It is important to know the science definition of world ranking universities
A video showcased Ganabhaban’s vegetable and flower cultivation, but scientific analysis reveals deficiencies in oxygen supply from the plants. The critique highlights flaws in understanding black hole fields and artificial environments.
A video of vegetable and flower cultivation in Ganabhaban, the official residence of our Hon'ble Prime Minister of Bangladesh was released a year ago by RTV, an electronic media of Bangladesh. A rural setting with poultry farming is depicted. This is undoubtedly important. The headline of the news was the village house. Like the comment box of New York Times, Time Magazine, Global Times, NASA etc. Scientific analysis was given in the public comment box of this TV media yesterday, just like Rakim University's speech. Which is as follows; ☆This has been going on for 3 years and six months.
"If this is a picture of a village home or a display of public plants, there is not even a plant to supply oxygen to the night world. The vegetables shown and the flowers among them are aloe vera, snake plant, bamboo stick, peace lily, etc. If created, plants could provide enough oxygen in the night world. In this the display of the crop fields would have been natural. Those living in the Ganabhaban and engaged in duty would not have lack of oxygen supply even at night. The plants on display meet the biological needs of humans. But in order to burn these organic materials, there must be a black hole field of sufficient oxygen in the Earth's night air.Because the organic matter that has to be taken in the body creates a positive black hole field. This organic black hole field engine needs oxygen to spin completely. But in the night world, oxygen comes from the anti-field or the opposite world. So this oxygen has anti field. And the negative field of the inorganic black hole field magnet of the human body burns that part with oxygen. And the body cannot burn organic space that only burns with nitrogen. Since the black hole field of nighttime Earth contains nitrogen. And it sends (moves) into the opposite magnetic field of the Earth during the day. If you want to know how any gas on earth creates black hole twin field, at what level or in what orbit, you need to know about the story of science collection Juboraj's doctrine of the world's only icon and model university Rakim University Pranathpur, Santahar, Bangladesh student scientist and founder Saiful Islam Yuvraj's Facebook page. There is no definition of science outside of this in any university of the world. Artificial world of all rubbish. For example, Kawran bazar with RTV building looks tidy but the night world is a world of radioactive black holes. These areas also lack organic and inorganic soil.
From the natural world, these cities are being managed separately as the artificial world of the same black hole twin field with radioactive countries of the West and East, industrialized countries, territories that produce and use more oil and gas, territories that produce, transport and use military equipment, land that uses artificial fertilizers and pesticides, etc. Many of their asteroid twins or comet twins are now orbiting the twin Earth. They are moving separately. And in the name of these artificial space explorations including NASA, the organizations that are destroying the earth are panicking. There is good reason to be alarmed. The theory of science was not so long ago but these theories have come for the welfare of human civilization Alhamdulillah through the scientist of Rakim University of Bangladesh. Suggestions for revision are constant in the daily writings of this university. Earth's pole rotates by 64 degrees. Billions of scientists of thousands of universities (ranking) do not understand. Find out what moved and which world moved with whom in this Rakim University Black Hole Theory Dark Matter Theory Twin Universe Theory. The electronic print media that are reporting on social media, they are sitting in big cities, their space has moved away from the natural world. That is why they are specifically being warned. Because the administration of these capitals and big cities runs the country and the world. But they will be annihilated due to being in the twin field of this artificial black hole.
They would separate from the other planet's matter source to create (accumulate) the artificial charge of their Earth's twin black holes by moving only 26 degrees from the 64 degree magnet.
পৃথিবীর র্যাঙ্কিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিজ্ঞানের সংজ্ঞা জানা অত্যাবশ্যক
