End of atomic theory; Earth enters black hole theory era with compulsory science education.
Black holes have been discussed in detail in many ways. Are the neutrons we have known about for so long actually neutrons or the smallest photons that are fundamental? It has had many diagnoses which revealed that it is paired with a ray (+ -),(- +). It is creating north south magnets which do not participate in creation. To see creation, it must be illuminated from without or from within.
Black holes have been discussed in detail in many ways. Are the neutrons we have known about for so long actually neutrons or the smallest photons that are fundamental? It has had many diagnoses which revealed that it is paired with a ray (+ -),(- +). It is creating north south magnets which do not participate in creation. To see creation, it must be illuminated from without or from within. There are many things in creation that are unknown to creation. Now to proceed to creation a north south magnet (+ -) has to be sparked or spun with opposite charge south north (- +). It is a charged space but not created. Can't be seen. Think of it as north-south or south-north opposite charges, either of which must have opposite spins to spark. Then the space that was created first took part in the creation by contradicting each other. Since the pair first reveals the existence of charge, the light does not reveal the existence of matter unless it is spun with a pair of charges of the opposite religion, east west (- +) or west east (+ -). This activity started shows that they are nothing but rays. One ray came out another ray went in.But without a pair of charges, the rays cannot match. Inside is a space in darkness and outside is another space in darkness. But each space is again trapped in a double charge. This darkness is created inside, which is a black hole that is spinning opposite to each other and is also connected to space outside. They are progressing by changing poles and changing east and west. These tunnels are the black hole's rays. As one space is seen to be empty, one has to create south if one goes north. If the other ray goes to the south, it has to go out creating a north ray. That is, if there is no opposite, rays cannot be created. And in this process space is created by ray coupling. That is why the scientific formula is not valid without the coupling of whatever it describes.This is how we get hydrogen through this description, and helium after the insertion of the east-west pair. Hydrogen is created in a space. It sparks itself and goes away because it is near the black hole. This hydrogen (- +),(+ -) electron is the positron, the positron is the same as the electron. Its three phases contain the spin of the black hole. The first central layer is formed by ray pairs, then the second layer by ray pairs and then the third ray pair. They are formed opposite to each other and are moving towards the black hole opposite to each other. Hydrogen has its own black hole, with pairs of atoms splitting each other in sparking and anti-split into black holes. In the first step, two black holes of hydrogen have opposite rays, like a north-south magnet. Then in second step make hydrogen magnet in any direction. Discussions are held in North South.In the third step, the two heliums spin opposite to each other. It forms four aspects. In all of them two opposites are found. This is helium. Now if you look at the helium, you will see half of the hydrogen and not the other half. Black hole field rays of various materials are ubiquitous in nature. It is called rare gas due to its proximity to black holes. As the concentration of black hole radiation increases, each pair participates in the creation of opposite space. The pair that makes up space is the same as the black hole pair in outer space in inner space. Each of the four black holes with opposite spins is always present in Existence space at the middle dot point of the light and dark wavelengths. Outside the dot point the black hole shifts or carries the concentration of rays from north south to east west. So the helium example for each creation means that the Sun is burning one half of the black hole out while creating a space of helium. The other half then goes in. They are at the extremes of light or dark at the dot point (day or night) at their greatest distance. And the dot between light and darkness is closest or convergent. One space of helium is seen to exist composed of two spaces of hydrogen. Match the two Earths, one solar system and the other polar system. Science studies must be changed. There will be no science. All the past sciences have been like the story of the old lady of the moon in the bygone era of Asia.
