A telescopic civilization completely ignorant of the universe. Learn The Black Hole Theory
There is no single thing in creation. Any creation, not even a photon, is single. They are twins. Again they are not particles. They are twin beams. That is why the universe is not single. In the twin format 14 black hole fields (negative positive) are subjected to the beam and the universe is also 14 like our planetary twin fields. Which is the twin of 7 universes.
There is no single thing in creation. Any creation, not even a photon, is single. They are twins. Again they are not particles. They are twin beams. That is why the universe is not single. In the twin format 14 black hole fields (negative positive) are subjected to the beam and the universe is also 14 like our planetary twin fields. Which is the twin of 7 universes.
Space-to-antispace travel through the ionosphere will now cause satellite jamming in the twin skies. This dark matter twin was unknown to the world civilization for so long.Which by discovering the black hole theory Rakim University Pranathpur Bangladesh has established the definition of science in all faculties of science. Vehicles will be developed that can reach from one end of the world to the other in two minutes.
But why do people need to travel so fast? This will result in rapid contraction of the ionosphere. That is, the opposite space will come closer.Although all the vehicles of the current civilization have become Twin Earth trash, the Twin Earths have drifted away as these mineral Twin Matters have been used in machinery or vehicle bodies. The fossil fuel oil and gas twin has turned the Earth's surface into a toxic waste.
It is not as dangerous to collect and burn firewood and twigs straw vine leaves which give oxygen only during the day. However, in order to absorb the carbon emissions from burning these, oxygenated plants at night must grow through the natural surface.These also have to be removed. Because of this, the demand for electricity has to be met through short-range internationalization. These plants give oxygen to the environment even at night and afforestation should be done by balancing the methods mentioned in the previous article. These must be done by the civilization. Besides, the living world including its own country and people will disappear into the black hole.Don't think that since half of the twin planetary systems will disappear then half of everyone's country will disappear.
Remember the 7 twin universes are dependent on the energy being created in the 7 twin earths. Among our Planetary 7 Twins, the habitable space is Twin Earth's Twin Surface. What we are standing on here are the 6 twin planets or minerals. And most of the Earth's surface has been destroyed in using these minerals.
The time difference between two Udayachal (risings) and two Astachals (settings) is 12 hours. The fission fusion reactor wheel of the natural black hole twin field of all the twin levels of the twin universe is generating as much energy as it is making in these 12 hours.
From our two cycles of 12 hours day and night, we produce 6 hours maximum oxygen nitrogen between day and night. When our planetary twin fields create maximum reservoirs.And then it has to be reduced towards two ostachles and 0℅ oxygen nitrogen is formed in ostachles. That is, East West North South all meet in one place in the middle of 30 miles which is The Black Hole Gate. That is, the oxygen nitrogen that is being produced is being used to meet the pressure of fast moving vehicles, to meet the high electricity demand, to make plants fast, to meet the needs of fish, meat and hybrid systems, to meet the needs of industry and to spin skeletal surfaces.
