The coming of Prophet Isa (pbuh)/Jesus in the correct definition of science

Rakim University defines black holes and dark matter, showing current technology as radioactive. Earth's stability is threatened, with predictions of planetary shifts and Dajjal's defeat. See Rakim University’s Facebook for details.


Present modern human civilization has not learned the definition of science. Everything has a space This fundamental law has created technology from the West. Now these are spreading to all civilizations of the world. All space has its opposite which is dark matter. This is why the new definition of science has been created. "Rakim University" of Bangladesh by the infinite grace of Almighty Allah has given me the good fortune to establish a university named Rakim. This word from Surah Kahf of the Holy Qur'an means black hole.Black Hole Theory, Pair Universe Theory, Dark Matter Theory have been discovered by this Rakim University. The analysis of this theory shows that Einstein, Hawking, Max Planck have turned the world's many artificial technology civilizations into radioactive waste. These places are passing close to the black hole. Some misguided uneducated small community is waiting to welcome the accursed Dajjal. Even this accursed community would never have welcomed this infidel Dajjal if they knew the definition of science. Because 7/10th of Earth's binary space has gone into radioactive black hole field of artificial technology. Areas where human bodies have also tested positive for Covid-19.

At least four of Earth's five continents have an equal area undergoing radiation emission from the radioactive black hole field as they increase in size. And only 3/7th of the magnetic field of the black hole field is left until the earth's matter and dark matter are exhausted. This fraction will disappear into a black hole only if it is completed by the current faulty technology on Earth.The amount of explosives Israel has in stock and its territory is so radioactive that when half of the Earth disappears into a black hole, this area will go to the black hole first. The proof of the black hole theory is fully embedded in the Facebook story of Rakim University of Bangladesh.

As much free space and dark matter as there is natural on Earth, free of radioactive fields, half of the new current pair between the Moon and Venus will be formed by Earth's space. This will cause Earth to lose its orbit and join Venus with the natural part. This period is an unstable Earth. The words of Prophet Mohammad (PBUH) are relevant here. A 40-day unsatisfying planetary orbit will be held.Now for some reason Israel will disappear and some natural part of the world will be covered there. And Dajjbal's Natural Earth will also join the dual space of Day or Night Natural Earth.

I have calculated the duration of this new system which is 1 year and 74th day after the current period, the small world will be normal. And on that day in the morning, Almighty Allah will send Hazrat Isa (AS) from the fourth heaven to the earth. He will kill the Dajjal by hitting him with a stick or an iron rod. by doing Because no human being in the world will have a clue of technology. See Rakim University research article for details. Take the definition of science and extend the term of obedience to God for yourself and prolong it for generations. Almighty Allah has taught us the definition of science to prevent the extinction of human civilization with the current technology. We use it for the purpose of His creation through our actions.


ঈসা (আ:) এর আগমণ বিজ্ঞানের সঠিক সংজ্ঞায়

বর্তমান আধুনিক মানব সভ‍্যতা বিজ্ঞানের সংজ্ঞা শিখেনি। সবকিছূর একটি স্পেস আছে এই ফান্ডামেন্টাল ল পাশ্চাত্য থেকে প্রযুক্তি তৈরি করেছে।এখন এসব পৃথিবীর সকল সভ‍্যতায় ছড়িয়ে দিচ্ছে। সব স্পেসের বিপরীত আছে যা ডার্ক ম‍্যাটার।এজন‍্য বিজ্ঞানের নতন সংজ্ঞা তৈরি হয়েছে।বাংলাদেশের "রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় " মহান আল্লাহর অসীম কৃপায় রাকীম নামযুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সৌভাগ‍্য দিয়েছেন আমাকে। পবিত্র আল কোরআনের সূরা কাহাফ এর এই শব্দ যার অর্থ ব্ল‍্যাক হোল। ব্ল‍্যাক হোল থিওরি,পেয়ার ইউনিভার্স থিওরি,ডার্ক ম‍্যাটার থিওরি আবিস্কার করেছে এই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়। ব্ল‍্যাক হোল থিওরি,পেয়ার ইউনিভার্স থিওরি,ডার্ক ম‍্যাটার থিওরি আবিস্কার করেছে এই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়। এই থিওরির বিশ্লেষনে দেখা যাচ্ছে আইনস্টাইন,হকিং,ম‍্যাক্স প্ল‍্যাঙ্করা পাশ্চাত্যসহ পৃথিবীর বহু কৃত্রিম প্রযুক্তির সভ‍্যতাকে তেজস্ক্রিয় আবর্জনায় পরিণত করেছে। এসব স্হান ব্ল‍্যাক হোলের কাছাকাছি দিয়ে চলছে।

