Fish falling from the sky, Twin Earth is real.
Rakim University’s theories explain twin black hole fields creating day-night cycles and cosmic phenomena. These fields interact oppositely, affecting visible matter. Theories link COVID-19’s effects to cosmic balance and responsibility.
Twin universe theory, twin dark matter theory, twin black hole theory was discovered by the scientist of Rakim University of Bangladesh, you know. Again I have said that the North is moving to the South and the South is moving to the North. On both surfaces people are rotating in opposite spins like this by day and night. Day and night are not together. The day and night black hole charge beams of these two worlds are twins of opposite charges.Since the charge of the twin black holes There is never anything without the field. That is why the charge of the day earth is also twin and the charge of the night earth is also twin. These twin black hole field charges are twinning the gaseous matter towards the sky and burning and lighting up as well as twin charges on the ground are running in opposite spins and lighting up.These matter twins appear in the sky as planets in relation to Earth. As DC current and AC current are flowing. The south of the earth is with the north of the sky with the magnet and the north of the earth with the south of the sky. It is connected in such a way that the day earth also rotates in opposite spins if it is analyzed.
This is how the magnetic field interacts with the many types of matter that power black holes. Two gaseous black hole fields and anti-fields in the twin fields of the earth are creating opposing black hole field charges in opposite magnetic field systems on both earths. They are split by fission and compressed or anti-split by fusion.When the North Pole splits, the South is contracting at the same time, but immediately the South is splitting again, causing the North to contract. Answer again.....
On the other side of the twin world, the southern split is fissioning in the north, and the north is contracting immediately after the split in the south. On the contrary, like this again -----.
It is the same as how blood circulates in the heart of the human body. There is no exception. Different matter is thus born from the twin of the south pole (south north, black hole twin field). And it doesn't even end by going north, it starts from south and ends by going north. [I said south and north in one word to explain this.In fact if you say north there will also be a south field, if you say south there will be a north black hole field spin with south. If you say north and south like this, you have to assume that the north-south magnet has become south-north. Thus, if you say north-south, you have to assume that the north-south magnet has become south-north. This part is supposed to understand those who have a PhD degree in the university? ]
Now the day's DC current will pass through whom? Definitely the opposite of the world. The black hole field of the earth's metallic and non-metallic matter on these opposite sides is moving as a magnetic non-metallic and metallic beam. Organic also has metallic non-metallic magnet attached and inorganic also has metallic non-metallic field attached.
If you look at the metal part in the sky, you can see two. One has a tail and the other does not. We don't see the one that doesn't have it because its tail is in front. The matter is that if two people see these two tailed metallic objects in the day and night world, the people of the opposite world will see the tail behind. And the people who see the tail behind here (comet) will see the people on the opposite side have no tail.This means that seeing two opposite objects in the same place means that the dark matter opposite is not visible in both. This means that one sees one and not the other as the gaseous matter of the asteroid comet burns up in the same place. Make a large asteroid and stay on Earth during the day and you will see the sun shining as the tail of a comet opposite the Earth. At the same time, because people are living in the opposite world, they see that the world has no tail. The asteroid appears to be a large void, with dark metallic matter visible as the polar star lights up its frontal tail. In fact it has a tail (comet) opposite the Earth with the daytime Earth.
We do not see such a reverse trend. Covid-19 metal positive matter from sky is actually corona positive. This magnet reverses from day to night. So what's going on? Then more metals are coming. Why is this due to oxygen deficiency? Other matter is non-metallic or inorganic and will create a magnetic field.So the antimagnetic field of oxygen nitrogen is in direct contrast with the magnet environment? Certainly not. The covid-19 black hole field magnetically pulls other matter into the black hole field. Anomalous matter antimatter appears in the normal black hole field of oxygen nitrogen. Doesn't the river flow through opposite dark matter space? Isn't the molten material moving through the black hole field magnet as a metallic non-metallic twin?
Then divert a river for a little while. Then the water of the river will flow from top to bottom. If there are fish in that river, it is natural that the fish will wear to the surface of the existing space. But do you want to live in the midst of the ever-degrading Covid-19 field like this? will be destroyed
In the opposite direction there is a black hole beam of innumerable matter flowing from the south to the birth of life, the black hole field of oxygen nitrogen coming to earth and falling to death from the north to the south.
Without oxygen, life will not be born. The world will not be created. The planetary system will be destroyed by humans. Creator is not responsible for this. That is why Almighty Allah says that everyone will be responsible for his works.
The formula for fixing the covid-19 black hole field magnet is at Rakim University in Bangladesh. All of which have been inserted into Facebook stories for the benefit of mankind. Islam means peace in Bengali, peace in English. May God keep you in peace.
