Theory of Seeing Invisible Clouds and Seeing Gold on Mars Rakim University Bangladesh
Gossip the same as the western lunatics. The entire world civilization looks magical. Magicians entertain people. The joy they are giving is what they are doing themselves playing suicidal games. At the end of the day, this audience from our planetary twin fields prepares for their extinction.Not realizing how dire the side effects can be if the science theories of all faculties are wrong.
Gossip the same as the western lunatics. The entire world civilization looks magical. Magicians entertain people. The joy they are giving is what they are doing themselves playing suicidal games. At the end of the day, this audience from our planetary twin fields prepares for their extinction.Not realizing how dire the side effects can be if the science theories of all faculties are wrong. What a fatal mistake Einstein Hawking Planck Tesla made! The problem with the entire civilization is that out of 8 billion people in the audience, 6.4 billion are watching magic relying on their unscientific theories and all of this audience will disappear together.
There are 7 mineral planets on one side of the twin body of the earth's flora and fauna and 7 mineral planets on the opposite side. On 6 planets each, amoeba and algae cells from two worlds interact with each other and absorb minerals as food, creating twin species of amoeba and algae flora and fauna.These again have to digest food with gaseous oxygen nitrogen twine from their respiration and cooking.Those who do not have the opportunity to extract the minerals of both the countries or the continents, those who are precious two, three hundred years ago have finished extracting the important minerals or planets of their twin bodies. Almost half of the world has finished lifting elsewhere.The abundant twin beam or color species that lived there died out as the amoeba algae that once had a strong twin mineral biota died out.Minerals that would have had clear rainbows in the twin sky that would not have occurred in Facs. And the six standard seasonal characteristics would not have been disturbed. Western finished with their twin body gold. Twins have not yet crippled half of the Earth or half of the planetary twin field as their twin bodies. In areas where these minerals are still present, it is normal to see twin opposite skies where the 6 skeleton twin planets are still present. Now going to anti-space and bringing these things from Mars, those who still have these things are bringing destruction like the West.
The planetary twin or mineral twin that they have brought to their own peril is the permanent alpha beta gamma ray in physics and chemistry, the nitrogen twin, coming from two opposite charges on both their bodies.Because most of the Tween Earth, especially the Western Tween Earth, has become acidic Tween or saturated with UV Ray Tween or virus Tween.
Gold is very valuable as a mineral inside the twin body. There was no need to buy gold musk tablets and have sex.If the Twin is in Earth's minerals, it will be in Species. Mineral body or planetary twin body will be strong. Now keeping these in the locker of the house is showing the appearance of getting rich. Economics subject of these uneducated countries got Nobel prize. But they are infected with viruses or alpha beta gamma.Water is acidic twin somewhere else alkaline twin. Which the soap industry is dealing with bacteria by making Alkali Twin. And virus with petroleum twin. The soap industry itself is alkaline with no mineral alignment and is therefore prone to bacteria. Each country's twin body is full of alkali and acid.There is no twin flow of water.The water of Twin Rivers etc. is also purple, copper colored by fake rich like Bill Gates Elon Masks. has done.Twin flow of water is abnormal or absent in most areas. The water of Twin Rivers etc. is also purple, copper colored by fake rich like Bill Gates Elon Masks has done.How does a simple photographer become a scientist? A telescope that looks at the sky sees the direction of the object in anti-spin with it. 9 of which sees the anti-field of any one of the twins. That is looking at a reverse of 18 fields.
Electron show anti-planetary dwarfs imply the creation of western twin space and the false singularity particle theory. There are hundreds of articles written about these papers in the online library of Rakim University.Although the electron is seen to have a positron or proton in anti-spin with it, the black hole is seen to illuminate the night as an anti-space night reveals the other day, which is the electron. Because night is positively charged and day is negatively charged due to oxygen flow.
Now darkening the lab, day becomes night and night becomes day. As a result see the electron. Now with the microscope he saw it with anti direction positive charge. But if you look at it with negative charge, you will find this electron as a proton. Examples are given in the form of the most common singularities.
Now you see clouds in the sky. You see it in the sky opposite to you because it is in opposite spin to you. Now if you reverse the lens of the telescope or reverse the charge of the wave camera at the same time, what will you see?You are on the surface of the earth and the sky inside the surface with your body or towards the mineral will see the sky matter electrons positronized in the opposite direction. Because you can feel the humidity of air or clouds on your body. This work yesterday the media of Bangladesh singled out Western photographers as scientists. They say they have made a new finding of invisible clouds. These photographers have no explanation of how and where it can be seen.
