Illiteracy and chaos all around. A world of technology without definition

Eating various green vegetables, planting fruit trees, planting trees for wood production are more and more as if the festival is going on.


Eating various green vegetables, planting fruit trees, planting trees for wood production are more and more as if the festival is going on. Bangladesh is not behind. One such person was talking on YouTube about the benefits of eating jute vegetable. There seem to be studies on the benefits and nature of various plants. But their campaign does not say anything about planting plants that give oxygen to the environment 24 hours a day.This has become the addiction of people from all corners of the world. It seems that these botanists will destroy one of the two spaces of the world by making plants. What a mess. I have already given an article about this botanist. I have written in many countries like this. In a video of the jute plant, the scientific definition written about it is as follows;

First, act to prevent artificial twinning of the Earth. Oxygen has decreased in the artificial world. Even if there is enough food, it needs a lot of oxygen to digest it. If you are in the city, you are giving that oxygen to the machine or the technology. And if you are in the village, oxygen is given to these plants at night because there are only plants in the environment that give oxygen during the day.

Human civilization is having difficulty in digesting food. Botanists have put plants in the environment that provide oxygen for 24 hours? All science tails in dung. Civilization without theory in the world. The sky with the Earth spins as dark matter and the sky with the Earth spins as dark matter.Oxygen anti-oxygen, nitrogen anti-nitrogen, these matter and anti-matter black holes and anti-black holes are made by field spinning. The surface of the earth is making the sky, and the sky is making the surface. This technology is now studied in the world's universities. There is no theory of science. Therefore, there is only glittering garbage around. In such a situation, the theory of science has come for mankind. It has been three years since the whole world was informed.

Gradually, the radioactive field of the black hole is coming out, that is, from the natural twin field of the earth, the twin field of the artificial earth is entering the black hole field. Meanwhile, the 64 degree black hole field and anti-field have been created in the artificial world. A 360 degree black hole field twin of any concentration of radiation is 360 degrees. Be it electron beam black hole field and anti electron (positron) beam anti black hole field spinning opposite.The same is true of Earth's twin. The artificial natural twin world is created from the 360 ​​degree twin natural field. It also has a 360 degree twin. Since the West calculates 64 degrees the Earth's magnet has shifted from the imaginary magnet of the North South Pole. The reality of this is that half of the natural earth's twin field of 180 degrees is 90 degrees of the magnetic field and the opposite 90 degrees of the artificial earth has not yet happened.There is an artificial world of black holes of 64 degrees and opposite 64 degrees (dark matter). Since we don't see dark matter or reverse space, one is 64 degrees, so there is a 26 degree twin tilt on either side (90 -64 =) . This measurement was made most likely 6 months ago. Earth's ongoing artificial phase is not decreasing or increasing. Which university of the world or which organization or which country will answer?

The ongoing disasters of the world are increasing gradually. Publicize this 26 degree twin natural artificial world. That is, the constant state of the 64 degree earth's magnet moving or decreasing remains as a message for the entire artificial human civilization. Because in the black hole twin field theory, the artificial earth will disappear only when the 64 degree magnet is 90 degrees.Now, if we want to reduce this measure, we will need the theory of Rakim University and I am asking the world civilization to quickly understand how it is going out of control. Written for three years under Rakim University is preserved on Facebook for the world. Attempts to record daily writings with dates are ongoing. May Allah give us all understanding.


