How does the black hole engine start of two worlds two udayas
Double Earth's black hole engine has to be started by causing fusion-fission in the anti-black hole field magnet plate of dual Mars.
The covid-19 artificial earth field is spinning against the earth's natural field. Because they are consuming natural earth charges. If a source of energy or negative charge cannot cause the black hole field of the beam to connect to their positive black hole magnet, they will become trapped and die.Because they need a lot of electricity, to drive vehicles, to make chemicals, to melt iron. Chemical fertilizers have to be used for plants etc. They were a spaceship like NASA at the beginning of the mechanical age. Which gradually shaped Europe.It also connected the Americans with them at least 100 years ago. Canada, Australia also added.Now with them many capitals of the world, harbors, ships, plane flight area, weapon storage store room and movement area, power generation area, power generation center, sales line and concrete road house with place of use, these are now big NASA.That's still a little less than half the volume of Earth's natural Earth's oxygen-nitrogen production. Therefore the spin magnet of the artificial earth is still active along with the natural earth. Their space and anti-space are passing close to the black hole. Due to which their humanity is being affected by covid-19 radioactive radiation. Most of them have started carrying oxygen in their vehicles, especially in planes like NASA.While this process uses NASA Permanent.
Their artificial earth's north-south south-north magnet on the eve of the beginning of day and evening begins to heat the weak magnet or rakim by fissioning with oxygen nitrogen and fusion fission the weak magnet or rakim is getting hot from cold or reddening when the plate is first swished in an electric induction furnace. Hits start to turn red. If the stove loses its fuse, it will no longer heat, as if the thing is heating up a bit. I've said it before and I'll say it again.
That means the sun is rising Black hole from two sides artificial earth double black hole making four double magnets going from south to east one earth is showing itself as sun on the other side is starting dusk going from north to east. The Martian field is a weak magnet. His double magnet is squeezed by the oxygen nitrogen magnet at these two dot points and the earth is made in pairs and we are moving.In a flash a few days ago, the Earth's weak magnet hit each other with its north and south, this weak magnet will be that of Mars.
Because it takes space to light a burner. And that space will be the Rakim field of Mars and Anti-Mars. This planetary pair lost two oxygen nitrogens between 1000 and 1500 years after the birth of Jesus (pbuh). However, their opposing magnetic pairs may exert a small force on the magnetic field during the Earth's two phases.Because there is a slight day-night difference between the spins of Mars and the Earth. When the space is lost at the dot point of these two periods of the Earth's day and night, Mars can keep its twin space slightly. Therefore, fission and fusion can be caused by the magnet's field in both directions. And Earth separates from Mars.
These worlds are seen by NASA and large NASA-like artificial worlds (to become NASA) very close to their opposite structures as normal.
As NASA and Space Science University representatives are residents of the same covid-19 field, it is noticeable that between the residents of this artificial world, the double radioactive black hole space and anti-space, the residents of the artificial earth are burning in their different territories.
It clearly shows that the artificial double space of those areas is becoming blue in the production of oxygen nitrogen or the flow of the environment, making dot points like the earth's heart, but electric swiss fission-fusion or fusion- Suez goes off even after hitting while causing fission. A small flow actually switches on again, then the flow shuts off, causing the flow of oxygen and nitrogen to spark over a large area.
What is going on in the world at the moment will spread these conditions to a wider area. The conditions will be wide as in Ice Land.
Therefore, I have asked the United Nations to declare an emergency. And I have asked to close all the universities and collect new curriculum from the research paper of this very small effort of my non-profit educational center.
