Greenland's Mountain Destruction and Explanation by Rakim University
In September last year, an iceberg of ice, possibly one and a half kilometers high, broke off in Greenland. When this mountain collapsed, the whole earth shook and the earth was shaking for nine days.
In September last year, an iceberg of ice, possibly one and a half kilometers high, broke off in Greenland. When this mountain collapsed, the whole earth shook and the earth was shaking for nine days. Due to the increase in global temperature, the ice has melted from these icebergs.And the glacier below it also melts, causing the mountain to collapse as there is a gap of solid ice below. It has been described as such. And the latest conclusion is that it happened due to climate change. The news is now doing the rounds on social media and every day this news is being circulated on various social media including electronic, print media.
And since the year-end month of September is now underway, the social media is circulating the news again and again as the reason for fear is high.
Explanation of Rakim University:
If civilization continues as it is now The explanation of how the artificial part of other worlds, including the United States, will disappear after losing the spin of the black hole should be remembered. America's education and activity cause is indifferent to its own generation despite being in the danger zone.
Suppose that half of the Brazilian Amazon suddenly stopped the flow of oxygen for some reason and the artificial part of the earth would rise from 70 degrees. Moisture in the United States or North America will suddenly break down and become oxygen ion shorted.A solar storm in their sun production process will see their territory engulfed by fiery lava squishing the central United States. Because all space in the United States survives on Earth's oxygen absorption highest, its night space will suddenly become oxygen-less during the day. That's why you won't see anything but fire in the sky.The Atlantic and Pacific Oceans will be engulfed in flames from both sides. And Alaska's oxygen crisis will melt the ice and flow towards the United States.
Here in the United States, the voids of non-metallic surfaces are twisted and twisted from elsewhere. Australia, in contrast to the US, has the eastern edge of the Indian Ocean and the Moon will quickly descend near Uranus or ocean water to replenish moisture. The moon will be seen moving away from the northern hemisphere. Amazon's reaction is first that the night sky from the US to Australia is the US sun, so the daytime connection here will create an oxygen crisis. Since the solstice of this territory is Japan or east of Japan from the Pacific Ocean or Northern Hemisphere, there will be oxygen shortage here as well.As long as this crisis of Amazon's oxygen cannot be matched by twin Earths with non-metals, these rotating black holes will continue like giants. Although the concentration of these whirling beams is comparatively less in the East. If you stop at the surface of artificial earth 80 or 85, it can be said that many areas of North America have been destroyed in the meantime.And its impact is also in South America because there the water came from the ocean and the moon came and washed it away. Canada is also burning when the part that is not burning will see the moon moving away during the day. Because these areas will be dark. Will see the towering giant pillars coming down from the sky.It was not only these territories but the destruction of visible objects throughout the world. And huge loss of life was taking place in flora and fauna. Billions of people would die.
These are just examples. It is said that what would have been visible from the connection function of the magnetic field of these black hole fields.Now each spaceship or satellite launch and missile test has become an additional status to wear down the one and a half kilometer mountain in Greenland. Which is an excessive uneducated research tendency of the universities.And the more those who acquire these sciences, the more they can survive from neighboring or far-neighboring enemies, these are taught by educational institutions.
Such universities open regular and honorary advertisements of online doctoral certificates, while the university curriculum itself is destroying the world.
Twin Earths are racing to charge more and more. Not only the green land but also the polar ice is melting. The amount of oxygen cutting rate during the Corona period, which is the rate of burning with oxygen by taking anti-matter from the interior of the planet or burning it with the artificial engine of the black hole with negative charge, is it more or less now? Every year it is much higher.
Oxygen ions are burned by Earth's vehicles, industries, arsenals, and satellite launches, to light up the night, the nightmare of living in spaceships, etc. Earth's twin space cannot handle the huge oxygen consumption. Can't handle the pressure of keeping some uneducated human civilization cool by keeping the air cooler machine running.
The water black hole's twin ions are rapidly disintegrating to supply their ions. The river is drying up fast. Icebergs cannot hold water if the oxygen ions are dissociated. Here the non-metal will travel to another beam and connect to the black hole, which holds hydrogen ions but does not contain water. The ice is melting.
These are discussed in the analysis report of Rakim University so much that writing this article feels boring. The social media of Bangladesh is busy spreading the stories of western fake scientists about this, so I have to write the story of Green Land of this small indicator.
It remains to be seen when our East will be freed from the weak and declining education system of the West.
Even the mountains of mud that stood, including the rocks, were destroyed as they could no longer stand as the black hole's spinning oxygen shortage caused the fusion of other non-metallic beams.