অশিক্ষা ও বিশৃঙ্খলা চারিদিকে। সংজ্ঞাহীন প্রযুক্তির পৃথিবী

সবার আগে পৃথিবীর কৃত্রিম টুইন হওয়া ঠেকানোর জন‍্য কাজ করুন। কৃত্রিম পৃথিবীতে অক্সিজেন কমে গেছে। খাদ‍্যের পর্যাপ্ত প্রয়োজন থাকলেও সেসব পরিপাক করার জন‍্য প্রচুর অক্সিজেন দরকার।শহরে থাকলে সেসব অক্সিজেন যন্ত্রকে বা প্রযুক্তিকে দিয়ে দিচ্ছেন।

আর গ্রামে থাকলে শুধু দিনের বেলা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ পরিবেশে থাকায় রাতের বেলা অক্সিজেন এইসব উদ্ভিদকে দিয়ে দিচ্ছেন।

বিভিন্ন শাক সব্জি খাওয়া, ফলমূলের গাছ লাগানো, কাঠ তৈরির জন‍্য গাছ লাগানো সব বেশি বেশি করা যেনো উৎসবের আয়োজন চলছে।বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। এরকম একজন পাট শাক খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে ইউটিউবে কথা বলছিলেন। বিভিন্ন উদ্ভিদের উপকারিতা এবং ন‍্যাচার বিষয়ে পড়াশোনা আছে মনে হয়। কিন্তু তাদের প্রচারনায় পরিবেশে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ লাগানোর কোনো কথায় বলেন না। এযেনো পৃথিবীর সকল প্রান্তের মানুষের নেশায় পরিণত হয়েছে।উদ্ভিদ তৈরি করে পৃথিবীর দুই স্পেসের এক স্পেস ধ্বংস করে দেবে মনে হচ্ছে এসব উদ্ভিদবিদরা। কেমন বিশৃঙ্খল অবস্হা। এই উদ্ভিদবিদকে নিয়ে আগেও একটি আর্টিকেল দিয়েছি।এরকম বহু দেশে লিখেছি। পাট গাছের একটি ভিডিওতে, তার সম্পর্কে বিজ্ঞানের যে সংজ্ঞা লেখা হবে তা নিম্নরূপ;

সবার আগে পৃথিবীর কৃত্রিম টুইন হওয়া ঠেকানোর জন‍্য কাজ করুন। কৃত্রিম পৃথিবীতে অক্সিজেন কমে গেছে। খাদ‍্যের পর্যাপ্ত প্রয়োজন থাকলেও সেসব পরিপাক করার জন‍্য প্রচুর অক্সিজেন দরকার।শহরে থাকলে সেসব অক্সিজেন যন্ত্রকে বা প্রযুক্তিকে দিয়ে দিচ্ছেন।

এজন‍্য খাবার হজম করতে অসুবিধা হচ্ছে মানব সভ‍্যতার। ২৪ ঘন্টা যেসব উদ্ভিদ অক্সিজেন দেয় সেসব উদ্ভিদ কি পরিবেশে রেখেছে উদ্ভিদবিদরা? সব সাইন্স লেজে গোবরে অবস্হা। থিওরিবিহীন সভ‍্যতা পৃথিবীতে। ভূমন্ডলের সাথে আকাশ ডার্ক ম‍্যাটার হয়ে স্পিন করছে আর আকাশের সাথে ভূমন্ডল ডার্ক ম‍্যাটার হয়ে স্পিন করছে। অক্সিজেন এন্টি অক্সিজেন,নাইট্রোজেন এন্টি নাইট্রোজেন এসব ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটার ব্ল‍্যাক হোল ও এন্টি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড স্পিনিং দিয়ে তৈরি করছে। পৃথিবীর সারফেস আকাশ হচ্ছে,আর আকাশ হচ্ছে সারফেস। এই প্রযুক্তি এখন পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পড়াশোনা। বিজ্ঞানের থিওরি নেই।যেকারণে চারিদিকে শুধুই চাকচিক‍্যের আবর্জনা।এমন পরিস্হিতে বিজ্ঞানের থিওরি এসে গেছে মানবসভ‍্যতার জন‍্য। তিন বছর হলো সমগ্র পৃথিবীকে জানানো হচ্ছে।

