Rubbish Einstein, Hawking, Planck technology civilization is on the verge of collapse
Rubbish Einstein, Hawking Plank technology civilization is going to fall. These parts are the two halves of the world. The theory of the mentioned three can be safely used if the two halves of the twin planetary black hole fields are made into anti-matter or anti-matter into combustible matter.
Rubbish Einstein, Hawking Plank technology civilization is going to fall. These parts are the two halves of the world. The theory of the mentioned three can be safely used if the two halves of the twin planetary black hole fields are made into anti-matter or anti-matter into combustible matter. Using their theory makes the living space radioactive. The antimatter comes out called dark matter. This dark matter creates the black hole field of viruses and bacteria.
Western Collapse Probable Black Hole Theory Analysis Report or Rakim University Analysis Report says. No one in the world has the power to cancel these reports. The university civilization of the current curriculum is moving towards a black hole. Two major anomalies in the space of a month make sense in an analysis of even more dire absolute science theories. Aurora seen in China. You understand where the line of Norway wants to come. Again today the weather report from Kolkata says that the typhoon in the China Sea is coming south of Everest. Which was known as Ghurnihar or Cyclone in a wide area with our Indian Ocean to the Arabian Sea. It is known as typhoon in countries east of China Sea and hurricane in America.
The rift of Tibetan Everest worries the world because the 70 degree Einstein Hawking Planck civilization is moving towards half of the total planetary world, or 70 degrees has started running towards 90 degrees. Saturn's rings are disappearing. The Moon is moving away from Europe North America.
And between India and China's natural fields of the black hole, China's industrialization has created a beam of serious positive charge compared to India. Due to which the spin of the black hole on both sides is less and more, this continental plate has split into two. And it's getting bigger.
Matter in the Southern Hemisphere and matter in the Northern Hemisphere move in opposite spins of the black hole dividing the Indian Ocean north and south along the equator. It is now also seen on the Tibetan tectonic plate. The typhoon moved into cyclone territory as the opposing spins of the black hole created a clear dividing line between India and China.
The creation of these factors is also dangerous for the UN headquarters area. Because it is in disputed US territory. Those who have finished extracting mineral resources, when will they fix their surface bed? By extracting minerals in new areas, they are also synthetic. The creation of these factors is also dangerous for the UN headquarters area. Because it is in disputed US territory. Those who have finished extracting mineral resources, when will they fix their surface bed? By extracting minerals in new areas, they are artificially increasing their surface size.
The whole of the West, along with certain countries of the East, the capitals, ports, etc. of all the countries are now 70 degrees territory. And which areas want to join them and disappear with them, can they write in the United Nations? Many areas of the West and Western-modeled East are on the way to massive humanitarian catastrophes.
Can you cut off half the electricity demand now? To completely limit the business of planes, ships, chemical industry? It has become mandatory. Chemical fertilizer factories and pesticide factories should be closed forever. At least one-third night of oxygenating plants should be planted along with fruit and food plants. Otherwise, the miningless vegetation will also burn to ashes.
