Einstein, Hawking, Planck are rubbish. Clean them up by THE BLACK HOLE THEORY
Throw Einstein, Planck and Hawking rubbish in the dustbin quickly. Their light analysis and source debris are halving the twin worlds. These Einstein Hawking planks are such junk that they will vanish into the black hole.
Throw Einstein, Planck and Hawking rubbish in the dustbin quickly. Their light analysis and source debris are halving the twin worlds. These Einstein Hawking planks are such junk that they will vanish into the black hole.
Light has no speed.These are false theories. Light itself is the twin matter of creation. It is also twin and spins opposite to each other. which are positive-negative and negative-positive beams.They grow from the black hole as twins for a certain period of time to create the twin area with the twin ionosphere concentration of maximum volume and after this period disappear in the black hole through the anti-exist space way, thus the twin creation is going back and forth and promoting the purpose of creation.
The theory of light has been played by children like stupid children playing with Plancks, Einsteins and Hawkings. which embraces the extinction of civilization in institutionalization. Just as they have created a curse for civilization, the entire science faculty is in jeopardy.Civilization must know about science. Because if what is not science is not transformed into the definition of black hole science, the entire human civilization will have to suffer the consequences of the side effects of their application.
People are consuming chemical medicine when they are sick. And its side effects are causing other diseases and dying quickly, such is the failure in the application of all faculties of science. Research on light should be stopped. The faster you spin the twin matter of light, the faster the light cuts the surface creating a different artificial twin matter. Which makes half of the twin Earth's surface system a different artificial twin matter and loses its ability to produce the twin ionosphere it produces as the black hole cannot spin. As a result, everything separates into gaseous twin matter and vanishes into the black hole.And as the remaining twin surface system has twin earths, the twin planetary system or twin galaxy system or twin universe becomes half.
Rakim University,Prannathpur,Bangladesh has brought together all faculties in Black Hole Science. That is why the world's first Black Hole Science University has been established in Bangladesh. Its name is Rakim University Pranathpur Bangladesh. A science faculty degree certificate distribution without studying its online library is leading to destruction half twin earth or half twin planetary system.Over 80℅ of humanity lives in this Einstein, Planck, Hawking garbage. Stay away from these junks and clean up. Ensure the survival of human civilization.
আইনস্টাইন,হকিং, প্ল্যাঙ্ক আবর্জনা।এদের পরিস্কার করুন ব্ল্যাক হোল থিওরিতে
আইনস্টাইন প্ল্যাঙ্ক আর হকিং আবর্জনা ফেলে দিন দ্রুত। এদের আলোর বিশ্লেষন আর সূত্রের আবর্জনা অর্ধেক করে ফেলছে টুইন পৃথিবীকে। এই আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাকরা এমন আবর্জনা যে এরা বিলুপ্ত হয়ে যাবে ব্ল্যাক হোলে।
আলোর কোনো গতিবেগ নেই। এসব ভূয়া তত্ব।আলো নিজেই সৃষ্টির টুইন ম্যাটার। সে নিজেও টুইন এবং পরস্পর বিপরীতে স্পিন করে। যা পজিটিভ-নেগেটিভ এবং নেগেটিভ -পজিটিভ বিম। এরা ব্ল্যাক হোল থেকে টুইনভাবে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য টুইনভাবে সৃষ্টির উদ্দেশ্যে বেড় হয়ে ম্যাক্সিমাম আয়তন ব্যাপী টুইন আয়নোস্ফেয়ার কনসেন্ট্রেশন করে সৃষ্টির উদ্দেশ্য তৈরি করে আর এ নির্দিষ্ট সময়ের পরে ব্ল্যাক হোলে এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ওয়ের মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে যায়, এভাবে টুইন সৃষ্টি উভয় দিক থেকে যাওয়া আসা করছে।
আলো নিয়ে থিওরি থিওরি খেলা অবুঝ শিশুদের মতো ছেলে খেলা হয়েছে প্ল্যাঙ্ক,আইনস্টাইন হকিংয়ের মাধ্যমে। যা প্রাতিষ্ঠানিকীকরণে সভ্যতার বিলুপ্তিকে আলিঙ্গন করছে। এরা যেমন সভ্যতার জন্য অভিশাপ তৈরি করেছে তেমনি সমগ্র সাইন্স ফ্যাকাল্টি বিপদে পরে গেছে। সাইন্স সম্পর্কে জানতেই হবে সভ্যতাকে। কেননা যা সাইন্স হয়নি তাকে ব্ল্যাক হোল সাইন্সের সংজ্ঞায় রূপান্তর না হলে এদের প্রয়োগে যে সাইড ইফেক্ট হয়েছে তার পরিণতি ভোগ করতে হবে সম্পূর্ণ মানব সভ্যতাকে।
মানুষ অসুস্হ হলে কেমিক্যাল মেডিসিন খেয়ে ফেলছে। আর এর সাইড ইফেক্টে অন্যান্য রোগ সৃষ্টি হয়ে দ্রুত মারা যাচ্ছে যেমন, এমন অবস্হা হয়েছে সকল ফ্যাকাল্টির সাইন্সের প্রয়োগে। আলো নিয়ে গবেষণা বন্ধ হোক। আলোকে যতো স্পিডে স্পিন করাবেন আলো ততো বিপরীত গতিতে সারফেস কেটে ভিন্ন আর্টিফিশিয়াল টুইন ম্যাটার তৈরি করছে। যা টুইন পৃথিবীর সারফেস সিস্টেমের অর্ধেককে এভাবে ভিন্ন আর্টিফিশিয়াল টুইন ম্যাটার তৈরি করলে আর ব্ল্যাক হোল স্পিন করতে না পারায় ওর দ্বারা উৎপাদিত টুইন আয়নোস্ফেয়ার প্রস্তুত করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। ফলে সব কিছু আলাদা হয়ে গ্যাসিয়াস টুইন ম্যাটারে পরিণত হয় এবং বিলুপ্ত হয়ে যায়। আর বাঁকি টুইন সারফেস সিস্টেমে টুইন পৃথিবী থাকায় টুইন প্ল্যানেটারি সেস্টেম বা টুইন গ্যালাক্সি সিস্টেম বা টুইন মহাবিশ্ব অর্ধেকে পরিণত হয়।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়,প্রান্নাথপুর,বাংলাদেশ সব ফ্যাকাল্টিকে ব্ল্যাক হোল সাইন্সের মাধ্যমে এক স্হানে নিয়ে এসেছে। যে কারণে পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠা করে দেওয়া হয়েছে। এর নাম রাকীম ইউনিভার্সিটি প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ। এর অনলাইন লাইব্রেরী স্টাডি না করে কোনো সাইন্স ফ্যাকাল্টির ডিগ্রির সার্টিফিকেট বন্টন ধ্বংসের দিকে নিচ্ছে অর্ধেক টুইন পৃথিবী বা অর্ধেক টুইন প্ল্যানেটারী সিস্টেম। মানবসভ্যতার ৮০℅ এর উপরে বসবাস করে এই আইনস্টাইন, প্ল্যাঙ্ক , হকিং আবর্জনায়। এসব আবর্জনা থেকে দূরে থাকুন এবং পরিস্কার করুন। মানব সভ্যতার টিকে থাকা নিশ্চিত করুন।