Make a fountain in the mountain and the river will flow

Current civilization faces crises due to unscientific practices. Understanding double black hole fields, proper environmental management, and divine guidance from the Qur'an is essential for restoring balance and survival.


Make the fountain flow. Gave double black hole field theory. Talk about double space theory. Talk about corona theory. That's why the people of the world were surprised to hear what they had never heard. If science is based on the correct theory, then it is natural that it will be new. Because the current civilization did not have any correct theory of science.

However, a combination of 24-hour oxygenating plants and daytime oxygenating plants will not dry up if there is a water reservoir there. Such an environment should be created in the twin world. There have been many discussions. Those who study plants should have reports of how the vegetation of the mountains was two hundred years ago. If there is no report, arrange the plants in those hills as above. Unplanned unscientific human civilization has destroyed mountains all over the world.

Human habitation, movement, cultivation, space research center etc. are not less responsible. The way the civilization lived in these places was correct. By teaching them to relegate them to the tribe of humanity, Western civilization is on its way to becoming a tribe itself. Because as I said earlier, Western civilization has artificially created their environment.Any natural disaster would be the first in their area to release a pair of space black holes spinning. Then there will be other worlds with existing quantum theory city capital industrial belts with ports, arsenals, military bases, and oxygenation structures of mountain and plains plants that have been destroyed. Fossil fuel and night does not happen in places where electricity is stored.

Why was thousands of kilometers from mountains to sea rivers formed between 3000-3500 years. Because such an environment was created as it is now, the way I am speaking now. I gave the correct theory when the Corona or Sars Cove caused our fear. Which the people of the present civilization tried to prevent with vaccines. Which I said would never succeed. I am writing from that and the new Science has given theories that no civilization on earth has ever heard.

Only the holy words of the Holy Qur'an and the precious life story of the short life of Prophet Mohammad (PBUH) are matched. I don't know more than anyone in the world. But no one in the world has the ability to challenge the theories that I have raised. Because I also had the experience of international standard education in a university label. Although forgotten due to lack of practice, my three books on child education have been published. Which defines the doctoral papers of any university in the world.

When it is said from different countries of the world, from rural towns like Bangladesh, then who teaches these Facebook people? I tell them that only Allah is my teacher and I am the student. I find sources of writing from all the facts of the world and what I see in the two skies of my life, movement and nature. As the writing begins it penetrates to depths never dreamed of.This text was created only with the genuine love of Allah Rabbul Al Amin. Which I understand is for the good of the whole creation. Immediately I posted the research papers on Facebook. If I have a piece of writing or data analysis enters my mind, I feel restless and afraid of Allah if I start writing or don't finish it. Because He is our only guardian. He has sent us to test the world. So don't waste time. Trying to walk through the busyness.

Also provide a vegetative environment in important hilly areas. Widen and deepen the river to create a flow of water. Where is the current civilization going? The twin spaces of the light rays passing very close to the twin black holes are but socially the living quarters of the ruling classes of each country.So emerge from Earth's artificial field as an emergency. Every creation sees its opposite space twice, at birth and death. Creation is born from black hole and goes to black hole itself. In proof of my paid theory I explained how matter is created. We have seen our opposites at creation. But no one knows. Again, we have not seen the opposite space because the minimum second of death has not yet arrived.So get out of Earth's twin artificial space fast. Every creation sees its opposite space twice, at birth and at death. Creation is born from a black hole and ends up in a black hole. In proof of my paid theory I have explained how matter is created and destroyed. We first saw our opposite space during creation. But we don't know. Again, we who are alive have not yet seen the reverse space because the minimum second of death has not come a second time.

Allah is the only one who can forgive the sins of the world. May He grant guidance to all.


