The Euphrates River is drying up and civilization has not woken up

The Euphrates River is drying up while polar ice melts without raising sea levels. Bangladeshi scientists warn that these phenomena align with their theories on cosmic and environmental imbalances.


The Euphrates River is drying up. Most of the world's rivers are drying up. The polar ice is melting. Everest is melting. Ocean water is not rising. River water is also drying up. The ice melt water is entering the ocean but the water is not rising. The sea is rising in the bay, sea, ocean. Researchers do not sleep. I saw a hadith of the Holy Prophet Mohammad (pbuh) in the online news of electronic media of Bangladesh. The river Euphrates will dry up before the doomsday. Many of my articles on this topic have clear scientific explanations posted on my Facebook. Yesterday I wrote them in the online news comment box;

"These truths will come true. Scientifically, Bangladeshi scientists from Bangladesh have given many new theories. Such as Black Hole Twin Field Theory. Coupled Universe Theory, Coupled Space Theory, Coupled Sky Theory, Coupled Charge Theory. Each of these couples are opposite charge rays with opposite spins and Each pair of opposing magnetic fields is a pair of black holes with opposite spins.The Sars Cove theory or the Covid-19 theory was published by the same scientist. A completely neutral scientific theory that rules out particle theory, fundamental theory of matter, space science, or cosmological principles. Between 1000 and 1500 BC, the great deluge took place in the twin fields of the earth or the twin fields of the universe.For this to happen again, the current civilization has practiced completely wrong science and created an artificial twin world with the technology of these mistakes. These have become garbage. The double space of covid-19 radiation will go to the black hole. Covid-19 is the biological double matter space, which is the radioactive double space of physics.And in cosmology, radioactive rays are created in the binary space of the Earth. What current civilization calls cosmic particles. All civilizations in the world must stop studying science in universities. A new syllabus should be formulated for these. And since the corona theory has been given, this theory must be applied urgently to the whole world at once.This must be done compulsorily, otherwise the sun will rise from the west once again. The parts of the Earth's twin space that are included in artificial twin space will go into black holes. This has been thoroughly proven. Which in a single study, with the mercy of Almighty Allah Rabbul Al Amin, Bangladeshi scientists have been recording all the stories of almost daily research papers on his official Facebook.

Compulsorily include all of these in the study. Apart from this, there is no alternative in the hands of the present human civilization.


ফোরাত নদী শুকিয়ে যাচ্ছে সভ‍্যতার ঘুম ভাঙেনি

ফোরাত নদী শুকিয়ে যাচ্ছে।পৃথিবীর অধিকাংশ নদী শুকিয়ে যাচ্ছে। মেরুর বরফগুলো গলিয়ে পরছে। এভারেস্টের বরফ গলছে। মহাসাগরের পানি বাড়ছে না। নদীর পানিও শুকিয়ে যাচ্ছে। বরফ গলা পানিগুলো মহাসাগরে পরছে অথচ পানি বাড়ছে না।উপসাগর,সাগর,মহাসাগরে স্হলভাগ জেগে উঠছে। গবেষকদের ঘুম ভাঙে না। বাংলাদেশের ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার অন লাইন খবরে দেখলাম মহানবী মোহাম্মদ (সা:) এর একটি হাদীসের কথা। কেয়ামতের আগে ফোরাত নদী শুকিয়ে যাবে।আমার এ সংক্রান্ত অনেক আর্টিকেলের সুস্পষ্ট বৈজ্ঞানিক ব‍্যাখ‍্যা আমার ফেসবুকে লিপিবদ্ধ করা আছে। গতকাল তাদের অন লাইনে নিউজের কমেন্ট বক্সে লিছে দিলাম ;

"এসব সত‍্য সংঘটিত হয়ে যাবে। বৈজ্ঞানিকভাবে বাংলাদেশ থেকে বাংলাদেশী বিজ্ঞানী অনেক নতুন থিওরি দিয়েছেন।যেমন ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি।যুগল ইউনিভার্স থিওরি, যুগল স্পেস থিওরি,যুগল আকাশ থিওরি,যুগল চার্জ থিওরি।এসব প্রত‍্যেকটি যুগল পরস্পর বিপরীত স্পিনযুক্ত বিপরীত চার্জের রশ্মি এবং প্রত‍্যেকটি যুগলের পরস্পর বিপরীত ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের যুগল ব্ল‍্যাক হোলের বিপরীত স্পিনের। সার্স কোভ তত্ব বা কোভিড-১৯ তত্ব প্রকাশ করা হয়েছে একই বিজ্ঞানীর পক্ষ থেকে। সম্পূর্ণ নির্ভূল বৈজ্ঞানিক তত্ব যা পার্টিকেল থিওরি,পদার্থের মৌলিক তত্ব,স্পেস সাইন্স বা মহাজাগতিক মৌলিক নীতি বাতিল করেছে। খৃষ্টপূর্ব ১০০০ থেকে ১৫০০ বছরের মধ‍্যে পৃথিবীর যুগল ফিল্ডে বা মহাবিশ্বের যুগল ফিল্ডে মহা প্রলয় সংঘটিত হয়েছিলো। আবার সংঘটিত হওয়ার জন‍্য বর্তমান সভ‍্যতা সম্পূর্ণ ভুল বিজ্ঞান চর্চা করেছে ও এসব ভুলের প্রযুক্তি দ্বারা কৃত্রিম যুগল পৃথিবী তৈরি করেছে। এসব আবর্জনায় পরিণত হয়েছে।ব্ল‍্যাক হোলে চলে যাবে কোভিড-১৯ রেডিয়েশনের যুগল স্পেস। কোভিড-১৯ বায়োলজিক‍্যাল যুগল ম‍্যাটার স্পেস।যা পদার্থ বিজ্ঞানের রেডিও এক্টিভ যুগল স্পেস। আর কসমোলজিতে তেজস্ক্রিয় রশ্মি সৃষ্টি হওয়া পৃথিবীর যুগল স্পেসে। যাকে বর্তমান সভ‍্যতা বলছে মহাজাগতিক কণা। পৃথিবীর সকল সভ‍্যতার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইন্স স্টাডি বন্ধ করতে হবে। এসবের নতুন সিলেবাস প্রণয়ন করতে হবে। আর যেহেতু করোণা তত্ব দেওয়া হয়েছে সেহেতু এই তত্বের জরুরি প্রয়োগ করতে হবে একযোগে সমগ্র পৃথিবীকে।এই কাজটি করতেই হবে বাধ‍্যতামূলকভাবে।নতুবা পশ্চিম থেকে আর একবার সূর্য উদিত হ‍বে। পৃথিবীর যুগল স্পেসের যে অংশগুলো কৃত্রিম যুগলের অন্তর্ভূক্ত স্পেস হয়েছে সেই অংশগুলো ব্ল‍্যাক হোলে চলে যাবে।এসব পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রমাণ করা হয়েছে। যা একক গবেষণায় মহান আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের অনুকম্পায় বাংলাদেশী বিজ্ঞানী করে সব গল্প প্রায় প্রতিদিনের গবেষণালব্ধ পেপার্স তার অফিসিয়াল ফেসবুকে লিপিবদ্ধ করে চলেছেন। এসব বাধ‍্যতামূলকভাবে সকলকে স্টাডির অন্তর্ভূক্ত করুন। এ ছাড়া কোনো বিকল্প বর্তমান মানব সভ‍্যতার হাতে নেই।