Importance of growth of natural twin giant plants and animals
What would happen if the opposing twin magnetic fields of the virus bacterium in the amoeba alga stopped their opposite spins?
What would happen if the opposing twin magnetic fields of the virus bacterium in the amoeba alga stopped their opposite spins? The twin currents of the flowing sea ocean rivers form the twin vortices of the black hole and appear calm and serene when they stop there.If the virus bacterium's twin spin is stopped across half of the planetary field, the sky surface surface sky of all the skeletal twin planetary fields will become one when the twin flow of oxygen is stopped.As a result, the skeletal twin planets will stop producing nitrazine and hydrazine. Mountains, cities, laboratories, technology twin, and twin water anti-fields, space stations, etc., will soon crumble into dust and turn into blazing twin flames.If all the faculties of humanity continue to function as they are now. Among them, the new threat is Trump's activity. Plans to build new fighter jets. But the Twin Planetary Field of the United States is in the most dangerous state. This North American territory is so close to the Skeletal Twin that it would be consumed by the nearby volcanic region of the black hole. These lists are given. Second, when the theory of taking any vehicle from one country to another country was given by the Juboraj of Bangladesh, it is like tying a rope around the neck of the most clever person by the new US administration.
The US has brought US nuclear bomb equipment to Israel.If it is blasted somewhere in the Middle East by the Trump administration, Rakim University Pranathpur Bangladesh is challenging, the black hole's anti-field in faraway countries where the concentration of oxygen is low will cause wildfires.Or the volcano will start to erupt.
The anti-field dwarfs on the surface of the twin worlds have never been in such bad conditions. And in the midst of so much evil, the United States has occupied the top position. According to the top rating of the corona virus four years ago.First of all, the United States must take a stand against war and control technology. If not, all US citizens will lose their sky surface, surface sky, before the Lost World. The west side of the Solstice will be the first to start from the US to collapse into the black hole.The final apocalypse will begin in the Middle East and the pre-apocalypse will thus begin in the United States.
So much bogus research is now going on in Twin Earth that everyone has become a scientist. Twin fields of viruses and bacteria are not placed near these laboratories where life can proliferate. Urbanization is gradually losing close to half of Earth's twin surface-algae-amoeba twin fields in the surface- sky (atmosphere).As soon as social media is opened, wherever there are beautiful birds, fauna or flora diversity or twin space of astrology, cameras and technology are being projected and discovered. A child is creating innovative technology before the age of seven.Earlier, children used to fly kites out of paper and strong sticks of plants which, when broken, would twin the surface of the earth. Now making toy planes. The bodies of whatever minerals there are or the lifeless skeletons in the opposite sky are cut into pieces and given to them.The twin magnetic spin field of these viruses, bacteria is rapidly shrinking or the twin space of amoeba, algae is rapidly being destroyed.
The giant fauna and flora deep in the Amazon Congo from the circulation of the virus bacteria twin field, the magnetic twin field of the origin of amoeba algae, the twin field of the sun and the polar stars are many times stronger than the fake science civilization which is likely a separate twin world in the twin world. If comparing plants and animals with the same genetic code in those animal and plant twin bodies, the volume of the outer twin plant and animal twin cells or amoeba algae produces a multifold difference.Outside, the amount of amoeba, algal food that a snake in its twin body can produce in the twin Earth's surface sky is many times that of the Conco Amazon. Because of this, the concentration of the oxygen nitrogen twin field is many times higher in the surface sky of the forest.That is, the twin ionospheres can create maximum distance between day and night between these places.
The space agency and all the science faculties are conducting anti-creation research programs on the twin earths as oceanic whales and forests are also able to do so.Their own labs and universities have now developed oxygen labels in their breath in such tiny concentrations that they see the skeletons of the opposite as they move, aliens think. And alive. Human skeletons would be alive if they were aliens.Because the life of the twin body is being conducted with its anti-antifield. Inert matter twin ore field anti body which is connected to anti spinning virus bacteria twin organisms or plant and animal species.
They won't survive with whales or anacundas outside of our surface skies, and neither will we. At first they will die without actually getting the concentration of oxygen nitrogen. And when we go, our twin bodies will produce a concentration many times that of hospital oxygen.As a result, the spin field of the cells will die for the effect of frequent breathing or rapid death. To maintain the same condition, the tissue twin organization of the body must be enlarged.
Again, if fifty thousand whales and anacundas were killed now, the surface-sky, sky-surface of many places would catch fire due to increased virus/UV fields.The amoeba's lack of surface area for bacteria to grow on it would result in more virulent bacteria while quickly causing people to die from respiratory failure.