পাহাড়ে ঝর্না তৈরি করুন নদীর প্রবাহ হবে

পাহাড়ে পানি নেই।ঝর্না ধারা প্রবাহিত করুন। যুগল ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড থিওরি দিয়েছি।যুগল স্পেস তত্বে কথা বলি।করোনা তত্বে কথা বলি। যে কারণে কোনো দিন যে কথা শোনেনি বিশ্ববাসী সেকথা শুনে অবাক হয়ে যান।বিজ্ঞান যদি সঠিক থিওরির উপর প্রতিষ্ঠিত হয় তাহলে তা নতুন হবে এটাই স্বাভাবিক।কেননা বর্তমান সভ‍্যতার কাছে বিজ্ঞানের কোনো একটি সঠিক থিওরি ছিলো না।

যাহোক ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ আর শুধু দিনে অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের কম্বিনেশন পরিবেশে করলে সেখানে পানির জলাধার থাকলে সেই পানি শুকাবে না। এমন পরিবেশ যুগল পৃথিবীতে করতে হবে।অনেক আলোচনা হয়েছে। আজ থেকে দুই'শ বছর আগে পাহাড়ের গাছপালা কেমন ছিলো উদ্ভিদ নিয়ে যারা গবেষনা করেন তাদের কাছে রিপোর্ট থাকার কথা। যদি রিপোর্ট না থাকে তাহলে সেসব পাহাড়ে উপরিউক্ত পদ্ধতিতে উদ্ভিদের বিন‍্যাস করুন। অপরিকল্পিত অবৈজ্ঞানিক মানব সভ‍্যতা পৃথিবীর যত্রোতত্র পাহাড় ধ্বংস করে ফেলেছে।

মানুষের আবাসন, বিচরন, চাষাবাদ,স্পেস গবেষনা কেন্দ্র তৈরি ইত‍্যাদিও কম দায়ী নয়। এসব স্হানে পূরনো সভ‍্যতা যেভাবে বসবাস করতো সেটিই সঠিক ছিলো। তাদেরকে মানবসভ‍্যতার মাঝে উপজাতি উপাধি দিয়ে বিতাড়িত করার শিক্ষা দিয়ে পশ্চিমা সভ‍্যতা নিজেরাই উপজাতি হওয়ার পথে। কেননা আগেই বলেছি পশ্চিমা সভ‍্যতা কৃত্রিম করে ফেলেছে তাদের পরিবেশ। যে কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় হলে যুগল স্পেসের ব্ল‍্যাক হোল স্পিনিং ছেড়ে দেওয়া সবার আগে তাদের এলাকায় হবে। এরপর হবে অন‍্যান‍্য পৃথিবীর বর্তমান কোয়ান্টাম তত্বের অধিকারী সিটি ক‍্যাপিটাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল বেল্ট সহ বন্দর,অস্ত্রাগার,সামরিক ঘাটি, আর যেসব পাহাড় ও সমতলের উদ্ভিদের অক্সিজেনেশন কাঠামো ধ্বংস করা হয়েছে। ফসিল জ্বালানি ও রাতে রাত হয় না বিদ‍্যুতায়িত রাখার স্হানগুলোতে।

পাহাড় থেকে সমুদ্র নদী হাজার হাজার কিলোমিটার কেনো সৃষ্টি হয়েছিলো ৩০০০-৩৫০০ বছরের মধ‍্যে। বর্তমানের মতো এরকম পরিবেশ তৈরি হয়েছিলো বলে, যেরকমভাবে আমি এখন বলছি।করোনা বা সার্স কোভ আমাদের ভয়ের কারণ সৃষ্টি হওয়ার সময় কারেক্ট তত্ব দিয়েছিলাম।যা বর্তমান সভ‍্যতার লোকজন ভ‍্যাকসিন দিয়ে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করেছিলো।যা কখনো সফল হবে না বলেছিলাম।সেই থেকে লিখছি এবং নতুন বিজ্ঞান তত্ব দিয়েছি যা পৃথিবীর কোনো সভ‍্যতা কোনদিন শোনেনি।

