Evidence of dark matter or anti-matter
A botanist and YouTuber from Bangladesh. Shows medicinal properties and familiarity of plants. He showed the round stem of a large plant and said that all plants on earth are round. In his comment box, the explanation of the black hole theory of Rakim University is shown as follows and slightly modified;
Everything is twinned out of black holes. And due to the spinning of black holes, these are spherical. Did you know that this tree also has its opposite called dark matter. Twin beams of opposite charges make them this way. The plant you have shown seems to only give oxygen to the earth during the day. Its charge is negative during the day and positive at night. Because it cannot give oxygen at night, it absorbs oxygen only because breathing is on.
A plant that has a negative charge of oxygen flowing through a wireless wire during the day is supposed to burn as a body fuse if its wire is positive. But the reason it doesn't burn is because its two unwired spaces are carrying the spin of the black hole. At the midpoint of the two Udayachalas each creation becomes charged and then the two opposite plants change their position, and the day plant turns into night and the night plant turns into day. Thus it can be proved that every creation has a twin.Which after certain time they change place. We see any one of them. Dark matter, on the other hand, has two opposite charges in the day and night world, rotating in opposite spins. Just as the night world sees the sun as the sun, we see the day world as the fixed stars at night. If the 12-hour rotation between them is stopped, then the two opposite planets and the two opposite Earths, the Sun and the Pole Star, will merge and disappear leaving the spin of the black hole. Matter and anti-matter are the opposites of dark matter and thus the creation and destruction of the black hole engine is being controlled in relation to the time matter in the invisible The Black Hole.
They rotate in opposite spins. All the creations in the black hole theory and the dark matter of one another were first discovered in the prehistoric data science lab of Rakim University in Bangladesh. Now this new theory is being propagated in the world ranking university called Rakim University.Einstein's, Hawking's, Planck's theories are now garbage in the dustbin as the singularity theory has been discarded. These wastes are now close to destruction. Analyzing many indicators, it can be seen that Europe, North America, Japan, South Korea, Taiwan, Hong Kong and large parts of China and all the capitals, big cities, ports, areas where chemical fertilizers and pesticides are applied, and areas that provide oxygen during the day cannot provide oxygen at night. Forests of such plants would disappear into The Black Hole.When it will go is measured by the scale.
And although your programs are good, they only give analysis of medicinal properties. Medicinal plants are necessary as well as what to do if you don't get oxygen at night by taking medicine? When the oxygen supply is low, the nitrogen supply is also low.And food is a gasification problem. If it continues like this for a long time, people will be affected by many diseases from the gasification problem. Therefore, plants that give oxygen at night will need a lot of plants in the environment. The territory of said artificial earth has become radioactive. Please see the analysis report of Rakim University and contribute to the environment as a botanist. All faculties of science have new theories.Learn about the universe very easily and try to survive your country with the next half of the world. And if the application of this new theory is implemented by declaring an emergency right now, then all civilizations will survive, Inshallah.
