Humanity's brain while quantum mechanics' robotic brain and Planck's
There is no 'non space zone' in the universe. Current civilization has fired charged beams for so long in Planck's theory of zero theme. It consumes more than 1/3 of the charge that the entire Earth can generate. This part is more than 1/3 of the total planetary system.
There is no 'non space zone' in the universe. Current civilization has fired charged beams for so long in Planck's theory of zero theme. It consumes more than 1/3 of the charge that the entire Earth can generate. This part is more than 1/3 of the total planetary system. This terrain is developed in western countries.And the civilizations fleeing to the west are spreading the corona virus in those places that return. The Radiation Unbalanced Magnetic Field Theory or the Covid-19 Deactivated Formula which was proved by the Rakim University lab research was reported about four years ago.
When the White House travels with a supersonic passenger plane in its country or abroad, it creates so many asteroids and comets that the American people would have buried these passenger planes underground if they understood the black hole theory.
These opposites create solar storms on Earth. Their country and the country they are on the path of is being cut off and sent upside down to the opposite world. That is, the earth is going underground and cancer tumors are accumulating on the surface.As much as the engineering faculty of science, each faculty is destroying the surface of the earth in its own way.
100℅ people of western civilization can be called unemployed. Not only unemployed but also creating cancer in the environment. Einstein Planck and Hawking have given them this responsibility.These three uneducated people didn't even know that because of their doctrine, their graves would also go into the black hole. These are in such a way that the western society is behaving as if it is locked in the madhouse under the western internationalization.Again, there is a spread of advertisements in the countries of the world. These ads are attractively calling for education at the top-ranked Fast Destroyer universities to teach the science of quantum field zero space creation with jobless agents.
Seeing these advertisements, people from different parts of the world are going to learn without realizing it. And they're applying Planck's zero-theme space creation technology.
Former and current White House leadership think we teach space cutting. May the poor perish. But how will the madmen of madhouses understand that they are not mad themselves, but those who see them are mad.
1/3 of the report on the magnetic field shift is from Rakim University's lab or Western Engineering Department? Westerners did. Rakim University Pranathpur Bangladesh is providing analysis of these data. Based on their report, the critical analysis report was published by Rakim University lab a day later. That's when their technology was told to stop by Rakim University's lab. But Westerners have not locked all their engineering departments.
Moreover, they are advertising more and more to export more and more. Commands are coming from the damage object, from head to toe.
As well as charging the robots, the interior flora of the Pacific, Atlantic, Indian Ocean, Arctic and Antarctic and the Amazon, Uganda forests are providing the charge to the robots of the US-led coalition. Which is robotic quantum computerized technology, the same situation led by the White House people, their country's twin surface twin sky situation and twin robotic people situation.
Robots are commanded by zero-theme theory. To understand them, CERN should be buried under the ground. There are as many junk laboratories in the United States as Mudisop of quantum theory. If these buildings are buried under the ground, these robotic geniuses will be treated and create healthy human bodies.
The direction of the robotic Earth's circumference in Western civilization is now about 70 degrees to 90 degrees which needs to be reversed now. It can be 90 degrees at any time. Then they will not have even an inch of land in the natural opposite 90 degrees to the earth. The black hole will swallow them. Analog systems are reported.
