Every day and night the twin seven earths contract and expand
Rakim University, Pranathpur, Bangladesh is established because the whole world has not learned the definition of science. So that all civilized societies can defend themselves with its absolute scientific definition of The Black Hole Theory.
Rakim University, Pranathpur, Bangladesh is established because the whole world has not learned the definition of science. So that all civilized societies can defend themselves with its absolute scientific definition of The Black Hole Theory.
Twin earths are connected to 6 twin skeleton twin planets. It will be easy to understand by giving an example. One field of Mars or red clay planet is on Earth. And the opposite anti-field is displayed in the opposite ionosphere of the Earth.The two hemispheres of the earth are two opposite worlds of the black hole field. Its south is divided into two parts and north is also divided into two parts. Since dark matter created twin universes, this theory has been proven by Rakim University. The twin fields of Mars similarly produce hemisphere-wise magnetic fields.
Now Earth's daytime north of both hemispheres will connect with south of Mars' two hemispheres. If this red soil is on the surface of the earth then the connection will be like this. This would also be the case if within the surface. Because the anti-field inside the surface is opposite to the surface. Mars has a north-to-north anti-black hole field connected to the north when the reverse ionosphere is still present. This matter lies between the asteroid belt and the Kuiper or comet belt. And the two belts have created two opposite worlds. If you have studied this discussion and background, you can easily understand. When the black hole field of the same pole ignites the furnace, fission fusion from each other will not produce the black hole spin unless the north of Mars is the south of the Earth and these two creations will not occur. Similarly all twin planets.
Now understand that the spinning direction of Mars inside the surface would be the same as that of the Earth's ionosphere in the opposite ionosphere or the same object Mars.Since the Earth's twin space field still has the ability to carry out spinning operations, its twin space is divided into two opposite hemispheres and night space of both hemispheres at night as well as during the day. Similarly, the twin fields of Mars that were inside the surface come out at night and light up. As does the daytime Earth as the Pole Star.Ursha Major is a small deep space star on the surface. And within the surface lies Mars.
Because whatever nebula is, conversely, a pulsar. Or comets are conversely what asteroids are. One is in Exist space and the other is in Anti-Exist space.We now understand that the black hole field from two Udayachal (risings) to two Astachal (settings) is the boundary of existence of creation.These two spaces can orbit for as long as they have the capacity to recharge the charge or as much as they have the capacity to create a twin field, or two opposite spaces can spin opposite each other for as long as they have.
To calculate this, from the beginning of the day to the middle of the day and vice versa from the beginning of the night to the middle of the night, the direction in which the nebula and pulsar are formed from the small comet asteroid changes direction after an average distance of 6 hours between the two Earths.That is, in two universes, one is in the exist space and the other is in the anti-exist space. But since two opposite spins are included in the two hemispheres, 6 hours from where the two are emerging, two more same objects in anti-exist space are existing space and existing space is anti-exist space.This first half of creation has a maximum of two Udayachal days and nights. The two hemispheres formed by mid-day and mid-night then all change direction to form the end of day and the end of night, and burn up from pulsar nebulae to asteroids, comets, and finally into THE INVISIBLE BLACK HOLE. The period of the dot points of these two Udayachal and Astachal is so short that it is not possible for creation to cross it. Which is the great infinite structure of the present time of THE GREAT CREATOR .
Surely you understand how the day and night survive. How are these two opposite Earth charges building up when nowhere in the total twin planetary system does the science based activity of mechanical and technological civilization contribute even 0.00001℅.
If there were, the minerals or the other six twins would not use Earth or planetary objects. And even if he did, he would fill it. For example, by creating the natural earth's surface, the balance of plants and animals used to ensure the living environment and live here.
Oxygen nitrogen production and the production capacity of the surface can only be produced for a very limited time. North America, Europe, Japan do not have mineral or solid planetary space below or outside the surface, and do not have their own ionospheric skies.These natural twins keep the charge that the earth is building up with their rationing system
This scientific analysis will help you understand the Milky Way Andromeda black hole field. Compared to the twin universe, our twin Earth is smaller than the twin photon beam or the twin chromosome beam.