দুই উদয়াস্তের ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন স্টার্টিং যেভাবে হয়
যুগল মঙ্গলের এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেটের প্লেটে ফিশন-ফিউশন, ফিউশন-ফিশন ঘটিয়ে যুগল পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন স্টার্ট দিতে হয়।
পৃথিবীর ন্যাচারাল ফিল্ডের সাথে কোভিড-১৯ কৃত্রিম পৃথিবীর ফিল্ড পরস্পর বিপরীতে স্পিন করছে। কেননা ওরা ন্যাচারাল পৃথিবীর চার্জ খরচ করছে। কোনো উৎসের শক্তি বা নেগেটিভ চার্জ রশ্মির ব্ল্যাক হোল ফিল্ডকে ওদের পজিটিভ ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটের সংযোগ না ঘটাতে পারলে ওরা ঘর বন্দী হয়ে মারা যাবে। কেননা ওদের প্রচুর বিদ্যুত লাগে,যানবাহন চালাতে হয়,ক্যামিক্যাল তৈরি করতে হয়।লোহা গলাতে হয়। উদ্ভিদের জন্য রাসায়নিক সার ব্যবহার করতে হয় ইত্যাদি। ওরা যান্ত্রিক যুগের শুরুতে নাসার মতো একটি স্পেস শীপ ছিলো। যা ক্রমেই ইউরোপের আকার দিয়েছে। ওদের সাথে কমপক্ষে ১০০ বছর আগে এটি মার্কিনীদেরও সংযোগ ঘটিয়েছে। কানাডা,অস্ট্রেলিয়াকেও যুক্ত করেছে। এখন এদের সাথে পৃথিবীর বহু রাজধানী,বন্দর,জাহাজ,প্লেন উড়ার এরিয়া, যুদ্ধাস্ত্রের মজুদ ও চলাচলের এরিয়া,বিদ্যুত জ্বালানোর এরিয়া, বিদ্যুত উৎপাদন কেন্দ্র,বিপনন লাইন ও ব্যবহারের স্হানসহ কঙ্ক্রিটের রাস্তা বাড়িঘর এসব এখন বৃহৎ নাসা।যা ন্যাচারাল পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেন উৎপাদনের পৃথিবীর তুলনায় এখনও অর্ধেকের চেয়ে কিছুটা ছোট। এজন্য ন্যাচারাল পৃথিবীর সাথে কৃত্রিম পৃথিবীর স্পিন ম্যাগনেট এখনও সক্রিয়। ওদের স্পেস ও এন্টি স্পেস ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি দিয়ে চলছে। যে কারণে কোভিড-১৯ তেজস্ক্রিয় রেডিয়েশনে ওদের মানবজাতি আক্রান্ত হচ্ছে। ওদের বেশির ভাগ মানুষ ওদের যানবাহনে বিশেষ করে প্লেনে নাসার মতো অক্সিজেন নিয়ে চলা শুরু হয়েছে।যখন এই ব্যবস্হা নাসা পারমেনেন্ট ব্যবহার করে।
ওদের কৃত্রিম পৃথিবীর উত্তর-দক্ষিণ দক্ষিণ-উত্তর ম্যাগনেট দিবস ও সন্ধ্যা শুরুর প্রাক্কালে যে দূর্বল ম্যাগনেটকে অক্সিজেন নাইট্রোজেন দিয়ে ফিশন ফিউশন ও ফিউশন ফিশন করে দূর্বল ম্যাগনেটকে বা রাকীমকে হিট শুরু করে তা ঠান্ডা থেকে গরম হচ্ছে বা লাল হচ্ছে যা ইলেক্ট্রিক ইনডাকশন চূলায় প্রথমে সুইজ দিলে প্লেটটি লাল হওয়ার মতো হয়ে হিট হওয়া শুরু করে। চূলাটি ফিউজ হারালে আর হিট হবে না যেমন, বিষয়টি কিছুটা হিটিং হয়েছে এমনভাবে বলতে চাচ্ছি। আগেও বলেছি এবং এখনও আবার বলছি।