As Quebec, Hawaii Island, Greece, Texas burned.
When will the United Nations do so much? Or heads of state?
রাবিশ আইনস্টাইন,হকিং প্ল্যাঙ্ক প্রযুক্তির সভ্যতা পতনের মুখে
রাবিশ আইনস্টাইন,হকিং প্ল্যাঙ্ক প্রযুক্তির সভ্যতা পতনের মুখে পরতে যাচ্ছে। এই অংশ দুই পৃথিবীর দুই অর্ধেক। যে দুই অর্ধেক চলে টুইন প্ল্যানেটারি ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের ম্যাটারকে এন্টি ম্যাটার বা এন্টি ম্যাটারকে ম্যাটার বানিয়ে আপনা আপনি দাহ্য পদার্থ তৈরি হলে উল্লেখিত তিনজনের থিওরি নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যায়। এদের থিওরি ব্যবহার করলে বসবাসের স্হান তেজস্ক্রিয় করে ফেলে। এন্টি ম্যাটার বেড়িয়ে আসে যাকে বলা হয় ডার্ক ম্যাটার। এই ডার্ক ম্যাটার ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে।
পাশ্চাত্যের পতন অবশ্যম্ভাবী ব্ল্যাক হোল থিওরির এনালাইসিস রিপোর্ট বা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনালাইসিস রিপোর্ট বলছে। এসব রিপোর্ট ক্যানসেল করার ক্ষমতা পৃথিবীতে কারো নেই। হু হু করে ব্ল্যাক হোলের দিকে এগিয়ে চলেছে বর্তমান ক্যারিকুলামের বিশ্ববিদ্যালয়ের সভ্যতা। এক মাসের মধ্যে আরও বড় দুটি ব্যতিক্রমী ঘটনা আরও ভয়াবহ পরম বিজ্ঞান তত্বের বিশ্লেষনে বোঝা যাচ্ছে। চীনে অরোরা দেখা গেছে। বুঝতেই পারছেন নরওয়ের লাইন কোথায় আসতে চাইছে। আবার আজকে কলকাতার আবহাওয়ার খবর বলছে চীন সাগরের টাইফুন এভারেস্টের দক্ষিণে আসছে। যা আমাদের ভারত মহাসাগরের সাথে আরব সাগর পর্যন্ত বিস্তীর্ন এলাকায় ঘূর্নিঝড় বা সাইক্লোন নামে পরিচিত ছিলো। চীন সাগর থেকে পূর্বের দেশগুলোয় টাইফুন এবং আমেরিকায় তা হারিকেন নামে পরিচিত।
তিব্বতীয় এভারেস্টের ফাটল চিন্তিত করে বিশ্বকে এজন্য যে ৭০ ডিগ্রির আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্কের সভ্যতার পৃথিবীর আয়তন বাড়লে যাই বাড়বে তা টোটাল প্ল্যানেটারির অর্ধেকের দিকে অগ্রসর হচ্ছে বা ৭০ ডিগ্রি দৌড়াতে শুরু করেছে ৯০ ডিগ্রির দিকে। শনির বলয় হারিয়ে যাচ্ছে। ইউরোপ উত্তর আমেরিকা থেকে চাঁদ সরে যাচ্ছে।
আর ভারত ও চীনের ব্ল্যাক হোলের ন্যাচারাল ফিল্ডের মধ্যে চীনের ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন মারাত্মক পজিটিভ চার্জের বীম তৈরি করেছে ভারতের তুলনায়। যে কারণে দুই দিকের ব্ল্যাক হোলের স্পিন কম বেশি হওয়ায় এই ভূখন্ডের প্লেট দুটি হয়ে ভাগ হয়ে গেছে। এবং ক্রমেই তা বড় হয়ে যাচ্ছে।
দক্ষিণ গোলার্ধের ম্যাটার আর উত্তর গোলার্ধের ম্যাটার বিষুব রেখা বরাবর ভারত মহাসাগর উত্তর ও দক্ষিণে বিভক্ত ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত স্পিনে চলাচল করে। এটি এখন তিব্বতীয় টেকটোনিক প্লেটেও দেখা যাচ্ছে। ভারত ও চীনের মধ্যে ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত স্পিন স্পষ্ট বিভক্তি রেখা তৈরি করেছে বলে টাইফুন সাইক্লোনের টেরিটোরিতে চলে এসেছে।
এসব কারণ সৃষ্টি জাতিসংঘ সদর দপ্তর এলাকার জন্যও বিপদজনক। কেননা এটি বিবদগ্রস্হ যুক্তরাষ্ট্রের টেরিটোরিতে অবস্হিত। খনিজ সম্পদ আহরন করে শেষ করে ফেলেছেন যারা তারা আর কবে তাদের সারফেসের বিছানা ঠিক করবে? নতুন নতুন এলাকায় খনিজ আহরন করে সেগুলোও কৃত্রিম করে ওদের সারফেসের সাইজ বড় করছে। পাশ্চাত্য সমগ্র, প্রাচ্যের নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশ সহ সকল দেশের রাজধানী, বন্দর, ইত্যাদি মিলে ৭০ ডিগ্রির টেরিটোরি এখন। আর কোন কোন এলাকা ওদের সাথে যোগ করে ওদেরকে সাথে নিয়ে বিলুপ্ত হয়ে যেতে চায়, জাতিসংঘে বসে লিখিত দিতে পারবে ওরা? বিশাল মানবিক বিপর্যয়ের পথে পাশ্চাত্য ও পাশ্চাত্যের মডেলে প্র্যাচ্যের অনেক এলাকা ।
পারবে কি এখনই অর্ধেক বিদ্যুতের চাহিদা বন্ধ করে দিতে? প্লেনের ব্যবসা,জাহাজের ব্যবসা,কেমিক্যাল ইন্ডাষ্ট্রি একেবারে সীমিত করে দিতে? এটি বাধ্যতামূলক হয়ে গেছে। রাসায়নিক সার কারখানা ও কীটনাশক তৈরির কারখানা চিরতরে বন্ধ করে দিতে হবে। ফলমূল আর খাবারের গাছের সাথে কমপক্ষে ওয়ান থার্ড রাতে অক্সিজেন দেয় উদ্ভিদ লাগাতেই হবে। নাহলে মিনিংলেস উদ্ভিদের বিন্যাসও পুড়ে ছাই হয়ে যাবে।
যেমনভাবে কুইবেক, হাওয়াই আইল্যান্ড,গ্রীস,টেক্সাস আগুনে পোড়ে।
এতোসব আর কবে করবে জাতিসংঘ? বা রাষ্ট্র প্রধানরা ?