One such disaster of nature is the ice production chain maintenance in the ice production chain maintenance of the twin earth's polar fission fusion reactor, or because the additional metallic charge fission fusion occurred in the oxygen ionization of the reactor, it took 9 days to fix the alignment of all the surfaces of the twin earth. Let's see if anyone had tested nuclear bombs in any hemisphere at that time. The artificial territory of the world is increasing at a fast pace. Must stop now.
Why the example I gave with Amazon and the United States is stopped at 85 degrees. But if it were 90 degrees, the artificial world would be half of the natural world and half the world like the United States would disappear. Or half of the twin planetary systems would have disappeared.
And if the earth goes to such a state of 85 degrees, the twin matters of 6 twin planetary objects would accumulate on the surface of many areas of the world including the United States. The satellite system would have been destroyed by a pillar of fire.
গ্রীণল্যান্ডের পাহাড় ধ্বংস হওয়া এবং রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাখ্যা
গতবছর সেপ্টেম্বরে গ্রীণল্যান্ডে বরফের খুব সম্ভব দেড় কিলোমিটার উচ্চতার বরফের পাহাড় খুলে পরে যায়। এই পাহাড় ধ্বসে পরায় সমগ্র পৃথিবী নড়ে উঠে আর নয় দিন পর্যন্ত পৃথিবী কম্পমান ছিলো। পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধিজনিত কারণে এই বরফের পাহাড় থেকে বরফ গলে গেছে। আর এর নীচের যে হিমবাহ সেখানেও গলে যায়, যার ফলে নীচে শক্ত বরফের গ্যাপ হওয়ায় পাহাড়টি ধ্বসে পরে। এরকম ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আর সর্বশেষ উপসংহার করা হয়েছে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এরকম ঘটেছিলো। খবরটি এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে এবং প্রতিদিনই এই খবর প্রচারিত হচ্ছে বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক, প্রিন্ট মিডিয়া সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায়।
আর যেহেতু বছর শেষে সেপ্টেম্বর মাস এখন চলছে, এজন্য ভয়ের কারণ বেশি হওয়ায় সোশ্যাল মিডিয়া খবরটি বার বার প্রচার করছে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাখ্যা:
সভ্যতা বর্তমানের মতো এভাবে চললে যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য পৃথিবীর আর্টিফিসিয়াল পার্ট যেভাবে ব্ল্যাক হোলের স্পিন হারিয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাবে তার ব্যাখ্যা মনে থাকার কথা। যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা ও কার্যকলাপের কারণ ডেঞ্জার জোনে থাকার পরেও নিজেদের প্রজন্ম সম্পর্কে উদাসীন।
