The story of the world that is coming
Criticizing scientific ignorance, it warns of imminent destruction due to uneducated scientists and the risks of artificial black holes, advocating for Rakim University’s theories and urgent action.
The future will be the story of the world due to the illiterate Einsteins; the skies of the two opposite worlds were filled with burning stench.
And billions of uneducated scientists were created like them. Their living environment was given in the natural world. The natural world could be made more beautiful. Civilization could be sustained throughout eternity. The natural world was made with 8 Twin Matter Anti-Matter Black Hole Field Beds of Gold, Diamond, Silver, Iron, Aluminum, Nickel, Mercury Twin Black Hole Fields from different planets. They also had 1/16 of the black hole field anti-field matter.
The twin beams of these could be seen on one side of solid matter and on the other a tail-like burnt object. It was reversed from the opposite direction from which it was viewed. That is, the solid part was burning like a tail and the burnt part was seen as solid matter. On both sides, people, animals, birds, and plants lived on the hard surface. The uneducated inhabitants of NASA's Radioactive Black Hole Twin Fields have almost disappeared from Earth to live in their equally radioactive Twin Fields. Because they have been told by the NASA camera that the Earth's spin changes after 12 hours. And dark matter objects are visible to everyone.
All universities in the world were asked to close down to teach the definition of science. A model and symbol university named Rakim University was created from Bangladesh by the great grace of Almighty Allah. They were told to quickly learn the theories of this university and refrain from creating any artificial fields. Earth’s smelly twin space has been removed like many civilizations of the past.
I told the story like this because the conscious human civilizations of different countries of the world are preserving the stories of the Absolute Theory of Rakim University. Neither the United Nations nor any other organization has yet taken any effective steps to implement these. On the contrary, anti-science activities are continuing. In this way, the extinction of civilizations is approaching in the near future by increasing the artificial black hole field in many ways. Mercury, gold, iron, aluminum, copper, and diamond of any planet in our planetary system, no matter how you take the spaceship to the twin space (1/16th of the planetary matter), it is artificial space. Artificial space engines of black holes cannot generate charge. If it continues like this, half of the total planetary system will disappear at once.
That is why the moon has already been broken into two halves by the gesture of the holy hand of the Holy Prophet of Islam (PBUH) according to the infidels of Arab countries. Lockdown is urgent like Corona. Still saying everything is going out of control.
সামনে যে পৃথিবী আসছে সেই পৃথিবীর গল্প
সামনের পৃথিবীর গল্প হবে অশিক্ষিত আইনস্টাইনদের কারণে দুই বিপরীত পৃথিবীর আকাশ পোড়া দূর্গন্ধে ছেয়ে গিয়েছিলো।
আর ওদের মতো অশিক্ষিত বিজ্ঞানী তৈরি হয়েছিলো কোটি কোটি। ওদের বসবাসের পরিবেশ দেওয়া হয়েছিলো ন্যাচারাল পৃথিবীতে।ন্যাচারাল পৃথিবীকে আরও সুন্দর করা যেতো।টিকিয়ে রাখা যেতো অনন্তকাল জুড়ে সভ্যতাকে। তাদের বিভিন্ন গ্রহের ৮ টি করে টুইন ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের স্বর্ন,হিরা,রৌপ্য,লোহা,এলোমিনিয়াম,নিকেল,পারদের টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের বিছানা দিয়ে ন্যাচারাল পৃথিবী তৈরি করে দেওয়া হয়েছিলো। এদেরও ১/১৬ টি করে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এন্টি ফিল্ডের ম্যাটার ছিলো।
এসবের টুইন বিমের একদিকে শক্ত ম্যাটার অপরদিকে লেজের মতো পোড়া অবজেক্ট দেখা যেতো। এটি যেদিক থেকে দেখা যেতো বিপরীত দিক থেকে উল্টো দেখা যেতো। অর্থাৎ শক্ত অংশ লেজের মতো পুড়ছে আর পুড়ে যাওয়া অংশ শক্ত ম্যাটার হয়ে দেখা যেতো। এই দুই দিকেই মানুষ, পশু, পাখী, উদ্ভিদ শক্ত সারফেসের উপরে বসবাস করতো। নাসা নামের রেডিও এক্টিভ ব্ল্যাক হোলের বাসিন্দারা ওদের প্রায় ঐরকমই রেডিও এক্টিভ ফিল্ডে বসবাস করতে করতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে পৃথিবী থেকে। কেননা তাদের বুঝানো হয়েছে নাসা ক্যামেরা দিয়ে যা দেখে ১২ ঘন্টা পরে পৃথিবীর স্পিনিং বদলে যায়। এবং ডার্ক ম্যাটার অবজেক্ট এভাবে দৃশ্যমান হয় প্রত্যেকের কাছে।
সাইন্সের সংজ্ঞা শেখানোর জন্য পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করার জন্য বলা হয়েছিলো। একটি মডেল এবং প্রতীক বিশ্ববিদ্যালয় রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় নামে বাংলাদেশ থেকে তৈরি করে দেওয়া হয়েছিলো মহান আল্লাহর অপার অনুগ্রহে। তাদের বলা হয়েছিলো এই বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরিগুলো দ্রুত জেনে নিতে এবং যে কোনো কৃত্রিম ফিল্ড তৈরি করা থেকে বিরত থাকতে। এই নির্দেশনা যাওয়ার পরেও তারা শোনেনি। অতীতের এরকম বহুসভ্যতার মতো পৃথিবীর দূর্গন্ধযুক্ত টুইন স্পেস অপসারন করে নেওয়া হয়েছে।
আমি গল্পটি এজন্য এভাবে বললাম কারণ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সচেতন মানব সভ্যতা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের পরম থিওরির গল্পগুলো সংরক্ষন করছেন। এসব ইমপ্লিমেন্ট করার কোনো কার্যকর পদক্ষেপ জাতিসংঘ কিংবা অন্য কোনো সংস্হা এখনও করেনি। বরং উল্টো সাইন্স বিরোধী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এভাবে বহুভাবে কৃত্রিম ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বর্ধিত করে চলা সভ্যতার বিলুপ্তি নিকটবর্তী সময়ের কাছাকাছি চলে এসেছে। আমাদের প্ল্যানেটারী সিস্টেমের যে কোনো গ্রহের পারদ,গোল্ড,লোহা,এলুমিনিয়াম কপার, হিরার টুইন স্পেসে (১/১৬ ভাগ গ্রহের ম্যাটার) স্পেস শীপ নিয়ে যান না কেনো সেটি কৃত্রিম স্পেস। ব্ল্যাক হোলের কৃত্রিম ইঞ্জিন চার্জ তৈরি করতে পারবে না। বর্তমানের মতো এভাবে চললে এক সাথে টোটাল প্ল্যানেটারী সিস্টেমের অর্ধেক বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
এজন্যই ইসলাম ধর্মের মহানবী (সা:) এর পবিত্র হাতের ইশারায় আরব দেশের কাফেরদের কথায় চাঁদ আগেই ভেঙ্গে দুই অর্ধেক করে রাখা হয়েছে। করোনার মতো লক ডাউন জরুরী প্রয়োজন। এখনো বলছি। সবকিছু নিয়ন্ত্রনের বাহিরে চলে যাচ্ছে।