The moon is uninhabitable. Defies the definition of science

The Moon's lack of organic/inorganic fields and the mismanagement of energy from twin Earths risk destruction. Misuse of resources and technology may trigger catastrophic events. Urgent action is needed to prevent extinction.


There is no organic inorganic field on the positive surface of the Moon. Twin systems of planets are not there. Because it is a satellite to become a planet itself. The current civilization without knowing the theory is running against the nature of the Twin Earth of electrical charge without definition. The twin Earths go from an uncharged state to a mid-day and midnight fission fusion of the two opposite Earths, heating their ionospheres to 9,0000 degrees.

Again it is charging at the end of the day and night. And the mechanical and electrical technicians are using all the daily charges of the two worlds at constant voltage through their artificial anti-black hole field engine. Which shows no sign of abating except increasing.

There should be a limit to being uneducated. The people of these civilizations are bringing themselves, their country and civilization closer to destruction through terrible dangers.

Organic and inorganic fields (oil, gas, coal) that have been uplifted from the Earth's interior (lost their subsoil sky), other planetary matter that has been brought up from the Earth's interior as valuable minerals and is still being extracted from the Twin Earth's solid mantle black holes. If there is no field, with whom would the spin of the twin black holes of oxygen-nitrogen be captured? It will be destroyed, or maybe the surface will be opened.

Think New York or China skyscrapers or artificial capital or mega city blocked with concrete will stand. The twin black hole fields of oxygen and nitrogen would give way if they could not hold onto their positive surfaces or be destroyed by earthquakes or molten lava columns from opposite space. Do not pick up any underground matter on the surface. Or don't increase the twin volume of the artificial world. Stop the technology.

Reduce power consumption by three-fourths of total consumption. Moon has no power to cause fission fusion. It is so slow that if it starts to become negative, the black hole field of the opposite magnetic field of the moon on the earth will reduce the negative charge by reversing it. In this way, the artificial field of the earth will increase.

Moon passengers will also be destroyed by earthquakes. And the artificial cities of the world will be destroyed. Needless to say, how many terrible consequences must be suffered before disappearing into a black hole. These many things have been said in the research article of new theory of Rakim University of Bangladesh.

Rubles, dollars, pounds, yen are of no use. Man has become man's enemy. No one can trust anyone. Such an educated civilization. As a result, stockpiling and use of weapons is increasing. But all the civilizations of technology have gone close to the black hole. Understand these theories quickly. Prevent extinction of 80℅ of human civilization. Not a show of force.

The most fragile territory of the Twin Surface is Europe, Canada, the United States, China, and artificial Earth territories that still exist, although there is still the possibility of a reversal. Or if the artificial Earth's magnetic field of 64 degrees can reduce the natural Earth's pole shift from increasing, civilization will survive.


চাঁদে বসবাস করা যায় না।বিজ্ঞানের সংজ্ঞা বিরোধী

চাঁদের পজিটিভ সারফেফেসে অর্গানিক ইনঅর্গানিক ফিল্ড নেই। গ্রহের টুইন সিস্টেম সেখানে নেই। কেননা ও গ্রহ হবে এজন‍্য উপগ্রহ হয়ে আছে। বর্তমান সভ‍্যতা থিওরি না জেনে সংজ্ঞাহীন বৈদ‍্যতিক চার্জের টুইন পৃথিবীর ন‍্যাচারের বিরুদ্ধে ছুটে চলেছে। টুইন পৃথিবী চার্জ হীন অবস্হা থেকে মধ‍্য দুপুর ও মধ‍্য রাতের দুই বিপরীত পৃথিবীর ফিশন ফিউশনে ওদের আয়নোস্ফেয়ারকে ৯০০০০ ডিগ্রি তাপমাত্রা তুলছে। আবার তা দিবস ও রাতের শেষে চার্জ হীন করছে। আর ম‍্যাকানিক‍্যাল, ইলেক্ট্রিক‍্যাল বিদ‍্যানরা দুই পৃথিবীর প্রতিদিনের সব চার্জ এক সাথে ওদের কৃত্রিম যন্ত্রের এন্টি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ইঞ্জিনকে দিয়ে স্হির ভোল্টেজে ব‍্যবহার করে চলেছে। যা বাড়ানো ছাড়া কমানোর কোনো লক্ষন দেখা যাচ্ছে না। অশিক্ষিত হওয়ার একটা সীমা থাকা উচিত। ভয়ানক বিপদের মধ‍্য দিয়ে এসব সভ‍্যতার মানুষগুলো নিজেদের, নিজেদের দেশ ও সভ‍্যতাকে ধ্বংসের কাছাকাছি নিয়ে চলেছে।