পরমাণু তত্ব যুগের অবসান।ব্ল্যাকহোল তত্বের যুগে পৃথিবী। বাধ্যতামূলক সাইন্স থিওরি।
ব্ল্যাকহোল সম্পর্কে বহুভাবে বিস্তারিত আলাপ হয়েছে। যে নিউট্রন সম্পর্কে এতোদিন আমরা জেনেছি তা আসলে কি নিউট্রন বা এর চেয়ে আরও ক্ষুদ্রতম ফোটন যা ফান্ডামেন্টাল হয়? এর বহু ডায়াগনোসিস হয়েছে যার মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে একটি রশ্মি (+ -), (- +) দিয়ে যুগল হয়েছে। এটি উত্তর দক্ষিণ ম্যাগনেট তৈরি করছে যা সৃষ্টিতে অংশ গ্রহন করে না। সৃষ্টিকে দেখতে হলে একে বাহির বা ভিতর থেকে আলোকিত করতে হবে। সৃষ্টিতে আছে বহু কিছু যা অজানা সৃষ্টির কাছে। এখন সৃষ্টিতে যেতে হলে এক উত্তর দক্ষিণ ম্যাগনেটকে (+ -) বিপরীত ধর্মী চার্জ দক্ষিণ উত্তরকে (- +) দিয়ে স্পার্ক বা স্পিন করাতে হবে। এটি একটি চার্জিত স্পেস হলেও সৃষ্টি হয়নি দেখা যায় না বলে। একে উত্তর দক্ষিণ বা দক্ষিণ উত্তর যে রকম বিপরীত ধর্মী চার্জ মনে করুন এই দুটির যে কোন একটিকে স্পার্ক করাতে হলে বিপরীত স্পিন ঘটাতে হবে। তাহলে প্রথমে যে স্পেস তৈরি হয়েছে তা একে অপরের বিপরীত হয়ে সৃষ্টিতে অংশ গ্রহণ করলো। যেহেতু প্রথমে যুগল চার্জের অস্তিত্ব প্রকাশ করে সেকারণে আলোকিত এই যুগল পূর্ব পশ্চিম (- +) বা পশ্চিম পূর্ব (+ -) বিপরীত ধর্মী যুগল চার্জ দিয়ে স্পিন করানো ছাড়া বস্তুর অস্তিত্ব প্রকাশ করে না। এই যে কার্যক্রম শুরু হলো এতে দেখা যাচ্ছে এরা রশ্মি ব্যতিত অন্য কিছু নয়। এক রশ্মি বাহিরে আসলো আরেক রশ্মি ভিতরে গেলো। কিন্তু যুগল চার্জ ছাড়া রশ্মি মেলানো যাচ্ছে না। ভিতরে এক স্পেস অন্ধকারে বাহিরে আর এক স্পেস অন্ধকারে।কিন্তু প্রতি স্পেস আবার যুগল চার্জে বন্দী। এই অন্ধকার ভিতরে সৃষ্টি হয়েছে যেখানে, সেটিই ব্ল্যাকহোল যা পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করছে এবং বাহিরেও স্পেসের সাথে যুক্ত থাকছে। এরা মেরু বদল করে এবং পূর্ব পশ্চিম বদল করে অগ্রসর হচ্ছে। এসব সূরঙ্গ পথ।যা ব্ল্যাকহোলের রশ্মি। যেহেতু এক স্পেসের অবস্হা দেখা যাচ্ছে একটি উত্তরে গেলে দক্ষিণ সৃষ্টি করতে হচ্ছে। আবার অপর রশ্মি দক্ষিণে গেলে উত্তর রশ্মি সৃষ্টি করে বেড়িয়ে যেতে হচ্ছে। অর্থাৎ অপজিট না থাকলে রশ্মি সৃষ্টি করা যায় না। আর এই প্রক্রিয়ায় রশ্মি যুগল দ্বারা স্পেস সৃষ্টি হয়েছে। এজন্যই যা কিছু বর্ননা করুন যুগল ছাড়া বৈজ্ঞানিক ফর্মূলা কার্যকর নয়। এই যে এতটুকু বর্নণা এর মাধ্যমে কিন্তু হাইড্রোজেন পেয়েছি এবং পূর্ব পশ্চিম যুগল সন্নিবেশিত হবার পর হিলিয়াম পেয়েছি। এক স্পেসে হাইড্রোজেন তৈরি হয়।