Happy new year 2024. Hot Cold Earth Explanation of The Black Hole
A cooling fan is required when the induction cooker is lit. And cold air blows outside the furnace. This is better understood in summer. Creating or reducing this heat is all about using electricity. Here artificially created black holes. It is called a north south pole magnet along with an east west magnet.
A cooling fan is required when the induction cooker is lit. And cold air blows outside the furnace. This is better understood in summer. Creating or reducing this heat is all about using electricity. Here artificially created black holes. It is called a north south pole magnet along with an east west magnet. Everyone understands best when talking about North South. They are coupled to the trapped temperature and artificial black holes providing counterspin radiation as they rotate in opposite spins.
In contrast, the magnetic field heats and cools the anti-space, making the magnet effective. East West is likewise associated with it. It is an artificial small black hole planet or estrade and debris at the same time.
This induction stove will not produce debris as long as natural oxygen and nitrogen are produced here. That means if one wants to use electricity, he has to install a balance plant and use any electricity. Be it fossil fuel or induction stove.
Remember the black hole is all around us inside and outside. Which itself appears as light or the sun as space and itself as the darkness of the black hole. This black hole shows the surface of the space it looks like.The Black hole is all positively charged matter from the surface to the inside. If you want to light it, you have to create a negative charge pair oxygen nitrogen.That is what plants do.
This plant can mainly give oxygen in two types of days, one class and this class is now above 90℅ in the world. And the remaining 10% can give oxygen for 24 hours.
Those giving oxygen during the day (that is to say the state without artificial fertilizers) from the behavior of the black hole during the day. Their interior or opposite space is producing nitrogen. which is coming out through soil gaps or coming out of anti-plants. Everything has to be said in pairs, for the sake of understanding I am saying this way).
Earth's surface heating is not happening above or below the Earth in the east or west because the Earth's surface ionosphere is producing heavy oxygen in the ozone layer. The ionosphere at Earth's surface is called the ozone layer because we know about electrons that it has an ionic range area.
There are 8 pairs of magnetic pairs around the Earth. Its four pairs of black holes produce half the light, creating a concentration of light. It wants to heat the earth in reverse. Then it becomes the sun and burns from sparking. Below, the Earth's surface rotates in reverse, keeping itself cool. And the anti-space does not allow the surface to heat up when the rest of the earth is heated from below by the four pairs of black hole fields because the anti-space creates nitrogen and provides protection.
In this way, we live in the four pairs of sky of both the space earth. Which has four pairs of east and west magnetic field and four pairs of poles. My black hole formula says the prohibition of bringing up positive matter from the bottom of the earth and using it above. Consider whether fossil fuels, water from deep wells can be extracted.When that positively charged black hole ends the space field, are you going towards the sun or towards the black hole! Both are the same thing. Instead, cut up and pulverize as many positively charged black hole metallic debris as possible and send them deep into the surface.Above the water level, arrange the plants at a fast pace.