কিছু পথভ্রষ্ট অশিক্ষিত ক্ষুদ্র সম্প্রদায় অভিশপ্ত দাজ্জ্বালকে ওয়েলকাম জানানোর জন‍্য আপেক্ষা করছে। এই অভিশপ্ত সম্প্রদায়ও বিজ্ঞানের সংজ্ঞা জানলে কখনো এই কাফের দাজ্জ্বালকে ওয়েলকাম জানাতো না। কেননা পৃথিবীর যুগল স্পেসের ৭/১০ ভাগ কৃত্রিম প্রযুক্তির তেজস্ক্রিয় ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডে চলে গেছে। যেসব এলাকায় মানব দেহ কোভিড-১৯ পজিটিভও হয়েছিলো।

পৃথিবীর স্হলভাগের পাঁচটি মহাদেশের অন্তত চারটি মহাদেশের আয়তন যতোবড় হয় এর সমান এলাকা তেজস্ক্রিয় ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের রেডিয়েশন উদগীরনের মধ‍্যদিয়ে চলছে। আর মাত্র বাঁকি আছে আছে ৩/৭ ভাগ এক ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড পৃথিবীর ম‍্যাটার ও ডার্ক ম‍্যাটার নিঃশেষ হতে। এই অংশটুকু পৃথিবীতে বর্তমান ভুল প্রযুক্তির দ্বারা সম্পন্ন হলেই ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। যে পরিমাণ এক্সপ্লুসিভ ইসরাইলে মজুদ আছে এবং ওর ভূখন্ড এমনভাবে তেজস্ক্রিয় যে যুগল পৃথিবীর অর্ধেক ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হওয়ার সময় সকলের আগে এই এলাকা ব্ল‍্যাক হোলে চলে যাবে।ব্ল‍্যাক হোল থিওরির প্রমাণ বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেসবুক গল্পে পূর্ণাঙ্গভাবে সন্নিবেশন করা হয়েছে।

তেজস্ক্রিয় ফিল্ড মুক্ত যতোটুক স্পেস ও ডার্ক ম‍্যাটার পৃথিবীতে ন‍্যাচারাল আছে ঠিক ততোটুকু চাঁদ ও শুক্রের মাধ‍্যমে নতুন বর্তমানের অর্ধেক যুগল পৃথিবী তৈরি হবে।এটি তৈরি হতে পৃথিবী ওর কক্ষপথ থেকে হারিয়ে শুক্রের সাথে মিলিত হবে ন‍্যাচারাল অংশ নিয়ে।এই সময়কাল একটি অস্হিতিশীল পৃথিবী।যা মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সা:) এর বাণী এখানে প্রণিধানযোগ‍্য। ৪০ দিনের অস্হিতিশীল গ্রহ পরিক্রমা অনুষ্ঠিত হবে। এখন কোনো কারণে হলে ইসরাইল বিলুপ্ত হবে আর পৃথিবীর কোনো ন‍্যাচারাল অংশ সেখানে জুড়ে যাবে। আর দাজ্জ্বালের ন‍্যাচারাল ভূখন্ডও দিবস অথবা রাতের ন‍্যাচারাল পৃথিবীর যুগল স্পেসে যুক্ত হবে।

নতুন এই সিস্টেমের সময়কাল গণনা করেছি যা বর্তমান সময়কালের মতো ১ বছর ৭৪ তম দিনের পরের দিন ছোট্ট পৃথিবী স্বাভাবিক হবে।এবং ঐদিন ভোরে মহান আল্লাহ হযরত ঈসা (আ:)কে চতূর্থ আসমান থেকে পৃথিবীতে পাঠাবেন।দাজ্জ্বালকে হত‍্যা করবেন কোনো লাঠি বা লোহ দন্ড দিয়ে আঘাত করে। কেননা পৃথিবীর কোনো মানূষের কাছে প্রযুক্তির লেশমাত্র থাকবে না। বিস্তারিত দেখুন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা নিবন্ধে। বিজ্ঞানের সংজ্ঞা নিন এবং স্রষ্টার প্রতি আনুগত‍্যের সময়সীমা নিজের জন‍্য বর্ধিত করুন এবং প্রজন্মের জন‍্য দীর্ঘকাল করুন। বর্তমান প্রযুক্তির মানব সভ‍্যতার বিলুপ্তি ঠেকাতে মহান আল্লাহ আমাদের বিজ্ঞানের সংজ্ঞা শিখিয়েছেন।আমরা আমাদের কর্মের দ্বারা তা তাঁর সৃষ্টির উদ্দেশ‍্যে ব‍্যবহার করি।