Humanity lives in the seven planets, their satellites' magnetic fields of matter and antimatter.
Earth, with seven planets and Venus, involves matter and antimatter affecting day-night cycles and fission-fusion. Rakim University urges integrating their scientific theories into education to prevent civilization's collapse from misunderstood cosmic phenomena.
Our Earth is made up of seven planets of matter which, with the addition of a satellite Venus, consists of eight. Each of them has anti-matter. For example, the anti-electron of the electron is the positron, which is the proton beam.Our Earth is made up of seven planets of matter which, with the addition of a satellite Venus, consists of eight. Each of them has anti-matter. For example, the anti-electron of the electron is the positron, which is the proton beam. Our Earth spins oppositely, being two oppositely spaced negative positive charge matter on day night.
Asteroids and Kuiper Belts 4 asteroids and 4 Kuiper Belts line our Earth's inner 8 types of matter. They change the line day and night. Because during the day on Earth, oxygen undergoes fission-fusion of nitrogen and at night, nitrogen undergoes fission-fusion of oxygen.The nitrogen structure of seven electron beams and seven anti electron beams of the periodic table and the oxygen in the eight electron structure are created by fission and fusion. Similarly, the seven and eight planetary systems of the two opposite Earths, Oxygen Nitrogen, are formed.
8 black hole fields per day exist in planetary twin fission fusions with our living Earth. For example, the planet Uranus is opposite the water of the Earth's oceans. Again, where the water level is below the ground but not on the surface, it is acting as an anti-field for water and water-borne animals.These are opposites of dark matter. The black hole field is real visible space. But the opposite dark matter magnetic black hole field is also real that we see in planetary systems and they are anti space. If that planet's matter is seen on Earth, it should be understood that the magnet is moving away from the natural field.Or in simpler words, if a known organism of the sea is seen in its opposite magnetic field or on the ground, then it must be understood that the electron anti-electron positron magnetic black hole field has entered the opposite magnet space like a magnet or the electron beam from space is moving to anti-electron (metal) space. Which is against nature.Such scenes are going viral on social media. What everyone knows is that fish of the same size are floating in the small streams of water on the surface of the earth. These asteroids are like meteors (about the same size matter anti matter, fish) because the magnetic field of the artificial earth is moving slightly in different places. Although many such data are abnormal in nature, human civilization considers them normal.
Rakim University is thus asking to stop the education business of making garbage of the technology of the current world's universities and attach the definition of science of Rakim University to their curriculum. Just because of lack of proper education, civilization will disappear and it should not happen. May Almighty Allah guide us to the right path, the efforts of Rakim University.