আকাশ থেকে মাছ পড়ছে টুইন আর্থ বাস্তব বলে। নতুন বিজ্ঞান তত্ব শিখুন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
টুইন ইউনিভার্স থিওরি,টুইন ডার্ক ম্যাটার থিওরি টুইন ব্ল্যাক হোল থিওরি আবিস্কার করেছে বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী আপনারা জানেন।আমি বলে আসছি যে এক পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্বে অপর পৃথিবী পূর্ব থেকে পশ্চিম। এর উভয় পৃষ্ঠে মানুষ পরস্পর বিপরীত স্পিনে এভাবে ঘুরছে দিবস ও রাত্রি দ্বারা। দিবস ও রাত এক সাথে নেই।এই দুই পৃথিবীর দিবস ও রাতের ব্ল্যাক হোল চার্জ বিম দুই বিপরীত চার্জের টুইন হয়ে আছে। যেহেতু টুইন ব্ল্যাক হোলের চার্জ ছাড়া কখনো কিছু নেই।যে কারণে দিনের পৃথিবীর চার্জও টুইন ও রাতের পৃথিবীর চার্জও টুইন। এসব টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড চার্জ আকাশেের দিকে গ্যাসিয়াস ম্যাটারের টুইন করে স্পিন করে পুড়ছে এবং আলোকিত হচ্ছে তেমনি ভূমিতে টুইন চার্জ পরস্পর বিপরীত স্পিনে চলছে এবং আলোকিত হচ্ছে। এসব ম্যাটার টুইন পৃথিবীর ক্ষেত্রে গ্রহ হিসাবে আকাশে দেখা যায়। যেহেতু ডিসি কারেন্ট ও এসি কারেন্ট প্রবাহ হচ্ছে। ভূমির দক্ষিণ ম্যাগনেট দিয়ে আকাশের উত্তরের সাথে আর আকাশের দক্ষিণের সাথে ভূমির উত্তর। এটি দিনের পৃথিবীর বিশ্লেষন হলে রাতের পৃথিবীও বিপরীত স্পিনে ঘোরায় একইসাথে এমনভাবে কানেক্টেড।
বহু টাইপের ম্যাটারের সাথে এভাবে ম্যাগনেটিক ফিল্ড কাজ করছে যা ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন করছে। পৃথিবীর টুইন ফিল্ডে দুটি গ্যাসিয়াস ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড দুই পৃথিবীতেই বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড সিস্টেমে পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাক হোল ফিল্ড চার্জ তৈরি করছে এরা ফিশন দ্বারা স্প্লিট বুঝানো হয়েছে আর ফিউশন দ্বারা সংকুচিত বা এন্টি স্প্লিট বূঝানো হয়েছে। উত্তর মেরু স্প্লিট করলে দক্ষিণ একই সয়য় সংকূচিত হচ্ছে কিন্তু তাৎক্ষিণ আবার দক্ষিণ স্প্লিট করে সংকোচন ঘটাচ্ছে উত্তরের। উত্তর আবার ....।
টুইন পৃথিবীর অপর পার্টে দক্ষিণ স্প্লিট হলে উত্তরে ফিশন হয়ে উত্তর তাৎক্ষনিক স্প্লিট হয়ে হয়ে দক্ষিণ সংকুচিত হচ্ছে। বিপরীতে এভাবে আবার -----।
মানব দেহের হার্টে যেভাবে রক্ত সঞ্চালন করে ঠিক তেমন বিষয়টি।কোনো ব্যতিক্রম নেই। বিভিন্ন ম্যাটার এভাবে জন্ম নিচ্ছে দক্ষিণের মেরুর টুইন (দক্ষিণ উত্তর, ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড ) থেকে। আর উত্তর দিয়ে গিয়ে শেষ হয়েও হচ্ছে না শেষ আবার দক্ষিণ দিয়ে শুরু হয়ে উত্তরে গিয়ে শেষ হচ্ছে। [এই যে এক কথায় দক্ষিণ এবং উত্তর বললাম এসব বুঝানোর জন্য। আসলে উত্তর বললে দক্ষিণ ফিল্ডও থাকবে,দক্ষিণ বললে দক্ষিণের সাথে উত্তর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড স্পিন থাকবে। এভাবে উত্তর দক্ষিণ বললে আপনাকে ধরে নিতে হবে উত্তর-দক্ষিণ ম্যাগনেট দক্ষিণ- উত্তর হয়ে গেলো, এইটুকুতো বোঝেন যারা পিএইচডি করে খামোখা বসে আছেন ]
এখন দিনের ডিসি প্রবাহ কার উপর দিয়ে যাবে? নিশ্চয় বিপরীত পৃথিবীর। এই পরস্পর দুই দিকের পৃথিবীর ধাতব ও অধাতব ম্যাটারের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট অধাতব ও ধাতব বিম হয়ে চলাচল করছে। অর্গানিকেও ধাতব অধাতব ম্যাগনেট সংযুক্ত আছে আবার ইনঅর্গানিকেও ধাতব অধাতব ফিল্ড সংযুক্ত আছে।