Why the twin body of Adam (as) was many times bigger than the present and how big the twin body of the animals and birds of their time were easily imagined. Which has taught the different age civilizations of dinosaurs wrongly for many years.
Mankind has repeatedly made mistakes and dwarfed half of the twin worlds. As a result, this part has disappeared into a black hole and the twin surface-sky, sky-surface of the next civilization has to be halved again and again as it is now. Eliminate the mechanical age quickly. Twin Earth Amoeba Connect each to a soil globe to grow algae. Sat down the research of direct and indirect machineries, technology and twin light of blacksmith industry.Grow mineral or planetary twin fields by burying direct and indirect Ai in the ground. The Kremlin, pentagons, etc. will burn as they are close to the volcanic region near the black hole. By craftily building underground cities on what is supposed to be the sun's dark twin surface, electrifying the twin earth's sun causes an eclipse. The twin amoeba algae continue to destroy the Earth's surface sky. As does air conditioning, etc.
Juboraj/2025.03.24
ন্যাচারাল টুইন জায়ান্ট উদ্ভিদ প্রাণীজগতের বৃদ্ধির গুরুত্ব
অ্যামিবা শৈবালের ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার পরস্পর বিপরীত টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড তাদের পরস্পর বিপরীত স্পিন বন্ধ করলে কি হবে? প্রবাহমান সাগর মহাসাগর নদীর টুইন স্রোতে ব্ল্যাক হোলের টুইন ঘূর্নী তৈরি হয় যেমন এবং তা থেমে গেলে শান্ত এবং স্হির মনে হয়। ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার টুইন ঘুর্নির বিষয়টি অর্ধেক প্ল্যানেটারী ফিল্ড জুড়ে এমনভাবে বন্ধ হলে সব স্কেলেটাল টুইন প্ল্যানেটারী ফিল্ডের আকাশ সারফেস সারফেস আকাশ এক হয়ে যাবে অক্সিজেনের টুইন প্রবাহ বন্ধ হলে। ফলে কঙ্কাল টুইন গ্রহের নাইট্রাজিন ও হাইড্রাজিন তৈরি বন্ধ হবে। পাহাড় পর্বত শহর আর যতো গবেষণাগার, প্রযুক্তির টুইন,আর টুইন পানির এন্টি ফিল্ড, স্পেস ষ্টেশন ইত্যাদি সব কিছুর টুইনের কঠিন স্হাপনাগুলো ভেঙ্গে গুঁড়া হয়ে আগুণের লেলিহান টুইন শিখায় পরিণত হবে অচিরেই।যদি মানবসভ্যতার সকল ফ্যাকাল্টির কার্যক্রম এখনও যেভাবে চলছে তা অব্যাহত থাকে। এর মধ্যে আবার নতুন উপদ্রুপ ট্রাম্প এক্টিভিটি। নতুন যুদ্ধ বিমাণ তৈরির পরিকল্পনা করছে। অথচ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড সবচেয়ে বিপদজনক অবস্হায় আছে। এই উত্তর আমেরিকা টেরিটোরি এতোটায় কঙ্কাল টুইনের কাছাকাছি যে, ভষ্মিভূত হয়ে যাবে ব্ল্যাক হোলের নিকটবর্তী আগ্নেয় অঞ্চলের দ্বারা। এসব তালিকা দেওয়া হয়েছে। সেকেন্ডে যখন এক দেশ থেকে অন্য দেশে যেকোনো যানবাহন নিয়ে যাওয়ার থিওরি বাংলাদেশের যুবরাজ দিয়েছে তখন অতি চালাকের গলায় দড়ি বাঁধার মতো অবস্হা মার্কিন নতুন প্রশাসনের।
ইসরাইলে মার্কিন পারমাণবিক বোমা সরঞ্জাম নিয়ে এসেছে যুক্তরাষ্ট্র । এটি যদি মধ্যপ্রাচ্যের কোথাও ব্লাস্ট করা হয় এই ট্রাম্প প্রশাসনের দ্বারা, তাহলে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ চ্যালেঞ্জ দিচ্ছে, বহু দুর দেশগুলোর যেখানে অক্সিজেনের কনসেন্ট্রেশন কম সেখানে ব্ল্যাক হোলের এন্টি ফিল্ড এই আগ্নেয় অঞ্চল বেড়িয়ে দাবানল সৃষ্টি হবে। অথবা আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত শুরু হয়ে যাবে।