You can think about what civilization is researching about the universe. Not knowing the definition of the universe is wasting time and these wrong educations are leading the civilization towards extinction.
12/02/2024
মহাবিশ্ব সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজ্ঞ দূরবীন সভ্যতা। ব্ল্যাকহোল থিওরি শিখুন
সৃষ্টিতে সিঙ্গেল বলে কোনো কিছু নেই। যে কোনো সৃষ্টি এমনকি ফোটনও সিঙ্গেল নয়। এরা টুইন। আবার এরা কণাও নয়। এরা টুইন রশ্মি বা টুইন বিম। যে কারণে মহাবিশ্বও সিঙ্গেল নয়। টুইন ফর্মেটে ১৪ টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড (নেগেটিভ পজিটিভ) বিমের অধীন হয় এবং মহাবিশ্বও আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের মতো ১৪টি। যা ৭টি মহাবিশ্বের টুইন।
আয়নোস্ফেয়ার বেয়ে স্পেস টু এন্টি স্পেস ভ্রমণ এখন স্যাটেলাইট জ্যাম সৃষ্টি করবে টুইন আকাশে। এই ডার্ক ম্যাটার টুইন এতোদিন অজানা ছিলো বিশ্বসভ্যতার কাছে। যা ব্ল্যাক হোল থিওরি আবিস্কার করে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ বিজ্ঞানের সংজ্ঞা প্রতিষ্ঠিত করেছে সাইন্সের সকল ফ্যাকাল্টিতে। দুই মিনিটে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে পৌঁছে যাবে এমন যানবাহন তৈরি হবে। কিন্তু এতো দ্রুত পরিভ্রমণের দরকার হবে কেনো মানুষের? এতে আয়নোস্ফেয়ার দ্রুত সংকোচন হবে। অর্থাৎ বিপরীত স্পেস কাছাকাছি চলে আসবে। যদিও বর্তমান সভ্যতার সকল যানবাহন টুইন পৃথিবীর আবর্জনায় পরিণত হয়েছে,কেননা এসব খনিজ টুইন ম্যাটার যন্ত্র বা যানবাহনের বডিতে ব্যবহার হওয়ায় টুইন পৃথিবী দুরে চলে গেছে। খনিজ জ্বালানি তেল এবং গ্যাস টুইন পৃথিবীর সারফেসকে বিষাক্ত আবর্জনায় পরিণত করেছে।
জ্বালানি কাঠ ও ডালপালা খড় লতা পাতা যেগুলো শুধু দিনেই অক্সিজেন দেয় এসবকে সংগ্রহ করে জ্বালানো ততোটা বিপদজনক নয়। যদিও এসব জ্বালানোয় কার্বন নিঃসরণকে এবজর্ব করতে রাতে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ বৃদ্ধি করতে হবে ন্যাচারাল সারফেসের মাধ্যমে। বর্তমান সভ্যতার সংজ্ঞাহীন প্যারাডক্স সাইন্সের প্রযুক্তি ও যান্ত্রিক টুলস ব্যবহারে সারফেস মেটালিক এবং আইসোটোপ তৈরী করেছে। যেকারণে অনেক এলাকায় মেটালিক টুইন স্পেস তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে আছে। এসবকেও সরিয়ে ফেলতে হবে।যে কারণে এগুলো দিয়ে বিদ্যুতের চাহিদা স্বল্প পরিসর আন্তর্জাতিকীকরনের মাধ্যমে মেটাতে হবে। পরিবেশে রাতেও অক্সিজেন দেয় এসব উদ্ভিদের ব্যালান্স করে বনায়ন করতে হবে যা করার পদ্ধতিগুলো পিছনের আর্টিকেলে বলা হয়েছে এসব বাধ্যতামুলকভাবে সভ্যতাকে করতে হবে। এছাড়া নিজের দেশ ও মানুষসহ জীবজগত ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এটা ভাববেন না যে টুইন প্ল্যানেটারি সিস্টেমের অর্ধেক যেহেতু বিলুপ্ত হবে তাহলে বোধ হয় প্রত্যেকের দেশের অর্ধেক বিলুপ্ত হবে।
মনে রাখুন ৭টি টুইন মহাবিশ্ব ৭ টি টুইন পৃথিবীতে যে ইনার্জি তৈরি হচ্ছে তার উপর নির্ভরশীল। আমাদের প্ল্যানেটারি ৭ টি টুইনের মধ্যে বসবাসযোগ্য স্হান টুইন পৃথিবীর টুইন সারফেস। এখানে যার উপর আমরা দাড়িয়ে আছি তা ৬টি টুইন গ্রহ বা খনিজ। এবং এই খনিজ ব্যবহার করতে গিয়ে পৃথিবীর অধিকাংশ সারফেসই ধ্বংস হয়েছে।
আমাদের যে ১২ ঘন্টার দিন ও রাত এর দুই উদয়াচল থেকে ৬ ঘন্টা ম্যাক্সিমাম অক্সিজেন নাইট্রোজেন দিন ও রাতের মধ্যবর্তী সময়ে তৈরি করি। যখন আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড সর্বোচ্চ রিজার্ভার তৈরি করে। আর এরপর দুই অস্তাচলের দিকে কমিয়ে যেতে হয় এবং অস্তাচলে গিয়ে ০℅ তৈরি হয় অক্সিজেন নাইট্রোজেন। অর্থাৎ পূর্ব পশ্চিম উত্তর দক্ষিণ সব এক স্হানে মিলিত হয় ৩০ মাইলের মধ্যে যা ব্ল্যাক হোল গেট। অর্থাৎ যা অক্সিজেন নাইট্রোজেন তৈরি হচ্ছে তা দ্রুত চলাচলের যানবাহনের চাপ মোকাবেলা, অত্যধিক বিদ্যুুতের চাহিদা মোকাবেলা, উদ্ভিদ দ্রুত তৈরি, মাছ, মাংস দ্রুত ও হাইব্রিড পদ্ধতিতে তৈরি , শিল্পের চাহিদা মোকাবেলা আর স্কেলেটাল সারফেসকে স্পিন করাতে ব্যবহার হচ্ছে।
চিন্তা করতে পারেন মহাবিশ্ব নিয়ে কি গবেষণা করছে সভ্যতা। মহাবিশ্ব সম্পর্কে সংজ্ঞা না জেনে সময় নষ্ট করছে আর এসব ভুল শিক্ষার সভ্যতাকে নিশ্চিত বিলুপ্তির পথে নিয়ে যাচ্ছে।
০২/১২/২০২৪