Einstein, Hawking, and Planck missed science's true definition

Einstein's view of black holes as curved light is incorrect. Rakim University reveals light bends around black holes, creating twin fields. Current theories misrepresent this, causing scientific and civilizational errors.


Einstein Hawking Planck did not know the definition of science. No university could define any branch.

Yesterday, a group of students and teachers of a western university showed Einstein as their teacher and showed the distorted wave of the picture of black hole and said in the headline that Einstein had the correct idea of ​​black hole.

I was going to write something on that page but the western online magazine was no longer offered after a while as it moved from Google's time line.

Today I present it to the readers of Rakim University.

Einstein considered light to be a straight line. All his predecessors and successors have tried to develop the knowledge of human civilization by making formulas with this reality.

But there is no place in the twin field of the universe where there is no black hole and the light is bent by the magnitude of the black hole field rays in two opposite directions to create the maximum ionosphere and meet again in the black hole itself. At the beginning and end grom the smallest to the long period between birth and death, the twin thus starts from the south-north magnet and ends with the north-south magnet. This is the story of the discovery of black hole theory at Rakim University.

And at E=mc2, Einstein would make the light in a straight line and see the black hole as curved. These lazy minds are born with delusional thoughts. Thus, their theory has led to the decay of civilization. Throw these barren Einsteins in the dustbin. Since every creation is a twin, no definition of science has been created in any branch of current civilization, the research papers of these have been arranged on the Facebook page of evidence-based Rakim University so that human civilization can develop practical life with the definition of science.

All the students and teachers of the world's universities have become a burden to the world without knowing the definition of science. Civilization did not understand what was happening in Earth's twin space. Black hole field and anti-field exist space and anti-exist space twin ray point ray to infinite ray twin twisted against each other matter and planet system between the twins are following the rules of transmission line.

There is no star anywhere or it is not a star in the sense that it is called a star. These are twin beams of twin planets. They charge opposites and burn and show themselves as light. The twin universes appear to burn and light in opposite directions, twin matter of different sizes, or twin planetary and exoplanetary systems, due to the huge beams of opposite charges created by the fission-fusion of the twin field and anti-field fission of the oxygen nitrogen of the twin system of the Earth and their anti-field black holes.

Sky consists of surface and surface is connected to sky. One of the twins is seen and the other is not. Rakim University Bangladesh The dark matter theory is also being discovered and thus continues to inform everyone on Earth.

And some self-ranked universities are illiterate and teaching their country to disappear into a black hole.

If Einstein, Hawking, Max Planck were alive, they would be paralyzed by heart attack or brain damage. Because they could not think of themselves as anything but blacksmiths. Artificial civilization is not extinct yet.


আইনস্টাইন হকিং প্লাঙ্ক বিজ্ঞানের সংজ্ঞা জানতেন না। কোন শাখাকে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় সংজ্ঞায়িত করতে পারেনি।

গতকাল পশ্চিমা কোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল ছাত্র শিক্ষক আইনস্টাইনকে ওদের শিক্ষাগুরু হিসাবে সাব‍্যস্ত করতে গিয়ে ব্ল‍্যাক হোলের ছবির প‍্যাঁচানো ঢেউ দেখিয়ে হেড লাইনে বলছিলো আইনস্টাইন ব্ল‍্যাক হোলের সঠিক ধারনা পোষন করেছিলেন।

আমি ঐ পেজটিতে লিখবো কিছু কিন্তু ঐ পশ্চিমা অন লাইন ম‍্যাগাজিন গুগলের টাইম লাইন থেকে চলে যাওয়ায় আর দেওয়া হয়নি।

আজকে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠকদের জন‍্য তা তুলে ধরছি।

আইনস্টাইন আলোকে রেখা হিসাবে সরলরেখা ধরেছেন। ওর পূর্ববর্তী ও পরবর্তীরা সকলে এই বাস্তবতা দিয়ে সূত্র তৈরি করে মানব সভ‍্যতার জ্ঞানকে বিকশিত করার প্রয়াস চালিয়েছে।

