What do electron pairs and positron pairs look like?
Electrons and positrons are viewed differently depending on the observer's field. In a negative black hole field, one sees electrons, while in a positive field, they appear as positrons. This distinction highlights the impact of magnetic polarity on visibility.
The electron beam pair is viewed as an electron. It is a single particle still thought of internationally. A person in a negative ionosphere black hole field sees an electron beam while a person in a positive charge field sees the electron as a positron beam.
To clarify the matter, you have to think about the east-west, north-south magnet of the earth. It is night in Bangladesh while it is day in Mexico in North America. Bangladesh is spinning in the opposite direction with one part in the direction. Mexico observes electron beam pairs trapped in black holes and Bangladesh observes dark matter if space is not electrified.Now if these two surfaces of the earth are made very small, a jute fiber like beam with a hole or black hole tunnels between them, it creates a north-south magnetic pole. North of which spins clockwise while south spins anti-clockwise although these are pairs.
The two parts in this fiber are east-west but one side will spin clockwise and the other side will spin anti-clockwise. Since the day is shown on the Mexico side, space will appear illuminated as the north magnet electron beam of the fiber is relative to the north or south black hole side.But the opposite side of the fiber tunnel will show a shadow of the black hole, or an ash-colored or dark matter, even though the fiber is nothing but anti-space matter suffused with black hole radiation. This is the positron side. (Think of a magnet on the north side of the scale)
While in Bangladesh, Mexico is the electron beam for the same fiber and Mexico is the positron metal side. Both spaces cannot be seen together. If seen then corona radiation or Sars Cove radiation will come out according to the filling of the space. For the black hole field with the smallest label, it will be effective in fields as large as that field.
If the iron metallic beam couple equal to a sheep equals the magnetic field couple in one direction, then the ship will be lost in the black hole through fission fusion reaction. However, space cannot be explained in this way. Because if the magnet pair is real, as opposed to east-west, north-south, it is a space whose interior is seven pairs plus one pair is equal to eight spaces.There is also an iron metallic space equal to a sheep, but if all the people of Bangladesh see clearly the volume equal to Bangladesh of Mexico, then two spaces will be lost to the black hole. In the solar and polar systems, the pair of rays will coordinate across the planet with the asteroid Kuiper Belt pair.
ইলেক্ট্রন যুগল এবং পজিট্রনের যুগল দেখতে কেমন
ইলেক্ট্রন রশ্মি যুগলকে দেখা হচ্ছে ইলেক্ট্রন হিসাবে।এটি একক কণা এখনও ভাবে আন্তর্জাতিকভাবে বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয়। একে নেগেটিভ আয়নোস্ফেয়ার ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের অধিবাসী ইলেক্ট্রন রশ্মি যখন দেখে তখন পজিটিভ চার্জ ফিল্ডের অধিবাসী দেখে ইলেক্ট্রনকে পজিট্রন রশ্মি হিসাবে।
বিষয়টি পরিস্কার করতে হলে পৃথিবীর পূর্ব-পশ্চিম,উত্তর-দক্ষিণ ম্যাগনেটকে নিয়ে ভাবতে হবে।বাংলাদেশে রাত যখন উত্তর আমেরিকার মেক্সিকোতে দিন।বাংলাদেশ যে ডাইরেশনে স্পিন করছে এক পার্ট নিয়ে মেক্সিকো বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করছে। মেক্সিকো ইলেক্ট্রন রশ্মির যুগল বন্দী ব্ল্যাক হোলে আর বাংলাদেশ ডার্ক ম্যাটার দেখছে যদি স্পেস বিদ্যুতায়িত না থাকে। এখন পৃথিবীর এই দুই পৃষ্ঠভাগকে খুব ছোট করে একটি পাটের আঁশের মতো রশ্মির মধ্যে ছিদ্র যুক্ত বা ব্ল্যাক হোল সূরঙ্গ তৈরি করলে এটি উত্তর-দক্ষিণের একটি চূম্বক দন্ড তৈরি করে। যার উত্তর ক্লক ওয়াইজ স্পিন করলে দক্ষিণ এন্টি ক্লক ওয়াইজ স্পিন করছে যদিও এসব যুগল।
এই আঁশের মধ্যে দুটি পার্ট পূর্ব পশ্চিমে থাকে কিন্তু একটি স্পিন করবে ক্লক ওয়াইজ অপর পৃষ্ট স্পিন করবে এন্টি ক্লকওয়াইজ। যেহেতু মেক্সিকো সাইডে দিন দেখানো হয়েছে সেখানে স্পেসটি আলোকিত দেখাবে আঁশের উত্তর ম্যাগনেট ইলেক্ট্রন রশ্মি হিসাবে বাংলাদেশের উত্তর বা দক্ষিণ ব্ল্যাক হোল সাইড সাপেক্ষে। কিন্তু আঁশের সূরঙ্গের বিপরীত পাশে ব্ল্যাক হোলের একটি ছায়া বা এ্যাশ কালার বা অন্ধকারের একটি ম্যাটার দেখাবে যদিও আঁশটি ব্ল্যাক হোলের রশ্মি দিয়ে প্যাঁচানো এন্টি স্পেস ম্যাটার ছাড়া কিছুই নয়। এটিই পজিট্রন সাইড। (আঁশের উত্তর দিকের ম্যাগনেটকে ভাবুন)
বাংলাদেশে যখন দিন মেক্সিকো একই তারের জন্য ইলেক্ট্রন রশ্মি আর মেক্সিকো পজিট্রন ধাতব সাইড।
বাংলাদেশে যখন দিন মেক্সিকো একই আঁশের জন্য ইলেক্ট্রন রশ্মি আর মেক্সিকো পজিট্রন ধাতব সাইড। উভয় স্পেস এক সাথে দেখা দেখা যাবে না। যদি দেখা যায় তাহলে করোনার রেডিয়েশন বা সার্স কোভের বেড়িয়েশন বেড়িয়ে আসবে স্পেসটির পূরত্ব অনুযায়ী। ক্ষুদ্রতম লেবেলের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের জন্য ঐ ফিল্ড যতোবড় ততোবড় ফিল্ডে তা কার্যকর হবে।
যদি একটি শীপের সমান লোহার মেটালিক রশ্মি যুগলের সমান হয় এক দিকের ম্যাগনেটিক ফিল্ড যুগল, তাহলেও ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া হয়ে ঐ জাহাজ ব্ল্যাক হোলে হারিয়ে যাবে জাহাজের মধ্যে যা কিছু থাকবে সব।যদিও এভাবে স্পেসের ব্যাখ্যা করা যায় না। কেননা পূর্ব-পশ্চিম,উত্তর-দক্ষিণকে বিপরীতভাবে ম্যাগনেট যুগল বাস্তব হলে তা একটি স্পেস যার অভ্যন্তরভাগ সাতটি যুগল যোগ একটি যুগল সমান আটটি স্পেসের যুগল হয়।যদি একটি শীপের সমান লোহার মেটালিক স্পেসও হয় তবে বাংলাদেশের সব মানুষ যদি এক সাথে মেক্সিকোর বাংলাদেশের সমান আয়তন স্পষ্ট দেখে তাহলে দুই স্পেস ব্ল্যাক হোলে হারাবে। সোলার ও পোলার সিস্টেমে রশ্মি যুগল সপ্তর্ষী মন্ডল জুড়ে সমন্বয় করবে এস্টরয়েড কাইপার বেল্ট যুগল দিয়ে।