২০২৪ নতুন বছরের শুভেচ্ছা। গরম ঠান্ডার পৃথিবী ব্ল্যাকহোলের ব্যাখ্যা
নতুন বছর নিয়ে আসুক সৌভ্রাতৃ।দেশি বিদেশী সকল বন্ধুদের শুভেচ্ছা। রান্নার ইনডাকশন চূলা জ্বালানোর সময় এটিকে কুলিং করার ফ্যান রাখতে হয়। আর চূলার বাহিরে ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হয়। গরম কালে বিষয়টি ভালো বোঝা যায়। এই হিট তৈরি করা অথবা কমানো সব ক্ষেত্রেই বিদ্যুতের ব্যবহার হচ্ছে। এখানে কৃত্রিমভাবে ব্ল্যাকহোল তৈরি করা হচ্ছে। এটি একটি উত্তর দক্ষিণ মেরুর ম্যাগনেট বলতে হবে।এর সাথে পূর্ব পশ্চিমের ম্যাগনেটও বলতে হবে। উত্তর দক্ষিণ নিয়ে বললে সবায় ভালো বোঝে। এরা যুগল বন্দী তাপমাত্রা এবং কৃত্রিম ব্ল্যাকহোল বিপরীত স্পিনে রেডিয়েশন সরবরাহ করে এরা পরস্পর বিপরীত স্পিনে ঘুরছে।
এর বিপরীত ম্যাগেনিক ফিল্ড এন্টি স্পেসে হিট এবং কুল হয়ে ম্যাগনেট কার্যকর। পূর্ব পশ্চিম একইভাবে এর সাথে যুক্ত। এটি একটি কৃত্রিম ছোট্ট ব্ল্যাকহোলের গ্রহ বা এস্টরেড বলতে পারেন এবং একই সাথে ডেবরিজ।
এই ইনডাকশন চূলা ততক্ষন ডেবরিজ হবে না যদি এখানে প্রাকৃতিক অক্সিজেন নাইট্রোজেন উৎপন্ন হতে থাকবে। তার মানে কেউ বিদ্যুত ব্যবহার করতে চাইলে তাকে ব্যালান্স উদ্ভিদ লাগিয়ে তবে যেকোন বিদ্যুত ব্যবহার করতে হবে।সেটি ফসিল জ্বালানি হোক কিংবা ইনডাকশন চূলা হোক।
মনে রাখতে হবে ব্ল্যাকহোল আমাদের ভিতরে বাহিরে চারিদিকে। যা নিজেই লাইট বা সূর্য হয়ে স্পেস দেখায় এবং নিজেকে ব্ল্যাকহোলের অন্ধকার দেখায়। এই ব্ল্যাকহোল যে স্পেস দেখায় এর পৃষ্ঠভাগকে দেখায়। পৃষ্ঠভাগ থেকে ভিতরে সব পজিটিভ চার্জ যুক্ত ব্ল্যাকহোল ম্যাটার। একে আলোকিত করতে চাইলে নেগেটিভ চার্জ যুগল অক্সিজেন নাইট্রোজেন তৈরি করতে হবে।সেই কাজটিই করে দেয় উদ্ভিদ।
এই উদ্ভিদ প্রধানত দুই প্রকার দিনে অক্সিজেন দিতে পারে এক শ্রেণী এবং এই শ্রেণীই এখন পৃথিবীতে ৯০℅ এর উপরে।আর বাঁকি ১০%, ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দিতে পারে।
দিনে অক্সিজেন যারা দিচ্ছে তারা (কৃত্রিম সার বিহীন অবস্হা বলতে হবে) ব্ল্যাকহোলের দিনের আচরন থেকে। এদের ভিতরের বা অপজিট স্পেস নাইট্রোজেন উৎপাদন করছে। যা মাটির ফাঁক দিয়ে বেড়িয়ে আসছে বা এন্টি উদ্ভিদ থেকে বেড়িয়ে আসছে। সবকিছু যুগল আকারে বলতে হয়,বোঝার স্বার্থে এভাবে বলছি)। পৃথিবীর সারফেস হিটিং হচ্ছে না পৃথিবীর ওপরে বা নীচে পূর্ব বা পশ্চিমে পৃথিবীর পৃষ্ঠের আয়নোসেফয়ার ওজোন লেয়ারে ভারি অক্সিজেন তৈরি করছে বলে এটি হচ্ছে না। পৃথিবীর পৃষ্ঠের আয়নোস্ফেয়ার ওজোন লেয়ারকে এজন্য বললাম যে ইলেক্ট্রন সম্পর্কে আমরা জানি যে এটির একটি আয়নিক রেঞ্জের এরিয়া আছে।
পৃথিবীর চারিদিকের দুটি করে ম্যাগনিক যুগলের ৮ জোড়া স্পেস আছে। এর চার জোড়া ব্ল্যাকহোলের অর্ধেক আলো তৈরি করে আলোর কনসেন্ট্রশন তৈরি করে। এটি বিপরীতভাবে পৃথিবীকে হিটিং করতে চায়। তখন সূর্য হয়ে স্পার্কিং থেকে জ্বলে উঠে। নীচে পৃথিবীর পৃষ্ঠ বিপরীত স্পিনে চলে নিজেকে ঠান্ডা রাখছে। আর এন্টি স্পেস পৃথিবী বাঁকি চারটি যুগল ব্ল্যাকহোলের দ্বারা এর নীচ থেকে উত্তপ্ত করতে গেলে এর সারফেসকে উত্তপ্ত হতে দেয় না কেননা এন্টি স্পেসে নাইট্রোজেন তৈরি করে প্রোটেকশন দিচ্ছে। এভাবে উভয় স্পেস পৃথিবীর চার যুগল আকাশে আমাদের বসবাস।যার চারটি পূর্ব পশ্চিম ম্যাগনেটিক ফিল্ড যুগল এবং চারটি মেরু যুগল আছে। পৃথিবীর নীচ থেকে পজিটিভ ম্যাটার তুলে এনে উপরে ব্যবহার করা নিষেধ বলছে আমার ব্ল্যাকহোল ফর্মূলা। ফসিল জ্বালানী,গভীর নলকুপের পানি উত্তোলন করা যাবে কি না ভেবে দেখুন। ঐ পজিটিভ চার্জযুক্ত ব্ল্যাকহোল স্পেস ফিল্ড শেষ করলে সূর্যের দিকে যাচ্ছেন নাকি ব্ল্যাকহোলের দিকে যাচ্ছেন! উভয়ে একই জিনিস।বরং যতো পজিটিভ চার্জযুক্ত ব্ল্যাকহোলের মেটালিক বর্জ সেগুলো কেটে কেটে ছোট করে গুঁড়া করে সব ভূপৃষ্ঠের গভীরে পাঠিয়ে দিন। উপরে পানির স্তর উদ্ভিদের বিন্যাস করুন দ্রুত গতিতে।