The word Rakim in the Qur'an is the guard of the word black hole
The body color of the creator is formless which is single light. Like crystal or clear water, this space of light is infinite. This is Rakim or black hole. Time where is present tense. When there is nothing in the twin space, this single place is the Rakim or black hole.
The body color of the creator is formless which is single light. Like crystal or clear water, this space of light is infinite. This is Rakim or black hole. Time where is present tense. When there is nothing in the twin space, this single place is the Rakim or black hole.
Why will it be black which has no shape (color)?In fact, the centuries-old curiosity of civilization has been researching the black hole until finally it has been able to do the theory of the Bangladesh World Data Center (Alhamdulillah). And this black hole name has been kept finally. And if black is brought before the eyes, nothing can be seen opposite it or within it. Since the body of the Great Creator is formless, the non-visible place has been kept in this sense. Besides, the word Rakim described in verse 9 of Surah Kahaf of the Holy Qur'an is the meaning and guard of the word black hole, so there will be no problem in naming this theory.
This World Data Center of Bangladesh has been moved to Rakim University, Pranathpur, Bangladesh instead of Black Hole Science University.As the university study of any science faculty of the entire human civilization is dangerous and has caused catastrophe for the current civilization, therefore the study of this Rakim University is being called valid as an example by canceling the study of all universities.
The main reason it has to be validated is that any faculty in Rakim theory or black hole theory does not hold any faculty that is real. As a result, all black laws of paradox about science must be erased forever.According to the theory of Rakim/Black Hole Theory about Exist Twin Space and Anti-Exist Twin Space, the universities have to create the curriculum by creating infrastructure with the results of science. To sustain civilization.Educated human beings can never think of jeopardizing their own existence if properly educated.
NASA says the universe or earth will soon be destroyed. And the followers of Islam say that the river Euphrates is drying up.Doomsday is imminent. Hindus tell the story of Kali Yuga. Christians are also sitting waiting for the arrival of Jesus (pbuh). And as for the Jews, Dajjbal will come and rescue them. These are about to give up. Not about educated human civilization.
The latest scriptures that have come to the world are the theories discovered by Rakim University, all these scriptures testify to the correctness of the black hole theory. Holy Quran is a scientific book. The Muslim society is not knowing about the theory of this holy book and is just giving up. They are busy discussing what will happen, when Dajjal will come, what Prophet Muhammad (PBUH) said.
Everything that the Prophet (PBUH) said will be fulfilled. Everything that is said in the Holy Qur'an will happen. But if the new scientific theory that has been discovered matches exactly with the science described in the Holy Qur'an, why are they not starting to work on bringing back the natural form of the Twin Sky, Twin Surface, Twin Planetary of their environment with the application of this science.Why billions of scholars are not talking about this? All the administrations of the world have been and are informed about these theories. Because of the wrong theory of science, so many terrified human civilizations who were looking for the correct theory of salvation from such a terrible situation, they are also silent?