ডার্ক ম্যাটার বা এন্টি ম্যাটারের প্রমাণ
বাংলাদেশের একজন উদ্ভিদবিধ এবং ইউটিউবার। উদ্ভিদের ঔষধি গুণাগুণ ও পরিচিতি দেখিয়ে থাকেন। তিনি একটি বড় উদ্ভিদের কান্ডকে গোলাকার দেখিয়ে বললেন পৃথিবীর সব উদ্ভিদ গোলাকার।
তার কমেন্ট বক্সে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল থিওরির ব্যাখ্যা নিম্নরূপ ও সামান্য মডিফাই করে দেখানো হলো ;
সব কিছু টুইনভাবে সৃষ্টি হয় ব্ল্যাক হোল থেকে। আর ব্ল্যাক হোলের স্পিনিংয়ের কারণে এসব গোলাকার হয়ে থাকে। আপনি কি জানেন এই গাছেরও অপজিট আছে যাকে ডার্ক ম্যাটার বলে। পরস্পর বিপরীত চার্জের টুইন বিম এদেরকে এভাবে তৈরি করেছে। যে উদ্ভিদটিকে দেখিয়েছেন মনে হয় উদ্ভিদটি শুধু দিনের পৃথিবীতে অক্সিজেন দেয়। এর দিনে চার্জ থাকে নেগেটিভ আর রাতে হয় পজিটিভ। কেননা রাতে অক্সিজেন দিতে পারে না শুধু নি:শ্বাস চালু থাকায় অক্সিজেন শোষন করে।
একটি উদ্ভিদ দিনে যে তারবিহীন তার দিয়ে অক্সিজেনের নেগেটিভ চার্জ প্রবাহিত করলো তা ওর তারকে পজিটিভ করলে বডি ফিউড হয়ে পুড়ে যাবার কথা। কিন্তু না পোড়ার কারণই হলো এটির দুটি তারবিহীন স্পেস ব্ল্যাক হোলের স্পিন বহন করছে। দুই উদয়াচলের মধ্যবিন্দুতে প্রতিটি সৃষ্টি চার্জ লেস হয়ে যায় আর তখন পরস্পর দুই বিপরীত উদ্ভিদ তাদের অবস্হান পরিবর্তন করে আবার দিনের উদ্ভিদ রাতে চলে যায় এবং রাতের উদ্ভিদ দিনে চলে আসে। এভাবে প্রমাণ করা যায় প্রতিটি সৃষ্টির টুইন আছে। যা নির্দিষ্ট সময় পরে তারা স্হান পরিবর্তন করে। এর যে কোনো একটি দেখি আমরা। অপরটি ডার্ক ম্যাটার দিবস ও রাতের পৃথিবীতে দুই বিপরীত চার্জে পরস্পর বিপরীত স্পিনে ঘুরছে। যেমন রাতের পৃথিবী সূর্যকে দেখি আমরা দিনে আর দিনের পৃথিবীকে দেখি রাতে ধ্রুবতারা হিসাবে। যদি এদের মধ্যে ১২ ঘন্টার পরিক্রমা বন্ধ করে দেওয়া হয় তাহলে দুদিক থেকে দুই বিপরীত উদ্ভিদ এবং দুই বিপরীতের পৃথিবী সূর্য ও ধ্রুবতারা এক হয়ে ব্ল্যাক হোলের স্পিন ছেড়ে দিয়ে অদৃশ্য হয়ে যাবে। ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার আবার পরস্পর বিপরীতের ডার্ক ম্যাটার আর এভাবে ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন থেকে সৃষ্টি ও সময় ম্যাটারের সাপেক্ষে সৃষ্টি ও ধ্বংস নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে অদৃশ্য ব্ল্যাক হোলে ।
এরা পরস্পর বিপরীত স্পিনে ঘুরছে। ব্ল্যাক হোল থিওরিতে সব সৃষ্টি এবং একটি অপরটির ডার্ক ম্যাটার প্রথম আবিস্কার বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতপূর্ব ডাটা সাইন্স ল্যাবে। যা এখন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় নামে সমগ্র পৃথিবীর র্যাঙ্কিং বিশ্ববিদ্যালয়ে এই নতুন থিওরির প্রচার চলছে। সিঙ্গুলারিটি তত্ব বাতিল হয়ে যাওয়ায় আইনস্টাইন, হকিং,প্ল্যাঙ্কদের থিওরি এখন ডাস্টবিনের আবর্জনা। এসব আবর্জনা এখন ধ্বংসের কাছাকাছি চলে গেছে। বহু সূচক ধরে বিশ্লেষন করে দেখা যাচ্ছে ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, জাপান,দক্ষিণ কোরিয়া,তাইওয়ান,হংকংসহ চীনের বিশাল অংশ ও সকল রাজধানী,বড় বড় শহর, বন্দর, রাসায়নিক সার ও কীট নাশক প্রয়োগের এলাকা, আর যেসব এলাকায় দিনে অক্সিজেন দেয় রাতে দিতে পারেনা এমন উদ্ভিদের বনাঞ্চল ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এটি কখন যাবে তা স্কেল দিয়ে মেপে বলা হয়েছে।
আর আপনাদের অনুষ্ঠানগুলো ভালো হলেও শুধু ঔষধি গুণাগুণের বিশ্লেষন দিয়ে থাকেন। ঔষধি গাছ যেমন প্রয়োজন তেমনি রাতে অক্সিজেন না পেলে ঔষধ খেয়ে কি করবেন? অক্সিজেন সাপ্লায় কম হলে নাইট্রোজেন সাপ্লায়ই কম হয়। আর খাবার ডাইজেশন সমস্যা হয়।দীর্ঘ সময় এভাবে চললে মানুষ ডাইজেশনের সমস্যা থেকে বহু রোগে আক্রান্ত হয়ে পরে।কাজেই যেসব উদ্ভিদ রাতে অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ পরিবেশে লাগবে প্রচুর। তেজস্ক্রিয় হয়ে গেছে উল্লেখিত কৃত্রিম পৃথিবীর টেরিটোরি। আপনারা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনালাইসিস রিপোর্ট দেখুন আর পরিবেশে উদ্ভিদবিধ হিসাবে অবদান রাখুন। সাইন্সের সকল ফ্যাকাল্টির নতুন থিওরি হয়েছে। খুব সহজেই সৃষ্টিতত্ব সম্পর্কে জানুন আর নিজের দেশকে টিকে রাখার চেষ্টা করুন আগামী অর্ধেক পৃথিবীর সাথে। আর যদি এখনই ইমার্জেন্সি ঘোষনা করে এই নতুন থিওরির এপ্লিকেশন কার্যকর করা হয় তাহলে সকল সভ্যতা টিকে থাকবে ইনশাআল্লাহ'।