Present civilization towards the extreme point of the mechanical age
Practically the work has been going on for the last 3000 years and after looking at the data recorded from the past time of their first creation, a volunteer research institute in Bangladesh discovered the absolute black hole theory of science. The success of the first individual entrepreneur in the world can bring welfare to the entire human civilization.
Practically the work has been going on for the last 3000 years and after looking at the data recorded from the past time of their first creation, a volunteer research institute in Bangladesh discovered the absolute black hole theory of science. The success of the first individual entrepreneur in the world can bring welfare to the entire human civilization.
Details on Rakim University website, X and Facebook.
The ranking universities of the whole world should understand that any matter's anti-matter is dark matter, and since they are oppositely twinned, there is no chance to see singles without the spinning twin charge of the black hole field of all objects.And since they create opposing pair magnetic fields, the current civilization should not make any further changes in the organizational structure of these two objects, in which the incoming natural surface and the sky are connected together and the surface is oppositely connected to the opposite sky.
Because civilization is at the extreme point of the mechanical age.As the component twins on each surface, the natural world consumes charge in a certain order and runs towards the source of creation, for this, as much as they spin opposite to each other, this spin number decreases due to the quantum field promoters of a space.
As their artificial twin space increases every minute of the day, the American and European civilizations have gone to the point of cutting the mud with two hands in opposite directions.The clay still hasn't finished working on the two-handed contraption. If it does that, two twin earth pus-filled tumors in both hands will be operated because of cancer, while one hand will have cancerous tumor soil and the other hand will have natural soil mud.
A cursory glance at the world's crop-producing soils shows that the use of chemical fertilizers, pesticides, mechanized transportation and living, urban and aerial civilizations have ripped the soil apart.These two-hand mud-separating asteroid comet cracks have traveled to the surface of North America, Europe, and from there to these continents as they still operate the anti-black hole engines of mechanics and technology every day.
Quantum field laboratories are slow to understand. They should be broken and buried under the ground.American and European education must be stopped now.
The United Nations Human Resources and Security Council is supposed to tackle the fact that the normal civilized world and its natural environment will disappear with them because they are insane.
যান্ত্রিক যুগের এক্সট্রিম পয়েন্টের দিকে বর্তমান সভ্যতা
প্র্যাকটিক্যালি কাজ বিগত ৩০০০ বছর ধরে চলেছে যা এবং এসবের প্রথম সৃষ্টির অতীত কাল থেকে লিপিবদ্ধ করা ডাটা দেখে এরপর বিজ্ঞানের পরম ব্ল্যাক হোল থিওরি আবিস্কার করেছে বাংলাদেশের একটি স্বেচ্ছাসেবী গবেষনাগার। বিশ্বে প্রথম একক ব্যক্তি উদ্যোক্তার সাফল্য যা সমগ্র মানব সভ্যতার জন্য কল্যাণ বয়ে আনতে পারে।
বিস্তারিত রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট,X ও ফেসবুকে।
সমগ্র পৃথিবীর র্যাঙ্কিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বুঝতে পারার কথা যে, যেকোনো ম্যাটারের এন্টি ম্যাটার ডার্ক ম্যাটার এরা, আবার বিপরীত ভাবে টুইন হওয়ায় সব অবজেক্টের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড টুইন চার্জিত ছাড়া সিঙ্গেল করে দেখার কোনো সুযোগ নেই। এবং এরা পরস্পর বিপরীতে পেয়ার ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে থাকায় যে ইনট্যাক ন্যাচারাল সারফেস ও আকাশ একসাথে সংযুক্ত এবং বিপরীত আকাশের সাথে সারফেস বিপরীতভাবে সংযুক্ত এই দুই অবজেক্টের কোনো ন্যাচারালের সাংগঠনিক গঠনে বর্তমান সভ্যতার আর কোনো পরিবর্তন করা উচিত হচ্ছে না।
কেননা যান্ত্রিক যুগের এক্সট্রিম পয়েন্টে আছে সভ্যতা। প্রত্যেককটি সারফেসে যতো কম্পোনেন্ট টুইন ভাবে ন্যাচারাল পৃথিবী একটি নির্দিষ্ট নিয়মে চার্জ খরচ করে সৃষ্টি হয়ে সৃষ্টির উৎসের দিকেই ছুটে চলছে, এর জন্য যে সময়ে যতটা পরস্পর বিপরীত স্পিন করছে সেখানে এই স্পিন সংখ্যা কমে যাচ্ছে এক স্পেসের কোয়ান্টাম ফিল্ডের প্রবর্তকদের কারণে। এদের আর্টিফিসিয়াল টুইন স্পেস প্রতিদিন প্রতি মিনিটে বৃদ্ধি হয়ে চলায় কাদা মাটিকে দু হাতে দুই বিপরীতদিকে হাত ঘুরিয়ে কেটে নেওয়ার মতো অবস্হার দিকে চলে গেছে যুক্তরাষ্ট্রীয় ও ইউরোপীয় সভ্যতা। কাদা মাটি এখনও দুই হাতের প্যাঁচের শেষ কাজ করেনি যা করলে দুই হাতে দুটি টুইন পৃথিবী পুঁজ যুক্ত টিউমার ক্যানসার হওয়ায় অপারেশন হয়ে যাবে তখন যার এক হাতে থাকবে ক্যানসারযুক্ত টিউমার মাটি অপর হাতে থাকবে ন্যাচারাল মাটির কাদা।
পৃথিবীর শস্য উৎপাদনের মাটির দিকে খড়ায় তাকিয়ে দেখলেই বোঝা যায় রাসায়নিক সার, কীটনাশক ব্যবহারে, যান্ত্রিক চলাচলে ও বসবাসে শহুরে ও আকাশ পথের চলাচলের সভ্যতা মাটিকে ফেটে চৌচির করেছে। এসব দুই হাতের কাদা মাটি আলাদা করার মতো ছোট ছোট এস্টরয়েড কমেটের ফাটল উত্তর আমেরিকা ইউরোপের সারফেসে চলে গেছে এবং সেখান থেকে এসব কন্টিনেন্টে এসেছে যেহেতু এখনও প্রতিদিন ওরা যান্ত্রিক ও প্রযুক্তির এন্টি ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন চালানোর ব্যবসা করছে।
বুঝতে দেরী করছে কোয়ান্টাম ফিল্ড গবেষনাগার। এদের ভেঙ্গে মাটির নীচে পুঁতে ফেলার কথা। যুক্তরাষ্ট্রীয় ও ইউরোপীয় শিক্ষার লাগাম টেনে ধরে ধরতে হবে এখনই।
ওরা উন্মাদ বলে স্বাভাবিক সভ্য পৃথিবী এবং ওর ন্যাচারাল পরিবেশ ওদের সাথে বিলুপ্ত হয়ে যাবে তা জাতিসংঘের হিউম্যান রিসোর্স ও নিরাপত্তা পরিষদকে ট্যাকেল করার কথা।