The Father Mother Bomb and Iran's laser beam weapons are the same
Father, Mother, and Iran's laser beam weapons are the same. Although used in the Middle East, North America and Europe's black hole extinction will begin first. The rising star of Zulfi is imminent. Dwarfs and their skeletal pattern are becoming extinct.
Father, Mother, and Iran's laser beam weapons are the same. Although used in the Middle East, North America and Europe's black hole extinction will begin first. The rising star of Zulfi is imminent. Dwarfs and their skeletal pattern are becoming extinct.
A vacuum of oxygen can be created by concentrating the magnetic field of the corona virus. Science analysis of black hole theory is now available to the entire world including all units of the United Nations.
The civilization of the world, especially the western civilization, when they did not want to understand anything about the corona virus theory, they had to stop mineral extraction. They had to limit the machinery and technology. Concrete territory or modernity has to remove at least 50% of the population from the city or turn the city into a village.And 24 hours of oxygen in the environment is required to create 50℅ of plants. Then only the creation of corona virus or UV radiation stops.
That is, if you increase the production of oxygen on earth and stop burning oxygen with minerals, the black hole field of oxygen will absorb the black hole field of magnet UV radiation.According to the report of 2020-2021, the report of the corona virus of other countries including the United States and Europe is the part of the current planetary twin field that has become a dwarf planet and the territories that have moved 70 degrees from the magnetic field of the earth.
Vaccines were made and administered by uneducated people with no knowledge of science, conflating urban areas with UV radiation-affected territories.
This time another 20 degree magnetic field shift is almost imminent.If the radioactive field of corona virus spread, the oxygen of the environment would have been absorbed and people would have started breathing and died. Now the most uneducated nation in the world, the United States is giving the mother bomb to the cursed Israel.
And Russia has the same weapon Father Bomb. If Russia gives it to Iran or if Iran has developed this weapon or if Iran can throw a powerful laser beam, many areas will suddenly become oxygen-free and expand to 20 degrees.All satellite systems of the world including NASA and according to the report of the corona virus, the area's survival time on earth is over.
Dwarf planets formed with 90 degree natural planetary systems and their opposite, Europe and all corona virus-infested areas, including the United States, are dissipating skeletal dark matter.
Electromagnetic field packets cut the night world and proton packets or X-ray packets cut the day world. Both of these will destroy a virus and the other a bacteria that will suddenly increase the skeleton or dwarf. Laser format weapons of both. Father Mother Russia, USA packet and laser Iranian packet.
Vaccine side effects are driving the White House and the Pentagon crazy. Those who themselves will disappear from the map with the death of 6 billion people of the world including the entire US population and the soil and sky of their respective areas. The theory report of Rakim University Bangladesh on November 1, 2024 was given to the world.
