Unless current tech and education systems are canceled, the era of vine leaves is imminent.
Without transforming current technology and education, humanity faces a return to primitive conditions, akin to wearing vine leaves, due to worsening conditions influenced by radioactive black hole fields and poor scientific understanding.
The era of wearing vine leaves is imminent, unless the current technology education business is cancelled
The invention of modern civilization billions of years ago, people wore vine leaves. These facts will be correct differently in new scientific theories.
The current uneducated civilization is stuck in the middle of the corona or covid 19 radioactive black hole twin field. The theory to bring them out of this catastrophe is being promoted for 3 years. But the various imaginary stories are not ending. At what time did people learn to make clothes? It last started between 1000 and 1500 BC. Another such period seems to be coming soon. Because there is no change in the West and East.
No change is seen in the West and the East. Vaccines were given but were banned. Corona's radioactive field is consuming more of these civilizations. Earth's Twin Black Holes Twin Field Space has deviated from the natural parts that will disappear into black holes. Technology is far from there, and there will be no country to light the fire. Some of those who will survive will swim to the shore of the sea.
A mountain will stand in front of some. Some will roll down from the plain. Some will survive in the pit. Some will survive on the twigs of some plants. Some will survive the storm. Those places that will continue to receive normal rainfall will survive. Somewhere will suddenly be engulfed in smoke and the smoke will disappear within a few seconds. Those places will survive. The rest of the world will disappear into black holes. People will not understand where they are from which country and with whom they have survived. Everyone will think that we are all around us.
There is a natural land intake but adjacent countries or areas have been lost through tectonic plate rifts. The artificial world will thus disappear from the natural world along with all the uneducated. But they rode in spaceships and could not move without high-speed vehicles. Covid-19 creates a radioactive black hole field along which the inhabitants of the artificial world travel. Because their movement is now through oxygen nitrogen shortage area. Their university created brain problems.
Because the universities have long ago seen the solar storm coming towards the earth through the black hole field leakage from the radiation field of the black hole to the opposite space. The crazy people at NASA don't understand how the two spaces on Earth are moving through each other. Scientific proof of Yuvraj's black hole twin field theory is that each has opposite space. I see one and not the other.
The Karman Line is the central black hole of two Earths moving through the asteroid Kuiper Belt or Kuiper Asteroid Belt. The black hole fields in the ionospheres of the two Earths are moving close together. Surely you understand why asteroids and comets come towards the earth. These are detailed in my Facebook article.
The double black hole field of the light beam bends your vision to a great distance. That is why these teachings of making people skinny by breathing oxygen from near the ionosphere or near the black hole's radioactive field should be stopped. The movement of the two worlds can be seen from the ground with the help of the black hole twin field theory.
Since 1958, human civilization has been misinformed by NASA activities. No science theory could be made in the name of space research. Let these space sciences be abolished. These technologists have irradiated the two opposite worlds of the double black hole field of the earth day and night. A lock down is required on the movement and power consumption of all artificial earthlings. Declare an emergency to create two worlds of oxygen and nitrogen. Otherwise, the age of people dressed in vine leaves is coming.
লতা পাতা পরিধানের যুগ আসন্ন, বর্তমান প্রযুক্তির শিক্ষা ব্যবস্হা বাতিল না করলে
বর্তমান সভ্যতার আবিষ্কার বিলিয়ন বছর আগে লতা পাতা পরতো মানুষ। এসব তথ্য সঠিক হবে ভিন্নভাবে নতুন বিজ্ঞানের থিওরিতে।
