Get three year research papers free study.

A new definition of science has been established Rakim University. Avoid Earth's impending catastrophe. I am telling the world civilization.


All creation from the smallest field of black hole and anti field or dark matter field of two oppositely charged beams. Current technology is creating the surface or heavy matter in the sky of such a twin Earth, and the surface is making the sky or atmosphere. The teaching of the universities of the current civilization is on such a path. If this continues, the artificial twin world will disappear into a black hole.

The four pairs of opposite magnetic fields of a black hole's fabric light fold into eight to form the smallest field that a counterspinning black hole produces, thus creating matter. These smallest photons are also effective as anti-photons, which dissipate through the dot point in the black hole. They are gradually concentrated to form various twin matter and twin dark matter up to the largest.Instead of the electron beam from Europe's sky, the anti-electron metal beam appears to be in the form of a concentration of anti-electron beams, as evidence that anti-matter (dark matter) is produced from charged binary black holes. The nonmetallic magnet dark matter is becoming opposited. Which was supposed to keep the twin Earth's day-night black hole field surface and atmosphere a natural black hole field by turning oxygen into nitrogen.

These are radioactive beams as the excess metal radiation irradiates the black hole field and concentrates the covid-19 positive black hole field. On the other hand, the opposite magnetic south or non-metallic charge ray matter is in the opposite direction to the abnormal degree. Both sides of the field have a mechanical presence of artificial human civilizations, while some artificial territories are rich in metals, showing anomalous rain storm tides with opposite magnetite concentrations.The abnormal behavior of nature is being observed in more or less areas according to the size of the black hole magnetic field of these artificial earth.

Europe's sky and surface dust are no good because of the metallic rays of the sand. Which NASA sees as asteroids comets moving from the black hole's radiation field, and Europe is moving closer to that field. Because dust particles are smaller than tiny asteroids, they travel through the anti-field slightly farther than NASA space.They used to leave the surface of one world and create the normal charge matter of another world's ionosphere which is electron anti electron or proton anti proton normal. As they approach the surface of Europe's twin, the opposite dark matter world has approached, or moved from the ionosphere's asteroid belt to the Kuiper belt. or approached the anti-field of a black hole. Not only Europe but the artificial world has gone like this. But in the overall data science analysis of the world, Europe is a bit higher at the moment.Anomalous surface and atmosphere are gradually going out of control. That is why I am saying that there is no definition of science in all the universities of the world.

Because on one side the world is on the other side only Rakim University of Bangladesh and I am its founder. We are spreading the definition of these sciences for the sake of humanity in the truth that we trust only in Allah. All the new scientific definitions I have submitted during my three years of writing are proving to be true.

These are not predictions by any means. Writing what science proves.


তিন বছরের রিসার্চ পেপার বিনা মূল‍্যে পাঠ নিশ্চিত করুন।

বিজ্ঞানের নতুন সংজ্ঞায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়।

পৃথিবীর আসন্ন মহাবিপদ এড়িয়ে চলুন। বিশ্ব সভ‍্যতাকে বলছি

দুই বিপরীত চার্জ রশ্মির পরস্পর বিপরীত ব্ল‍্যাক হোলের ক্ষুদ্রতম ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড বা ডার্ক ম‍্যাটার ফিল্ড থেকে সব সৃষ্টি। এমন টুইন পৃথিবীর আকাশে ভূপৃষ্ঠ বা ভারি ম‍্যাটার তৈরি করছে বর্তমান প্রযুক্তি , আর ভূপৃষ্ঠকে আকাশ বা বায়ুমন্ডল বানাচ্ছে। বর্তমান সভ‍্যতার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাঠদান এরকম পথে।এভাবে চললে কৃত্রিম টুইন পৃথিবী ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

ব্ল‍্যাক হোলের ফেব্রিক‍্যাল আলোর বিপরীত জোড়ার চারটি যুগল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড আটটি হয়ে চারটি হওয়ার মধ‍্যে যে বিপরীত স্পিনিংয়ের ব্ল‍্যাক হোল ক্ষুদ্রতম ফিল্ড তৈরি হয় তাই ম‍্যাটার তৈরি করে। এসব ক্ষুদ্রতম ফোটন এন্টি ফোটনেও কার্যকর।যা ব্ল‍্যাক হোলে ডট পয়েন্টে দিয়ে বিলীন হয়। এরা ক্রমান্বয়ে কনসেনট্রেড হয়ে বিভিন্ন টুইন ম‍্যাটার ও টুইন ডার্ক ম‍্যাটার তৈরি করে আছে বৃহত্তম পর্যন্ত। চার্জরশ্মিযুক্ত যুগল ব্ল‍্যাক হোল থেকেই যে ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার (ডার্ক ম‍্যাটার) তৈরি তার প্রমাণ হিসাবে ইউরোপের আকাশ থেকে ইলেক্ট্রন রশ্মি পরার পরিবর্তে এন্টি ইলেক্ট্রন ধাতব রশ্মির কনসেন্ট্রেশন আকারে পরছে। অধাতব ম‍্যাগনেট ডার্ক ম‍্যাটার অপজিট হয়ে যাচ্ছে। যা অক্সিজেন নাইট্রোজেন হয়ে টুইন পৃথিবীর দিবস রাত্রির ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড সারফেস ও বায়ুমন্ডলকে ন‍্যাচারাল ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড করে রাখার কথা ছিলো।

