The Tibetan rift and Falgun in Bangladesh have no Phagun wind (a gentle breeze)
Celebrate Falgun by embracing nature's seasonal shift and restoring environmental balance. Honor traditional rhythms, counteract artificial impacts, and promote ecological renewal for a harmonious and vibrant future.
How to congratulate Falgun? In Falgun Fagun wind will blow in nature. Which was normal. Artificial air flow is going on in that Falgun. This morning started at 2 degrees Celsius in California, USA. And writing in my lab room Prannathpur Bangladesh wearing a blazer.If there is no seasonal diversity here, there will be nowhere else in Bangladesh. Because nature used to create the northern part of Bangladesh. Rivers such as Ganges, Brahmaputra, etc. flow south of the foothills of Everest. The Bay of Bengal was created by countless rivers in its branches.A natural part of the world had created the land of the South Asian country here. The recent past is between 3000 and 3500 years ago. Because during this period, great disaster came to the world. Now our alluvial land is touched by artificial earth.
To the civilizations living in Asia, Africa, Latin America, South America, Australia, can we not go back fifty years from today? If we can connect the nature of fifty years ago as much as the artificial world has touched with the current civilization, it is possible to shake off the garbage of the western completely wrong scientific theory of the current civilization.
Europe, North America have developed themselves in such a way that their space is almost ready to become the space of the sun. And it's only a matter of time before the West rises. The Sun is one half of an existing black hole with the spinning field of the space clustering system charging the black hole opposite the Earth (not the quantum field system). Which is a day light spinning field.
A black hole or opposite charge on the other side of the Sun, which is the Pole Star Earth, is spinning in the opposite direction to the sunlit part of the Earth and creating darkness.The spinning field of these two day-night pairs of black holes gradually increases and decreases the concentration of radiation in the exit space during the day. And at night the darkness gradually moves towards the darkest field and starts reducing the darkness again.Such a concentration of radiation is never detectable with an increasing quantum field. This is why Max Plancks and Einsteins put Europe North America in danger. The Hadron Collider headquarters and its 10,000 supporters put the humans of the artificial civilization in dire straits.
Asia's poison ivy cursed Israel needs annihilation. The Mediterranean Sea, Red Sea, Black Sea are the waterways of fossil fuels that emit more carbon gas than the volcanic eruptions in these areas of human settlement. The amount of oxygen that could be produced from here cannot be done. Additionally, this area has a positive black hole magnetic field. The environment that humans can develop in their nearby civilizations will lead to rapid changes in the environment of the world.
Some European countries and North America artificial space field area is not very large. They are not useful for world civilization. Leave them with what science calls their blacksmith technology. Cut them off from the rest of civilization.
Limit power consumption. Work during the day and keep the night dark and fall asleep quickly. Naturalize artificial cities. Power source solar, wind turbine and nuclear. Let Natural Earth produce the black hole electricity of fifty years ago, night and day.Learn to calculate the ratio of plants that give oxygen in a day to plants that give oxygen in 24 hours. Feed the plant dead organic matter. No artificial fertilizers. Build large ponds in the environment. No industrial plant can be kept open at night. Even if the industrial plant is run during the day, make enough plants.Air pollution is not outside the factory. Vehicles are not close to residences. Prohibit vehicular movement at night. No trade with Europe and the US and ban travel to those countries. Make your own Twin Sky, Twin Ocean, Twin Forest as it was fifty years ago. Then the black hole will not swallow the artificial twin field.
Europe, North America will see our natural world in the sky, underground and sitting in their labs from where they receive blacksmith training in their schools, colleges and universities. And if they want to go there, their spaceships will come to our land. And then they can be made prisoners for the crime of illegal passport clearing.
I am talking about the twin of Asia, the twin of India and the twin of China.Asia is the largest continent. Let the twin rivers flow freely. Destroy any fresh water blocks. The rift that runs through the twin Tibets will turn Asia's big concrete cities and artificially fertilized crop fields into black holes.Twin Everest will be swallowed by the black hole field. The eruption of volcanic lava would cause blocking of these rivers. The Asian natural field of fifty years ago may have been led by these two countries. It also needs Russia, which has the largest space in Asia. Include Japan, the two Koreas, the Middle East. Create the Asia Society.Naturally cover crops in Asia with a combination of day and night plants. This Tibetan rift of averting the Great Tribulation will then be closed. EMERGENCY ASIA BE TOGETHER. Drive European blacksmiths and American blacksmiths out of Asia. Erase the Mossad name from the world.