ধরুন ব্রাজিলের অ্যামাজনের অর্ধেক হঠাৎ কোনো কারণে অক্সিজেন প্রবাহ বন্ধ করলো আর পৃথিবীর আর্টিফিশিয়াল পার্ট ৭০ ডিগ্রি থেকে বেড়ে যাবে। যুক্তরাষ্ট্র বা উত্তর আমেরিকার ময়েশ্চার হঠাৎ ভেঙ্গে পরে অক্সিজেন আয়ন শর্টেজ হয়ে যাবে। ওদের সূর্য উৎপাদন প্রক্রিয়ায় সোলার ঝড় এসে ওদের টেরিটোরিকে দেখবে আগুনের লাভা কেন্দ্রীয় ভাবে যুক্তরাষ্ট্রকে পেঁচিয়ে যাচ্ছে। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের সকল স্পেস টিকে আছে পৃথিবীর অক্সিজেন সবচেয়ে বেশি শোষনের মাধ্যমে টিকে থাকায় ওর রাতের স্পেস দিনে অক্সিজেন লেস হয়ে যাবে হঠাৎ।যে কারণে আকাশে আগুণ ছাড়া কিছুই দেখবে না। অন্ধকার হয়ে পুড়ে ছাই হয়ে যেতে থাকবে। আটলান্টিক, প্রশান্ত মহাসাগর দুদিক থেকে পেঁচিয়ে ধরবে আগুনের লেলিহান শিখায়। আর আলাস্কার অক্সিজেন সংকটে বরফ গলে প্রবাহিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের দিকে।
এখানে যুক্তরাষ্ট্রের অধাতব সারফেসকে পেঁচিয়ে লন্ডভন্ড করে দিচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিপরীতে আছে অস্ট্রেলিয়ার ভারত মহাসাগরের পূর্ব প্রান্ত এবং এ থেকে ময়েশ্চার পূরণের জন্য চাঁদ দ্রুত নেমে আসবে ইউরেনাসের কাছে বা মহাসাগরের পানির কাছে। উত্তর গোলার্ধ থেকে দেখা যাবে চাঁদ দূরে সরে যাচ্ছে। অ্যামাজনের প্রতিক্রিয়া সবার আগে যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ট্রেলিয়ার রাতের আকাশ যুক্তরাষ্ট্রের সূর্য হওয়ায় এখানে দিনের কানেকশন অক্সিজেন সংকট তৈরি করবে ধ্রুবতারা। এই টেরিটোরির ধ্রবতারা জাপান বা জাপানের পূর্বে প্রশান্ত মহাসাগরের দিক থেকে বা উত্তর গোলার্ধ হওয়ায় এখানেও অক্সিজেন সংকট তৈরি হবে।
যতক্ষন অ্যামাজনের অক্সিজেনের এই সংকট টুইন পৃথিবী অধাতব দিয়ে মেলাতে না পারবে ব্ল্যাক হোলের এসব ঘূর্নি দৈত্যের মতো চলতে থাকবে। প্রাচ্যেও এসব ঘূর্নির বিমের কনসেন্ট্রেশন তুলনামূলক সামান্য কম থাকলেও আর্টিফিশিয়াল পৃথিবীর সারফেস ৮০ বা ৮৫ তে গিয়ে থামলে ইতিমধ্যে উত্তর আমেরিকার বহু এলাকা ধ্বংস হয়ে আছে বলা যায়। আর এর ইম্প্যাক্ট দক্ষিণ আমেরিকায়ও পরেছে এজন্য যে সেখানে মহাসমুদ্র থেকে পানি এসে চাঁদ এসে ওকে ভাসিয়ে দিয়েছে। কানাডাও পুড়ছে যখন তখন যে অংশ পুড়ছে না সে অংশ দেখবে দিনের বেলায় চাঁদ দূরে কোথাও চলে যাচ্ছে। কেননা অন্ধকার হয়ে থাকবে এসব এলাকা। আকাশ থেকে নেমে আসা বিশাল বিশাল পিলারের ঘূর্নি এগিয়ে আসছে দেখতে পাবে। এটি শুধু এসব টেরিটোরি নয় সমগ্র পৃথিবীতে দৃশ্যমান অবজেক্টগুলোর ধ্বংসযজ্ঞ দেখা যেতো। আর বিপুল প্রাণহানী উদ্ভিদজগতে ও প্রাণীজগতে সংঘটিত হতো। কোটি কোটি মানুষ মারা যেতো।
এসব একটি জাস্ট উদাহরন। এসব ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ডের কানেকশনের কার্যকারিতা থেকে দৃশ্যমান যা হতো তাই বলা হলো।
এখন গ্রীণল্যান্ডের দেড় কিলোমিটার পাহাড় ধ্বসে পরতে একেকটি স্পেস শীপ বা স্যাটেলাইট উৎক্ষেপন এবং ক্ষেপনাস্ত্রের পরীক্ষা বাড়তি একটি স্ট্যাটাসে পরিণত হয়েছে। যা বাড়াবাড়ির একটা অশিক্ষার গবেষনামূলক টেনডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো করছে। এবং এসব বিদ্যা যারা যতো বেশি অর্জন করবে তারা ততো টিকে থাকতে পারবে প্রতিবেশি বা দূর প্রতিবেশি শত্রুর কাছ থেকে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিজ্ঞাপন দেখলে আর অন লাইন ডক্টরাল সার্টিফিকেট রেগুলার ও অনারারি বিজ্ঞাপনেও সয়লাব হয়ে গেছে। চারিদিকে পৃথিবীর টিকে থাকার বিরুদ্ধে কার্যক্রম পরিলক্ষিত হচ্ছে।