প্রতি দিবস রাতের টুইন সাত পৃথিবীর সংকোচন প্রসারণ
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়, প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা এজন্য করা হয়েছে যে সমগ্র পৃথিবী বিজ্ঞানের সংজ্ঞা শিখেনি বলে। এজন্য সকল সভ্য সমাজ যেনো এর ব্ল্যাক হোল থিওরিসহ এর পরম বিজ্ঞান তত্বের সংজ্ঞা নিয়ে নিজেদের রক্ষা করতে পারে।
টুইন পৃথিবী ৬ টি টুইন কঙ্কাল টুইন গ্রহের সাথে কানেক্টেড। এটির একটির উদাহরন দিলেই বুঝতে সহজ হবে। মঙ্গল বা লাল মাটির গ্রহের একটি করে ফিল্ড পৃথিবীতে। আর এর বিপরীত এন্টি ফিল্ডকে পৃথিবীর বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারে ডিসপ্লে দেখানো হয়েছে। পৃথিবীর দুই গোলার্ধ দুই বিপরীত ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের দুই পৃথিবী।এর দক্ষিণ দুইভাগে বিভক্ত আবার উত্তরও দুইভাগে বিভক্ত।যেহেতু ডার্ক ম্যাটার টুইন ইউনিভার্স থিওরি তৈরি করেছে প্রমাণ করেছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়। মঙ্গল গ্রহের টুইন ফিল্ডও একইভাবে এভাবে গোলার্ধ অনুযায়ী ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করেছে।
এখন পৃথিবীর দিনের দুই গোলার্ধের উত্তর দক্ষিণ মঙ্গলের দুই গোলার্ধের দক্ষিণ উত্তরের সাথে কানেক্টেড হবে। যদি এই লাল মাটি পৃথিবীর সারফেসে থাকে তাহলে কানেকশন এমন হবে। যদি সারফেসের অভ্যন্তরে থাকে তাহলেও এমন হবে। কেননা সারফেসের অভ্যন্তর সারফেসের সাথে এন্টি ফিল্ড। মঙ্গল যখন বিপরীত আয়নোস্ফেয়ার তখনও উত্তরের সাথে উত্তর এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড কানেক্টেড মঙ্গল। এই বিষয়টি এস্টরয়েড বেল্ট ও কাইপার বা ধূমকেতু বেল্টের এপার ওপার মিন করে। এই আলোচনা ও পেছনের স্টাডি করা থাকলে সহজেই বুঝতে পারছেন। এভাবে টুইন পৃথিবীর দিনের দুই গোলার্ধ মঙ্গলের দুই গোলার্ধের দিবস রাতের সাথে ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে আছে। একই মেরুর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড যখন চূল্লি জ্বালায় তখন প্রত্যেকে প্রত্যেকের কাছ থেকে ফিশন ফিউশন হলে মঙ্গলের উত্তর পৃথিবীর দক্ষিণ না হলে ব্ল্যাক হোল স্পিন তৈরি করবে না এবং এই দুই সৃষ্টিতে আসবে না। অনুরূপে সব টুইন গ্রহ।
এখন বুঝতে পারছেন যে সারফেসের অভ্যন্তরীণ মঙ্গলের স্পিনিং ডাইরেকশন যেমন হবে পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারের বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারে এর ডাইরেকশন একইরকম হবে বা একই অবজেক্ট মঙ্গল। পৃথিবীর টুইন স্পেস ফিল্ড যেহেতু স্পিনিং অপারেশন চালানোর ক্ষমতা এখনও আছে সেহেতু এর টুইন স্পেস রাতেও দিনের মতো পরস্পর বিপরীত দুই গোলার্ধ ও গোলার্ধ দুটির রাতের স্পেস দুইভাগে বিভক্ত। একইভাবে মঙ্গল গ্রহের টুইন ফিল্ডের যা সারফেসের অভ্যন্তরে ছিলো তা রাতে বাহিরে এসে আলোকিত করে। যেমন করে দিনের পৃথিবী পোল স্টার হিসাবে। উর্ষা মেজর লিটল ডিপ স্পেসের তারা হয়ে সারফেসে থাকে। আর সারফেসের অভ্যন্তরে মঙ্গল অবস্হান করে।