There is one more mini apocalypse before the apocalypse. Delay it. or reverse. Much of the Earth's space has passed close to a black hole. When the electron beam pair black hole magnetic field concentration is deficient, the proton beam pair magnetic field emerges. In such a state, the artificial twin Earth is close to the nucleus of the twin universe's black hole.
Infidels and misguided Dajjals are trapped in an uninhabited natural world.The natural twin Earth will orbit itself to send its debris, the artificial Earth, into the black hole and join the Venus twin.Dajjal will have life until eclipses and orbits are correct. His life span is neither more nor less than one day of this period.
তিব্বতীয় ফাটল ও বাংলাদেশে ফাল্গুনে ফাগুন হাওয়া নেই
ফাল্গুনের শুভেচ্ছা কিভাবে জানাবো? ফাল্গুনে ফাগুণ হওয়া বইবে প্রকৃতিতে যা স্বাভাবিক ছিলো। সেই ফাগুন হাওয়ায় কৃত্রিম বায়ু প্রবাহ চলছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় আজকের সকাল শুরু হয়েছে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আর আমার ল্যাব রুম প্রান্নাথপুর বাংলাদেশে ব্লেজার পরে লিখছি। এখানে ঋতু বৈচিত্র্য না থাকলে বাংলাদেশের আর কোথাও থাকবে না।কেননা প্রকৃতি তৈরি করতো আগে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল। এভারেস্টের পাদ দেশের দক্ষিণে গঙ্গা ব্রহ্মপুত্র ইত্যাদি নদী প্রবাহিত হয়েছে। এর শাখা প্রশাখায় অসংখ্য নদী পলিবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগর তৈরি করেছিলো এই বাংলাদেশকে। পৃথিবীর কোনো ন্যাচারাল অংশ এখানে এভাবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশের ভূখন্ড তৈরি করে দিয়েছিলো। সাম্প্রতিক অতীত ৩০০০ থেকে ৩৫০০ বছর সময়ের মধ্যে। কেননা এই সময়কালে পৃথিবীতে মহাবিপর্যয় এসেছিলো। এখন আমাদের পলিবাহিত দেশটিতে কৃত্রিম পৃথিবীর ছোঁয়া লেগেছে।
এশিয়া, আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা,অস্ট্রেলিয়া নিবাসী সভ্যতাকে বলছি আমরা কি আজ থেকে পঞ্চাশ বছর আগে পিছিয়ে যেতে পারি না? বর্তমান সভ্যতার সাথে যতটুকু কৃত্রিম পৃথিবীর ছোঁয়া লেগেছে ততটুকু পঞ্চাশ বছর আগের ন্যাচার যুক্ত করতে পারলে বর্তমান সভ্যতার পশ্চিমা সম্পূর্ণ ভুল বিজ্ঞান তত্বের আবর্জনা ঝেড়ে ফেলা সম্ভব।
ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা নিজেদেরকে এমনভাবে গড়ে তুলেছে যে তাদের স্পেস সূর্যের স্পেসে পরিণত হওয়ার প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন করে ফেলেছে। এবং পশ্চিম দিক থেকে উদিত হওয়া কেবল সময়ের ব্যাপার মাত্র। সূর্য হলো বিদ্যমান ব্ল্যাক হোলের এক অর্ধেক স্পেস ক্লাস্টারিং পদ্ধতির স্পিনিং ফিল্ড যা পৃথিবীর বিপরীত ব্ল্যাক হোলকে চার্জ করছে (কোয়ান্টাম ফিল্ড পদ্ধতিতে নয়) । যেটি একটি দিবসের আলোর স্পিনিং ফিল্ড।
