India will be divided by Tibet. The science of these tectonic systems is unscientific.
The tectonic plate through Tibet might split India. Black hole twin field theory from Bangladesh challenges current physics, offering new insights into cosmic and atomic phenomena. Current science is flawed.
The tectonic plate passing through Tibet will divide India into two parts.
These would be from the Kuiper-anti-asteroid and the asteroid-anti-Kuiper belt. The present human civilization could neither start science nor learn science. Fundamental principles of the cosmos have been invalidated, just as the fundamental laws of physics have been invalidated. Similarly, the particle theory has been discarded. Now do you understand that if these are proven to be a true theory, then have we learned science?
We have been educated to add ideas to what we have learned in science and then make something happen. which does not constitute a definition of science.
Yes, that's true. Black hole twin field theory was invented in Bangladesh. This theory posits that all matter originates from pairs of charged beams of opposite spin from black holes. Therefore, the current civilization has seen the positron in the electron as a proton character.But could not go into more detail.
I have diagnosed all these and given the theory. In the light of these theories, two worlds are seen. Two oppositely charged skies. One is a positive pair while the other is a negative pair of charges.[Since both have four magnetic field pairs, the pair and they carry opposite charges to magnets in opposite directions by blackholes] Asteroid-anti-Kuper belt stars in the Kuiper-anti-asteroid sky. Our world is part of two spaces, twin sky and twin atmosphere. These include the Earth System (Solar System) and the Polar System (Ursha Major Little Deep System).
So much of our planet's habitable atmosphere survives only through the production of oxygen-nitrogen pairs.
With the use of laser beams, with the use of fossil fuels, with the manufacture and use of weapons, with the bringing of mineral resources to the earth's surface, with the killing of plants, with the destruction of these plants that give 24 hours of oxygen, with the construction of concrete housing, with the use of artificial fertilizers on the soil, with chemicals. Not concerned with manufacture of materials, manufacture of metallic machineries, etc.
The Sun originates from a binary Earth black hole. Binaries in the Kuiper-asteroid pair belt are accreting to the pole star or accreted to Earth by asteroid-Kuiper. Now imagine if a ray from the sun is coming towards the earth at the time that ray is arriving in the anti-exist space of the sun, the black hole is clustering opposite ions in the polar star (not in quantum field theory).What is going on in the pole star is adding, subtracting, multiplying, dividing our ray field.Black holes create space from within, conversely creating space for the Sun and dark matter or shadow space. Which are the constant stars on the other side of the world.If the pair loses space matter from the pair black hole or loses coupling to the ionic black hole field (negative charge pair), the pair will lose coupling anywhere above or below Earth. Since Dhruvatara-Prithi are opposite worlds to each other. And so the planets are opposite to each other and become part of two worlds, Solar System and Ursha Major Little Deep System. +
The door to new research on earthquake prediction is also predicted. Two days ago, some non-scientists got together in the United States and added some new research. They suggested that the tectonic plates of Tibet would come together and tear apart, and then there would be a big earthquake and the loss of Everest. Has spoken etc.A fundamental theory of the earth or a one-world theory in the hands of present civilization will never define science. And if this goes on, the extinction of civilization is only a matter of time. Many scientific analyzes of what will happen to these have been given on my Facebook. But let me say it one more time.
At different times of the 24-hour day, between the opposite spinning of the planets or the black holes, sometimes the opposite pairs of black holes separate and move to the boundary, then come together at a nearby dot point, move again in the opposite direction to the previous position, and at the end, change direction or change the magnetic field. As I have mentioned in some recent articles.
Now how do you tell when the time of day changes when an asteroid or comet strike will be active on this Tibetan rift? Because the black hole tunnel is leaking. That's why NASA sees asteroids, solar storms, people on earth see horses in the sky, heavy floods or fires on Hawaii Island or the ruins of Casablanca.
A new world is coming within sight. Such is the state of human civilization that the desire to see angels through a telescope. Seeing opposite space means that there is destructive light radiation coming. Theory is given to stop this radiation. But some stupid community is trying to kill people by making laser beam weapons.Those fools are blacksmiths, among whom science has not penetrated even the slightest hint of education, because they do not know that their space has been destroyed by various forms of what they think of Tibet.
Their twin space will move to both sides and see the sky below. But despite the physical impact of leakage like a small toy laser beam for deer watching in the sky, it must be remembered that the toy laser beam is wearing such toy beam lasers together in many parts of the opposite space viewing areas. Seeing two skies together or seeing a large forest in the sky means that space will go into a black hole within a second.