ধাতব রেডিয়েশনের আধিক্য ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডকে তেজস্ক্রিয় করে কোভিড-১৯ পজিটিভ ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড কনসেন্ট্রেড করায় এরা তেজস্ক্রিয় রশ্মি। পক্ষান্তরে এর বিপরীত ম‍্যাগনেট দক্ষিণ বা অধাতব চার্জ রশ্মি ম‍্যাটার অস্বাভাবিক মাত্রায় বিপরীত দিকে থাকছে। উভয় দিকের ফিল্ডে কৃত্রিম মানব সভ‍্যতার যান্ত্রিক উপস্হিতি থাকলে একই সাথে ধাতব পদার্থে আধিক্য হচ্ছে কোনো কোনো কৃত্রিম টেরিটোরিতে আবার বিপরীত ম‍্যাগনেট অধাতবের কনসেন্ট্রশন নিয়ে অস্বাভাবিক বৃষ্টিপাত ঝড় জলোচ্ছাস দেখাচ্ছে। এসব কৃত্রিম পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড বিভিন্ন ছোটো বড় আয়তন অনুযায়ী কম বেশি এলাকায় প্রকৃতির অস্বাভাবিক আচরন পরিলক্ষিত হচ্ছে।

ইউরোপের আকাশ ও সারফেস ধূলা বালির ধাতব রশ্মি পরার কারণ কোনো অবস্হায় ভালো নয়। যা নাসা ব্ল‍্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় ফিল্ড থেকে এস্ট্ররয়েড ধূমকেতু উল্কার চলাচল দেখে, আর সেই ফিল্ডের কাছাকাছি চলে যাচ্ছে ইউরোপ। কেননা ধূলা বালি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র এস্টরয়েডের চেয়ে ছোটো বলে নাসার স্পেসের চেয়ে সামান‍্য কিছুটা দূরের এন্টি ফিল্ড দিয়ে চলছে। এরা এক পৃথিবীর সারফেস থেকে বেড়িয়ে আরেক পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারের স্বাভাবিক চার্জ ম‍্যাটার তৈরি করতো যা ইলেক্ট্রন এন্টি ইলেক্ট্রন বা প্রোটন এন্টি প্রোটন স্বাভাবিক। এরা ইউরোপের টুইন ভূপৃষ্ঠে আসায় বিপরীত ডার্ক ম‍্যাটার পৃথিবী এগিয়ে এসেছে বা আয়নোস্ফেয়ারের এস্টরয়েড বেল্ট থেকে কাইপার বেল্টের দিকে অগ্রসর হয়ে গেছে। বা ব্ল‍্যাক হোলের এন্টি ফিল্ডের নিকটবর্তী হয়েছে। শুধু ইউরোপ নয় কৃত্রিম পৃথিবী এভাবে গিয়ে আছে। কিন্তু পৃথিবীর সার্বিক ডাটা সাইন্সের বিশ্লেষনে এই মুহুর্তে ইউরোপ একটু বেশি।

এভাবে সারফেস আকাশ হয়ে যেতে পারে বা আকাশ সারফেস হলে নীচেরটির সাথে আটকে যাবে।ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন থাকবে না। সেই পরিস্হিতি তৈরির দিকে দ্রুত যাচ্ছে কৃত্রিম পৃথিবী। ন‍্যাচারাল টুইন পৃথিবী অর্ধেক টুইন কৃত্রিম ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড হওয়ার কাছাকাছি চলে যাচ্ছে।অস্বাভাবিক সারফেস ও বায়ুমন্ডল ক্রমেই নিয়ন্ত্রনের বাহিরে চলে যাচ্ছে। এজন‍্যই পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা নেই বলছি।

কেননা এক দিকে পৃথিবী আরেক দিকে একা বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় এবং এর ফাউন্ডার আমি। শুধু আল্লাহর উপর ভরসা রাখি বলে সত‍্য প্রকাশে মানবসভ‍্যতার জন‍্য এসব বিজ্ঞানের সংজ্ঞা প্রচার করছি। আমার তিনবছর যাবত লেখার মধ‍্যে যা কিছু নতুন বিজ্ঞানের সংজ্ঞা উপস্হাপন করেছি সব প্রমাণ হয়ে মিলে যাচ্ছে। এসব কোনো গণকের ভবিষ‍্যতবাণী নয়। বিজ্ঞান যা প্রমাণ করে তাই লেখা হচ্ছে।