টুইন পৃথিবীর সারফেসের এন্টি ফিল্ড ডোয়ার্ফ এতো খারাপ পরিস্হিতিতে আর কখনো পরেনি। আর এতো খারাপের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ স্হান দখল করে আছে। চার বছর আগের করোনা ভাইরাসের শীর্ষ রেটিং অনুযায়ী।
সকলের আগে যুক্তরাষ্ট্রকে যুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্হান নিতে হবে এবং প্রযুক্তি কন্ট্রোল করতে হবে। তা না হলে সকল মার্কিন নাগরিক এমনিতেই লস্ট ওয়ার্ল্ডের সবার আগে তাদের আকাশ সারফেস, সারফেস আকাশ হারিয়ে ফেলবে। ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্তির জন্য সূর্যোদ্বয়ের পশ্চিম দিক যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রথম শুরু হবে। শেষ কেয়ামত মধ্য প্রাচ্য থেকে এবং তার আগের কেয়ামত এভাবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু হবে।
এতো ভূয়া গবেষণা এখন টুইন পৃথিবীতে চলছে যে সবাই বিজ্ঞানী হয়ে গেছে। ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার টুইন ফিল্ড এসব গবেষণাগারের আশে পাশে রাখা হয়নি যেখানে প্রাণের বিস্তৃতি হতে পারে। নগরায়ন ক্রমেই পৃথিবীর টুইন সারফেস -আকাশে (বায়ুমন্ডলে) শৈবাল - অ্যামিবার টুইন ফিল্ড হারিয়ে অর্ধেকের কাছাকাছি চলে আসছে।
সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই যেখানে সুন্দর সুন্দর পাখি, প্রাণীজগত কিংবা উদ্ভিদের বৈচিত্র্য কিংবা জোতির্বিজ্ঞানের টুইন স্পেস, সেখানে ক্যামেরা ও প্রযুক্তি প্রক্ষেপন করে আবিস্কারক হয়ে যাচ্ছে। একটি শিশু সাত বছর বয়স না হতেই অভিনব প্রযুক্তি তৈরি করছে। আগে শিশুরা কাগজ দিয়ে ও উদ্ভিদের শক্ত কাঠি বানিয়ে ঘুড়ি উড়াতো যা নষ্ট হলে টুইন পৃথিবীর সারফেস হতো। এখন খেলনা প্লেন বানায়। খনিজ যতো আছে বা বিপরীত আকাশে যে জীবনহীন কঙ্কাল আছে সেসবের দেহ টুকরো টুকরো করে কেটে এনে তাদের দেওয়া হচ্ছে।
এসব ভাইরাস,ব্যাকটেরিয়ার টুইন ম্যাগনেটিক স্পিন ফিল্ড দ্রুত ছোট হয়ে যাচ্ছে বা অ্যামিবা, শৈবালের টুইন স্পেস দ্রুত ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
অ্যামাজন কঙ্গোর গভীরে যেসব জায়ান্ট প্রাণীজগত ও উদ্ভিদজগত এসবের ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার টুইন ফিল্ডের সার্কুলেশন থেকে অ্যামিবা শৈবালের উৎপত্তির ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড সূর্য ও ধ্রুবতারার টুইন ফিল্ড বহুগুণ শক্তিশালী ফেক সাইন্স সভ্যতার তুলনায় যা টুইন পৃথিবীতে যেনো সেপারেট টুইন পৃথিবী। যদি ঐসব প্রাণী ও উদ্ভিদ জগতের টুইন বডির একই জেনেটিক কোডের উদ্ভিদ ও প্রাণীর তুলনা বাইরের টুইন পৃথিবীর উদ্ভিদ ও প্রাণীর টুইন কোষের বা অ্যামিবা শৈবালের ভলিয়ম বহুগুণ পার্থক্য তৈরি করে। বাইরে একটি শাপ ওর টুইন বডিতে যে পরিমাণ অ্যামিবা, শৈবালের খাবারের মাধ্যমে টুইন পৃথিবীর সারফেস আকাশ তৈরি করতে পারে কঙ্কো অ্যামাজনের তা করে বহুগুণ।যে কারণে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ফিল্ডের কনসেন্ট্রেশন অনেকগুণ বেশি ঐদুটি বনাঞ্চলের সারফেস আকাশে। । অর্থাৎ এসব স্হানের মধ্য দিবস ও মধ্য রাতের টুইন আয়নোস্ফেয়ার ম্যাক্সিমাম দূরত্ব তৈরি করতে পারে।