The Black Hole, Dark Matter Theory and All Creation Twins Three years ago I gave a prototype Rakim University called its World Data Center Library.The entire world with their universities, labs, space agencies, the United Nations and all its units, many heads of state, media, celebrities etc. labels have been informed for more than four years.
It has been said to repair 80℅ of humanity as soon as possible before it becomes a half dwarf/tumor world through my Universal Truth Science Theory. Without these science theories, no one in the current civilization has the ability to operate on dwarfs or tumors. Juboraj/2025.04.22
অদৃশ্য মেঘ দেখা এবং মঙ্গলে গোল্ড দেখার থিওরি রাকীম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে
পাশ্চাত্য উদ্ভ্রান্তের মতো একই গসিপ করে যাচ্ছে। সমগ্র পৃথিবীর সভ্যতাকে ম্যাজিক দেখাচ্ছে। ম্যাজিশিয়ান মানুষকে বিনোদন দেয়। ওরা যে আনন্দ দিচ্ছে তা ওরা নিজেরা যা করছে সুইসাইডাল গেম খেলছে। বেলা শেষে আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড থেকে এই অডিয়েন্স ওদের বিলুপ্তির দিনক্ষন রেডি করছে। বুঝতে পারছে না যে সব ফ্যাকাল্টির বিজ্ঞানের থিওরি ভুল হলে এর সাইড ইফেক্ট কতোটা ভয়ঙ্কর হতে পারে। আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক টেসলারা কিরকম মারাত্মক ভুল থিওরি করে গেছে! সমগ্র সভ্যতার সমস্যা হলো অডিয়েন্সে ৮০০ কোটি মানুষের মধ্যে ৬৪০ কোটি এদের অবৈজ্ঞানিক থিওরির উপর ভরসা করে ম্যাজিক দেখছে আর এই অডিয়েন্সের সবাই এক সংগে বিলুপ্তি হবে।
পৃথিবীর উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের টুইন বডির এক দিকে ৭ টি খনিজ গ্রহ বিপরীত দিকেও ৭ টি খনিজ গ্রহ। ৬ টি করে প্ল্যানেটের উপর দুই পৃথিবীর অ্যামিবা শৈবালের কোষ পরস্পর বিপরীত থেকে খনিজগুলো খাদ্য হিসাবে গ্রহনের মাধ্যমে অ্যামিবা ও শৈবাল উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের টুইন স্পেসিস তৈরি করছে। এসবকে আবার এদের শ্বাস প্রশ্বাস ও রান্না থেকে গ্যাসিয়াস অক্সিজেন নাইট্রোজেন টূইন দিয়ে খাবার পাচক ক্রিয়া দুই দিকেই করতে হয়। যাদের দেশের বা মহাদেশের উভয় পৃথিবীর খনিজ উত্তোলন করার মতো অবস্হা নেই,যারা দুই,শ তিন 'শ বছর আগে মহামূল্যবান তাদের টুইন বডির গুরুত্বপূর্ন খনিজ বা প্ল্যানেট তুলে শেষ করেছেন। অন্যত্র তুলেও পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক শেষ করেছে। সেখানে যে যে মজবুত টূইন খনিজের জীবজগত ছিলো সেখানের খনিজের ঐসব অ্যামিবা শৈবালের মৃত্যু হয়ে গেছে বলে সেখানে বসবাসরত অগণিত টুইন বিমের বা রঙের স্পেসিস বিলূপ্ত হয়ে