আমাদের বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সরকারী বাসভবন গণভবনে সবজি এবং ফুল চাষের একটি ভিডিওচিত্র প্রকাশ করা হয়েছে একবছর আগে বাংলাদেশের ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া আরটিভি কর্তৃক । হাঁস মুরগী পালনসহ একটি গ্রাম্য পরিবেশ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।নি:সন্দেহে বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। খবরের হেড লাইন ছিলো গ্রামের গৃহস্হ বাড়ি। এদের পাবলিক কমেন্ট বক্সে নিউইয়র্ক টাইমস, টাইম ম্যাগাজিন,গ্লোবাল টাইমস,নাসা ইত্যাদির কমেন্ট বক্সে যেভাবে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্তব্য যায় ঠিক একইভাবে এই সোশ্যাল মিডিয়ায় বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন দেওয়া হয়েছে গতকাল। যা নিম্নরূপ ; ☆এভাবে চলছে ৩ বছর ছয়মাস।
" এই যদি হয় গ্রামের গৃহস্হ বাড়ির চিত্র বা গণভাবনের উদ্ভিদের ডিসপ্লে তাহলে তা রাতের পৃথিবীর জন্য অক্সিজেন সাপ্লায়ের একটি গাছও নেই। যেসব ভেজিটেবল দেখানো হয়েছে এবং ফুল এদের মধ্যে যেমন এলোভেরা,স্নেক প্ল্যান্ট,বাম্বু স্টিক,পিস লিলি ইত্যাদি ছোট ছোট এসব গাছের মাঝে মাঝে খোপ তৈরি করা হলে রাতের পৃথিবীতে উদ্ভিদগুলো পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহ করতে পারতো। এতে ফসলের মাঠের ডিসপ্লে ন্যাচারাল হতো।গণভবনে যারা থাকেন এবং ডিউটির সাথে সম্পৃক্ত থাকেন তাদের রাতেও অক্সিজেন সাপ্লায়ের ঘাটতি থাকতো না। যেসব উদ্ভিদের ডিসপ্লে দেখানো হয়েছে এরা মানুষের জৈবিক চাহিদা পূরন করে থাকে। কিন্ত এসব জৈব পদার্থকে বার্ন করতে হলে রাতের পৃথিবীর বাতাসে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থাকতে হয়। কেননা বডিতে যে জৈব পদার্থ গ্রহন করতে হয় তা পজিটিভ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে। এই জৈব ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ইঞ্জিনকে সম্পূর্নভাবে স্পিন করাতে হলে অক্সিজেনই লাগবে। কিন্তু রাতের পৃথিবীতে অক্সিজেন আসে এন্টি ফিল্ড বা বিপরীত পৃথিবী থেকে। কাজেই এই অক্সিজেন থাকে এন্টি ফিল্ড। আর মানব দেহের অজৈব ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেটের নেগেটিভ ফিল্ড সেই অংশ অক্সিজেনের সাথে বার্ন করে। আর বডির জৈব স্পেস বার্ণ করতে পারে না যা নাইট্রোজেনের সাথে শুধু বার্ণ করে। যেহেতু রাতের পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড নাইট্রোজেন থাকে। এবং এটি পাঠায় (চলে যায়) দিনের পৃথিবীর বিপরীত ম্যাগেনেটিক ফিল্ডে । কোন পৃথিবীতে কোন গ্যাস কিভাবে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড কোন স্তরে বা কোন কক্ষপথে তৈরি করে এসব বিষয় জানতে হলে পৃথিবীর একমাত্র প্রতিক ও মডেল বিশ্ববিদ্যালয় রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর সান্তাহার বাংলাদেশের ছাত্র বিজ্ঞানী ও প্রতিষ্ঠাতা সাইফুল ইসলাম যুবরাজের ফেসবুক পেজের গল্প সম্ভার যুবরাজের মতবাদ সম্পর্কে জানতে হবে। এর বাহিরে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা নেই পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে। সব আবর্জনার কৃত্রিম পৃথিবী। যেমন আরটিভি ভবনসহ কারওয়ান বাজার দেখতে পরিপাটি হলেও রাতের পৃথিবী থাকে তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোলের পৃথিবী। অরগানিক এবং ইনঅর্গানিক মাটিও নেই।
ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে এসব সিটি পাশ্চাত্য ও প্রাচ্যের তেজস্ক্রিয় দেশ, শিল্পোন্নত দেশ, তেল গাস উৎপাদনকারী ও বেশি ব্যবহারী টেরিটোরি, সামরিক সরঞ্জাম উৎপাদন পরিবহন ও ব্যবহারকারী টেরিটোরি,কৃত্রিম সার ও কিটনাশক প্রয়োগকারী ভূমি ইত্যাদির সাথে একই ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের কৃত্রিম পৃথিবী হয়ে আলাদাভাবে পরিচালিত হচ্ছে। এদের অসংখ্য এস্টরয়েড টুইন বা কোমেট টুইন এখন টুইন পৃথিবীর কাছাকাছি দিয়ে চলাচল করছে। এরা আলাদাভাবে চলাচল করছে। আর নাসাসহ কৃত্রিম এসব মহাকাশ গবেষনার নামে পৃথিবী ধ্বংসকারী প্রতিষ্ঠানগুলো আতঙ্কিত হচ্ছে। এই আতঙ্কিত হওয়ার যধেষ্ঠ কারণও আছে। বিজ্ঞানের থিওরি এতোদিন ছিলো না কিন্তু এসব থিওরি মানব সভ্যতার কল্যাণে আলহামদুলিল্লাহ্ এসে গেছে বাংলাদেশের এই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীর মাধ্যমে। সংশোধন হওয়ার পরামর্শ অব্যাহত আছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিদিনের লেখায়। পৃথিবীর মেরূ ৬৪ ডিগ্রি স্হানচ্যুত হয়ে পরিক্রমা করছে । বুঝতেই পারছে না হাজার হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের (র্যাঙ্কিং) কোটি কোটি বিজ্ঞানী । কি স্হানান্তরিত হয়েছে এবং কার সাথে কোন পৃথিবী সরে গেছে এই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল থিওরি ডার্ক ম্যাটার থিওরি টুইন ইউনিভার্স থিওরিতে জানুন। সোশ্যাল মিডিয়ায় যেসব ইলেক্ট্রনিক প্রিন্ট মিডিয়া খবর করছে,তারা বড় বড় শহরে বসে আছে, তাদের স্পেসই সরে গেছে ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে। এজন্য স্পেসিফিক্যালি এদেরই সতর্ক করা হচ্ছে।কেননা এসব রাজধানী ও বড় বড় শহরের প্রশাসন দেশ ও পৃথিবী চালায়। অথচ তারাই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে এই কৃত্রিম ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ডে থাকায়। এরা ওদের পৃথিবীর চার্জ তৈরি করতে অন্যান্য প্ল্যানেটের ম্যাটারের সোর্স থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে ৬৪ ডিগ্রি থেকে আর মাত্র ২৬ ডিগ্রি ম্যাগনেট সরে গেলে।