Naturally 98 and no more, elemental substance discovery facts
The twin magnetic field of the earth spinning on the twin magnets of the six planets is called the spin field of the black hole. They react by fission fusion to create tiny magnetic field twins of different concentrations, each with opposite spins and 14 rays of opposite charge, trapped by the gits of fabrical spins, each different matter is made anti-matter.
The twin magnetic field of the earth spinning on the twin magnets of the six planets is called the spin field of the black hole. They react by fission fusion to create tiny magnetic field twins of different concentrations, each with opposite spins and 14 rays of opposite charge, trapped by the gits of fabrical spins, each different matter is made anti-matter.Which can never be kept the same amount because the black hole engine of the beam never conducts the same amount of electrified volts. For example, while traveling by plane, you have to land at a station before or after two Udayachals (the beginning of the day and the end of the night) and two Astachals (the beginning of the night and the end of the day). Nor is it possible to launch or land a spaceship. The material of the entire earth which is thought to be basic is created from the vortices of 14 magnetic fields of 7 planets, so the discovery of 7×14 = 98 basic materials is naturally possible. The total wealth of the Kuiper asteroid twin field in the planetary system is from the black hole field of these 98 matter and antimatter beams. Since the earth is created twinly on the twin fields of 6 planets. All of which twin matter is the planetary system we live in. Among the entire creation of the twin fields of the universe, we mankind are the best, says the Creator. Overall, there is scientific evidence for the extinction of civilization once again before the end times. We have come to know the subject of absolute science theory, Almighty God is teaching us. I am writing this on my Facebook page. But I know about the range of knowledge. I am a lesser known servant of Allah and an insignificant ummah of Prophet Mohammad (PBUH). This last age will last for a long time if the world civilization takes urgent steps like the application of the theory of Rakim University. Greece is burning. The surface of the opposite Earth's black hole is approaching and burning up. Sparking is seen in the sky when these frictions occur. Which causes meteor showers. Many proofs of impending doom have emerged from Rakim University's research lab. The web site has been launched since yesterday. Although Bangladeshi scientists are publishing in Bengali language and translating it in English. If there is a mistake in English literature, I hope that the friends of the world will explain it from a Bangladeshi or a Bengali speaker. People of Bangladesh and West Bengal of India are spread all over the world.
ন্যাচারালি ৯৮ টি এবং এর বেশি নয়,মৌলিক পদার্থ আবিস্কারের ফ্যাক্ট
ছয়টি গ্রহের টুইন ম্যাগনেটের উপর পৃথিবীর টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড যে স্পিন করছে এসবকে ব্ল্যাক হোলের স্পিন ফিল্ড বলে। এরা ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া করে বিভিন্ন কনসেন্ট্রেশনের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ম্যাগনেটিক ফিল্ড টুইন সৃষ্টি করে প্রতিটি স্পিনের বিপরীত স্পিন এবং ১৪ টি রশ্মির পরস্পর বিপরীত চার্জের ফেব্রিক্যাল স্পিনের গিট দিয়ে আটকে দিয়ে প্রতিটি ভিন্ন ভিন্ন ম্যাটার এন্টি ম্যাটার তৈরি করা হয়েছে। যা কখনো স্হায়ীভাবে একই পরিমাণ রশ্মির ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন বিদ্যুতায়িত ভোল্ট পরিচালনা করে না বলে একই পরিমাণ কখনো রাখা যায় না। যেমন প্লেনে পরিভ্রমণের সময় দুই উদয়াচল (দিবসের শুরু রাতের শেষ বিন্দু) ও দুই অস্তাচলের (রাতের শুরু দিনের শেষ বিন্দু) আগে পরে কোনো স্টেশনে ল্যান্ডিং করে থাকতে হয়। কিংবা স্পেসশিপ লঞ্চ করানো বা ল্যান্ডিং করা সম্ভব হয় না। সমগ্র পৃথিবীর পদার্থ যা মৌলিকভাবে ভাবা হয় তা ৭ টি গ্রহের ১৪টি ম্যাগনেটিক ফিল্ডের ঘূর্ণী থেকে সৃষ্টি হয় বলে ৭×১৪ = ৯৮ টি মৌলিক পদার্থ আবিস্কার ন্যাচারালি সম্ভব হয়েছে। প্ল্যানেটারী সিস্টেমের কাইপার এস্টরয়েড টুইন ফিল্ডের টোটাল সম্পদ এই ৯৮ টি ম্যাটার এবং এন্টি ম্যাটার বিমের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থেকে। যেহেতু ৬ টি গ্রহের টুইন ফিল্ডের উপর টুইনভাবে পৃথিবী তৈরি করা হয়েছে। যার সব টূুইন ম্যাটার আমাদের বসবাসের এই প্ল্যানেটারি সিস্টেম। মহাবিশ্বের টুইন ফিল্ডের সমগ্র সৃষ্টির মাঝে আমরা মানবজাতি সেরা, স্রষ্টা বলেছেন । সামগ্রিকভাবে শেষ জামানার আগে আর একটিবার সভ্যতা বিলুপ্তি হবার বিজ্ঞানভিত্তিক প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। পরম বিজ্ঞান তত্বের বিষয় আমরা জানতে পেরেছি মহান আল্লাহ আমাদের শিক্ষা দিচ্ছেন। এসব আমি লিখছি আমার ফেসবুক পেজে । কিন্তু আমারতো জ্ঞানের পরিসীমা সম্পর্কে জানা আছে। আমি সকলের চেয়ে কম জানা একজন অধম আল্লাহর বান্দা এবং নবীজি মোহাম্মদ (সা:) এর একজন নগণ্য উম্মত। এই শেষ জামানা আরও বহুকাল সময়জুড়ে টিকে থাকবে যদি রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরির এপ্লিকেশন মতো জরুরি পদক্ষেপ নিতো বিশ্ব সভ্যতা । গ্রীস পুড়ে যাচ্ছে। বিপরীত পৃথিবীর ব্ল্যাক হোলের সারফেস কাছে এসে ঘর্ষন করে পুড়িয়ে দিচ্ছে। এসব ঘর্ষন হলে আকাশে স্পার্কিং করতে দেখা যায়। যা উল্কা বৃষ্টি সংঘটিত করে। মহাবিপদ এগিয়ে আসার বহু প্রমাণ উত্থাপিত হয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ ল্যাব থেকে । ওয়েব সাইড চালু হয়েছে গতকাল থেকে। যদিও বাংলাদেশী বিজ্ঞানী বাংলা ভাষায় প্রকাশ করে ইংরেজীতে ট্রান্সলেটিং করে দেওয়া হচ্ছে। ইংরেজী সাহিত্যে ভুল থাকলে তা বাংলাদেশী বা বাংলা ভাষী কারো কাছে থেকে বিশ্ববাসী বন্ধুরা ব্যাখ্যা করে নিবেন আশা করি। বাংলাদেশের মানুষ এবং ভারতের পশ্চিম বঙ্গের মানুষ সমস্ত পৃথিবীতে ছড়িয়ে আছে।