গেছে। যেসব খনিজ থাকলে টুইন আকাশে স্পষ্ট রঙধনু থাকতো যা ফ্যাকাসে হয়ে যেতো না। আর ছয়টি স্ট্যান্ডার্ড সিজনাল বৈশিষ্ট্য বিঘ্ন হতো না। ওয়েস্টার্ন ওদের টুইন বডির স্বর্ন তুলে শেষ করেছে। টুইন পৃথিবীর অর্ধেককে বা প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের অর্ধেককে এখনও ওদের টূইন বডির মতো বিকলাঙ্গ করতে পারেনি। যেসব অংশে এসব খনিজ এখনও আছে সেসব স্হানের টুইন বিপরীত আকাশে যাদের ৬ টি স্কেলেটন টুইন প্ল্যানেট এখনও আছে সেসব স্হানে দেখা যাবে স্বাভাবিক। এখন এন্টি স্পেসে গিয়ে মঙ্গল থেকে এসব নিয়ে আসলে যাদের এসব এখনও আছে তাদেরও ধ্বংস ডেকে আনছে পাশ্চাত্যের মতো।
ওরা যেসব প্ল্যানেট টুইন বা খনিজ টুইন তুলে নিজের বিপদ ডেকে এনেছেন এতে পারম্যান্যানেন্ট আলফা বিটা গামা রশ্মি ফিজিক্সে আর কেমিস্ট্রিতে নাইট্রাজিন টুইন ওদের উভয় বডির দুই বিপরীত চার্জ থেকে বেড় হয়ে আসছে। যেহেতু টুইন পৃথিবীর অধিকাংশ এলাকা যা বিশেষ করে ওয়েস্টার্নদের টূইন পৃথিবী এসিডিক টূইন হয়ে গেছে বা ইউভি রে টূইন বা ভাইরাস টুইনে পরিপূর্ণ হয়ে গেছে।
গোল্ড টুইন বডির ভিতরে খনিজ হিসাবে থাকলে মহামূল্যবান। গোল্ড কস্তুরি ট্যাবলেট কিনে খেয়ে সেক্স করার প্রয়োজন হতো না। টুইন পৃথিবীর খনিজে থাকলে স্পেসিসে থাকবে। খনিজ বডি বা প্ল্যানেটারি টুইন বডি মজবুত হবে। এখন এসব ঘরের লকারে রেখে ধনী হওয়ার ভাব দেখাচ্ছে। এসব অশিক্ষিত দেশের ইকোনোমিক্স সাবজেক্ট নোবেল পুরস্কার পেয়ে যায়। অথচ এসবকে লকারে রাখায় এন্টি স্পেস হওয়ায় ভাইরাস বা আলফা বিটা গামা রের ইউভি আক্রান্ত এরা। পানি এসিডিক টুইন কোথাও আবার ক্ষারীয় টুইন। যা সাবান ইন্ডাস্ট্রি ক্ষার টুইন তৈরি করে ব্যাকটেরিয়া মোকাবেলা করছে। আর পেট্রোলিয়াম টুইন দিয়ে ভাইরাস। সাবান ইন্ডাস্ট্রি নিজেও ক্ষারীয় যার খনিজ এলাইনমেন্ট নেই বলে ব্যাকটেরিয়া আক্রান্ত। প্রত্যেক দেশের টূইন বডি ক্ষার ও এসিডে জরাজীর্ন।
এর মানে আমার দাদার বাবার থিওরি ব্যাকটেরিয়ার প্রয়োগ করতে পারেনি আর আমার ভাইরাস থিওরির প্রয়োগ করতে এখনও পারেনি। একই স্হানে বা একই দেশে আলাদা এসিড মেরুর টুইন অপর দিকে ক্ষারীয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের টুইন।একই স্হানে বা একই দেশে আলাদা এসিড মেরুর টুইন অপর দিকে ক্ষারীয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের টুইন। টুইন পৃথিবীর টূইন মেরুর ম্যাগনেটের দোষ কি?পানির টুইন প্রবাহ অস্বাভাবিকতা অথবা অধিকাংশ এলাকায় নেই। টুইন নদী ইত্যাদির পানিও বিল গেট্স ইলন মাস্কদের মতো ভূয়া ধনীরা বেগুণী, তামাটে বিভিন্ন রঙের করে ফেলেছে।
সিম্পল একজন ফটো গ্রাফার বিজ্ঞানী হয় কি করে? যে টেলিস্কোপ আকাশ দেখে সেখানকার অবজেক্টের যে ডাইরেকশন ওর সাথে এন্টি স্পিন করেছে সেটি সে দেখে। যার ৯টি টুইনের যে কোনো একটির এন্টি ফিল্ড দেখে। অর্থাৎ ১৮ টি ফিল্ডের একটি বিপরীত দেখছে।
