If the sun was artificial, Earth would lack charge generation and its double space.
Earth’s dual spaces are driven by opposing black hole engines one producing oxygen, the other nitrogen. Magnetic fields are controlled by these black holes, creating a balanced exchange of charges.
Earth's two spaces are driven by opposing black hole twin engines. One pair is producing oxygen and the other is nitrogen. Both have magnetic fields that are controlled by black holes. Each pole represents a two-space black hole. One is the Exist space cluster and the other is the Anti cluster.Throw these blackholes at the north and south poles, then you can understand their (blackhole) charge. Charges are not particles, since they contain black holes, which are known as particles or powders by all science disciplines, including physics. These have been thrown away by the Bangladeshi scientist.
However, as we begin to oxygenate the south of the magnetic field, a south pole is created for the Amazon. And give anti-oxygen or positive charge black hole to North Pole. Then you found the North Pole.
Send this setting to the constant star with the Kuiper asteroid and the magnetic field has reversed. So North being South made Nitrogen making the South Pole because Nitrogen is anti space matter. And made the North Pole with anti-nitrogen positive. North-South magnetic field of pole star is created. The north and south of these two worlds are paired with each other and the south is paired with the north. These two years ago research paper has given the communication of the tunnel path of the black hole in the opposite space on Facebook. Then a complete north-south magnet pair was created.
Oxygen and nitrogen production in these two pairs will not happen until the east-west pair is created here. If the Earth begins in the east, the Amazon will produce oxygen on a large scale until noon, but the north will lag behind. And the nitrogen that the Amazon will produce will be more at this time because another part of the plant is connected inversely to the polar star field.During this west-to-east spinning, the existing polar blackhole magnetic fields exchange charges with each other and move across the equator. Because the poles are spinning from east to west, the blackholes are illuminating their darkness. And nitrogen is coming out through space.
At the same time, the solid stars are charging the magnetic field of the anti-space matter or black hole. That is why nitrogen is coming out more towards the south pole of the earth and oxygen is taking more through its (pole star) north pole and the north pole of the pole star is connected with the south pole of the earth. That is, where plants are more, both oxygen and nitrogen are more. And there is no problem in the distribution of both poles.
I mean that plants will be more abundant at the poles as opposed to the plants at the opposite poles of the plant's day and night capacity to produce nitrogen and oxygen. Now only the plants given oxygen during the day are of no use in the night world and how will the opposite spinning of the two worlds continue. The two worlds' magnetic pairs of tunneled blackholes are struggling to pull the fiber beam east-west west-east magnetic blackhole field which is thought of as the sun or the polar stars.
Now many people are thinking to create artificial sun at night by reflecting the sun's rays. If there is no anti-exist space of dark matter or dark space or black hole, what to charge with? While creating the artificial world, they have filled the space opposite to the sky with burning smell or carbon gas. To swallow these, plants that provide oxygen for 24 hours need the black hole's exist space. The economic subjects of the human race are eating away at the power of each leader.
Among them, few are thinking of plants to clean the atmosphere and create a disease-free environment. Residents of the city live with doctorate degrees, money, dollars, euros, mineral resources, degrees in Western countries, talent, glittering cities, machinery manufacturing, missile technology, import and export technology on ships, etc.
Large parts of the continents are catching fire, even after realizing that this fire cannot be extinguished by anything, physics is behind the fundamental laws, particle theory is behind, and the wrong theory of the fundamental principles of cosmology is clinging.
Even after Canada's Quebec was burned, Hawaii Island was burned, but the uneducated American society did not panic. Europe did not wake up after the fire in Greece, India did not wake up even after Delhi went under water. Asia was not shaken even by the terrible earthquake in Japan. In winter, the temperature drops below freezing in Siberia, but nothing happens to the current civilization.
Even if the temperature record increases, there is no fire in that area, but at night, the fire catches on the plants or on the ground, in the paddy fields in Bangladesh, rice and wheat are burnt like bread, but science does not understand this.
Even though Corona JN1 was created, medical science does not understand it. The United Nations must seal the pentagons.
Stop the war and ditch the Israel-US alliance. Their education, business, technology, thought should be declared dead to any civilization. Humanity must unite to save the endangered world. May Allah bless everyone.
