Bangla New Year Wishes and Science Theory on Dark Matter

Happy Bengali New Year! Today’s reflection from Rakim University. Black holes and dark matter shape our world. Maintain 24-hour oxygen-nitrogen balance with plants, limit electricity, and store weapons underground. Celebrate responsibly!


Today is Bengali Pahela Baisakh. Happy New Year everyone.

All matter has a magnetic field of four and dark matter has an oppositely four. We know that each of these magnetic fields is a black hole. They survive by generating charges according to the thickness of their black holes. Each matter uses the opposing magnetic field to fission-fuse the matter and antimatter of a separate weight below it. They form a dot point (mid-afternoon to mid-night) as they progressively produce black hole charges of maximum thickness.At that time, the dark matter of all objects and objects forms the upper layer of their magnetic field or the ionosphere of the black hole and the magnets shift and change direction. A north-south magnet is south-north. Dark matter occurs from south-north to north-south. The field and anti-field of black holes tend to reduce the thickness of their charges.

All creation and creation's dark matter is being created anew. Nothing carries the thickness of the black hole field and anti-field as before. The time is different for each matter and dark matter. It depends on the spinning space of the black hole field and anti-field (dark matter field).

The black hole field matter and dark matter of the human world are completely different. Martian matter and dark matter will not be used. Or creating a black hole field using matter and dark matter from other planets will not have human habitation. Our pair world which is inside the Earth and the Dark Earth contains seven planets including Earth. Venus is not the planet, but the Moon's twin.

Earth's matter and dark matter are running on two charges. One is positive and the other is creating a negative charge. As long as they spin opposite to each other, this charge will be created. Earth and anti-Earth spins have to electrify the entire Earth with opposite charges. Earth and dark matter Earth's space couple black hole field and charge producing matter and anti-matter. Using the black hole's neutral to stabilize this electrified state. The human habitable space of the ultimate black hole field and anti-field matter is almost exhausted. Because many countries in the whole West and East are now on the same path. 7/10th of the space of one of the two worlds has been lost in consuming the matter of different planets. Human beings are the most intelligent creatures among the inhabitants of the earth.

Dark matter has been clearly explained many times. The visible space is matter and its opposite spin is dark matter. This is very simply explained by the day and night of Pethivir. If those in the day wanted to be matter, the night would be dark matter. And if night wants to be matter then the world of day will be the world of dark mar. Thus two worlds are opposite to each other and one is the dark matter of the other.

Keep oxygen nitrogen 24 hours in two worlds of dark matter and matter with plants. Make earth by preparing matter and dark matter with dead plants. Don't waste electricity. Limit it too much. Send all weapons deep underground to another planet. Build a quick balance plant on top of it. I have finished today's writing of Rakim University by wishing Bengali New Year to all the Bengali brothers in Bangladesh and all over the world.


রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা ও ডার্ক ম‍্যাটার বিষয়ে বিজ্ঞান তত্ব

আজ বাঙালির পহেলা বৈশাখ। নফবর্ষের শুভেচ্ছা সকলকে।

সব ম‍্যাটারের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড চারটি আর ডার্ক ম‍্যাটারের বিপরীতভাবে চারটি। এসব ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড একেকটি ব্ল‍্যাক হোল আমরা জেনেছি। এরা ওদের ব্ল‍্যাক হোলের থিকনেস অনুযায়ী চার্জ উৎপাদন করে টিকে আছে। প্রত‍্যেকটি ম‍্যাটার ওর নীচের পৃথক ওয়েটের ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটারকে ফিশন ফিউশন করার জন‍্য বিপরীত ফিল্ড ম‍্যাগনেটকে ব‍্যবহার করে। এরা ক্রমান্বয়ে সর্বোচ্চ থিকনেসের ব্ল‍্যাক হোল চার্জ উৎপাদন করার সময় একটি ডট পয়েন্ট তৈরি করে (মধ‍্য দুপুর মধ‍্য রাত)। সেই সময় সব বস্তু ও বস্তুসমুহের ডার্ক ম‍্যাটার তাদের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের আপার লেয়ার বা ব্ল‍্যাক হোলের আয়নোস্ফেয়ার তৈরি করে ম‍্যাগনেট গুলো স্হানান্তিত হয়ে দিক পরিবর্তন করে। উত্তর-দক্ষিণ ম‍্যাগনেট হয় দক্ষিণ -উত্তর। ডার্ক ম‍্যাটারে ঘটে দক্ষিণ-উত্তর থেকে উত্তর-দক্ষিণ। ব্ল‍্যাক হোলের ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড ওদের চার্জের থিকনেস কমাতে থাকে।

