Heatwave in Iran, hurricane in Taiwan at the same time.
There is a heat wave in Iran. There, the working hours of schools, colleges, offices, courts and common people are being disrupted. At the same time, Taiwan's port city was submerged in a sudden flood with a strong typhoon. These are now commonplace in different countries of the world.
There is a heat wave in Iran. There, the working hours of schools, colleges, offices, courts and common people are being disrupted. At the same time, Taiwan's port city was submerged in a sudden flood with a strong typhoon. These are now commonplace in different countries of the world.
Suppose Iran is given air condition. Then the heat of Iran is completely gone and it has to consume 30,000 megawatts of electricity in addition to Iran's daily electricity demand. Every day like this for 7 days. Then in these seven days, large asteroids in the planetary system's asteroid belt and its opposite matter comets in the Kuiper belt will form and join the artificial Earth.And the same amount of natural matter and antimatter will be accreted from Kuiper into asteroids and from the asteroid belt into comets respectively. Because the black hole engine of the artificial earth's magnetic field is opposite to the natural earth's, and the double matter and antimatter black hole fields are created inversely from the double black hole field of electricity. Or electron beam twin and proton beam twin are formed from matter anti matter beam and electric current is generated.
Now any common man will understand that Iran is a part of the world. It is possible to keep the air conditioning system running as the temperature has to be sent from inside to outside or to neighboring countries to keep it cool. This impact will reach the black hole field of hot matter springing through different countries towards the North Pole. And the ice will melt extra. If the north melts, the south must also melt. As the North and South Pole are twinned, the South Pole and the North Pole [according to the theory of Juboraj, scientist of Rakim University].
Another black hole field anti-exist space transmission line coming directly to Iran. And the surrounding hot relaxation current will continue to move through the existing space and anti-exist space of the black hole. It will keep the temperature going up and down in different areas. It will cross the hemisphere and impact the opposite Earth. On the other hand, because the pole of the opposite earth is spinning in the opposite direction, in the space that does Exist space transmission, the opposite Earth does the exact opposite anti-exist space transmission.
Natural disasters would stop immediately if current civilization's artificial earth black hole engines or technology were to suddenly stop generating garbage. The radiation field of the black hole will be covered by oxygen, nitrogen. The fear of viruses and bacteria in the living world will also disappear. A completely artificial Earth is thought to be the matter and antimatter minerals of various planets and brought to the surface to burn. Something flammable that burns naturally. such as oil and gas. Iron, gold, silver, copper etc. are not flammable but they also burn. Space is created by their non-metallic anti-black hole field.
The black hole field rings of these are very large and when these are brought up as minerals, the anti field soil of the 6 planets is destroyed, destroying the solid floor of the inner or opposite sky. Both the world's organic and inorganic natural resources are being suppressed. This process has devastated the West for the past 200 years.Instead of remaining in the soil, including concrete and other minerals, these precious dollars are exchanged for pounds and rubles. Which has institutionalized the study of risk economics.
Many of these gaseous matter have to create a black hole field of photon anti-photon while catching the surface of the black hole's oxygen nitrogen twin matter by fission fusion. The oxygen, nitrogen and limited natural earth's organic inorganic black hole field are struggling to create. Therefore, the spin of the artificial two opposite earths, day and night, is slowing down, and at the same time, the artificial earth is becoming larger and equal to the natural earth.
Extraction of mineral resources must be banned. Whole world should be brought under corona lock down system. The artificial earth must be gradually mineralized. The natural world must be enlarged. The size of the artificial world must be rapidly reduced.
