Hybridization has created dire consequences in the twin fields of seven worlds (Planets)
The twin spinning of each of the seven opposing worlds or the twin of 1 of the 7 planetary twin fields has created a vast balance of the anti-electricity generation capacity of human civilization with the variable power of the twin surface and twin sky beams of the animal and plant world including humans.
The twin spinning of each of the seven opposing worlds or the twin of 1 of the 7 planetary twin fields has created a vast balance of the anti-electricity generation capacity of human civilization with the variable power of the twin surface and twin sky beams of the animal and plant world including humans. The natural volume of the twin surface and twin sky is the only bacteria virus born in our twin field (Earth) that is constantly being produced and disappeared by the fission-fusion twin reactors at the same time.
Twin surface and twin sky observations using THE BLACK HOLE THEORY have been published by Rakim University, the world's only THE BLACK HOLE SCIENCE LAB .This report shows that among the 7 twin planets, ours is the virus bacteria magnetic field of the rest of the six planets that has accumulated massive amounts of anti-matter matter in the name of modernity, which is a massive human group with fake wealth.
In this process the index of economic wealth has created the social status of the modern civilization of the world. This tendency is so unscientific that the Twin Dwarf Planets are created between the Twins of each of the Twin Fields of the Total Planetary. These are widely produced in North America and Europe.
They have been exporting the twin objects of these dwarf planets since 200 years ago. Asia did not want to take these. But slowly these fake economic indicators have spread to all continents including Asia. As a result, Everest is splitting. The rift is widening in Africa.
These are now under institutional recognition with fake Nobel Prizes firmly established. In no sector other than literature has the basic class one label of education appropriate for a Nobel Prize been extended. Because no theory has been discovered in any branch of science. The absolute black hole theory of all time has ruled out all other branches of theory. There is no court in the world where one can challenge it.
What if the economy is at fault? The pound ruble yen dollar is the main indicator of the banking sector if you can create the twin object dwarf planet of the economy data structure.Civilization stands on practicing economists in creating such indicators. However, if dwarf twin planets are created, the disease is spreading. The twin celestial objects are filled with the stench of burning and rotting. The living area in the natural environment is shrinking.
Not only that, the twin planetary system has created numerous fissures for virus bacteria to enter. On the other hand, radioactive beams from the ionosphere and surface of the skeleton planets continue to destroy the animal and plant life. It cannot be the curriculum of economics subjects. Again, the mathematical calculations of these are spreading widespread pollution through institutional education. One is bound to think that if the schools or universities educate generations in this way, these generations are responsible for the extinction of their own localities.
Therefore, the world civilization is being asked to declare an emergency. Otherwise, 660 crore hybrid human civilizations will disappear from the Natural Twin Planetary System along with all their hybrid countries, seas, and oceans by 800 crore.
Rakim University theory is requested to study compulsorily under the direction of Absolute Scientific Theory.