সকল সৃষ্টি ও সৃষ্টির ডার্ক ম‍্যাটার নতুনভাবে তৈরি হয়ে চলছে।কোনো কিছুই পূর্বের মতো ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ডের থিকনেস বহন করছে না। সময় প্রত‍‍্যেকটি ম‍্যাটার ও ডার্ক ম‍্যাটারের জন‍্য আলাদা আলাদা।ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ডের (ডার্ক ম‍্যাটার ফিল্ডের ) স্পিনিং স্পেসের উপর নির্ভরশীল।

মানবসভ‍্যতার পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ম‍্যাটার ও ডার্ক ম‍্যাটার সম্পূর্ণ আলাদা। মঙ্গল গ্রহের ম‍্যাটার ও ডার্ক ম‍্যাটার ব‍্যবহার করলে হবে না। বা অন‍্য গ্রহের ম‍্যাটার ও ডার্ক ম‍্যাটার ব‍্যবহার করে ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করলে মানববসতি থাকবে না। আমাদের পেয়ার পৃথিবী যা পৃথিবী ও ডার্ক পৃথিবী এর ভিতরেই রয়ে গেছে সাতটি গ্রহ পৃথিবী সহ।শুক্র গ্রহ নয়, চাঁদের টুইন।

পৃথিবীর ম‍্যাটার ও ডার্ক ম‍্যাটার চলছে দুই চার্জে।একটি পজিটিভ অপরটি নেগেটিভ চার্জ তৈরি করছে।এরা যতোদিন পর্যন্ত পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করবে ততোদিন এই চার্জ তৈরি হবে। পৃথিবীর ও এন্টি পৃথিবীর স্পিনকে বিপরীতভাবে চার্জ দিয়ে বিদ‍্যুতায়িত করে চলতে হচ্ছে সমগ্র পৃথিবীর সভ‍্যতাকে।পৃথিবী ও ডার্ক ম‍্যাটার পৃথিবীর স্পেস যুগল ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড এবং চার্জ উৎপাদনকারী ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটার। এই বিদ‍্যুতায়িত অবস্হাকে স্ট‍্যাবল করতে ব্ল‍্যাক হোলের নিউট্রাল ব‍্যবহার করছেন। আলটিমেটলি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড ম‍্যাটারের মানব বসতির স্পেসই ফুরিয়ে গেছে প্রায়। কেননা সমগ্র পাশ্চাত‍্য ও প্রাচ‍্যের আনেক দেশ এখন একই পথে। বিভিন্ন গ্রহের ম‍্যাটার ব‍্যবহার করতে করতে দুই পৃথিবীর স্পেসের একটির ৭/১০ অংশ হারিয়ে গেছে। পৃথিবীর বাসিন্দা যারা তাদের মধ‍্যে সবচেয়ে মেধা সম্পন্ন প্রাণী মানবজাতি।

ডার্ক ম‍্যাটার কি স্পষ্টভাবে বুঝিয়েছি অনেকবার। যে স্পেস দেখা যায় তা ম‍্যাটার আর ওর বিপরীত স্পিনিংয়ে যা তাই ডার্ক ম‍্যাটার। এটি অত‍্যন্ত সহজ করে বুঝানো হয়েছে পেথিবীর দিবস ও রাত্রি দ্বারা। দিবসে যারা আছে তারা যদি ম‍্যাটার হতে চায় তাহলে রাত হবে ডার্ক ম‍্যাটার। আর রাত যদি ম‍্যাটার হতে চায় তাহলে দিনের পৃথিবী হবে ডার্ক ম‍্যার পৃথিবী।এভাবে দুই পৃথিবী একে অপরের বিপরীত এবং একটি অপরটির ডার্ক ম‍্যাটার। ডার্ক ম‍্যাটার ও ম‍্যাটারের দুই পৃথিবীতে অক্সিজেন নাইট্রোজেন ২৪ ঘন্টা চালু রাখুন উদ্ভিদ দিয়ে।উদ্ভিদের মৃতদেহ দিয়ে ম‍্যাটার ও ডার্ক ম‍্যাটার প্রস্তুত করে পৃথিবী তৈরি করুন। বিদ‍্যুত অপচয় নয়।খুবই সীমিত করে ফেলুন। সকল ওয়েপন মাটির গভীরে অন‍্য গ্রহে পাঠান। এর উপরে দ্রুত ব‍্যালান্স উদ্ভিদ তৈরি করুন। বাংলাদেশ ও পৃথিবীর সকল স্হানের বাঙালি ভাইদের বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের আজকের লেখা শেষ করলাম।