Somewhere in the twin space of the entire earth, the so-called tectonic plates will twist. Somewhere there will be a gap, somewhere it will create water ions, somewhere it will burn, somewhere it will create volcanic lava. These will happen together.All this will happen if the oxygen is burned like this and if the obstruction in the natural production of oxygen nitrogen continues like this.
Human civilization has again created deadly physical side effects with the corona vaccine by creating corona in oxygen couple concentration deficiency. Nitrogen deficiency is created by applying artificial fertilizers to the plants and endangering the environment of plants that provide oxygen for 24 hours.These are happening from the sparking of the black hole field of their opposite space equal charge pairs, yet artificial fertilizers are applying various chemical drugs. But still in many areas the crop fields are burning like bread shakers. Antibiotics are not working in human body now.Even then there is no shame in the so-called scientific civilization !
The age of Islamic science has arrived for the salvation of endangered human civilization. Discard the old science. Create new civilizations in new black hole twin field theory.
তিব্বত দিয়ে ভারত বিভক্ত হবে এসব টেকটোনিক পদ্ধতির বিজ্ঞান অবৈজ্ঞানিক
তিব্বতের ভিতর দিয়ে যাওয়া টেকটোনিক প্লেট ভারতকে দুভাগে বিভক্ত করবে এসব টেকটনিক প্লেট সিস্টেম অচল গবেষণার নাম।
এসব হবে কাইপার-এন্টি এস্টরয়েড এবং এস্টরয়েড-এন্টি কাইপার বেল্ট থেকে। বর্তমান মানব সভ্যতা বিজ্ঞানের শুরুই করতে পারেনি বা বিজ্ঞান শিখতেই পারেনি। মহাজাগতিক মৌলিক নীতি যেমন বাতিল হয়েছে ফিজিক্স ফান্ডামেন্টাল ল বাতিল হয়েছে। তদ্রুপ পার্টিকেল তত্ব বাতিল হয়েছে। এখন বুঝতে পারছেন এসব যদি সত্যি সত্যি কোনো থিওরির বলে প্রমাণ হয়ে থাকে তাহলে আমরা বিজ্ঞান শিখেছি কি?
বিজ্ঞান বিষয়ের যা কিছু শিখেছি এর সাথে ধারনা যোগ করে তারপর একটা কিছু হয় এমন শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছি আমরা। যা বিজ্ঞানের সংজ্ঞা তৈরি করে না।
হ্যাঁ সত্যিই তাই। ব্ল্যাকহোল টুইন ফিল্ড থিওরি বাংলাদেশ থেকে আবিস্কার করা হয়েছে। এই থিওরিতে দেখা যাচ্ছে সবকিছু ব্ল্যাকহোলের পরস্পর বিপরীত স্পিনের চার্জিত রশ্মি থেকে বস্তুর যুগল উৎপত্তি। এজন্য ইলেক্ট্রনে পজিট্রনকে প্রোটন ক্যারেক্টারে দেখেছেন বর্তমান সভ্যতা।কিন্ত আর বিস্তারিত যেতে পারেনি।
কিন্ত আর বিস্তারিত যেতে পারেনি। আমি এসবের ডায়াগোসিস করে থিওরি দিয়েছি। এসব থিওরির আলোকে দেখা যাচ্ছে পৃথিবী দুটি।এর পরস্পর বিপরীতে দুটি ভিন্ন চার্জের আকাশ। একটি পজিটিভ যুগল হলে অন্যটি নেগেটিভ যুগল চার্জের। এস্টরয়েড-এন্টি কাইপার বেল্ট দিয়ে বিপরীত দিকে কাইপার-এন্টি এস্টরয়েডের আকাশের ধ্রুবতারা। আমাদের পৃথিবীর দুই স্পেসের পার্ট, যুগল আকাশ এবং যুগল পরিবেশ। এসব পৃথিবী সিস্টেম (সোলার সিস্টেম ) ও ধ্রুবতারা সিস্টেমের (উর্ষা মেজর লিটল ডিপ সিস্টেম) অন্তর্ভূক্ত। [যেহেতু উভয়ের চারটি ম্যাগনেটিক ফিল্ড যুগল রয়েছে, এজন্য পেয়ার। এবং এরা ব্লাকহোল দ্বারা পরস্পর বিপরীত দিকের ম্যাগনেটে বিপরীত চার্জ বহন করে ] এতোকিছু টিকে আছে আমাদের পৃথিবীর বসবাসের যুগলে শুধুমাত্র অক্সিজেন নাইট্রোজেন যুগলের উৎপাদনের মাধ্যমে।
