Learn the science of getting out of the artificial world
Without understanding black hole theory, technology will vanish. Historical evidence shows Earth’s twin fields halved in size, shrinking atmosphere and advancing cataclysms. Rakim University’s new theory explains these phenomena.
Without understanding black hole theory, science cannot be defined. There will be nothing left of the technology of the artificial civilization. will disappear. Everything is created from black holes to twin fields of black holes and anti-twin fields. Between 1000 and 1500 years before the birth of Prophet Isa (AS), the artificial part of the Twin Earth disappeared during these 500 years, after which the remaining half of the natural world became as it is today.
That is, the ability of the twin black hole field to create an ionosphere of matter was halved. To understand this, it is possible to understand the size of the same species of animals buried in the ice and other places of recent past fossil discoveries. And if we go back gradually, it is possible to easily find evidence by looking at the size of the graves of the prophets and messengers according to the description of religious books.
Any grave before the birth of Jesus (PBUH) would be progressively doubled in size or so would animal fossils. There was no distinct age of dinosaurs. During the period of those animals, the size of the human body was large in proportion. So are plant species.
The distance between the sky ionosphere of the two worlds is decreasing. That is, opposite space is approaching the natural world. The atmosphere is rapidly shrinking. The artificial world is slipping away. This means the artificial world is getting bigger. If oxygen and nitrogen were not produced on Earth, the gas would lose its spin to the twin space of the black hole, along with organic and inorganic matter. When a black hole loses its spin, nothing remains. Only invisible black holes exist. China's recent inventions are like a disappearing cloth. Human beings, animal world, material world, plant world all become gaseous or germ like cotton and disappear into the day sky.The two worlds of the Sun and Polaris are here with Uranus and Venus keeping the Earth largely alive during the coming cataclysm.
To know the definition of science, Rakim University Bangladesh has asked the artificial world to consume one third of the total electricity. Remember artificial world could not solve covid-19 problem with vaccines. nor understood anything nor could any science explain it. Rakim University student, scientist and founder Saiful Islam Juboraj has been able to explain the new theory on this subject.
কৃত্রিম পৃথিবী থেকে বাহির হওয়ার জন্য বিজ্ঞান তত্ব শিখুন
ব্ল্যাক হোল থিওরি না বুঝলে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা হবে না। কৃত্রিম সভ্যতার প্রযুক্তির কোনো কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না। বিলুপ্ত হয়ে যাবে। ব্ল্যাক হোল থেকে টুইন ফিল্ডের ব্ল্যাক হোল ও এন্টি টুইন ফিল্ড থেকে সব কিছু সৃষ্টি। রাসূল ঈসা (আ:) এর জন্মের ১০০০ থেকে ১৫০০ বছর পূর্বে এই ৫০০ বছরের মধ্যে টুইন পৃথিবীর কৃত্রিম অংশ বিলুপ্ত হয়েছিলো যা সেই সময়ে ধ্বংসপ্রাপ্ত হওয়ার পরে অবশিষ্ট অর্ধেক ন্যাচারাল পৃথিবী বর্তমানের মতো হয়েছিলো।
অর্থাৎ বস্তু সমুহের টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের আয়নোস্ফিয়ার তৈরির ক্ষমতা অর্ধেক হয়েছিলো। এই বিষয়টি বুঝতে হলে সাম্প্রতিক অতীত ফসিল আবিস্কারের বরফে চাপা পরা প্রাণীদের আকার দেখলেই বোঝা সম্ভব। আর ক্রমান্বয়ে পিছনে গেলে বিভিন্ন সময়ে ধর্ম গ্রন্হের বর্ণনা মতে নবী রাসূলদের কবরের আকার দেখে সহজেই প্রমাণ পাওয়া সম্ভব।
ঈসা (আ:) এর জন্মের পূর্বের উক্ত সময়ের আগে যে কোনো কবর ক্রমান্বয়ে দ্বিগুণ বড় হবে বা প্রাণীদের ফসিলও তাই। ডাইনোসরের কোনো আলাদা যুগ ছিলো না। ঐসব প্রাণীদের আমলে মানবদেহের আকার সেই অনুপাতে বৃহৎ ছিলো। উদ্ভিদও তাই।
দুই পৃথিবীর আকাশের আয়নোস্ফেয়ারের দূরত্ব কমে যাচ্ছে। অর্থাৎ বিপরীত স্পেস এগিয়ে আসছে ন্যাচারাল পৃথিবীর। বায়ুস্ফেয়ার দ্রুত কমে যাচ্ছে। কৃত্রিম পৃথিবী দূরে সরে যাচ্ছে। এর মানে কৃত্রিম পৃথিবী বৃহৎ হচ্ছে। পৃথিবীতে অক্সিজেন নাইট্রোজেন উৎপাদন না হলে জৈব অজৈব বস্তুর সাথে গ্যাস দুটির টুইন স্পেসের ব্ল্যাক হোলের স্পিন হারাবে। ব্ল্যাক হোলের স্পিন হারালে কিছুই থাকে না। শুধু অদৃশ্য ব্ল্যাক হোল থাকে। চীনের সাম্প্রতিক আবিস্কার অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার কাপড়ের মতো। মানুষসহ,প্রাণীজগত, বস্তু জগত, উদ্ভিদ জগত সব গ্যাসীয়াস বা শিমূল তুলার মতো হয়ে অদৃশ্য হয়ে দিনের আকাশ হয়ে যাওয়ার মতো।
এ্যামাজনের প্রাণী ও উদ্ভিদজগতের আকার বাইরের পৃথিবীর সাথে একই প্রজাতির আকার আকৃতিতে বিস্তর পার্থক্য এখনো। প্রশান্ত মহাসাগরের সারফেস ও এন্টি সারফেস এখনো ন্যাচারাল বলে নীল তিমি জাতীয় মাছের (বিলুপ্ত প্রায়) উপস্হিতি এসব ন্যাচারাল পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারের দৈর্ঘ্য বড় করার অর্থ বহন করে । সূর্য ও ধ্রুবতারার দুই পৃথিবী এখানে ইউরেনাস ও ভেনাসকে দিয়ে পৃথিবীকে সামনের মহাদূর্যোগের সময় অনেকাংশকে জীবিত রাখার মতো। বিজ্ঞানের সংজ্ঞা জানার জন্য কৃত্রিম পৃথিবীকে থামতে বলছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ। কৃত্রিম পৃথিবীর মনে রাখতে হবে ভ্যাকসিন দিয়ে কোভিড-১৯ ইস্যুর সমাধান করতে পারেনি। বা কিছুই বোঝেনি বা কোনো বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা দিতে পারেনি।পেরেছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, বিজ্ঞানী, ও প্রতিষ্ঠাতা। সাইফুল ইসলাম যুবরাজ।