নিজে নিজে স্পার্ক করে ব্ল্যাকহোলের কাছে থাকায় সৃষ্টি হয়ে চলে যায়। এই হাইড্রোজেন (- +),(+ -) ইলেক্ট্রন পজিট্রন, পজিট্রন ইলেক্ট্রনের মতো। এর তিনটি ধাপে ব্ল্যাকহোলের স্পিন থাকে। প্রথম কেন্দ্রীয় স্তরের গঠন রশ্মি যুগল দ্বারা, এরপর দ্বিতীয় স্তরের রশ্মি যুগল দ্বারা এবং এরপর তৃতীয় যুগল রশ্মি।এরা পরস্পর প্রত্যেকে বিপরীতভাবে তৈরি হয়েছে এবং পরস্পর বিপরীতভাবে ব্ল্যাকহোলে চলে যাচ্ছে। এরা পরস্পর প্রত্যেকে বিপরীতভাবে তৈরি হয়েছে এবং পরস্পর বিপরীতভাবে ব্ল্যাকহোলে চলে যাচ্ছে। হাইড্রোজেনের নিজস্ব ব্ল্যাকহোল আছে যুগল বন্দী পরস্পর পরস্পরকে স্পার্কিংয়ে স্প্লিট করছে আর এন্টি স্প্লিটে ব্ল্যাকহোলে চলে যাচ্ছে। প্রথম ধাপে হাইড্রোজেনের দুটি ব্ল্যাকহোল পরস্পর বিপরীত রশ্মির যা একটি উত্তর দক্ষিণের ম্যাগনেটের মতো। এরপর দ্বিতীয় ধাপে হাইড্রোজেন ম্যাগনেট তৈরি করুন যে কোনো দিকের। আলোচনায় ধরা হয়েছে উত্তর দক্ষিণের। তৃতীয় ধাপে দুই হিলিয়াম পরস্পরকে বিপরীতভাবে স্পিন করে। এতে চারটি দিক তৈরি হয়।এরা সবগুলোয় দুটি করে পরস্পর বিপরীতে পাওয়া যায়। এটিই হিলিয়াম। এখন হিলিয়ামকে দেখতে হলে অর্ধেক হাইড্রোজেন দেখা যাবে আর বাঁকি অর্ধেক নয়। প্রকৃতির মাঝে বিভিন্ন পদার্থের ব্ল্যাকহোল ফিল্ড রশ্মি সর্বোত্র।এটি ব্ল্যাকহোলের নিকটবর্তী হওয়াতে রেয়ার গ্যাস বলা হয়। ব্ল্যাকহোলের রশ্মির কনসেন্ট্র্রেশন যতো বৃদ্ধি হবে পরস্পর বিপরীত স্পেস তৈরি করে প্রত্যেক যুগল সৃষ্টিতে অংশ গ্রহন করছে। যে যুগল যেখানে স্পেস তৈরি করে আছে সেখানে ভিতরের স্পেসে ব্ল্যাকহোল যুগল বাহিরের স্পেসেও তাই। প্রত্যেকের চারটি ব্ল্যাকহোল পরস্পর বিপরীত স্পিনে আলো ও অন্ধকারের দৈর্ঘ্যের মিডল ডট পয়েন্টে চার যুগল সব সময় এক্সিস্ট স্পেসে বিদ্যমান। ডট পয়েন্টের বাহিরে ব্ল্যাকহোল উত্তর দক্ষিণে পূর্ব পশ্চিমে রশ্মির কনসেন্ট্রশন পরিবর্তন করে বা বহন করে। তাহলে প্রত্যেক সৃষ্টির জন্য হিলিয়ামের উদাহরণে বোঝা যাচ্ছে সূর্য্য এক অর্ধেকের ব্ল্যাকহোল প্রজ্জ্বলিত হচ্ছে বাইরে যখন সৃষ্টিতে হিলিয়ামের এক স্পেস হচ্ছে ।অপর অর্ধেক তখন ভিতরে প্রবেশ করে। এরা আলোর বা অন্ধকারের শেষ প্রান্তে ডট পয়েন্টে (দিবসের বা রাতের) সর্বোচ্চ দূরত্বে থাকে। আর আলো অন্ধকারের মধ্যবর্তী ডট সময়ে সবচেয়ে কাছে থাকে বা এক সাথে মিলিত হয়। হিলিয়ামের যে এক স্পেস বিদ্যমান দেখা হয় যা দুই স্পেসের হাইড্রোজেন দ্বারা গঠিত। দুই পৃথিবীর এক সোলার সিস্টেম অপরটি পোলার সিস্টেম সাথে মিলিয়ে নিন। সাইন্স স্টাডির পরিবর্তন করতেই হবে।এছাড়া সাইন্স হবে না। অতীত সকল সাইন্স এশিয়ার অতীত যুগের চাঁদের বুড়ির গল্পের মতো হয়েছে।