মহাসাগরের তিমি ও বনাঞ্চলও তাই তৈরি করতে পারছে বলে স্পেস এজেন্সী ও সব সাইন্স ফ্যাকাল্টি টুইন পৃথিবীকে নিয়ে অবাস্তব সৃষ্টি বিরোধী গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।তাদের নিজস্ব ল্যাব ও বিশ্ববিদ্যালয় এখন এমন অবস্হা তৈরি করেছে অক্সিজেনের লেবেল তাদের নি:শ্বাসে এতো ক্ষুদ্রতম কনসেন্ট্রেশন হয়ে আসে যে ওরা ওদের চলাফেরায় বিপরীতের কঙ্কাল দেখে, ভিন গ্রহের এলিয়েন ভাবে।এবং জীবন্তভাবে। মানুষের কঙ্কাল এলিয়েন হলেতো জীবিত হবেই। কেননা ওর এন্টি এন্টিফিল্ড নিয়ে টুইন বডির জীবণ পরিচালিত হচ্ছে। জড় পদার্থের টুইন আকরিকের ফিল্ড এন্টি বডি যা ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াকে এন্টি স্পিনিংয়ে কানেক্টেড হয়ে টুইন জীবকোষের বা উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের স্পেসিস।
তিমি বা এনাকুন্ডাকে নিয়ে ওদের বাহিরের আমাদের সারফেস আকাশে আসলে ওরা যেমন বাঁচবে না এবং আমরা গেলেও বাঁচবো না। প্রথমতো ওরা আসলে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের কনসেন্ট্রেশন না পেয়ে মারা যাবে।আর আমরা গেলে আমাদের টুইন দেহ হসপিটালের অক্সিজেন দেওয়ার অনেকগুণ কনসেন্ট্রেশন তৈরি করবে। ফলে ঘন ঘন নি:শ্বাস টেনে বা দ্রুত কোষগুলোর স্পিন ফিল্ড কার্যকরের জন্য মৃত্যুবরন করবে। একই অবস্হা রাখতে নিজের দেহের টিস্যুর টুইন অর্গানাইজেশন বৃহৎ করতে হবে।
আবার যদি ধরুন পঞ্চাশ হাজার তিমি ও এনাকুন্ডাকে হত্যা করা হয় এখনই তাহলেও বহুস্হানের সারফেস-আকাশ, আকাশ - সারফেসে আগুণ লাগবে ভাইরাস/ইউভির ফিল্ড বৃদ্ধির কারণে। এতে ব্যাকটেরিয়া তৈরি হওয়ার জন্য অ্যামিবার সারফেস ঘাটতির ফলে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া বেশি হবে যখন দ্রুত মানুষ শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যাঘাত ঘটার কারণে মারা যাবে।
আদম (আ:) এর টুইন দেহ কিকারণে বর্তমানের চেয়ে বহুগুণ বড় ছিলো আর তাদের সময়ের মানুষের খাবারের পশু পাখির টুইন দেহ কতো বড় ছিলো সহজেই অনুমেয়। যা ডাইনোসরের আলাদা যুগ সভ্যতাকে বহুবছর ধরে ভুল শিক্ষা দিয়ে এসেছে।
মানবজাতি বার বার ভুল করেছে আর অর্ধেক টুইন পৃথিবী ডোয়ার্ফ বানিয়েছে। ফলে এই অংশ ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়েছে এবং পরের সভ্যতার টুইন সারফেস-আকাশ, আকাশ-সারফেস এভাবে বার বার অর্ধেক হতে হতে এখন যা বর্তমান।
যান্ত্রিক যুগকে দ্রুত অপসারন করুন। টুইন পৃথিবীর অ্যামিবা শৈবাল বৃদ্ধির জন্য প্রত্যেককে মাটির পৃথিবীর সাথে কানেক্টেড করুন। কামার শিল্পের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মেশিনারিজ, প্রযুক্তি ও টুইন আলোর গবেষণাকে সাট ডাউন দিন। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ Ai কে মাটিতে পুঁতে খনিজ বা প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড বড় করুন। ক্রেমলিন, পেন্টাগণ ইত্যাদিকে ব্ল্যাক হোলের নিকটবর্তী আগ্নেয়গিরির অঞ্চলের কাছাকাছি হওয়ায় জ্বালিয়ে দেবে। চালাকি করে মাটির অভ্যন্তরে শহর তৈরি করে যা সূর্যের অন্ধকার টুইন সারফেস হওয়ার কথা তা বিদ্যুতায়িত করে রাখলে টুইন পৃথিবীর সূর্যে গ্রহণ লাগে। যা অ্যামিবা শৈবালের টুইন পৃথিবীর সারফেস আকাশ কন্টিনিউ ধ্বংস করতে থাকে। + এয়ার কন্ডিশন যেমন করে। ইত্যাদি। যুবরাজ /২৪.০৩.২০২৫।