ইরানে তাপদাহ,তাইওয়ানে ঘূর্নিঝড় একই সময়ে।এস্টরয়েড কমেট কোথা থেকে সৃষ্টি হয়, দেখুন।
ইরানে তাপদাহ চলছে। সেখানে স্কুল কলেজ অফিস আদালত এবং সাধারন মানুষের কর্মঘন্টা ব্যহত হচ্ছে। একই সময়ে তাইওয়ানে প্রচন্ড ঘূর্নিঝড়,ঝলোচ্ছাসসহ হঠাৎ প্লাবনে ডুবে গেছে শহর বন্দর। এসব পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের এখন স্বাভাবিক ব্যাপার।
ধরুন ইরানকে এয়ার কন্ডিশন দিলেন।তাহলে সম্পূর্ণ ইরানের এই তাপদাহ চলে গেলো এবং এতে ইরানের দৈনিক বিদ্যুতের চাহিদার অতিরিক্ত ৩০০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুত খরচ করতে হলো।প্রতিদিন এভাবে ৭ দিন। তাহলে এই সাত দিন প্ল্যানেটারী সিস্টেমের এস্টরয়েড বেল্টে বড় সাইজের এস্টরয়েড আর কাইপার বেল্টে এর বিপরীত ম্যাটার ধূমকেতু তৈরি হয়ে কৃত্রিম পৃথিবীর সাথে যোগ হবে। আর একই পরিমাণ ন্যাচারাল ম্যাটার এবং এন্টি ম্যাটার যথাক্রমে কাইপার থেকে এস্টরয়েড হয়ে এবং এস্টরয়েড বেল্ট থেকে ধূমকেতু হয়ে কেটে বেড় হয়ে যাবে। যেহেতু কৃত্রিম পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ডের ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন ন্যাচারাল পৃথিবীর বিপরীত এবং বিদ্যুতের ডাবল ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থেকে ডাবল ম্যাটার এবং এন্টি ম্যাটার ব্ল্যাক হোল ফিল্ড পরস্পর বিপরীতভাবে তৈরি হয়। অথবা ম্যাটার এন্টি ম্যাটার বিম থেকে ইলেক্ট্রন বিম টুইন ও প্রোটন বিম টুইন তৈরি হয় বলে বিদ্যুত প্রবাহ সংঘটিত হয়।
এখন সাধারন যে কোনো মানুষ বুঝতে পারবে ইরান পৃথিবীর একটি পার্ট। একে ঠান্ডা রাখার জন্য তাপমাত্রা অভ্যন্তর থেকে বাহিরে বা প্রতিবেশী দেশগুলোতে পাঠাতে হয়েছে বলে এয়ার কন্ডিশন সিস্টেম চালু রাখা সম্ভব হয়েছে। এই ইমপ্যাক্ট উত্তর মেরুর দিকে বিভিন্ন দেশের মধ্য দিয়ে উত্তপ্ত ম্যাটারের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড স্প্রিং গিয়ে উপনীত হবে। আর বরফ এজন্য অতিরিক্ত গলবে। উত্তরে গললে দক্ষিণকেও গলতে হবে। যেহেতু উত্তরের সাথে দক্ষিণ মেরু টুইনভাবে সংযুক্ত দক্ষিণ মেরুর সাথে উত্তর মেরু [রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী যুবরাজের মতবাদ ]।
আর একটি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ট্রান্সমিশন লাইন সরাসরি ইরানে আসছে। আর চারিদিকের উত্তপ্ত অবস্হার কারেন্ট ব্ল্যাক হোলের এক্সিস্টি স্পেস ও এন্টি এক্সিস্ট স্পেস হয়ে চলাচল করতে থাকবে। এতে বিভিন্ন এলাকায় তাপমাত্রা উঠা নামা করতে থাকবে। গোলার্ধ পার হয়ে বিপরীত পৃথিবীতে ইম্প্যাক্ট হবে। আবার মেরুতে বিপরীত পৃথিবীর মেরু বিপরীত ভাবে স্পিন করছে বলে স্পেসে যা এক্সিস্ট স্পেস ট্রান্সমিশন করে বিপরীত পৃথিবীতে হুবহু বিপরীত এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ট্রান্সমিশন করে। বর্তমান সভ্যতার কৃত্রিম পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন বা প্রযুক্তির আবর্জনা তৈরি হঠাৎ থামিয়ে দিলে ন্যাচারাল ডিজাস্টার এখনই বন্ধ হয়ে যাবে। ব্ল্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় ফিল্ডের উপর অক্সিজেন, নাইট্রোজেনের আবরন পরবে। জীবজগতের ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার আতঙ্কও কেটে যাবে।
সম্পূর্ণ কৃত্রিম পৃথিবী বিভিন্ন গ্রহের ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার খনিজ সম্পদ মনে করে সারফেসে নিয়ে এসে পোড়াচ্ছে।কোনোটি দাহ্য যা স্বাভাবিকভাবে পোড়ে। যেমন তেল গ্যাস। লোহা স্বর্ণ রৌপ্য,তামা ইত্যাদি এসব দাহ্য নয় কিন্তু এরাও পোড়ে। স্পেস সৃষ্টি করে দাড়িয়ে আছে এদের অধাতব এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দিয়ে।
এসবের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড রিং অনেক বড় এবং এসবকে যখন খনিজ দ্রব্য হিসাবে ৬ টি গ্রহের এন্টি ফিল্ড মাটি কেটে তুলে আনা হয় তখন ভূঅভ্যন্তরীণ বা বিপরীত আকাশের মজবুদ তল ধ্বংস হয়ে যায়। উভয় পৃথিবীর জৈব অজৈব ন্যাচারাল অবস্হানকে চাপা দেওয়া হচ্ছে।এই ব্যবস্হা বিগত ২০০ বছর পাশ্চাত্যকে ধ্বংস করে ফেলেছে। যেসব অট্রালিকা এবং কঙ্ক্রিটসহ বিভিন্ন খনিজ দ্রব্য মাটির অভ্যন্তরে থাকার বদলে এসব মহামূল্যবান ডলার পাউন্ড রুবলের মূল্যে হস্তান্তর হয়। যা বিপদজনক অর্থনীতির পড়াশুনা তৈরি করেছে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে।
এসব সারফেসকে ব্ল্যাক হোলের অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ম্যাটারকে ফিশন ফিউশন করে সারফেসে ধরতে গিয়ে অনেক এই গ্যাসিয়াস ম্যাটারকে ফোটন এন্টি ফোটনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করতে হয়। যা তৈরি করতে হিমসিম খাচ্ছে অক্সিজেন নাইট্রোজেন এবং সীমিত ন্যাচারাল পৃথিবীর জৈব অজৈব ব্ল্যাক হোল ফিল্ড । এজন্য কৃত্রিম দুই বিপরীত পৃথিবীর দিবস রাতের দুই পৃথিবীর স্পিন ধীর গতির হয়ে যাচ্ছে একই সাথে কৃত্রিম পৃথিবী বৃহৎ হয়ে ন্যাচারাল পৃথিবীর সমান হতে চলেছে।
খনিজ সম্পদ আহরন নিষিদ্ধ করতেই হবে। সমগ্র পৃথিবী করোনার লক ডাউন সিস্টেমে আনতে হবে। কৃত্রিম পৃথিবীকে খনিজ বানিয়ে ফেলতে হবে। ন্যাচারাল পৃথিবী বাড়াতে হবে।কৃত্রিম পৃথিবীর আকার দ্রুত ছোট করে ফেলতে হবে।