লেজার রশ্মি ব্যবহারের সাথে, ফসিল জ্বালানি ব্যবহারের সাথে, যুদ্ধাস্ত্র তৈরি ও ব্যবহারের সাথে,খনিজ সম্পদ পৃথিবীর উপরে নিয়ে আসার সাথে,উদ্ভিদ নিধনের সাথে,২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এসব উদ্ভিদ ধ্বংস করার সাথে, কংক্রিটের আবাসন তৈরির সাথে, মাটিতে কৃত্রিম সার ব্যবহারের সাথে, কেমিক্যাল পদার্থ তৈরির সাথে, মেটালিক মেশিনারিজ তৈরির সাথে, ইত্যাদির সাথে সম্পৃক্ত নয়।
এই যে সূর্য এটি যুগল পৃথিবীর ব্ল্যাকহোল থেকে উৎপত্তি। কাইপার-এস্টরয়েড যুগল বেল্টের যুগল পদার্থ গুলো ধ্রবতারায় গিয়ে যোগ হচ্ছে বা এস্টরয়েড-কাইপারের দ্বারা পৃথিবীতে যোগ হচ্ছে। এখন ভেবে দেখুন তাহলে সূর্য থেকে কোনো রশ্মি পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসলে সেই রশ্মি যে সময় আসছে তা সূর্যের এক্সিস্ট স্পেস হলে এন্টি এক্সিস্ট স্পেসে ব্ল্যাকহোল ধ্রুবতারায় বিপরীত আয়ন ক্লাস্টারিং করছে (কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরিতে নয়)। ধ্রুবতারায় (পোল স্টারে) যা যাচ্ছে তা আমাদের রশ্মির ফিল্ডের যোগ, বিয়োগ, গুণ,ভাগ করছে। ব্ল্যাকহোল ভিতর থেকে স্পেস সৃষ্টি করে বিপরীতভাবে বাহিরে সূর্যের স্পেস এবং ডার্ক মেটার বা ছায়ার স্পেস সৃষ্টি করে আছে। যা পৃথিবীর অপর পার্ট ধ্রুবতারা। যুগল ব্ল্যাকহোল থেকে যুগল স্পেস ম্যাটার হারালে বা আয়নিক ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের সংযুক্তি হারালে (নেগেটিভ চার্জ যুগলের) যুগল পৃথিবীর যে কোনো স্হানের উপরে অথবা নীচে সংযুক্তি হারাবে। যেহেতু ধ্রুবতারা-পৃথিবী একে অপরের বিপরীত পৃথিবী। আর গ্রহগুলোও তাই একে অপরের বিপরীত হয়ে দুই পৃথিবীর অংশ হয়ে সোলার সিস্টেম ও উর্ষা মেজর লিটল ডিপ সিস্টেম।
ভূমিকম্পের পূর্বাভাস সংক্রান্ত নতুন গবেষণার দ্বারও উন্মোচন হবে এমন ধরনের ভবিষ্যতবাণী করা হয়েছে দুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে কিছু অবৈজ্ঞানিক লোকজন একসাথে হয়েছিলো এবং নতুন কিছু গবেষণা যোগ করেছেন।তাতে তিব্বতের টেকটোনিক প্লেট এক সংগে লেগে দুমড়ে মুছড়ে যাবে বলে ধারনা দিয়েছেন এবং তখন বড় রকমের ভূমিকম্প হবে ও এভারেস্টের ক্ষতি হবে ইত্যাদি কথা বলেছেন। পৃথিবীর মৌলিক তত্বে বা এক পৃথিবীর থিওরি বর্তমান সভ্যতার হাতে বলে কখনো কোনো অবস্হার বিজ্ঞানের সংজ্ঞা দিতে পারবে না। আর এভাবে চললে সভ্যতার বিলুপ্তি হওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র। এসবের যা হবে তার বহু বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন দেওয়া হয়েছে আমার ফেসবুকে।তবুও আর একবার বলি।
