Fusion reactions can be carried out in antispaces.

It breaks up space and accumulates debris, all dark matter is created


Today is our great victory day in Bangladesh. On such a day, I raised another new theory of science in front of the world civilization. Fission and fusion reactions coupled with space wave theory provide a clear understanding of the environment. We can synthesize these two reactions. When we do fusion, the pair will always create fission in space. This happens because there is opposite space for fission to happen in space. It is controlled by artificial black holes. On the other hand, anti-space fusion will occur. Then if you want to do fission reaction, you will create artificial black hole engine by fusion reaction with anti space. As you can see they maintain black hole waves of opposite spin. Anti-space will create fission. The result, however, is that in both reactions the Earth-space pair will be swallowed by the black hole. If both methods of power generation were combined, no charge wave would be consumed. Excess oxygen and nitrogen in the air are re-added to the atmosphere during the dual intake phase. Now it is logical to move towards fission reactions because we need electricity and we have to use them as uranium accumulates on the surface. Otherwise they will continue to cut space. Their presence will gradually increase if the use of fossil fuels continues as at present. Fusion reactions require non-metallic radioactive materials. For this to happen, metallic debris will be deposited in the Earth's double space from the Earth's anti-space. That is, the living space will be a black hole. The space in which we live on Earth is governed by space pairs of oxygen and nitrogen. Earth created its space by fissioning it. Therefore, negative radioactive pairs are required for fusion to occur. The single space of the Earth-universe pair is always carrying negative waves, just like ours. But it is not possible to get our wave concentration of oxygen nitrogen on other worlds. Then we realized that the planets themselves are radioactive by negative charge wave coupling. And through the creation of this charge wave twin plant, I got the formula for survival. This oxygen and anti-space nitrogen balance alone is not possible to sustain Earth's double space without plants.

Fossil fuels directly consume oxygen waves in the atmosphere in spinning black holes with oxygen. Electric vehicles are very good for the environment. Because batteries cut off the positive charge wave couple in the area of ​​use. The human body is a very surprising thing for the environment. But remember that negative charge wave pairs from space cut uranium wave pairs or dark matter charge wave pairs are brought from the surface of Earth's habitable space. Here the damage is much less in the long term. Of course fossil fuel oil gas is much less than coal. Because fossil fuels maintain positive charge waves underground, they help to act as anti-space matter on the surface. If the coal comes to the surface, if these coals are also pulverized underground and buried in quantity, good vegetation will be formed on it. It will help to supply sufficient nitrogen.

Each nuclear wave will be surrounded by a deep afforestation of abundant 24-hour oxygenated plants. These plants will provide anti-spinning of the black hole with its negative ions, regardless of whether the reactors are in any space day or night. Because reactors change space day and night. Earth's space is less fissionable at night and more fissionable during the day. In both cases the earth cuts its space. Build these reactors by mandating 24 hour afforestation of plants that provide oxygen. Avoid using chemical fertilizers. Chemical fertilizers are reducing the double wave production of oxygen and nitrogen in the entire habitable space of the earth.


ফিউশন বিক্রিয়া এন্টি স্পেসে করা যায়।

এতে স্পেস ভেঙ্গে ডেবরিজ জমা হয়,সব ডার্কমেটার তৈরি হয়- আমাদের বাংলাদেশে মহান বিজয় দিবস আজ। এমন দিনে আর একটি বিজ্ঞান বিষয়ের নতুন তত্ব বিশ্বসভ‍্যতার সামনে উত্থাপন করলাম।