যেহেতু যাহাই নীহারিকা তাহাই বিপরীতভাবে পালসার । বা যাহাই এস্টরয়েড তাহাই বিপরীতভাবে ধূমকেতু। একটি এক্সিস্ট স্পেসে থাকে অপরটি এন্টি এক্সিস্ট স্পেসে থাকে। আমরা এখন বুঝতে পেরেছি দুই উদায়াচল দুই অস্তাচল পর্যন্ত যে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তাই সৃষ্টির অস্তিত্বের সীমানা। এর এই দুই স্পেস যতুটুকু চার্জ রিসার্চ করার সক্ষমতা আছে বা যতটুকু টুইন ফিল্ড তৈরি করার ক্ষমতা আছে ততটুকু সময় জুড়ে কক্ষপথ পরিক্রমণ করতে পারে বা পরস্পর দুই বিপরীত স্পেস ততটুকু সময়কাল পরস্পর বিপরীত স্পিন করতে পারে।
এটি হিসাব করতে হলে দিনের শুরু থেকে দিনের অর্ধেক সময় পর্যন্ত এবং বিপরীতভাবে রাতের শুরু থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত নিহারীকা ও পালসার যে ডাইরেকশনে ছোট্ট ধূমকেতু এস্টরয়েড থেকে তৈরি হয় তা দুই পৃথিবীর গড় ৬ ঘন্টার দূরত্বের পরে ডাইরেকশন পরিবর্তন করে। অর্থাৎ দুই উদয়াচলে একটি এক্সিস্ট স্পেসে থাকে অপরটি থাকে এন্টি এক্সিস্ট স্পেসে। কিন্তু দুই গোলার্ধে দুই বিপরীত স্পিন অন্তর্ভূক্ত থাকায় এর যেখানে দুই উদয়াচল হচ্ছে সেখান থেকে ৬ ঘন্টা আরও দুটি সেম অবজেক্ট এন্টি এক্সিস্ট স্পেস হয় এক্সিস্ট স্পেস আর এক্সিস্ট স্পেস হয় এন্টি এক্সিস্ট স্পেস। এই প্রথম অর্ধেক সৃষ্টির ম্যাক্সিমাম দুই উদয়াচল দিবস ও রাতের। দুই মধ্য দিবস ও মধ্য রাত পর্যন্ত দুই গোলার্ধ যা তৈরি হয় এরপর তা সব গুলো ডাইরেকশন পরিবর্তন করে দুই অস্তাচল দিনের শেষ ও রাতের শেষ তৈরি করতে অগ্রসর হয় এবং পালসার নিহারীকা থেকে পুড়ে এস্টরয়েড ধূমকেতুতে পরিণত হয়ে নি:শেষে অদৃশ্য ব্ল্যাক হোলে চলে যায়। এই দুই উদায়চল ও অস্তাচলের ডট বিন্দুর সময়কাল এতো ক্ষুদ্রতম যে একে অতিক্রম করা সৃষ্টির পক্ষে সম্ভব নয়। যা মহান স্রষ্টার বর্তমান সময়কালের মহান অসীম অবকাঠামো।
বুঝতে পারছেন নিশ্চয় দিবস ও রাত কিভাবে টিকে আছে। এই দুই বিপরীত পৃথিবীর চার্জ কিভাবে তৈরি হচ্ছে যখন টোটাল টুইন প্ল্যানেটারি সিস্টেমের কোথাও যান্ত্রিক ও প্রযুক্তির সভ্যতার বিজ্ঞানভিত্তিক কর্মকান্ডের ০.০০০০১℅ও অবদান নেই।
যদি থাকতো তাহলে খনিজ বা অন্য ছয়টি টুইন পৃথিবী বা গ্রহের অবজেক্ট ব্যবহার করতো না। আর করলেও তা পূরন করে দিতো। যেমন ন্যাচারাল পৃথিবীর সারফেস তৈরি করে উদ্ভিদের ব্যালান্স ও প্রাণীজগতের ব্যালান্স বসবাসের পরিবেশ নিশ্চিত করে এখানে বসবাস করতো।
অক্সিজেন নাইট্রোজেন উৎপাদন ও সারফেসের সক্ষমতা যতোটুকু উৎপাদনের পরিবেশ আছে তা খুবই সীমিত সময় পর্যন্ত আর তৈরি করা সম্ভব। উত্তর আমেরিকা, ইউরোপের, জাপানের সারফেসের নীচে বা বাহিরে খনিজ বা শক্ত গ্রহের স্পেসও নেই আবার নিজস্ব আয়নোস্ফেয়ারের আকাশও নেই। এসব ন্যাচারাল টুইন পৃথিবী যে চার্জ তৈরি করছে তা তাদের রেশনিং পদ্ধতিতে দিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে।
এই বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন আপনাকে বুঝতে হবে মিল্কিওয়ে এন্ড্রোমিডার ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দিয়ে। টুইন মহাবিশ্বের তুলনায় আমাদের টুইন পৃথিবী টুইন ফোটন রশ্মি বা টুইন ক্রমোজোম বিমের চেয়েও ছোটো।