ক্রমেই ব্ল‍্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় ফিল্ড বেড়িয়ে আসছে অর্থাৎ পৃথিবীর ন‍্যাচারাল টুইন ফিল্ড থেকে কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন ফিল্ড ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডে প্রবেশ করছে। ইতিমধ‍্যে ৬৪ ডিগ্রির ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড তৈরি হয়ে গেছে কৃত্রিম পৃথিবীর। ৩৬০ ডিগ্রির ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের টুইন যে কোনো কনসেন্ট্রশনের রশ্মির ক্ষেত্রে ৩৬০ ডিগ্রি। হোক তা ইলেক্ট্রন রশ্মির ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ইলেক্ট্রন (পজিট্রন ) রশ্মির এন্টি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের বিপরীত স্পিনিং। পৃথিবীর টুইনের ক্ষেত্রেও তাই। ৩৬০ ডিগ্রির টুইন ন‍্যাচারাল ফিল্ড থেকে কৃত্রিম ন‍্যাচারাল টুইন পৃথিবী তৈরি হয়েছে। এরও ৩৬০ ডিগ্রির টুইন তৈরি হয়েছে। যেহেতু পাশ্চাত্য হিসাব করেছে ৬৪ ডিগ্রি পৃথিবীর ম‍্যাগনেট স্হানান্তরিত হয়েছে উত্তর দক্ষিণ মেরুর কাল্পনিক ম‍্যাগনেট থেকে। এর রিয়‍্যালিটি হলো ন‍্যাচারাল পৃথিবীর টুইন ফিল্ডের অর্ধেক ১৮০ ডিগ্রি ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের ৯০ ডিগ্রি ও বিপরীত ৯০ ডিগ্রি কৃত্রিম পৃথিবী এখনও হয়নি। হয়েছে ৬৪ ডিগ্রি ও বিপরীত ৬৪ ডিগ্রি (ডার্ক ম‍্যাটার) এর ব্ল‍্যাক হোলের কৃত্রিম পৃথিবী। যেহেতু ডার্ক ম‍্যাটার বা বিপরীত স্পেস আমরা দেখতে পাইনা যে কারণে একটির মাপ ৬৪ ডিগ্রি হওয়ায় দুদিক থেকেই (৯০ -৬৪ =)২৬ ডিগ্রি টুইন বাঁকি আছে।এই পরিমাপ করা হয়েছে খুব সম্ভব ৬ মাস আগে।পৃথিবীর চলমান কৃত্রিম অবস্হা কমেছে না কি বেড়েই চলেছে এর জবাব দিবে পৃথিবীর কোন বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কোন সংস্হা কিংবা কোন দেশ?

পৃথিবীর চলমান দূর্যোগ ক্রমেই বেড়ে চলেছে। এই ২৬ ডিগ্রির টুইন ন‍্যাচারাল কৃত্রিম পৃথিবী হওয়ার খবর জনসম্মুখে রাখুন। অর্থাৎ ৬৪ ডিগ্রি পৃথিবীর ম‍্যাগনেট সরে যাওয়া বা কমে যাওয়ার অব‍্যাহত অবস্হাই সমগ্র কৃত্রিম মানব সভ‍্যতার জন‍্যই মেসেস হিসাবে থাকছে।কেননা ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে কৃত্রিম পৃথিবী বিলুপ্ত হয়ে যাবে ৬৪ ডিগ্রির ম‍্যাগনেট ৯০ ডিগ্রি হলেই। এখন এই পরিমাপ কমাতে হলে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি লাগবে আর নিয়ন্ত্রনের বাহিরে চলে যাচ্ছে কিভাবে তা দ্রুত বুঝে ফেলতে বলছি বিশ্ব সভ‍্যতাকে। রাকীম বিশ্ববিদ‍‍্যালয়ের অধীনে তিন বছর যাবত লেখা ফেসবুকে সংরক্ষিত আছে বিশ্ববাসীর জন‍্য। প্রতিদিনের লেখা দিন তারিখ সহ লিপিবদ্ধ করার প্রয়াস অব‍্যাহত আছে। মহান আল্লাহ সকলকে বোঝার তৌফিক দান করুন।