বর্তমান অশিক্ষিত সভ্যতা করোনা বা কোভিড ১৯ তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের মধ্যে আটকে গেছে। এদের এই মহাবিপদ থেকে বেড়িয়ে নিয়ে আসার থিওরি আবিস্কার করে ৩ বছর যাবত প্রচার চালানো হচ্ছে।কিন্তু বিভিন্ন কাল্পনিক গল্পের শেষ হচ্ছে না। কোন সময় মানুষ পোশাক তৈরি করতে শিখেছে। এটি খৃষ্টপূর্ব ১০০০ থেকে ১৫০০ বছর আগে সর্বশেষ শুরু হয়েছে।সামনে এরকম আর একটি নিকটবর্তী সময় চলে এসেছে মনে হচ্ছে।কেননা পাশ্চাত্যে ও প্রাচ্যে কোনো পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে না।
পাশ্চাত্যে ও প্রাচ্যে কোনো পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে না। ভ্যাকসিন দিয়েছে কিন্তু নিষেধ করা হয়েছিলো।করোনার তেজস্ক্রিয় ফিল্ড আরও গ্রাস করে ফেলছে এসব সভ্যতাকে।পৃথিবীর যুগল ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড স্পেস ন্যাচারাল থেকে বিচ্যুত হয়ে গেছে যেসব অংশ তা ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। প্রযুক্তিতো দূরের কথা আগুন জ্বালানোর দেশলাইও থাকবে না। যারা বাঁচবে এদের কেউ সাগরে ভেসে যাওয়া মানুষ সাগরপাড়ের তীর দেখে সাঁতরে উঠবে।
কারো সামনে পাহাড় এসে দাঁড়িয়ে যাবে।কেউ সমতল থেকে নীচের দিকে গড়িয়ে যাবে।কেউবা গর্তে পরে বেঁচে থাকবে। কেউ কোনো উদ্ভিদের ডাল ধরে বেঁচে থাকবে। কেউ ঝড়ের কবলে পরেও বেঁচে যাবে। স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হতে থাকবে যেসব স্হান সেসব স্হান টিকে যাবে। কোথাও হঠাৎ ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ধোঁয়া হারিয়ে যাবে।সেসব স্হান বেঁচে যাবে।বাঁকি পৃথিবী ব্ল্যাক হোলে হারিয়ে যাবে।মানুষ বুঝতে পারবে না যে সে কোথায় কোন দেশের কার সাথে যুক্ত হয়ে বেঁচে গেছে।সকলে মনে করবে আমরাতো আমাদের আশে পাশেই আছি।
ন্যাচারাল কোনো ভূখন্ড ইনট্যাক আছে কিন্তু পাশের দেশ কিংবা এলাকা হারিয়ে গেছে টেকটোনিক প্লেটের ফাটলের মধ্য দিয়ে। কৃত্রিম পৃথিবী এভাবে ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে সব অশিক্ষিতদের নিয়ে বিলুপ্ত হবে।অথচ এরাই স্পেসশীপে চড়ে আর দ্রতগতির যানবাহন ছাড়া চলতে পারতো না। এরা যে পথে চলে কোভিড -১৯ তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে চলে এদের সময় থাকতে বোঝানো হচ্ছে।
ন্যাচারাল কোনো ভূখন্ড ইনট্যাক আছে কিন্তু পাশের দেশ কিংবা এলাকা হারিয়ে গেছে টেকটোনিক প্লেটের ফাটলের মধ্য দিয়ে। কৃত্রিম পৃথিবী এভাবে ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে সব অশিক্ষিতদের নিয়ে বিলুপ্ত হবে। অথচ এরাই স্পেসশীপে চড়তো আর দ্রতগতির যানবাহন ছাড়া চলতে পারতো না। কৃত্রিম পৃথিবীর বাসিন্দারা যে পথে চলে কোভিড -১৯ তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে চলে। কেননা অক্সিজেন নাইট্রোজেন শর্টেজ এরিয়ার মধ্য দিয়ে এখন এদের চলাচল। ব্রেইনের সমস্যা তৈরি করেছে এদের বিশ্ববিদ্যালয়।
কারণ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনেক আগেই ব্ল্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় ফিল্ডে থেকে বিপরীত স্পেসের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড লিকেজ দিয়ে দেখছিলো যে সোলার ঝড় ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে। নাসা নামের মাথা খারাপ লোকজন বুঝতে পারছে না পৃথিবীর দুই স্পেস কিভাবে একটি অপরটির ভিতর দিয়ে চলাচল করছে। যুবরাজের ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরির বৈজ্ঞানিক প্রমাণ হচ্ছে প্রতিটির বিপরীত স্পেস আছে। একটি দেখি অপরটি দেখি না। কারমান লাইন দুই পৃথিবীর কেন্দ্রীয় ব্ল্যাক হোলের এস্টরয়েড কাইপার বেল্ট বা কাইপার এস্টরয়েড বেল্ট হয়ে চলাচল করছে।
কারমান লাইন দুই পৃথিবীর কেন্দ্রীয় ব্ল্যাক হোলের এস্টরয়েড কাইপার বেল্ট বা কাইপার এস্টরয়েড বেল্ট হয়ে চলাচল করছে। দুই পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড স্পেস কাছা কাছি দিয়ে চলাচল করছে। এস্টরয়েড ও ধূমকেতু কেনো ধেয়ে আসে পৃথিবীর দিকে বুঝতে পারছেন নিশ্চয়। এসব আমার ফেসবুকের আর্টিকেলে বিস্তারিত প্রকাশ ঘটানো হয়েছে।
আলোক রশ্মির যুগল ব্ল্যাক হোল ফিল্ড আপনাদের দেখাকে বাঁকিয়ে নিয়ে যায় বহু দূর দিয়ে।যে কারণে আয়নোস্ফেয়ারের কাছাকাছি বা ব্ল্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় ফিল্ডের কাছাকাছি থেকে অক্সিজেন বহন করে নিঃশ্বাস গ্রহন করে মানুষকে রোগা করার এসব শিক্ষা বন্ধ হোক। দুই পৃথিবীর চলাচল গ্রাউন্ড থেকে দেখা যায় ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরির সাহায্যে।
১৯৫৮ সাল থেকে নাসার কার্যক্রম দ্বারা মানব সভ্যতা ভুল ইনফর্মেশন লাভ করে চরম ক্ষতিগ্রস্হ হয়েছে। মহাকাশ গবেষণার নামে কোনো সাইন্স থিওরি করতে পারেনি। এসব স্পেস সাইন্সের বিলুপ্তি ঘটানো হোক। পৃথিবীর যুগল ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের দিবস রাতের দুই বিপরীত পৃথিবী তেজস্ক্রিয় করে ফেলেছে এসব প্রযুক্তিধারীরা। সমগ্র কৃত্রিম পৃথিবীবাসীর চলাফেরায় ও বিদ্যুত ব্যবহারে লক ডাউন আবশ্যক। দুই পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেন তৈরি করার কাজকে ইমার্জেন্সী ঘোষনা করুন।তা নাহলে লতা পাতার পোষাক পরিধান করা মানুষের যুগ আসন্ন।