Humans are mortal. Live in good health and die well-educated in the knowledge of Creator.

Rakim University discovered dark matter, the opposite of matter. Rakim University, Prince Palace Pranathpur, Rajshahi, Bangladesh has given that definition. That is why all the universities of the world have to create the definition of science first.


Rakim University discovered dark matter, the opposite of matter. Rakim University, Prince Palace Pranathpur, Rajshahi, Bangladesh has given that definition. That is why all the universities of the world have to create the definition of science first. The Facebook story of this university scientist revealed the detailed theory.

Any technology in current civilization has led the West into a dangerous radioactive field black hole like NASA and cities along with some countries in the East have gone. These civilizations will disappear if we don't stop such senseless technology soon. The more technology is used, the more energy will be consumed. This energy consists of two oppositely spaced spinning fields of black hole matter.Technology Earth and its opposite dark matter (reverse Earth) are generating electricity by sparking negative positive charges. And Earthing is done by black holes.You understand where you are going. If two opposite Earths lose spin, they inhabit black holes (residents of Rakim). Where there is no space. The future cannot be created by the past. Current time is the space of time. And who said to be there forever? How and to what extent we are doing the work of the purpose for which He sent His creation. Think about it. Will the technology space become a black hole (Rakim ) with generation or leave the world for generations?


রাকীম বিশ্ববিদ‍্যালয় ম‍্যাটারের বিপরীত ডার্ক ম‍্যাটার আবিস্কার করায় বর্তমান সভ‍্যতার বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষা সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েছে। সেই সংজ্ঞা দিয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়,প্রিন্স প‍্যালেস প্রান্নাথপুর রাজশাহী বাংলাদেশ।এজন‍্যই পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয়কে বিজ্ঞান বিষয়ের সংজ্ঞা তৈরি করতে হবে আগে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীর ফেসবুক গল্পে বিস্তারিত মতবাদ প্রকাশ হয়েছে। বর্তমান সভ‍্যতার যে কোনো প্রযুক্তি নাসার মতো একটি বিপদজনক তেজস্ক্রিয় ফিল্ডের ব্ল‍্যাক হোলের পথে নিয়ে গেছে পাশ্চাত্যকে এবং প্রাচ‍্যের কিছু দেশসহ শহরগুলোও চলে গেছে। দ্রুত এমন সংজ্ঞাহীন প্রযুক্তিকে থামাতে না পারলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে এসব সভ‍্যতা। যতো প্রযুক্তির প্রয়োগ হবে ততো ইনার্জী খরচ হবে। এই ইনার্জী ব্ল‍্যাক হোলের দুই বিপরীত স্পেসযুক্ত স্পিনিং ফিল্ড ম‍্যাটার। প্রযুক্তি পৃথিবী ও এর বিপরীত ডার্ক ম‍্যাটার (বিপরীত পৃথিবী) দুই দিকের নেগেটিভ পজিটিভ চার্জ স্পার্ক করে বিদ‍্যুত তৈরি করছে। আর আর্থিং করছে ব্ল‍্যাক হোলকে। বুঝতেই পারছেন কোথায় চলে যাচ্ছেন। দুই বিপরীত পৃথিবী স্পিন হারালে ব্ল‍্যাক হোলের অধিবাসী (রাকীমের অধিবাসী)। যেখানে কোনো স্পেস নেই। ভবিষ‍্যত অতীত সৃষ্টি করা যায় না। বর্তমান সময় কালের স্পেস। আর সেখানে থাকার কথা চিরস্হায়ীভাবে কে বলেছেন? তিনি যে উদ্দেশ‍্যে তাঁর সৃষ্টিকে পাঠিয়েছেন সেই উদ্দেশ‍্যের কাজ কে কিভাবে কতটুকু আমরা করছি। চিন্তা করুন. প্রযুক্তির স্থান কি প্রজন্মের সাথে ব্ল্যাক হোলে (রাকীমে) বিলুপ্তি ঘটাবেন নাকি প্রজন্মের জন্য পৃথিবীর ন‍্যাচারাল পরিবেশ রেখে চলে যাবে?