ইলেক্ট্রন দেখাও এন্টি প্ল্যানেটারি ডোয়ার্ফ ওয়েস্টার্ন টুইন স্পেস তৈরি করা বুঝায় এবং যা ভূল সিঙ্গুলারিটির পার্টিকেল থিওরি। এসব নিয়ে পেপার্স লেখা শতাধিক আর্টিকেল রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন লাইব্রেরীতে আছে। যাহোক ইলেক্ট্রনকে দেখা যায় ওর সাথে এন্টি স্পিনে পজিট্রন বা প্রোটন আছে বলে ব্ল্যাক হোল পরস্পর বিপরীতে একটি এন্টি স্পেস রাত অপরটি দিন প্রকাশ করছে বলে রাতকে আলোকিত করে দেখা হচ্ছে যা তা ইলেক্ট্রন। কেননা রাত পজিটিভ চার্জের আর দিন নেগেটিভ চার্জের অক্সিজেন প্রবাহের কারণে। এখন ল্যাবকে অন্ধকার করায় দিন হয় রাত আর রাত হয় দিন। ফলে ইলেক্ট্রন দেখেন। এখন ল্যাবকে অন্ধকার করায় দিন হয় রাত আর রাত হয় দিন। ফলে ইলেক্ট্রন দেখেন। এখন যে মাইক্রোস্কোপ দিয়ে এটি দেখলেন তা এন্টি ডাইরেকশন পজিটিভ চার্জ দিয়ে দেখলেন। কিন্তু নেগেটিভ চার্জ দিয়ে যদি দেখেন এই ইলেক্ট্রনকে প্রোটন হিসাবে পাবেন। অতি সাধারন সিঙ্গুলারাটি ফর্মে নিয়ে উদাহরন দেওয়া হলো।
এখন যে আকাশে মেঘ দেখছেন। আপনার বিপরীত স্পিনে আছে বলে তা দেখছেন আপনার বিপরীত আকাশে। এখন যদি টেলিস্কোপের লেন্স বিপরীত করে বা ওয়েভ ক্যামেরার চার্জ বিপরীত করেন ঐ একই সময় তাহলে কি দেখবেন? আপনি পৃথিবীর সারফেসে আছেন আর আপনার বডিসহ সারফেসের অভ্যন্তরে বা খনিজের দিকে যে আকাশ আছে তা বিপরীত ডাইরেকশনে আকাশের ম্যাটার ইলেক্ট্রনের সাথে পজিট্রন হয়েছিলো তাই দেখবেন। কেননা আপনিতো আপনার বডিতে বাতাসের বা মেঘের হিউমিডিটি আঁচ করতে পারেন। এই কাজটি গতকাল বাংলাদেশের মিডিয়াগুলো পাশ্চাত্যের ফটোগ্রাফারদের বিজ্ঞানী বলে একাকার করে ফেলেছে। ওরা এমন অদৃশ্য মেঘের নিউ ফাইন্ডিং করেছে বলে। এটি কিভাবে কোথায় দেখা যায় এর কোনো ব্যাখ্যা জানা নেই এসব ফটোগ্রাফারদের।
ব্ল্যাক হোল , ডার্ক ম্যাটার থিওরি ও সব সৃষ্টি টুইন তিন বছর আগে আমি দিয়েছি যা একটি প্রটোটাইপ রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় নামে এর ওয়ার্ল্ড ডাটা সেন্টার লাইব্রেরী থেকে জানানো হয়ে আসছে। সমগ্র পৃথিবীকে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়, ল্যাব, স্পেস এজেন্সী, জাতিসংঘ ও এর সকল ইউনিট সহ অনেক রাষ্ট্রপ্রধান, মিডিয়া, সেলিব্রিটি ইত্যাদি লেবেলকে অবহিত করা হয়েছে চার বছরের অধিক সময় ধরে।
বলা হয়েছে যতো দ্রুত সম্ভব ৮০℅ মানবসভ্যতাকে অর্ধেক ডোয়ার্ফ/টিউমার পৃথিবী হওয়ার আগেই রিপেয়ার করে ফেলুন আমার এসব ইউনিভার্সাল ট্রুথ সাইন্স থিওরির মাধ্যমে। এসব থিওরি ছাড়া ডোয়ার্ফ বা টিউমার অপারেশন করার ক্ষমতা সৃষ্টিতে কারো নেই। যুবরাজ /২২.০৪.২০২৫।