ফাদার মাদার বোম ও ইরানের লেজার বিমের অস্ত্র একই
ফাদার, মাদার, আর ইরানের লেজার বিমের অস্ত্র একই। মধ্য প্রাচ্যে ব্যবহার হলেও উত্তর আমেরিকা ইউরোপের ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্তি সবার আগে দিয়ে শুরু হবে। জুলফি তারার উদয় আসন্ন। ডোয়ার্ফ ও ডোয়ার্ফের বিপরীত কঙ্কাল অংশ বিলুপ্তি হচ্ছে।
করোনা ভাইরাসের ম্যাগনেটিক ফিল্ড কনসেন্ট্রেড করে অক্সিজেনের ভ্যাকুয়াম তৈরি করা যায়। ব্ল্যাক হোল থিওরির বিজ্ঞান বিশ্লেষন এখন সমগ্র পৃথিবীর কাছে।যা জাতিসংঘের সকল ইউনিটের কাছেও।
পৃথিবীর সভ্যতা বিশেষ করে পশ্চিমা সভ্যতা যখন করোনা ভাইরাস থিওরি সম্পর্কে কিছুই বুঝতে চায়নি এজন্য যে খনিজ আহরন বন্ধ করতে হয়।যান্ত্রিক ও প্রযুক্তিকে সীমিত করতে হয়। কঙ্ক্রিটের টেরিটোরি বা আধুনিকতা এখন যা আছে অন্তত ৫০ % জনসংখ্যা সরিয়ে ফেলতে হয় শহর থেকে অথবা শহরকে গ্রামে পরিণত করতে হয়। আর পরিবেশে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ ৫০℅ তৈরি করতে হয়। তাহলে কেবল করোনা ভাইরাস বা ইউভি রেডিয়েশন সৃষ্টি হওয়া বন্ধ হয়।
অর্থাৎ পৃথিবীতে অক্সিজেন উৎপাদন বাড়ানো ও খনিজ দিয়ে অক্সিজেন পোড়ানো বন্ধ করলে অক্সিজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট ইউভি রেডিয়েশনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এবজর্ব বা শোষন করে ফেলে । ২০২০ - ২০২১ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপসহ অন্যান্য দেশের করোনা ভাইরাসের যে রিপোর্ট তাই বর্তমান প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট হয়ে যাওয়া অংশ এবং পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড থেকে ৭০ ডিগ্রি স্হানান্তরিত হওয়া টেরিটোরিগুলো।
শহর কেন্দ্রিক ইউভি রেডিয়েশনে আক্রান্ত টেরিটোরির সাথে গ্রামীণ জনপদকেও গুলিয়ে ফেলে ভ্যাকসিন বানিয়েছিলো এবং প্রয়োগ করেছিলো বিজ্ঞান না জানা অশিক্ষিত মানুষগুলো।
এবার আরও ২০ ডিগ্রি ম্যাগনেটিক ফিল্ড স্হানান্তরিত হওয়ার সময় হঠাৎ করে উপস্হিত হওয়ার সময় প্রায় উপস্হিত। করোনা ভাইরাসের যে তেজস্ক্রিয় রশ্মির ফিল্ড ছড়ালে পরিবেশের অক্সিজেন শোষিত হয়ে মানুষ শ্বাস কষ্ট শুরু হয়ে মারা যেতো এবার পৃথিবীর সবচেয়ে অশিক্ষিত জাতি যুক্তরাষ্ট্র মাদার বোম দিচ্ছে অভিশপ্ত ইসরালের হাতে।
আর রাশিয়ার আছে একই অস্ত্র ফাদার বোম। রাশিয়া যদি ইরানকে দেয় বা ইরান যদি এই অস্ত্র তৈরি করে থাকে কিংবা ইরানের প্রচন্ড ক্ষমতার লেজার রশ্মির বিম ফেলতে পারে হঠাৎ অক্সিজেন শূন্য হয়ে ২০ ডিগ্রি সম্প্রসারিত হবে। নাসাসহ পৃথিবীর সকল স্যাটেলাইট সিস্টেম ও করোনা ভাইরাসের রিপোর্ট অনুযায়ী এলাকার পৃথিবীতে টিকে থাকার সময় ফুরিয়ে এসেছে। ৯০ ডিগ্রির ন্যাচারাল প্ল্যানেটারি সিস্টেমের সাথে তৈরি হওয়া ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট এবং এদের বিপরীত যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপ ও সকল করোনা ভাইরাস অধ্যুষিত এলাকার কঙ্কাল ডার্ক ম্যাটার বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।
ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ডের প্যাকেট কাটে রাতের পৃথিবী আর প্রোটন প্যাকেট বা এক্স রে প্যাকেট কাটে দিনের পৃথিবী। এই উভয়ের একটি ভাইরাস ও অপরটি ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে স্কেলেটন অথবা ডোয়ার্ফ হঠাৎ বাড়িয়ে দেবে। উভয়ের লেজার ফর্মেট অস্ত্র।ফাদার মাদার রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্রের প্যাকেট আর লেজার ইরানী প্যাকেট।
ভ্যাকসিনের সাইড ইফেক্ট হোয়াইট হাউজকে ও পেন্টাগনকে পাগল বানিয়েছে। যারা খোদ সম্পূর্ন মার্কিন জনগণসহ পৃথিবীর ৬০০ কোটি মানুষের মৃত্যু এবং তাদের স্ব স্ব এলাকার মাটি ও আকাশ নিয়ে হারিয়ে যাবে মানচিত্র থেকে। রাকীম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর থিওরির পহেলা নভেম্বর ২০২৪ এর রিপোর্ট দেওয়া হলো বিশ্ববাসীকে।