কিন্তু মহাবিশ্বের টুইন ফিল্ডে এমন কোনো স্হান নেই যে যেখানে ব্ল‍্যাক হোল নেই আর আলোকে দুই দিকের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড রশ্মির মাত্রা দিয়ে দুই বিপরীত দিকে ফিল্ড তৈরি করে বাঁকিয়ে নিয়ে সর্বোচ্চ আয়নোস্ফেয়ার তৈরি করে আবার ব্ল‍্যাক হোলেই গিয়ে মিলিত হচ্ছে। ক্ষণ জন্ম-মৃত‍্যু থেকে দীর্ঘ সময়ের শুরু শেষে টুইন এভাবে দক্ষিণ-উত্তর ম‍্যাগনেট থেকে শুর হয়ে উত্তর-দক্ষিণ ম‍্যাগনেট হয়ে শেষ হয়ে যাচ্ছে। এটি রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল‍্যাক হোল থিওরি আবিস্কারের গল্প।

আর আইনস্টাইন E=mc2 এ আলোকে সরলরেখায় স্হাপন করে ব্ল‍্যাক হোলকে দেখবেন বাঁকা। এসব অলস মস্তিষ্ক প্রসূত বিভ্রান্তিকর চিন্তা চেতনা। এভাবে এদের থিওরি সভ‍্যতার পচন ধরিয়েছে। এসব অনুর্বর আইনস্টাইনদের ডাস্টবিনে ফেলে দিন। আবার প্রতিটি সৃষ্টি টুইন হওয়ায় বর্তমান সভ‍্যতার কোনো শাখায় বিজ্ঞানের সংজ্ঞা তৈরী হয়নি, এসবের রিসার্স পেপার প্রমাণ ভিত্তিক রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেসবুক পেজে সুবিন‍্যস্ত করে রাখা হয়েছে যেনো মানব সভ‍্যতা বিজ্ঞান বিষয়ের সংজ্ঞা নিয়ে ব‍্যবহারিক জীবনকে বিকশিত করতে পারে।

পৃথিবীর সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও শিক্ষক বিজ্ঞানের সংজ্ঞা না জেনে পৃথিবীর বোঝা হয়ে গেছে। পৃথিবীর টুইন স্পেসে কি ঘটছে তা বুঝতে পারেনি সভ‍্যতা। ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ডের এক্সিস্ট স্পেস ও এন্টি এক্সিস্ট স্পেসের টুইন রশ্মির বিন্দু রশ্মি থেকে অসীম রশ্মির টুইন পরস্পর বিপরীতে প‍্যাঁচানো সবকিছুর ম‍্যাটার ও গ্রহ সিস্টেমের টুইনের মাধ‍্যমে নির্দিষ্টভাবে ট্রান্সমিশন লাইনের নিয়ম মেনে চলছে ।

কোথাও স্টার নেই বা যে অর্থে স্টার বলা হয় তা স্টার নয়। এসব টুইন গ্রহের টুইন বিম। ওরা পরস্পর বিপরীতকে চার্জ করে পুড়ছে আর নিজেদের আলোকিত করে দেখাচ্ছে। পৃথিবীর টুইন সিস্টেমের অক্সিজেন নাইট্রোজেন ও এদের এন্টি ফিল্ড ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ডের ফিশন- ফিউশন থেকে যে বিপুল বিপরীত চার্জের বিম তৈরি হয় তা দিয়ে টুইন ইউনিভার্স পরস্পর বিপরীতভাবে পুড়ে আলোকিত দেখাচ্ছে, বিভিন্ন সাইজের টুইন ম‍্যাটার বা টুইন প্ল‍্যানেটারী ও এক্সো প্ল‍্যানেটারী সিস্টেম।

আকাশে সারফেস থাকে আর সারফেসে আকাশ সংযুক্ত আছে। টুইনের একটি দেখা যায় অপরটি দেখা যায় না। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ ডার্ক ম‍্যাটার থিওরিও আবিস্কার করায় তা দিয়ে এভাবে পৃথিবীর সবাইকে অবহিত করে চলেছে।

আর কিছু নিজেদের করা র‍্যাংকিংধারী বিশ্ববিদ্যালয় অশিক্ষিত হয়ে তাদের দেশকে ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্ত হওয়ার মতো পরিস্হিতির নিশ্চিত শিক্ষা দিচ্ছে।

আইনস্টাইন, হকিং, ম‍্যাক্স প্ল‍্যাঙরা জীবিত থাকলে এখন হার্ট এ‍্যাটাক অথবা ব্রেইন খারাপ হয়ে পঙ্গু হয়ে যেতো। কেননা ওরা নিজেদেরকে কামার ছাড়া আর কিছুই ভাবতে পারতো না। কৃত্রিম সভ‍্যতা এখনও বিলুপ্ত হয়নি।