সূর্যের বিকল্প রিফ্লেক্টর বা কৃত্রিম হলে পৃথিবীতে চার্জ উৎপাদন হবে না,পৃথিবীর যুগল স্পেস থাকবে না
পৃথিবীর দুটি স্পেস পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাকহোল যুগল ইঞ্জিন দ্বারা প্রবাহিত হচ্ছে। এর একটি যুগল অক্সিজেন তৈরি করছে অপরটি নাইট্রোজেন। উভয়ের ম্যাগনেটিক ফিল্ড আছে যা ব্ল্যাকহোল দ্বারা নিয়ন্ত্রীত হয়। প্রত্যেকটি মেরু একটি করে দুই স্পেসের ব্ল্যাকহোল নির্দেশ করে। একটি এক্সিস্ট স্পেস ক্লাস্টার অপরটি এন্টি ক্লাস্টার।এই ব্ল্যাকহোল উত্তর দক্ষিণ মেরুতে ফেলুন তাহলে এদের (ব্ল্যাকহোলের) চার্জ সম্পর্কে বুঝতে পারবেন। চার্জগুলো কণা নয় রশ্মি যেহেতু এদের মধ্যে ব্ল্যাকহোল যুক্ত থাকে যাকে এতোদিন গুড়া বা কণা হিসাবে জেনেছে পদার্থ বিজ্ঞানসহ সকল বিজ্ঞান শাখা। এসব ঝাড়ু দিয়ে ফেলে দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর পক্ষ থেকে।
যাহোক শুরু করেছি যেভাবে ম্যাগনেটিক ফিল্ডের দক্ষিণকে অক্সিজেন দেন তাহলে এ্যামাজনের জন্য দক্ষিণ মেরু তৈরি হলো। আর উত্তর মেরুকে দেন এন্টি অক্সিজেন বা পজিটিভ চার্জের ব্ল্যাকহোল। তাহলে উত্তর মেরু পেয়ে গেলেন।
এই সেটিং ধ্রুবতারায় পাঠান কাইপার এস্টরয়েড দিয়ে তাহলে ম্যাগনেটিক ফিল্ড ঘুরে গেছে। তাহলে উত্তর দক্ষিণ হওয়াতে নাইট্রোজেন তৈরি করে দক্ষিণ মেরু তৈরি করেছে যেহেতু নাইট্রোজেন এন্টি স্পেস ম্যাটার। আর এন্টি নাইট্রোজেন পজিটিভ দিয়ে উত্তর মেরু তৈরি করেছে। ধ্রুবতারার উত্তর দক্ষিণ ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হলো। এই দুই পৃথিবীর উত্তর দক্ষিণের সাথে পরস্পর যুগল এবং দক্ষিণ উত্তরের সাথে পরস্পর যুগল।এসব দুবছর আগের রিসার্চ পেপার পরস্পর বিপরীত স্পেসের ব্ল্যাকহোলের সূরঙ্গ পথের যোগাযোগ ফেসবুকে দেওয়া আছে।তাহলে কম্প্লিট উত্তর দক্ষিণ ম্যাগনেট যুগল তৈরি হলো।
এদের এই দুই যুগলে অক্সিজেন,নাইট্রোজেন উৎপাদন ততক্ষণ হবে না যতক্ষন না পূর্ব পশ্চিম যুগল এখানে তৈরি করবেন। পৃথিবীতে পূর্ব শুরু হলে এ্যামাজন দুপুর পর্যন্ত অক্সিজেন তৈরি করবে ব্যপক পরিসরে কিন্তু উত্তর সে তুলনায় অনেক পিছিয়ে থাকবে। আর নাইট্রোজেন যা তৈরি করবে এ্যামাজন এই সময়ে বেশি তৈরি করবে।কেননা উদ্ভিদের আর এক পার্ট সংযুক্ত আছে বিপরীভাবে ধ্রুবতারার ফিল্ডের সাথে। এই পশ্চিম থেকে পূর্ব স্পিনিং চলাকালীন দুই মেরুর এক্সিস্টিং ব্ল্যাকহোল ম্যাগনেটিক ফিল্ড একে অপরের সাথে চার্জ বিনিময় করে বিষুব রেখার এপার ওপার চলতে থাকে।কেননা ধ্রুবতারা পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঘুরছে ব্ল্যাকহোল নিয়ে যার অন্ধকার আলোকিত করে চলছে। আর স্পেস ভেদ করে নাইট্রোজেন বেড়িয়ে আসছে।
একই সময়ে ধ্রবতারা এন্টি স্পেস ম্যাটার ওর ব্ল্যাকহোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড চার্জ করে যাচ্ছে। যে কারণে নাইট্রোজেন বেশি বেড়িয়ে আসছে পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুর দিকে এবং অক্সিজেন বেশি নিয়ে নিচ্ছে ওর (ধ্রুবতারার) উত্তর মেরু দিয়ে আর ধ্রুবতারার উত্তর মেরু সংযুক্ত আছে পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুর সাথে। অর্থাৎ উদ্ভিদ যেখানে বেশি সেখানে অক্সিজেন নাইট্রোজেন দুটিই বেশি। আর উভয় মেরুর বন্টনে কোনো সমস্যা হচ্ছে না।