শুধু পবিত্র আল কোরআনের পবিত্র বাণী ও রাসূল মোহাম্মদ (সা :) এর সংক্ষিপ্ত জীবনের মূল‍্যবান জীবনের গল্পের সাথে মিলে যায়। আমি পৃথিবীর কারো চেয়ে বেশি জানি না।অথচ আমি যেসব থিওরি উত্থাপন করেছি তা চ‍্যালেঞ্জ করার ক্ষমতা পৃথিবীর কারো নেই।কেননা বিশ্ববিদ‍্যালয় লেবেলে আন্তর্জাতিকমানের শিক্ষার অভিজ্ঞতা আমারও ছিলো। চর্চা না থাকায় ভুলে গিয়েও শিশু শিক্ষার মতো আমার তিনটি বই প্রকাশ হয়ে গেছে। যা ‍পৃথিবীর যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টরাল পেপার্সকে সংজ্ঞায়িত করে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে যখন বলা হয়, বাংলাদেশের মতো গ্রামীণ জনপদ থেকে, এই ফেসবুক লোককে কে শেখায়? আমি তাদের বলি যে একমাত্র আল্লাহ আমার শিক্ষক এবং আমি ছাত্র। আমি পৃথিবীর যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত থেকে লেখার উৎস খুঁজে পাই এবং আমার জীবিত, চলাফেরা ও প্রকৃতির দুই আকাশে যা দেখি। লেখাটি শুরু হলে এমন গভীরতায় প্রবেশ করে যা আমি স্বপ্নেও ভাবিনি কখনো। এই লেখা সৃষ্টি হয় একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের অকৃত্রিম ভালোবাসায়। যা সমগ্র সৃষ্টির কল‍্যাণের জন‍্য আমি বুঝতে পারি। সাথে সাথে আমি গবেষনার পেপার্সটি ফেসবুকে লিপিবদ্ধ করি। কোনো লেখা জমা থাকলে বা ডাটার বিশ্লেষন মাথায় প্রবেশ করলে সেই লেখা শুরু করা বা শুরু করে শেষ না করলে আমার অশান্তি লাগে এবং ভয় হয় আল্লাহকে। কেননা তিনিই আমাদের একমাত্র অভিভাবক। তিনিতো আমাদের পাঠিয়েছেন দুনিয়ায় পরীক্ষা দিতে। এজন‍্য সময়ের অপচয় করি না। ব‍্যস্ততার মধ‍্য দিয়ে চলার চেষ্টা করি।

জরুরি পাহাড়ি অঞ্চলকেও উদ্ভিদের বিন‍্যাসযুক্ত পরিবেশ প্রদান করুন। পানির প্রবাহ তৈরির জন‍্য নদীকে প্রসারিত ও গভীর করুন। বর্তমান সভ‍্যতার যে কোনো দেশ কোথায় ছুটে চলেছে? টুইন ব্ল‍্যাক হোলের অনেক কাছে গিয়েছে যাদের আলোক রশ্মির টুইন স্পেস, তারাই কিন্তু সামাজিকভাবে প্রত‍্যেকটি দেশের শাসক শ্রেণী বসবাস করে। সুতরাং পৃথিবীর টুইন কৃত্রিম স্পেস থেকে দ্রুত বেড়িয়ে আসুন। প্রতিটি সৃষ্টি দুবার দেখে তার বিপরীত স্পেস।জন্ম এবং মৃত‍্যুকালে । ব্ল‍্যাকহোল থেকে জন্ম নিয়ে সৃষ্টি ব্ল‍্যাক হোলেই চলে যায়। আমার প্রদেয় থিওরির প্রমাণে বলেছি কিভাবে ম‍্যাটার সৃষ্টি হয়ে ধ্বংস হয়। আমরা সৃষ্টির সময় আমাদের বিপরীত স্পেস প্রথম দেখে এসেছি।কিন্তু আমরা জানিনা। আবার মৃত‍্যুর ন‍ূন‍্যতম সেকেন্ড দ্বিতীয়বার আসেনি বলে বিপরীত স্পেস এখনো দেখিনি আমরা যারা জীবিত আছি ।

জগতের পাপ মোচন করার মালিক একমাত্র আল্লাহ।তিনি সকলকে হেদায়েত নসীব করুন।