There was nothing before the Big Bang, Hawking did not understand science.
Before Big Bang there was nothing. Hawking's talk is nonsense research. And the idea of a space universe is also imaginary. They knew the universe and every creation in it was single. In fact everything that has been created from the black hole and everything that has been created is associated with the production of twin charge beams.
Before Big Bang there was nothing. Hawking's talk is nonsense research. And the idea of a space universe is also imaginary. They knew the universe and every creation in it was single. In fact everything that has been created from the black hole and everything that has been created is associated with the production of twin charge beams.
These charges are created by twin beams When there is nothing, there are no two opposite objects of Udayachala-Astachal. These two points occur in every creation but were unknown to the present civilization. There is this place that is real and has been proven to be the black hole. which has no plural.So there is no vacuan space anywhere.
Hawking's creation of a space
In the twin universes it is reversibly carried by the dark object into the black hole. And as the current is expanded, it is reversibly compressed. And all creation is with the present which is black hole.Each twin can expand for a certain amount of time, and at the end of that same time, it collapses and disappears into a black hole.
This extended area can be kept on indefinitely and half of it can be eliminated immediately. With the current unscientific rubbish of Hawking, Einstein, Planck. It is being scientifically proven that if we can spin our twin surface with black hole fields by producing twin charge, then we can prevent the extinction of twin creation into the black hole as many planetary and exoplanetary objects as there are in twin creation.
The boundaries of the surfaces that created the twins were never of the same size. Mankind has repeatedly destroyed these twin universes in half by going against their unscientific activities and peace (which is against religion) and has come to the present civilization.This is to say that the black hole is the present tense of infinite time. Where it is possible to show the creation from the beginning to the end and it is being proved.Creation is based on two past objects and two future objects and is a charged twin beam. The lifetime of this twin universe is as long as this twin beam burns or sparks or burns.
If mankind has a suitable environment for the creation of charges, its twin surface and twin sky, both of which are the same and opposite each other at certain intervals, which show the state of their bodies at the end of certain periods, and this is what has been highlighted on the website,X & Facebook of the world's first black hole science university, Rakim University,Prannathpur,Bangladesh.
বিগ ব্যঙের আগে কিছুই ছিলো না, হকিং বিজ্ঞান বোঝেননি।
বিগ ব্যঙের আগে কিছুই ছিলো না। হকিংয়ের এমন কথা ফালতু গবেষণা। আর এক স্পেসের মহাবিশ্বের ধারনাও কাল্পনিক। এরা জানতো মহাবিশ্ব এবং এর প্রতিটি সৃষ্টি সিঙ্গেল। আসলে ব্ল্যাক হোল থেকে সৃষ্টি হয়েছে সব কিছু এবং যা সৃষ্টি হয়ে আছে তা টুইন চার্জ বিম উৎপাদনের সাথে সম্পৃক্ত।
এই চার্জ গুলোর টুইন বিম দিয়ে যা টুইনভাবে সৃষ্টি হয়েছে যখন কিছুই থাকে না তখন উদয়াচল-অস্তাচলের দুই বিপরীত অবজেক্ট থাকছে না। এই দুই পয়েন্ট প্রতিটি সৃষ্টিতে ঘটছে কিন্তু অজানা ছিলো বর্তমান সভ্যতার কাছে। এই স্হানটি আছে যা বাস্তব এবং প্রমাণিত হয়েছে যে এটি ব্ল্যাক হোল। যার কোনো বহুবচন নেই। কাজেই শূন্যস্হান বলতে কোথাও কোনো স্হান নেই।
হকিংয়ের এক স্পেসের যে সৃষ্টি
টুইন মহাবিশ্বে ডার্ক অবজেক্টের মাধ্যমে তা বিপরীতভাবে ব্ল্যাক হোলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।এবং বর্তমানকে যতোটা সম্প্রসারিত করা হয়েছে তা ততোটা বিপরীতভাবে সংকোচন ঘটানো হয়েছে। আর সব সৃষ্টি বর্তমান কালের সাথেই আছে যা ব্ল্যাক হোল। প্রত্যেক টুইন নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সম্প্রসারিত হতে পারে এবং সেই একই সময় শেষে তা সংকুচিত হয়ে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়।
এই যে সম্প্রসারিত এলাকা এটি অসীম সময় পর্যন্ত চালু রাখা যেতে পারে আবার এখনই এর অর্ধেক বিলুপ্ত করা যেতে পারে। বর্তমান হকিং, আইনস্টাইন, প্লাঙ্কের অবৈজ্ঞানিক আবর্জনা দিয়ে।
বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণ করা যাচ্ছে যে যদি আমরা টুইন চার্জ উৎপাদন করে ব্ল্যাক হোল ফিল্ডযুক্ত আমাদের টুইন সারফেসকে পরস্পর বিপরীতে স্পিন করাতে পারি তাহলে টুইন সৃষ্টিতে যতো প্ল্যানেটারি এবং এক্সো প্ল্যানেটারি অবজেক্ট আছে এসব টুইন সৃষ্টিকে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্তি ঠেকিয়ে দিতে পারি।
টুইন সৃষ্টির যে সারফেস এর সীমানাও একই মাপের ছিলো না কখনো। মানবজাতি তাদের অবৈজ্ঞানিক কার্যকলাপ ও শান্তির বিরুদ্ধে (যা হয় ধর্মের বিরুদ্ধ) চলতে গিয়ে বার বার অর্ধেক করে এই টুইন ইউনিভার্স ধ্বংস করে ফেলেছে এবং বর্তমান এমনই সভ্যতায় চলে এসেছে। একথাটি এজন্য বলতে হচ্ছে যে ব্ল্যাক হোল অসীম সময়ের বর্তমান কাল। যেখানে সৃষ্টিকে দেখানো সম্ভব সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ এবং তা প্রমাণ করা যাচ্ছে। সৃষ্টি আছে দুটি অতীত অবজেক্ট ও দুটি ভবিষ্যত অবজেক্টের উপর ভিত্তি করে এবং তা চার্জযুক্ত টুইন বিম হয়ে। এই টুইন বিম যতোটা সময় জ্বলবে বা স্পার্ক করবে বা পুড়বে তাই এই টুইন মহাবিশ্বের আয়ুস্কাল।
চার্জগুলো তৈরির জন্য উপযুক্ত পরিবেশ রেখে মানবজাতি যদি এর টুইন সারফেস ও টুইন আকাশ যা উভয়ে নির্দিষ্ট সময় অন্তর একই এবং পরস্পর বিপরীতভাবে রয়েছে যা নির্দিষ্ট সময় শেষে নিজেদের বডির অবস্হা দেখাচ্ছে এবং এই বিষয়টিই তুলে ধরা হয়েছে পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল ইউনিভার্সিটি, রাকীম ইউনিভার্সিটি,প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশ এর ওয়েবসাইট,X ও ফেসবুকে।