আমি বোঝাতে চেয়েছি যে মেরুতে উদ্ভিদ বেশি থাকবে তার বিপরীত মেরুর যুগলে ঐ উদ্ভিদের দিবস ও রাত্রির সক্ষমতার বিপরীত যুগল নাইট্রোজেন অক্সিজেন উৎপাদনের বিষয়। এখন শুধুই দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ রাতের পৃথিবীতে কোনো কাজে লাগছে না এবং দুই পৃথিবীর পরস্পর বিপরীত স্পিনিং চলবে কিভাবে।দুই পৃথিবীর ম্যাগনেট যুগল সূরঙ্গযুক্ত ব্ল্যাকহোল ফাইবার রশ্মি টানতেই হিমসিম খেয়ে যাচ্ছে পূর্ব-পশ্চিম পশ্চিম পূর্ব ম্যাগনেটিক ব্ল্যাকহোল ফিল্ড যাকে সূর্য ভাবছেন বা ধ্রুবতারা ভাবছেন।
এখন অনেকে ভাবছেন সূর্যের রশ্মি প্রতিফলিত করে রাতে কৃত্রিম সূর্য তৈরি করে রাখবেন। ডার্ক ম্যাটার বা ডার্ক স্পেস বা ব্ল্যাকহোলের এন্টি এক্সিস্ট স্পেস না থাকলে চার্জ করবেন কি দিয়ে। কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করতে গিয়ে পোড়া গন্ধ বা কার্বন গ্যাসের স্পেসে ভরিয়ে ফেলেছেন আকাশের বিপরীত স্পেস। এসব গিলে ফেলতে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের ব্ল্যাকহোলের এক্সিস্ট স্পেস দরকার।খাওয়ার কষ্টে মানবগোষ্ঠীর অর্থনীতির সাবজেক্ট একেকজন নেতার ক্ষমতাকে হাবুডুবু খাওয়াচ্ছে।
এর মধ্যে বায়ুমন্ডল পরিস্কার করা,রোগ মুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে এমন উদ্ভিদের চিন্তা ক'জন করছেন। শহরের বাসিন্দারা ডক্টরেট ডিগ্রি নিয়ে বাঁচার জন্য টাকা, ডলার, ইউরো, খনিজ সম্পদ,পশ্চিমা দেশের ডিগ্রি, মেধা, চাকচিক্যের নগরী,মেশিনারিজ তৈরি,ক্ষেপনাস্ত্রের প্রযুক্তি,জাহাজে আমদানি রপ্তানি প্রযুক্তি কতোকিছু। মহাদেশগুলোর বড় বড় অংশে আগুণ লেগে যাচ্ছে এ আগুণ কোনো কিছু দিয়ে নেভানো যায় না বুঝতে পারার পরেও ফিজিক্স ফান্ডামেন্টাল ল তে পরে আছে,পার্টিকেল থিওরিতে পরে আছে, কসমোলজির মৌলিক নীতি আঁকড়ে ধরে পরে আছে।
কানাডার কুইবেক পুড়ে যাওয়ার পরেও টনক নড়েনি,হাওয়াই আইল্যান্ড পুড়ে গেছে তবুও অশিক্ষিত মার্কিন সমাজের হুঁস ফেরেনি। গ্রীসের দাবানলে ইউরোপের ঘুম ভাঙেনি, দিল্লী পানির নীচে যাবার পরেও ভারতের ঘুম ভাঙেনি। জাপানে ভয়াবহ ভূমিকম্পেও এশিয়ার টনক নড়েনি। শীতে ট্যাম্পারেচার সাইবেরিয়াতে হিমাঙ্কের নীচে রেকর্ড নেমে গেলেও কিছু হয় না বর্তমান সভ্যতার।
টেম্পারেচার রেকর্ড বৃদ্ধি হলেও সে এলাকায় আগুণ লাগে না স্পেসে অথচ রাতের বেলা উদ্ভিদের গায়ে বা মাটিতে আগুণ লেগে যায়,বাংলাদেশে পেডি ফিল্ডে ধান গম রুটি শেকার মতো পুড়ে যায় এসব বুঝতে পারছে না বিজ্ঞান।
করোনার জেএন ১ সৃষ্টি হলেও বুঝতে পারছে না মেডিকেল সাইন্স। পেন্টাগণ সিল করে দিতে হবে জাতিসংঘকে।
যুদ্ধ বন্ধ করুন এবং ইসরাইল-মার্কিন জোটকে বর্জন করুন। তাদের শিক্ষা, ব্যবসা, প্রযুক্তি,চিন্তা যে কোনো সভ্যতার জন্য অচল ঘোষণা করা উচিত। বিপন্ন বিশ্বকে বাঁচাতে মানবতার ঐক্যবদ্ধ হওয়া অপরিহার্য। আল্লাহ সকলের উপর রহমত বর্ষন করুন।