মানবসভ্যতার ব্রেইন যখন কোয়ান্টাম মেকানিক্সের রোবটিক ব্রেইন এবং প্ল্যাঙ্ক
শূন্যস্হান মহাবিশ্বের কোথাও নেই। শূন্য থিমের প্ল্যাঙ্ক মতবাদে বর্তমান সভ্যতা এতোদিন চার্জিত বিম প্রয়োগ / খরচ করেছে। এর খরচ হয়ে গেছে সমগ্র পৃথিবী যা চার্জ তৈরি করতে পারে তার ১/৩ অংশের বেশি। এই অংশ টোটাল প্ল্যানেটারি সিস্টেমের ১/৩ অংশের বেশি। এই ভূভাগ তৈরি হয়ে আছে পশ্চিমা দেশগুলোয়। আর পশ্চিমে ছুটে চলা সভ্যতা যারা ফিরে আসে সেসব স্হানে করোনা ভাইরাস হয়ে বিস্তার লাভ করছে। রেডিয়েশন আন ব্যালান্সড ম্যাগনেটিক ফিল্ড থিওরি বা কোভিড-১৯ ডিএক্টিভেটেড ফর্মূলা যা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবের গবেষনায় প্রমাণ করে জানানো হয়েছে প্রায় চার বছর আগে।
হোয়াইট হাউজ যখন কোনো সুপারসনিক যাত্রীবাহী বিমাণ নিয়ে তার দেশে অথবা দেশের বাইরে পরিভ্রমণ করে এতো এস্টরয়োড এবং ধূমকেতু তৈরি করে চলে যে তা ব্ল্যাক হোল থিওরি বুঝলে এসব যাত্রীবাহী বিমাণ গুলো মার্কিন জনগণ মাটির নীচে পুঁতে ফেলতো।
এসব বিপরীত পৃথিবীতে সোলার ঝড় তৈরি করে। তাদের দেশ এবং যে পথে চলে সেদেশের পৃথিবীর ভূতল এবং আকাশ কেটে শূন্য করে এসব বিপরীত পৃথিবীতে উল্টা করে পাঠানো হচ্ছে । অর্থাৎ পৃথিবী চলে যাচ্ছে মাটির নীচে আর ক্যানসারের টিউমার জমা হচ্ছে সারফেসে। সাইন্সের যতো ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টি, একেক ফ্যাকাল্টি একেকভাবে পৃথিবীর সারফেস ধ্বংস করে চলেছে।
পাশ্চাত্য সভ্যতার ১০০℅ মানুষকে বেকার বলা যায়। শুধু বেকারই নয় পরিবেশে ক্যানসার সৃষ্টি করে চলেছে। আইনস্টাইন প্ল্যাঙ্ক আর হকিংরা যেনো ওদের দায়িত্ব দিয়ে গেছে। এই তিনজন অশিক্ষিত মানুষ জানতেও পারেনি যে তাদের মতবাদের কারণে তাদের কবরও ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে। এসব এমনভাবে পশ্চিমা আন্তর্জাতিকীকরণের আওতায় যে পাগলা গারদে পাগলকে আটকে রাখলে যেমন দেখায় এমন আচরন করে যাচ্ছে ওয়েস্টার্ন সোসাইটি। আবার পৃথিবীর দেশে দেশে বিজ্ঞাপনের ছড়াছড়ি। এসব বিজ্ঞাপনের বেকার এজেন্টদের দিয়ে কোয়ান্টাম ফিল্ডের শূন্য স্পেস তৈরির বিদ্যা শিখানোর জন্য যেসব বিশ্ববিদ্যালয় সবচেয়ে র্যাঙ্কিংয়ে ফাস্ট ধ্বংসকারী সেখানে শিক্ষার জন্য আকর্ষনীয়ভাবে ডাকা হচ্ছে।
এসব বিজ্ঞাপন দেখে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মানুষ না বুঝে তাই শিখতে যাচ্ছে। আর তারা ফিরে প্ল্যাঙ্কের শূন্য থিমের স্পেস সৃষ্টির প্রযুক্তি এপ্লাই করছে।
হোয়াইট হাউজের প্রাক্তন এবং বর্তমান নেতৃত্বের লোকজন মনে করছে আমরাতো স্পেস কাটা শেখাই। গরীবরা ধ্বংস হলে হোক। কিন্তু পাগলাগারদের পাগলরা বুঝবে কি করে যে তারা নিজেরা পাগল না, যারা ওদের দেখছে ওরাই পাগল।
১/৩ অংশ ম্যাগনেটিক ফিল্ড স্হানান্তরিত হওয়ার রিপোর্ট রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবের না কি পশ্চিমা ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের? পশ্চিমারাই করেছে। আর তাদের এসব তথ্য উপাত্তের বিশ্লেষন দিয়ে চলেছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ। তাদের এই রিপোর্টের ভিত্তিতে ভয়াবহ এনালাইসিস রিপোর্ট রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাব প্রকাশ করেছিলো একদিন পরেই। তখনই তাদের প্রযুক্তিকে থামতে বলা হয়েছিলো রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাব থেকে। অথচ পশ্চিমারা তাদের ইঞ্জিনিয়ারিং সকল ডিপার্টমেন্টে তালা লাগায়নি। উপরোন্ত এসব আরও বেশি বেশি এক্সপোর্ট করার জন্য বিজ্ঞাপন বেশি বেশি দিয়ে চলেছে। পুরা পা থেকে মাথা পর্যন্ত ড্যামেজ অবজেক্ট থেকে কমান্ডগুলো আসছে। যা রোবটিক কোয়ান্টাম কম্পিউটারাইজড প্রযুক্তি, হোয়াইট হাউজের মানুষগুলোর নেতৃত্বে একই অবস্হা তাদের দেশের টুইন সারফেস টুইন আকাশের অবস্হা ও টুইন রোবটিক মানুষগুলোর অবস্হা।
রোবটগুলোতে চার্জ দিলে যেমন চলে ঠিক তেমনি প্রশান্ত, আটলান্টিক, ভারত মহাসাগর, আর্কটিক ও এন্টার্কটিক গুলোর অভ্যন্তরীণ উদ্ভিদ জগত আর স্হলভাগের এ্যামাজান,উগান্ডা ফরেস্ট এসব যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জোটের রোবটদের চার্জ সরবরাহ করছে।
রোবটগুলোতে কমান্ড দেওয়া আছে শূন্য থিমের থিওরি। এদের বুঝাতে গেলে সার্নকে মাটির নীচে পুঁতে ফেলতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের যতো কোয়ান্টাম তত্বের মুদিসপের মতো আবর্জনা আছে এসব বিল্ডিংকে মাটির নীচে পুঁতে ফেললে এসব রোবটিক মেধার চিকিৎসা হয়ে সুস্হ মানবদেহ তৈরি করবে।
পশ্চিমা সভ্যতার রোবটিক পৃথিবীর পরিধির ডাইরেকশন এখন প্রায় ৭০ ডিগ্রি থেকে ৯০ ডিগ্রির দিকে যা এখনই রিভার্স করতে হবে। যেকোনো সময় ৯০ ডিগ্রি হয়ে যেতে পারে। তাহলে ওদের এক ইঞ্চি ভূমিও ন্যাচারাল অপজিট ৯০ ডিগ্রির পৃথিবীর সাথে থাকবে না। ব্ল্যাক হোল তাদের গিলে খাবে। এনালগ সিস্টেমে জানানো হলো।