সূর্যের অপর অংশের ব্ল্যাক হোল বা বিপরীত চার্জ যা পোল স্টার পৃথিবী, পৃথিবীর আলোকিত সূর্যের অংশের সাথে বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করছে এবং অন্ধকার তৈরি করছে। এই দুই দিবস রাত্রির যুগল ব্ল্যাক হোলের স্পিনিং ফিল্ড যথাক্রমে এক্সিস্ট স্পেসের রশ্মির কনসেনট্রেশন দিবসে ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি করে আবার কমিয়ে ফেলে। আর রাতে অন্ধকার ক্রমেই নিকশ কালোর দিকে অগ্রসর হয়ে আবার অন্ধকারকে কমাতে শুরু করে।রশ্মির এমন কনসেন্টেশন কমানো বাড়ানো কোয়ান্টাম ফিল্ড দিয়ে নির্ণয় কখনো সম্ভব নয়।এজনই ম্যাক্স প্ল্যাংরা আইনস্টাইনরা ইউরোপ উত্তর আমেরিকাকে বিপদে ফেলেছে। হেড্রন কোলাইডার হেড কোয়ার্টার ও এর সমর্থনকারী ১০০০০ মানুষ কৃত্রিম সভ্যতার মানুষকে মহাবিপদে ফেলেছে।
এশিয়ার বিশফোঁড়া অভিশপ্ত ইসরাইলের বিলুপ্তি দরকার। ভূমধ্য সাগর,লোহিত সাগর, কৃষ্ণ সাগর ফসিল জ্বালানির নৌ-রুট যা আগ্নেগিরির উদগীরনে যে কার্বন গ্যাস নিঃসরন হয় তার চেয়েও বেশি কার্বন গ্যাস নি:সরন মানব বসতির এই এলাকায়। এখান থেকে যে পরিমাণ অক্সিজেন উৎপাদন করা যেতো তাতো করা যাচ্ছেই না অতিরিক্ত এই এলাকা পজিটিভ ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হয়ে আছে। মানুষ তার কাছাকাছি সভ্যতায় যে পরিবেশের উন্নয়ন ঘটাতে পারবে তাতেই পৃথিবীর পরিবেশের জন্য দ্রুত পরিবর্তন ঘটবে ।
ইউরোপের কিছু দেশ ও উত্তর আমেরিকার কৃত্রিম স্পেস ফিল্ড এরিয়া খুব বড় নয়। ওরা বিশ্ব সভ্যতার জন্য কাজে লাগছে না। যেভাবে ওদের কামার প্রযুক্তিকে বিজ্ঞান বলছে তা নিয়ে পরে থাকুক । সম্পর্ক ছিন্ন করে দিন ওদের সাথে বাঁকি সভ্যতার লোকজন।
বিদ্যুতের ব্যবহার সীমিত করুন। দিনে কাজ করুন আর রাতকে অন্ধকার রাখুন আর দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ুন। কৃত্রিম শহরগুলো ন্যাচারাল করুন।বিদ্যুত সোলার, বায়ু টার্বাইন ও নিউক্লিয়ার করুন। পঞ্চাশ বছর আগের রাত এবং দিনের ব্ল্যাক হোলের বিদ্যুত উৎপাদন করতে দিন ন্যাচারাল পৃথিবীকে। দিনে অক্সিজেন দেয় যেসব উদ্ভিদ এবং ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় যেসব উদ্ভিদ তাদের অনুপাত সমান সংখ্যক গণনা করতে শিখুন। উদ্ভিদকে খাবার দিন মৃত জীব দেহ।কোনো কৃত্রিম সার নয়। পরিবেশে বড় বড় পুকুর জলাশয় নির্মাণ করুন। রাতে কোনো শিল্প কারখানা চালু রাখা যাবে না।আর শিল্প কারখানা দিনে চালালেও পর্যাপ্ত উদ্ভিদ তৈরি করে করুন। বায়ু দুষন কারখানার বাহিরে নয়। যানবাহন আবাসিকের কাছাকাছি নয়। রাতে যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করুন। ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কোনো ব্যবসা নয় এবং ঐসব দেশে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আনুন। নিজেদের যুগল আকাশ, যুগল ওশান,যুগল বনাঞ্চল পঞ্চাশ বছর আগের মতো রূপ দান করুন।তাহলে ব্ল্যাক হোল কৃত্রিম টুইন ফিল্ড গিলে খাবে না।