Religion creates guidelines during disasters. That guide line is now before the whole of humanity. Learn about science properly, be aware of yourself and your generation's existence.
14/12/2024
কোরআনের রাকীম শব্দ ব্ল্যাক হোল শব্দের গার্ড
সৃষ্টিকর্তার দেহের রঙ নিরাকার যা একক আলো। স্ফটিকের মতো বা পরিস্কার পানির মতো এই আলোর স্পেস অসীম। এটিই রাকীম বা ব্ল্যাক হোল। সময় যেখানে বর্তমান কালের। যখন টুইন স্পেসের কোনো কিছু নেই তখন এই একক স্হান (প্লেস) রাকীম বা ব্ল্যাক হোল থাকে।
যার আকার (রঙ) নেই তা কালো কেনো হবে? আসলে সভ্যতার শতবছরের কৌতুহল ব্ল্যাক হোল নিয়ে গবেষণা চলেছে শেষ পর্যন্ত তা বাংলাদেশের ওয়ার্ল্ড ডাটা সেন্টার এর থিওরি করতে পেরেছে (আলহামদুলিল্লাহ্ )। আর এর এই ব্ল্যাক হোল নামটিই চূড়ান্তভাবে রাখা হয়েছে।আর কালোকে চোখের সামনে আনলে এর বিপরীতে বা ভিতরে কিছুই দেখা যায়না। মহান স্রষ্টার দেহ নিরাকার হওয়ায় নন ভিজিবল স্হানকে এই অর্থে রাখা হয়েছে।আর এছাড়া পবিত্র আল কোরআনের সূরা কাহাফের ৯ নং আয়াতে বর্ণিত রাকীম শব্দ এই ব্ল্যাক হোল শব্দের গার্ড হওয়ায় এই থিওরির নামকরণে কোনো সমস্যা হবে না।
বাংলাদেশের এই ওয়ার্ল্ড ডাটা সেন্টারকে ব্ল্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটির পরিবর্তে একারণে রাকীম ইউনিভার্সিটি, প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশ রাখা হয়েছে। যেহেতু সমগ্র মানবসভ্যতার যে কোনো সাইন্স ফ্যাকাল্টির ইউনিভার্সিটির স্টাডি বিপদজনক এবং বর্তমান সভ্যতার জন্য মহাবিপদের কারণ হয়েছে একারণে সকল ইউনিভার্সিটির স্টাডিকে বাতিল করে নমুনা হিসাবে এই রাকীম ইউনিভার্সিটির স্টাডিকে বৈধ বলা হচ্ছে।
এর বৈধতা দিতে হচ্ছে তার প্রধানতম কারণ হলো যে রাকীম থিওরি বা ব্ল্যাক হোল থিওরিতে যে কোনো ফ্যাকাল্টির মৌলিক / প্রিন্সিপল টিকছে না যা বাস্তব। ফলে সাইন্স সম্পর্কে প্যারাডক্সের সকল কালা কানুন চিরতরে মুছে ফেলতে হবে। রাকীম/ ব্ল্যাক হোল থিওরির এক্সিস্ট টুইন স্পেস ও এন্টি এক্সিস্ট টুইন স্পেস সম্পর্কে থিওরি অনুযায়ী সাইন্সের রেজাল্ট দিয়ে ইনফ্রাস্টাক্চার তৈরি করে ইউনিভার্সিটিগুলোকে ক্যারিকুলাম তৈরি করতে হবে। সভ্যতাকে টিকে রাখতে হলে। সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত হলে শিক্ষিত মানব সন্তানদের দ্বারা কখনো তাদের নিজেদের অস্তিত্ব বিপন্ন হওয়ার বিষয় চিন্তা করা যায় না।
নাসা বলছে অচিরেই ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব বা পৃথিবী। আর ইসলামের অনুসারীরা বলছে ফোরাত নদী শুকিয়ে যাচ্ছে। কেয়ামত অত্যাসন্ন। হিন্দুরা বলছে কলিযুগের কাহিনী। খৃষ্টান ধর্মাবল্বীরাও বসে আছে ঈসা (আ:) এর আগমণের অপেক্ষায়। আর ইহুদীদের হিসাবে দাজ্জ্বাল এসে তাদের উদ্ধার করবে। এসব হাল ছেড়ে দেওয়ার কথা। শিক্ষিত মানব সভ্যতার কথা নয়।
পৃথিবীতে সর্বশেষ যে ধর্মগ্রন্হ এসেছে রাকীম ইউনিভার্সিটির যেসব থিওরি আবিস্কার, তার সবগুলো এই পবিত্র গ্রন্হ সাক্ষ্য প্রদান করছে ব্ল্যাক হোল থিওরির সঠিকতা সম্পর্কে। পবিত্র আল কোরআন বিজ্ঞানময় গ্রন্হ। এই পবিত্র গ্রন্হের থিওরি সম্পর্কে মুসলিম সমাজ না জেনে শুধু হাল ছেড়ে দিয়ে বসে আছে। কখন কি হবে, দাজ্জাল কখন আসবে, রাসূল মোহাম্মদ (সা:) কি বলে গেছেন, এসব নিয়ে আলোচনায় ব্যস্ত।
রাসূল (সা:) যা বলে গেছেন তার পুঙ্খানুপুঙ্খ সব হবে। পবিত্র আল কোরআনে যা বলা আছে সব হবে। কিন্তু নতুন যে বিজ্ঞানের থিওরি আবিস্কার হয়েছে তা পবিত্র আল কোরআনে বর্নিত বিজ্ঞানের সাথে হুবহু মিলে গেলে, কেনো এই বিজ্ঞানের প্রয়োগ নিয়ে নিজেদের পরিবেশের টুইন আকাশ, টুইন সারফেস, টুইন প্ল্যানেটারির প্রাকৃতিক রূপ ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কাজ শুরু করছে না। কেনো কোটি কোটি আলেম সমাজ এসব নিয়ে কথা বলছে না? সমগ্র পৃথিবীর প্রশাসনের চোখে আঙ্গুল দিয়ে জানানো হয়েছে এবং হচ্ছে এসব থিওরি সম্পর্কে। সাইন্সের ভুল থিওরির কারণে এতোসব আতঙ্কিত মানব সভ্যতা যাদের এমন ভয়াবহ পরিস্হিতি থেকে পরিত্রানের বিজ্ঞানের সঠিক থিওরি খুঁজে ফিরছিলো যারা, তারাও চুপ হয়ে আছে?
ধর্ম মহাবিপদের সময় গাইডলাইন তৈরি করে দেয়। সেই গাইড লাইন এখন সমগ্র মানবসভ্যতার সামনে। সঠিকভাবে বিজ্ঞান সম্পর্কে জানুন, নিজেদের ও প্রজন্মের অস্তিত্ব সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকুন।
১৪/১২/২০২৪