অর্গানিক এবং ইনঅর্গানিক ফিল্ড যারা মাটির অভ‍্যন্তর থেকে তুলে নিয়ে এবং অন‍্যান‍্য গ্রহের ম‍্যাটার যারা ভূঅভ‍্যন্তর থেকে মূল‍্যবান খনিজ মনে করে তুলে এনেছেন এবং বিভিন্ন দেশ থেকে তোলা হচ্ছে তারা টুইন পৃথিবীর শক্ত আবরনের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড না থাকলে কার সাথে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন ধরাবেন? ধ্বংসে পরবে না হয়তো খুলে পরবে সারফেস। মনে করেছেন নিউইয়র্ক বা চীনের গগনচুম্বী অট্টালিকা কিংবা ককঙ্ক্রিট দিয়ে আটকে ফেলা কৃত্রিম রাজধানী বা মেগা সিটি দাঁড়িয়ে থাকবে। অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ওদের পজিটিভ সারফেসকে ধরতে না পারলে দেবে যাবে বা ভূমিকম্পে ধ্বংস হবে বা আগ্নেয়লাভার স্তম্ভ বিপরীত স্পেস থেকে গলিয়ে ফেলবে। ভূঅভ‍্যন্তরীণ কোনো ম‍্যাটার সারফেসে আর তুলবেন না। বা কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন আয়তন আর বাড়াবেন না। প্রযুক্তিকে থামিয়ে দিন। বিদ‍্যুতের ব‍্যবহার মোট ব‍্যবহারের চার ভাগের তিনভাগ কমিয়ে ফেলুন। চাঁদের ফিশন ফিউশন ঘটানোর ক্ষমতা নেই। এতো ধীরগতির যে ও নেগেটিভ হতে লাগলে পৃথিবীতে থাকা চাঁদের বিপরীত ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড রিভার্স করে নেগেটিভ চার্জ কমিয়ে দিবে।এদিক দিয়ে পৃথিবীর কৃত্রিম ফিল্ড বড় হবে। চাঁদের যাত্রীরাও ভূমিকম্প হয়ে ধ্বসে পরবেন। আর পৃথিবীর কৃত্রিম শহর গুলো লন্ডভন্ড হয়ে যাবে। ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হওয়ার আগে কতোরকম ভয়ঙ্কর পরিণতি ভোগ করতে হবে বলাই বাহুল‍্য। বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন থিওরির গবেষনা নিবন্ধে এসব বহু বিষয় বলা হয়েছে।

রুবল, ডলার,পাউন্ড, ইয়েন কোনো কাজে আসছে না। মানুষ মানুষের শত্রুতে পরিণত হয়েছে। কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে পারে না।একেমন শিক্ষিত সভ‍্যতা। যেকারণে অস্ত্র তৈরি মজুদ ও ব‍্যবহার বেড়ে যাচ্ছে। অথচ ব্ল‍্যাক হোলের কাছাকাছি চলে গেছে প্রযুক্তির সব সভ‍্যতা। এই থিওরিগুলো বুঝে ফেলুন দ্রুত। মানব সভ‍্যতার ৮০℅ বিলুপ্তি ঠেকান। শক্তি প্রদর্শন নয়।

টুইন সারফেসের সবচেয়ে নাজুক টেরিটোরি ইউরোপ কানাডা যুক্তরাষ্ট্র চীনসহ কৃত্রিম পৃথিবীর টেরিটোরি এখনও যেহেতু টিকে আছে এই অবস্হায় এখনও রিভার্স করে টিকে থাকার সম্ভাবনা আছে। বা ৬৪ ডিগ্রি কৃত্রিম পৃথিবীর ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড ন‍্যাচারাল পৃথিবীর পোল থেকে স্হানান্তরিত হওয়াকে বাড়নো থেকে কমিয়ে ফেলতে পারলে টিকে থাকবে সভ‍্যতা।