকি আছে। এই সূর্য কেমনে পশ্চিম থেকে উঠে এবং জীবিত (ধ্বংস পরবর্তী) মানুষগুলো বুঝতে পারে না তা আমার গল্পগুলো পড়ুন বুঝতে পারবেন।
আর গ্রহ নক্ষত্রের যেসব বিশ্লেষণ দিয়েছেন তার চূলচেড়া বিশ্লেষণ করেছি। গ্রহগুলো তারকা। প্রতিটি গ্রহ এবং প্রতিটি ম্যাটারের নিজস্ব সূর্য আছে। আসলে সূর্য হলো ম্যাটার বা গ্রহের যুগল ব্ল্যাকহোল থেকে সৃষ্টি।একটি দিবস তৈরি করে অন্য টি রাত্রি তৈরি করে।এই অন্যটি হলো ধ্রুবতারা। পৃথিবী ও ধ্রবতারা এই দুটি যুগল গ্রহে আমাদের বসবাস। ব্ল্যাকহোল ফিল্ড রশ্মি ৪৪৭.৬ ইউনিট (আলোকবর্ষ বলা যাবে না কেননা আলোর প্যাঁচানো ব্ল্যাকহোল রশ্মি দিয়ে বিভিন্ন স্পেস যুগলভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে) এরিয়া পর্যন্ত পৃথিবীর সিস্টেম (সোলার সিস্টেম) ও উর্ষা মেজর লিটল ডিপ সিস্টেম বা পোল স্টার সিস্টেম পরস্পর বিপরীতভাবে আমরা আলোর তৈরি যুগলভাবে বসবাস করছি। আপনি একজন না। পরস্পর বিপরীতভাবে আর একজন দিয়ে আপনি সৃষ্টিতে দুজন হয়ে আছেন। আয়নায় দেখলে যেরকম অনেকটা সেরকম। আমার পেপার্স গুলো স্টাডি করুন বুঝতে পারবেন।
ওজোন লেয়ারের উপরে যে আয়নোস্ফেয়ার তা অতিক্রম করে দেখুন কোথাও আর সূর্যের দেখা মিলবে না। সূর্যকে দেখতে হলে ইন্টার প্লেনেটারি সিস্টেমের যে কোনো যুগল গ্রহের একটিতে প্রবেশ করলে তবেই ঐ টুইন প্ল্যানেটের নিজস্ব ব্ল্যাকহোলের মধ্য থেকে ওদের পরস্পর বিপরীত স্পিনিং থেকে যে দিবস রাত্রি অতিক্রান্ত হচ্ছে সেই সময়ের সূর্য পাবেন। কোনো প্ল্যানেটের বাহির থেকে সূর্য দেখা সম্ভব নয়। ব্ল্যাকহোলের বিপরীত নির্দিষ্ট সময় পরে এমনিতে আমাদের কাছে এসে হাজির হচ্ছে। আবার ব্ল্যাকহোলের পরস্পর বিপরীত রশ্মির চার্জ দ্বারা সৃষ্টি হয়ে সব কিছু চলছে। কিন্তু একই সময়ে ব্ল্যাকহোলের এপার ওপার অতিক্রম করার ক্ষমতা কোনো সৃষ্টির নেই।দরজা দিয়ে আটকানো আছে। পবিত্র কোরআনের বাণী এরকম। আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন যাকে ইচ্ছা করেন তিনি এই দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারেন। পবিত্র মেরাজ এভাবেই সংঘটিত হয়েছিলো। আল্লাহ সকলকে বোঝার তৌফিক দান করুন। আমিন।