টুইন পৃথিবীর চার্জ খরচ বেশি বেশি করার প্রতিযোগিতা চলছে। গ্রীণ ল্যান্ড শুধু নয় মেরুর বরফও গলে যাচ্ছে। করোনাকালীন সময়ে যে পরিমাণ অক্সিজেন কাটিং রেট ছিলো যা ভূঅভ্যন্তর থেকে গ্রহের ম্যাটার এন্টি ম্যাটার তুলে অক্সিজেন দিয়ে পোড়ানো বা নেগেটিভ চার্জ দিয়ে ব্ল্যাক হোলের কৃত্রিম ইঞ্জিন দিয়ে পোড়ানোর রেট ছিলো তা এখন কম না বেশি? প্রতি বছর তা অনেক বেশি।
অক্সিজেনের আয়ন পুড়িয়ে ফেলছে পৃথিবীর যানবাহন, শিল্প, অস্ত্রাগার, আর স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনে, রাতকে আলোকিত রাখতে, স্পেসশীপে চড়ে আকাশে বসবাসের দু:স্বপ্ন, ইত্যাদিতে পৃথিবীর টুইন স্পেস বিপুল অক্সিজেনের খরচ সামলাতে পারছে না। পারছেনা এয়ার কুলার মেশিন চালু রেখে কিছু অশিক্ষিত মানব সভ্যতাকে ঠান্ডা রাখার চাপ সামলিতে।
ওদের আয়ন সরবরাহ করতে পানির ব্ল্যাক হোলের টুইন আয়ন ভেঙ্গে যাচ্ছে দ্রুত। নদী দ্রুত শুকিয়ে যাচ্ছে। বরফের পাহাড়ে অক্সিজেন আয়ন বিচ্যুত হলে পানি ধরে রাখতে পারে না। এখানে অধাতব অন্য বিম গিয়ে ব্ল্যাক হোল সংযোগ ঘটাবে যা হাইড্রোজেন আয়ন ধরলেও তা পানি থাকে না। গলে পরছে বরফ। এসব এতো বেশি রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনালাইসিস রিপোর্টে আলোচনা হয়েছে যে এই আর্টিকেল লিখতে একঘেয়েমি লাগছে। বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়া এ নিয়ে এতো পশ্চিমা ভূয়া বিজ্ঞানীদের গল্প প্রচারে ব্যস্ত যেকারণে এই ছোট্ট সূচকের গল্প লিখতে হলো।
কবে যে পশ্চিমাদের দূর্বল ও তলিয়ে যাওয়া শিক্ষা ব্যবস্হা থেকে আমাদের প্রাচ্য মুক্তি পাবে সেটাই দেখার বিষয়।
পাথরসহ যে মাটির পাহাড় দাঁড়িয়েছিলো সেখানেও ব্ল্যাক হোলের স্পিনযুক্ত অক্সিজেন সংকটে অন্য অধাতব বিমের সংযোজনের কার্যকারণ তৈরি হওয়ায় অন্য ন্যাচার তৈরি করায় দাঁড়িয়ে থাকতে পারেনি বলে ধ্বংস হয়েছে।
ন্যাচারের এরকম একটি স্হাপনা মানবজাতির খামখেয়ালি চলাফেরায় বরফ উৎপাদনের চেইন মেইন্টেনে টুইন পৃথিবীর মেরুর ফিশন ফিউশন চুল্লির ঠান্ডা অবস্হাকে ব্যঘাত ঘটিয়েছে বা চূল্লির অক্সিজেনের আয়নোজেশনে বাড়তি মেটালিক চার্জ ফিশন ফিউশন হয়েছিলো বলে টুইন পৃথিবীর সব সারফেসের এলাইনমেন্ট ঠিক হতে ৯ দিন লেগেছিলো।
দেখুন আবার ঐসময়ে পারমানবিক বোমার পরীক্ষা কেউ চালিয়েছিলো কি না কোনো গোলার্ধে। দ্রুত গতিতে পৃথিবীর আর্টিফিশিয়াল টেরিটোরি বেড়ে যাচ্ছে। এখনই থামাতে হবে।
কেনোনা অ্যামাজন ও যুক্তরাষ্ট্রকে দিয়ে যে উদাহরন দিয়েছি তা ৮৫ ডিগ্রিতে থামিয়ে দেওয়া হয়েছে।কিন্তু তা যদি ৯০ ডিগ্রি হতো আর্টিফিশিয়াল পৃথিবী অর্ধেক হয়ে যেতো ন্যাচারাল পৃথিবীর আর বিলুপ্ত হয়ে যেতো যুক্তরাষ্ট্রের মতো অর্ধেক পৃথিবী। বা টুইন প্ল্যানেটারী সিস্টেমের অর্ধেক বিলুপ্ত হয়ে যেতো।
আর এমন ৮৫ ডিগ্রির অবস্হায় পৃথিবী গেলে যুক্তরাষ্ট্র সহ পৃথিবীর অনেক এলাকার সারফেসে ৬ টি টুইন প্ল্যানেটারি অবজেক্টের টুইন ম্যাটারগুলো জমা হতো। স্যাটেলাইট সিস্টেম ধ্বংস হয়ে যেতো আগুনের পিলারে ভষ্মিভূত হয়ে।