তার মানে সূর্য উঠছে ব্ল্যাক হোল দু দিক দিয়ে কৃত্রিম পৃথিবীর যুগল ব্ল্যাক হোল চারটি যুগল ম্যাগনেট তৈরি করে দক্ষিণ থেকে পূর্বে গিয়ে এক পৃথিবী সূর্য্য হয়ে নিজেকে দেখাচ্ছে অপরদিকে সন্ধ্যা শুরু করছে উত্তর থেকে পূর্বে গিয়ে। মঙ্গল গ্রহের ফিল্ড একটি দূর্বল ম্যাগনেট। ওর যুগল ম্যাগনেটকে এই দুই ডট পয়েন্টে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ম্যাগনেট সুইজ করে আর পৃথিবী যুগলভাবে তৈরি হয়ে আমরা চলছি। কয়েকদিন আগের একটি আলোনায় পৃথিবীর দূর্বল ম্যাগনেট ওর উত্তর দক্ষিণ দিয়ে পরস্পরকে হিট করার স্হলে এই দূর্বল ম্যাগনেটটি হবে মঙ্গলের।
কেননা কোনো বার্নার জ্বালাতে গেলে স্পেস লাগবে। আর সেই স্পেসটি হবে মঙ্গল ও এন্টি মঙ্গলের রাকীম ফিল্ড। এই গ্রহ যুগল দুটি অক্সিজেন নাইট্রোজেন হারিয়েছে ঈসা (আ:) এর জন্মের ১০০০ থেকে ১৫০০ বছরের মধ্যে। যাহোক এদের পরস্পর বিপরীত ম্যাগনেট যুগল রাকীম ফিল্ডে সামান্য শক্তি দেখাতে পারে পৃথিবীর দুই উদয়াস্তকালে। যেহেতু মঙ্গল ও পৃথিবীর স্পিনের মধ্যে সামান্য দিবস রাত্রির পার্থক্য থাকে।পৃথিবীর দিবস রাত্রির এই দুই সময়কালের ডট বিন্দুতে যখন স্পেস হারিয়ে ফেলে মঙ্গল ওর যুগল স্পেস সামান্য রাখতে পারে।এজন্য ঐ ম্যাগনেটের ফিল্ডকে দুদিক দিয়ে পরস্পর বিপরীতভাবে ফিশন ফিউশন ঘটাতে পারে। এবং মঙ্গল থেকে পৃথক হয়ে যায় পৃথিবী।
এসব জগতকে নাসা ও বৃহৎ নাসার মতো কৃত্রিম পৃথিবী (নাসার মতো হতে যাওয়া) খুব কাছে ওদের বিপরীত স্ট্রাক্চার স্বাভাবিক দেখছে। যেহেতু নাসার ও স্পেস সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিরা একই কোভিড -১৯ ফিল্ডের অধিবাসী কিন্তু এই কৃত্রিম পৃথিবীর যুগল তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোলের স্পেস ও এন্টি স্পেসের অধিবাসীদের মধ্যে কৃত্রিম পৃথিবীর অধিবাসীদের মধ্যে লক্ষনীয় বিষয় দেখা যাচ্ছে যে ওদের বিভিন্ন টেরিটোরিতে দাবানল হচ্ছে। তাতে স্পষ্ট বোঝা যায় ওদের ঐসব এলাকার কৃত্রিম যুগল স্পেস অক্সিজেন নাইট্রোজেন উৎপাদন বা পরিবেশের প্রবাহে নীল হয়ে পৃথিবীর উদয়াস্তের মতো ডট পয়েন্ট তৈরি করে ফেলছে কিন্তু ইলেক্ট্রিক সুইজ ফিশন-ফিউশন বা ফিউশন- ফিশন ঘটাতে গিয়ে হিট করেও সুইজ অফ হয়ে যায়। সামান্য প্রবাহ আসলে আবার সুইজ অন হয়, আবার প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায় অক্সিজেন নাইট্রোজেনের প্রবাহ ফলে স্পার্ক হয়ে যাচ্ছে বিশাল এলাকা জুড়ে।
পৃথিবীতে এই মুহুর্তে যা চলছে তাতে এসব পরিস্হিতি আরও বিস্তৃত এলাকায় ছড়িয়ে যাবে। আইস ল্যান্ডের মতোও পরিস্হিতি বিস্তৃত হবে।
এজন্য জাতিসংঘকে ইমার্জেন্সী ঘোষনা করতে বলেছি।আর সকল বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে নতুন ক্যারিকুলাম সংগ্রহ করতে বলেছি আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টার নন প্রফিট শিক্ষা কেন্দ্রের রিসার্চ পেপার থেকে। সব গল্প উপরোক্ত ফেসবুক প্রোফাইল লিঙ্কে।