ফিশন ও ফিউশন বিক্রিয়া যুগল স্পেস তরঙ্গ তত্ব দ্বারা পরিবেশ সংক্রান্ত স্পষ্ট ধারনা দেয়। আমরা এই দুই বিক্রিয়ার কৃত্রিম সংঘঠন ঘটাতে পারি। আমরা ফিউশন ঘটালে যুগল স্পেসে সব সময় ফিশন তৈরি করবে।স্পেসে ফিশন ঘটার বিপরীত স্পেস আছে বলে এটি ঘটবে।এটি কৃত্রিম ব্ল‍্যাকহোল দ্বারা নিয়ন্ত্রীত হয়ে থাকে। পক্ষান্তরে এন্টি স্পেস ফিউশন ঘটাবেই। তদ্রপ ফিশন বিক্রিয়া করতে চাইলে এন্টি স্পেসের সাথে ফিউশন বিক্রিয়া করে কৃত্রিম ব্ল‍্যাকহোল ইঞ্জিন তৈরি করবে। বুঝতেই পারছেন এরা পরস্পর বিপরীত স্পিনের ব্ল‍্যাকহোল তরঙ্গ ম‍েনটেন করে। এন্টি স্পেস ফিশন তৈরি করবে। ফলাফল কিন্তু উভয় বিক্রিয়ায় স্পেস যুগল ব্ল‍্যাকহোল গিলে খাবেই। উভয় পদ্ধতির বিদ‍্যুত তৈরি একসাথে তৈরি করা গেলে কোনো চার্জ তরঙ্গ খরচ হতো না। বাতাসের উদ্বৃত্ত অক্সিজেন নাইট্রোজেনের যুগল ইনট‍্যাক অবস্হায় পরিবেশে আবার যোগ হতো। এখন ফিশন বিক্রিয়ার দিকেই অগ্রসর হওয়া যুক্তিযোগ‍্য এজন‍্য যে বিদ‍্যুত আমাদের লাগবে এবং ভূপৃষ্ঠে ইউরেনিয়াম জমা হয়ে যাওয়ায় এসবের ব‍্যবহার করতেই হবে।নতুবা ওরা স্পেস কাটতেই থাকবে।ক্রমান্বয়ে এদের উপস্হিতি বেড়েই চলবে যদি বর্তমানের মতো ফসিল জ্বালানির ব‍্যবহার চলতে থাকে। ফিউশন বিক্রিয়া ঘটাতে হলে অধাতব রেডিও এক্টিভ তরঙ্গ যুক্ত পদার্থ লাগবে। এটি ঘটাতে হলে পৃথিবীর যুগল স্পেসে ধাতব অংশের ডেবরিজ এসে জমা হবে পৃথিবীর এন্টি স্পেস থেকে। অর্থাৎ বসবাসের স্পেস হবে ব্ল‍্যাকহোল। পৃথিবীর যে স্পেসে আমাদের বসবাস সেই স্পেস অক্সিজেন নাইট্রোজেনের স্পেস যুগল দ্বারা পরিচালিত। এটির ফিশন ঘটিয়ে পৃথিবী ওর স্পেস সৃষ্টি করে আছে। একারণে নেগেটিভ রেডিও এক্টিভ যুগল লাগবে ফিউশন ঘটাতে। পৃথিবী ও মহাবিশ্বের যুগলের একস্পেস সব সময় নেগেটিভ তরঙ্গ বাহিত যা আমাদের মতো। কিন্তু অন‍্যান‍্য পৃথিবী অক্সিজেন নাইট্রোজেনের আমাদের তরঙ্গের কনসেন্ট্রেশন পাওয়া সম্ভব নয়। তাহলে আমরা বুঝতে পারলাম গ্রহগুলি নিজেই রেডিও এক্টিভ নেগেটিভ চার্জ তরঙ্গ যুগল দ্বারা। আর এই চার্জ তরঙ্গ যুগল উদ্ভিদ সৃষ্টির মাধ‍্যমেই টিকে থাকার ফর্মূলা পেয়েছি। এই অক্সিজেন ও এন্টি স্পেসের নাইট্রোজেন একমাত্র ব‍্যালান্স উদ্ভিদ ব‍্যতিত পৃথিবীর যুগল স্পেস টিকে রাখা সম্ভব নয়। ফসিল জ্বালানি সরাসরি অক্সিজেনের সাথে ব্ল‍্যাকহোল স্পিনিংয়ে পরিবেশের অক্সিজেন তরঙ্গ খেয়ে ফেলে। ইলেক্ট্রিক যানবাহনগুলো পরিবেশের চলাচলের স্হানের জন‍্য খুবই ভালো। কেননা ব‍্যটারিগুলো ব‍্যবহারের এলাকায় পজিটিভ চার্জ তরঙ্গ যুগলকে কেটে ফেলে।মানুষের শরীর পরিবেশের জন‍্য খুবই চমকপ্রদ বিষয়। কিন্তু মনে রাখবেন স্পেস কেটে ইউরেনিয়াম তরঙ্গযুগল বা ডার্ক মেটার চার্জ তরঙ্গ যুগল থেকে নেগেটিভ চার্জ তরঙ্গ যুগল পৃথিবীর বসবাসের স্পেসের পৃষ্ঠভাগ থেকে নিয়ে আসা হয়ে থাকে। এখানে ক্ষতির বিষয়টি অনেক কম দীর্ঘ মেয়াদে। অবশ‍্যই ফসিল জ্বালানি তেল গ‍্যাস কয়লার চেয়ে অনেক কম। কেননা ফসিল জ্বালানি ভূগর্ভে পজিটিভ আধান তরঙ্গ ম‍েনটেন করায় এন্টি স্পেস মেটার হওয়ায় পৃষ্ঠভাগে স্পেস মেটারের ভূমিকা পালনে সাহায‍্য করে। কয়লা যদি উপরে উঠে চলে আসে এসব কয়লাও ভূগর্ভে গুঁড়া করে পরিমাণমত পুঁতে ফেললে এর উপরে ভালো উদ্ভিদ তৈরি হবে।পর্যাপ্ত নাইট্রোজেন সরবরাহ করতে সাহায‍্য করবে। প্রত‍্যেকটি নিউক্লিয়ার তরঙ্গের রিয়‍্যাক্টরের চারিদিকে প্রচুর ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদের গভীর বনায়ন করে করবেন। রিয়‍্যাক্টরগুলো দিবস রাতের যে কোনো স্পেসে থাকা অবস্হায় এসব উদ্ভিদ ওর নেগেটিভ আয়নের ব্ল‍্যাকহোলের এন্টি স্পিনিং সরবরাহ করবে। কেননা রিয়‍্যাক্টর গুলো দিবস রাতে স্পেস বদলায়। রাতে ফিশন ঘটাতে হিমশিম খায় পৃথিবীর স্পেস এবং দিনে বেশি ফিউশন ঘটাতে পারে। উভয় ক্ষেত্রে পৃথিবী ওর স্পেস কাটে। ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের বনায়ন বাধ‍্যতামূলক করে এসব রিয়‍্যাক্টর তৈরি করুন। অবশ‍্যই রাসায়নিক সার ব‍্যবহার বর্জন করে করবেন। রাসায়নিক সার অক্সিজেন নাইট্রোজেন দুটির যুগল তরঙ্গ উৎপাদন কমে দেয়। রিসার্চের ফলাফল জানানো হলো।