হাইব্রিডাইজেশন মারাত্মক পরিণতি তৈরি করেছে সাত পৃথিবীর টুইন ফিল্ডে
পরস্পর বিপরীত সাত পৃথিবীর প্রত্যেকের টুইন স্পিনিং বা ৭টি প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ডের ১টির টুইনে মানুষসহ প্রাণীজগত ও উদ্ভিদজগতের টুইন সারফেস ও টুইন আকাশের বিমগুলোর ইলেক্ট্রিসিটি উৎপাদনের ভেরিয়েবল ক্ষমতার সাথে মানব সভ্যতার এন্টি ইলেক্ট্রিসিটি উৎপাদন ক্ষমতার ব্যাপক ভারসাম্য তৈরি হয়েছে। টুইন সারফেস এবং টুইন আকাশের যে ন্যাচারাল ভলিয়ম এই ভলিয়মের মধ্যে টুইন আর্থে (পৃথিবী) ব্যাকটেরিয়া ভাইরাসের জন্ম হয়ে আছে।যা নিয়মিতভাবে ফিশন ফিউশন টুইন চূল্লির দ্বারা উৎপাদন ও বিলুপ্তি একই সময়ে দেখানোর মাধ্যমে চলমান রয়েছে।
ব্ল্যাক হোল থিওরির মাধ্যমে টুইন সারফেস ও টুইন আকাশ পর্যবেক্ষনের প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে পৃথিবীর একমাত্র ব্ল্যাক হোল বিজ্ঞান ল্যাবের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এই প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে ৭ টি টুইন গ্রহের মধ্যে আমাদেরটিতে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার ম্যাগনেটিক ফিল্ডে বাঁকি ছয়টি গ্রহের ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের ব্যাপক মজুদ করেছে আধুনিকতার নামে যারা ফেক সম্পদশালী ব্যাপক মানব গোষ্ঠী। এই প্রক্রিয়ায় অর্থনৈতিক সম্পদশালী হওয়ার সূচকই পৃথিবীর আধুনিক সভ্যতার সামাজিক মর্যাদা তৈরি করেছে। এই টেন্ডেন্সি এমনভাবে অবৈজ্ঞানিক যে টোটাল প্ল্যানেটারীর টুইন ফিল্ডের মধ্যে টুইন ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট তৈরি হয়েছে। এসব ব্যাপকভাবে তৈরি হয়েছে উত্তর আমেরিকা ইউরোপে। এরা এসব ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটের টুইন অবজেক্ট এক্সোপোর্ট করে আসছে ২০০ বছর আগে থেকে। এশিয়া এসব নিতে চায়নি। কিন্তু ধীরে ধীরে ওদের এসব ফেক অর্থনৈতিক সূচক এশিয়াসহ সব মহাদেশে ছড়িয়ে দিয়েছে। যার ফলে এভারেস্ট ফেটে ভাগ হয়ে যাচ্ছে। আফ্রিকায় ফাটল বৃহৎ হয়ে যাচ্ছে।
এসব এখন প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতির আওতায় ফেক নোবেল প্রাইজ দিয়ে মজবুত ভিত্তি তৈরি করেছে। সাহিত্য ব্যতিত কোনো সেক্টরে নোবেল প্রাইজ পাওয়ার জন্য উপযুক্ত অবকাঠামোর প্রাথমিক ক্লাস ওয়ান লেবেলের শিক্ষারও প্রসার হয়নি। বিজ্ঞানের কোনো শাখায় থিওরি আবিস্কার হয়নি বলে। সর্বকালের পরম ব্ল্যাক হোল থিওরি সব শাখার থিওরি বাতিল করেছে। এটি পৃথিবীর এমন কোনো আদালত নেই যেখানে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে।
যদি বলেন অর্থনীতি কি দোষ করেছে? অর্থনীতির ডাটা কাঠামোর টুইন অবজেক্ট ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট তৈরি করতে পারলে পাউন্ড রুবল ইয়েন ডলার হয় ব্যাঙ্কিং সেক্টরের প্রধান সূচক। এধরনের সূচক তৈরিতে অর্থনীতিবিদদের প্র্যাকটিস করার উপর সভ্যতা দাঁড়িয়ে থাকার পথ দেখাচ্ছে। অথচ ডোয়ার্ফ টুইন প্ল্যানেট তৈরি করলে রোগ ছড়িয়ে যাচ্ছে। পোড়া ও পঁচনের দূর্গন্ধে ভরে যাচ্ছে। টুইন আকাশের অবজেক্ট। সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে ন্যাচারাল পরিবেশে বসবাস করার এরিয়া।
শুধু তাই নয় টুইন প্ল্যানেটারি সিস্টেমে অসংখ্য ফাটল তৈরি হয়েছে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে। পক্ষান্তরে কঙ্কাল প্ল্যানেটগুলোর আয়নোস্ফেয়ার ও সারফেস থেকে তেজস্ক্রিয় বিম এসে প্রাণী ও উদ্ভিদ জগতকে বিলুপ্ত করে চলেছে। এটি অর্থনীতি সাবজেক্টের ক্যারিকুলাম হতে পারে না। আবার ম্যাথামেটিক্যাল হিসাব ব্যাপক দূষন ছড়িয়ে দিচ্ছে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে। যেকেউ মনে করতে বাধ্য যে এভাবে বিদ্যালয়গুলো বা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো প্রজন্মকে শিক্ষিত করলে এসব প্রজন্মই তাদের নিজের বসবাসের ঘর বাড়ি লোকালয় বিলুপ্তির জন্য দায়ী হচ্ছে।
তাই ইমার্জেন্সী ঘোষনা করতে বলা হয়ে আসছে বিশ্ব সভ্যতাকে। না হলে ৮০০ কোটির মধ্যে ৬৬০ কোটি হাইব্রিড মানব সভ্যতা তাদের সব হাইব্রিড দেশ সাগর মহাসাগর নিয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাবে ন্যাচারাল টুইন প্ল্যানেটারি সিস্টেম থেকে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি বাধ্যতামূলকভাবে স্টাডি করতে পরম বৈজ্ঞানিক থিওরির নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হচ্ছে।