ইউরোপ উত্তর আমেরিকা ওদের স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটিতে যে কামার প্রশিক্ষনের শিক্ষা গ্রহন করে সেখান থেকে আমাদের ন্যাচারাল পৃথিবী দেখবে আকাশে, পাতালে ও ওদের ল্যাবে বসে।আর সেখানে যেতে চাইলে ওদের স্পেস শীপ আমাদের ভূখন্ডেই এসে পরবে। আর তখন অবৈধভাবে বিনা পাসপোর্ট ক্লিয়ারিং এর অপরাধে ওদের কয়েদী বানানো যাবে।
যুগল এশিয়ার যুগল ভারত ও যুগল চীনকে বলছি।এশিয়া মহাদেশ সবচেয়ে বড়।যুগল নদীর প্রবাহ অবাধ করে দিন। কোনো ধরনের মিঠা পানির ব্লক ধ্বংস করে দিন। যুগল তিব্বতের মধ্য দিয়ে যে ফাটল তৈরি হয়েছে তাতে এশিয়ার বড় বড় কংক্রিটের শহর ও কৃত্রিম সার ব্যবহারের শস্য ক্ষেত্র সব ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে।টুইন এভারেস্টকে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড গিলে খাবে । আগ্নেয় লাভার উদগীরণ এসব নদীকে ব্লক দেওয়ার কারণে হবে। পঞ্চাশ বছর আগের এশিয়ার ন্যাচারাল ফিল্ড এই দুই দেশের নেতৃত্বে হতে পারে। এর সাথে এশিয়ার বৃহত্তম স্পেসের অধিকারী রাশিয়াকে দরকার। জাপান,দুই কোরিয়া, মিডল ইস্টকে সম্পৃক্ত করুন। এশিয়া সোসাইটি তৈরি করুন। প্রাকৃতিকভাবে এশিয়াকে শস্য শ্যামল করুন দিবস রাত্রির উদ্ভিদের সমন্বয় দ্বারা। মহাবিপর্রযয় এড়ানোর এই তিব্বতীয় ফাটল তাহলে বন্ধ হবে। ইমার্জেন্সীভাবে এশিয়া এক সাথে হোন। ইউরোপের কামারদের ও যুক্তরাষ্ট্রের কামারদের তাড়িয়ে দিন এশিয়া থেকে। মোসাদ নাম ইউরোপের যেসব দেশ ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসেছে সেসব স্হানে পাঠিয়ে দিন। মোসাদ নাম মুছে দিন পৃথিবী থেকে। কেয়ামতের আগে আর একটি মিনি কেয়ামত বাঁকি আছে।এটিকে বিলম্বিত করুন। অথবা রিভার্স করুন। ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি পৃথিবীর অনেক স্পেস চলে গেছে। ইলেক্ট্রন রশ্মির যুগল ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেটিক ফিল্ডের কনসেন্ট্রশন ঘাটতি হলে প্রোটন রশ্মি যুগল ম্যাগনেটিক ফিল্ড বেড়িয়ে আসে। সেরকম দশায় কৃত্রিম যুগল পৃথিবী যুগল মহাবিশ্বের ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি।
কাফের ও পথভ্রষ্ট দাজ্জ্বাল জনমানবহীন ন্যাচারাল পৃথিবীতে বন্দী। ন্যাচারাল যুগল পৃথিবী ওর আবর্জনা কৃত্রিম পৃথিবীকে ব্ল্যাক হোলে পাঠাতে নিজে কক্ষচ্যুত হয়ে শুক্র গ্রহের যুগলে মিলিত হবে। কক্ষচ্যুতি ও কক্ষপথের এলাইনমেন্ট ঠিক হওয়া পর্যন্ত দাজ্জ্বালের জীবন থাকবে। ওর আয়ুস্কাল এই সময়কালের একদিনও বেশি নয় এবং কমও নয়।