ধাতব পার্ট আকাশে দেখলে দুটি দেখা যায়।একটির লেজ আছে অপরটির নেই। যার নেই তার লেজ সামনের দিকে থাকায় আমরা দেখি না। বিষয়টি এমন দুজন মানুষ দিবস ও রাতের পৃথিবীতে এই দুই লেজ ওয়ালা ধাতব বস্তু দেখলে যার লেজ নেই বিপরীত পৃথিবীর মানুষ দেখবে লেজ পিছনে আছে।আর যে দেখলো এখানে পিছনে লেজ (ধূমকেতু ) বিপরতীতে থাকা মানুষ দেখবে লেজ নেই। এই যে একই স্হানে দুই বিপরীত বস্তু দেখা এর অর্থ উভয়ের ক্ষেত্রে ডার্ক ম্যাটার অপজিট দেখতে পাচ্ছে না।এর মানে একই স্হানে এস্টরয়েড ধূমকেতুর গ্যাসিয়াস ম্যাটার পুড়ছে বলে একটি দেখছি অপরটি দেখি না। দিনের বেলায় বৃহৎ এস্টরয়েড বানিয়ে পৃথিবীতে থাকুন তাহলে সূর্য বিপরীত পৃথিবীর ধূমকেতুর লেজ হয়ে জ্বলছে দেখবেন। একই সাথে বিপরীত পৃথিবীতে মানুষ বসবাস করছে বলে তারা (they) দেখছে পৃথিবীর লেজ নেই। এস্টরয়েডটি বিশাল ফাঁকা দেখা যাচ্ছে ধ্রুবতারা ওর সামনের লেজ জ্বালিয়েছে বলে অন্ধকার একটি ধাতব ম্যাটার নিজেকে দেখা যায়। আসলে এর বিপরীত পৃথিবীর লেজ (ধূমকেতু) আছে দিনের পৃথিবীর সাথে।
এভাবে বিপরীত বয়ে চলা আমরা দেখি না। আকাশ থেকে কোভিড-১৯ ধাতব পজিটিভ ম্যাটার আসলে করোনা পজিটিভ হচ্ছে। এই ম্যাগনেট বিপরীত হয় দিবস থেকে রাতে। তাহলে কি হচ্ছে? তাহলে বেশি অধাতব আসছে। এটি কেনো হচ্ছে অক্সিজেন শর্টেজের কারণে।অক্সিজেন শর্টেজ হলে জায়গা খালি থাকবে? অন্য ম্যাটার অধাতব বা ইনঅর্গানিক এসে ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে দেবে। তাহলে অক্সিজেন এন্টি আক্সিজেন ম্যাগনেট পরিবেশের সাথে সোজা থাকছে ? নিশ্চয় নয়। তাহলে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের এন্টি ম্যাগনেটিক ফিল্ড ম্যাগনেট পরিবেশের সাথে সোজা বিপরীতে থাকছে ? নিশ্চয় নয়। কোভিড-১৯ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট হেলে গিয়ে অন্য ম্যাটারকে নিয়ে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড করছে। অক্সিজেন নাইট্রোজেনের স্বাভাবিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে অস্বাভাবিক ম্যাটার এন্টি ম্যাটার দেখা যাচ্ছে। নদী কি বয়ে চলছে না বিপরীত ডার্ক ম্যাটার স্পেস দিয়ে ? গলিত পদার্থ কি ধাতব অধাতব টুইন হয়ে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেটের ভিতর দিয়ে চলাচল করছে না?
তাহলে সামান্য কিছুক্ষনের জন্য একটি নদীকে বিপরীত দিকে কাত করুন। তাহলে নদীর পানি উপর থেকে নীচে পরবে স্বাভাবিক। সেই নদীতে মাছ থাকলে সেই মাছ এক্সিস্ট স্পেস সারফেসে পরবে স্বাভাবিক। কিন্তু এভাবে ক্রমাবনতিশীল কোভিড -১৯ ফিল্ডে মধ্যে বাস করতে চান? ধ্বংস হয়ে যাবেন।
বিপরীত দিকে অসংখ্য ম্যাটারের ব্ল্যাক হোল বিম বয়ে চলেছে যা দক্ষিণ থেকে প্রাণের জন্ম হয়ে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড পৃথিবীতে আসছে আর উত্তর দক্ষিণ হয়ে মৃত্যুমুখে পতিত হচ্ছে।
অক্সিজেন না থাকলে প্রাণের জন্ম দক্ষিণ করবে না। পৃথিবী তৈরি হবে না। গ্রহ সিস্টেম ধ্বংস হবে মানুষের দ্বারাই। এর জন্য স্রষ্টা দায়ী নয়। এজন্যইসমহান আল্লাহ বলেছেন প্রত্যেকে তার কর্মের জন্য দায়ী হবে।
কোভিড-১৯ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট ঠিক করার ফর্মূলা বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ে আছে।যার সব কিছু ফেসবুক গল্পের মাধ্যমে মানবজাতির কল্যাণের জন্য সন্নিবেশ করা হয়েছে। ইসলাম অর্থ বাংলায় শান্তি,ইংরেজীতে পিস। মহান আল্লাহ আপনাদের শান্তিতে রাখুন।