২৪ ঘন্টার দিনের বিভিন্ন সময়ে গ্রহগুলোর বা ব্ল্যাকহোলের পরস্পর বিপরীত স্পিনিংয়ের মধ্যে কখনো পরস্পর বিপরীত জোড়া ব্ল্যাকহোলগুলো বিচ্ছিন্ন হয়ে প্রান্ত সীমায় চলে যায় আবার এক সাথে হয়ে কাছাকাছি ডট পয়েন্টে মিলিত হয়ে আগের অবস্হানের বিপরীত দিকে আবার চলে যায় এবং শেষ প্রান্তে গিয়ে দিক পরিবর্তন করে বা ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তন করে যা সাম্প্রতিক কয়েকটি আর্টিকেলে জানিয়েছি।
এখন এই যে দিনের বিভিন্ন সময়ের পরিবর্তন এর কোন সময়ে এই তিব্বতের ফাটলে গ্রহাণু বা ধূমকেতুর আঘাত সক্রিয় হবে তা কিভাবে বলবেন। কেননা ব্ল্যাকহোল সূরঙ্গ লিক হয়ে গেছে। যে কারণে নাসা দেখছে গ্রহাণু,সোলার ঝড় পৃথিবীর লোকজন দেখছে আকাশে ঘোড়া, প্রবল বন্যা বা হাওয়াই আইল্যান্ডে আগুণ বা ক্যাসাব্লিয়াঙ্কার ধ্বংস স্তুপ।
নতুন পৃথিবী চলে আসছে দৃষ্টি সীমার মধ্যে। মানব সভ্যতার এমন অবস্হা যে টেলিস্কোপ দিয়ে ফেরেস্তাদের দেখার আগ্রহ। বিপরীত স্পেস দেখার অর্থ যে সেখানে ধ্বংসাত্মক আলোর রেডিয়েশন আসছে। এই রেডিয়েশন বন্ধ করার জন্য থিওরি দিয়েছি। অথচ কিছু মূর্খ সম্প্রদায় লেজার রশ্মির অস্ত্র তৈরি করে মানুষ মারার ব্যবস্হা করছে।ঐসব মূর্খরা কামার প্রজাতির মানবগোষ্ঠী।যাদের মধ্যে বিজ্ঞানতো দূরের কথা শিক্ষার লেশমাত্র প্রবেশ করেনি।কেননা ওরা জানেই না যে ওদের স্পেস তিব্বত নিয়ে যা ভাবছে তার বিভিন্ন রূপের ধ্বংসের পরিস্হিতে পরে গেছে।
ওদের যুগল স্পেস দুদিকে সরে গিয়ে আকাশ দেখতে পাবে নীচের দিকেও। কিন্তু আকাশে হরিণ দেখার জন্য সামান্য খেলনা লেজার রশ্মির মতো লিকেজের শারীরিক ইম্প্যাক্ট হলেও মনে রাখতে হবে খেলনা লেজারের রশ্মির ক্ষতির মতো বিপরীত স্পেস দেখার স্হানগুলোর বহু অংশে একসাথে ঐরকম খেলনা রশ্মির লেজার পরছে। দুই আকাশ এক সাথে দেখার অর্থ বা কোনো বৃহৎ বনাঞ্চল আকাশে দেখা গেলে সেই স্পেস সেকেন্ডের মধ্যে ব্ল্যাকহোলে চলে যাবে।
সমগ্র পৃথিবীর যুগল স্পেসের কোথাও কথিত টেকটোনিক প্লেট দুমড়ে মুচড়ে যাবে।কোথাও ফাঁক হবে,কোথাও পানির আয়ন তৈরি করবে,কোথাও পুড়ে ফেলবে কোথাও আগ্নেয় লাভা তৈরি করবে।এসব এক সাথে সংঘটিত হবে।এসব হবে অক্সিজেন এভাবে পুড়িয়ে ফেললে ও প্রাকৃতিকভাবে অক্সিজেন নাইট্রোজেন উৎপাদনে প্রতিবন্ধকতা এভাবে চলতে থাকলে।
অক্সিজেন যুগলের কনসেন্ট্রশন ঘাটতিতে করোনা সৃষ্টি করে মানব সভ্যতা করোনার ভ্যাকসিন দিয়ে আবার মারাত্মক শারীরিক সাইড ইফেক্ট তৈরি করেছে।নাইট্রোজেনের ঘাটতি তৈরি করছে উদ্ভিদগুলোয় কৃত্রিম সার প্রয়োগ করে ও ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ পরিবেশে বিপন্ন করায় দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদগুলোয়ও আগুণ লাগছে রাতে। ওদের পরস্পর বিপরীত স্পেসের সমান চার্জ যুগলের ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের স্পার্কিং থেকে এসব হচ্ছে তবুও কৃত্রিম সার বিভিন্ন কেমিক্যাল ঔষধ প্রয়োগ করছে।কিন্তু তারপরেও বহু এলাকায় শস্য ক্ষেত রুটি শেকার মতো পুড়ে যাচ্ছে। এখন মানবদেহে এন্টিবায়োটিকও কাজ করছে না। এরপরও লজ্জা নেই কথিত বৈজ্ঞানিক সভ্যতার!
বিপদগ্রস্হ মানব সভ্যতার মুক্তির জন্য ইসলামিক সাইন্স যুগ এসেছে। পুরাতন সাইন্স বর্জন করুন। নতুন ব্ল্যাকহোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে নতুন সভ্যতা তৈরি করুন।