সাত গ্রহ, তাদের উপগ্রহের ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটাররের ফিল্ড ম্যাগনেটে মানবজাতির বসবাস
আমাদের পৃথিবী সাত গ্রহের ম্যাটার দিয়ে তৈরি যা একটি উপগ্রহ শুক্র যুক্ত করলে ৮ টির ম্যাটারের সমন্বয়ে গঠিত। এদের প্রতেকের এন্টিঢ় ম্যাটার আছে।যেমন আছে ইলেক্ট্রনের এন্টি ইলেক্ট্রন পজিট্রন যা প্রোটন রশ্মি মিন করে।আমাদের পৃথিবী সাত গ্রহের ম্যাটার দিয়ে তৈরি যা একটি উপগ্রহ শুক্র যুক্ত করলে ৮ টির ম্যাটারের সমন্বয়ে গঠিত। এদের প্রতেকের এন্টি ম্যাটার আছে।যেমন আছে ইলেক্ট্রনের এন্টি ইলেক্ট্রন পজিট্রন যা প্রোটন রশ্মি মিন করে। আমাদের পৃথিবী দিবস রাতের দুই বিপরীত স্পেসের নেগেটিভ পজিটিভ চার্জ ম্যাটার হয়ে বিপরীতভাবে স্পিন করে।
এস্টরয়েড এবং কাইপার বেল্ট আমাদের পৃথিবীর অভ্যন্তরীন ৮ ধরনের ম্যাটারের ৪ টি এস্টরয়েড ও ৪ টি কাইপার বেল্ট লাইনে আছে। এরা দিবস রাতে লাইন পরিবর্রতন করে। কেননা পৃথিবী দিবসে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ফিশন-ফিউশনে চলে আর রাতে চলে নাইট্রোজেন অক্সিজেনের ফিশন-ফিউশনে। পিরিয়ডিক টেবিলের সাতটি ইলেক্ট্রন রশ্মি ও সাতটি এন্টি ইলেক্ট্রন রশ্মির নাইট্রোজেন বিন্যাস আর আটটি ইলেক্ট্রন বিন্যাসে যে অক্সিজেন, তা ফিশন এবং ফিউশন হয়ে সৃষ্টি হচ্ছে। একইরূপে দুই বিপরীত পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেনের সাতটি এবং আটটি গ্রহের বিন্যাস তৈরি হয়ে আছে।
আমাদের বসবাসের পৃথিবীর সাথে দিবসে ৮ টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড গ্রহের টুইন ফিশন ফিউশনে অস্তিত্ব প্রকাশ করছে। যেমন পৃথিবীর মহাসাগরের পানির অপজিট ইউরেনাস গ্রহ। আবার যেখানে পানির স্তর মাটির নীচে কিন্তু সারফেসে নেই সেটির সাথে এন্টি ফিল্ড হয়ে পানি ও পানিতে চলমান জীবজন্তুর এন্টি ম্যান্টার হয়ে চলছে। এসব ডার্ক ম্যাটার অপজিট। ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের বাস্তব দেখতে পাওয়া স্পেস।কিন্তু অপজিট ডার্ক ম্যাটার ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ডও বাস্তব যা আমরা গ্রহ সিস্টেমে দেখছি এবং এরা এন্টি স্পেস। সেই গ্রহের ম্যাটার যদি পৃথিবীতে দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে ম্যাগনেট ন্যাচারাল ফিল্ড থেকে সরে যাচ্ছে। বা আরও সহজ ভাষায় সমুদ্রের পরিচিত জীব যদি ওর অপজিট ম্যাগনেটিক ফিল্ডে বা মাটিতে দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে ইলেক্ট্রন এন্টি ইলেক্ট্রনের পজিট্রন ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেটের মতো পরস্পর বিপরীত ম্যাগনেট স্পেসে প্রবেশ করেছে অথবা স্পেস থেকে ইলেক্ট্রন রশ্মি এন্টি স্পেসে এন্টি ইলেক্ট্র্রন (ধাতব) স্পেসে চলে যাচ্ছে যা ন্যাচারের বিরুদ্ধে হচ্ছে। এরকম দৃশ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হচ্ছে। যা সকলে জানেন যে পৃথিবীর স্হলভাগে পানির ছোট্ট স্রোতধারায় একই সাইজের মাছ ভেসে উঠছে।এসব এস্টরয়েড উল্কার মত (প্রায় একই সাইজের ম্যাটার এন্টি ম্যাটার, মাছ) কৃত্রিম পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড বিভিন্ন স্হানে স্লাইটলি ঘুরে যাচ্ছে বলে এরকম হচ্ছে। প্রকৃতিতে এরকম বহু ডাটা অস্বাভাবিক হয়েও মানব সভ্যতা স্বাভাবিক মনে করছে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় এভাবেই বর্তমান পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রযুক্তির আবর্জনা তৈরির শিক্ষা ব্যবস্হাকে বন্ধ করে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানের সংজ্ঞা তাদের ক্যারিকুলামে সংযুক্ত করতে বলছে। শুধু সঠিক শিক্ষা না থাকার কারণে সভ্যতা বিলুপ্ত হয়ে যাবে এবং তা যেনো না হয়। মহান আল্লাহ যেনো আমাদের সঠিক পথের হেদায়েত দান করেন সেই প্রচেষ্টা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের।