Education did not begin in the West. North, South & East should be careful
Western technology and NASA's activities are immersing Earth in radioactive black hole fields, creating dangerous conditions. This theory, proposed by a Bangladeshi scientist, warns of potential global risks and urges urgent reevaluation.
Although there is a competition between NASA, the American space agency, and the European space agency, NASA news is now a viral news for the residents of both worlds every day and night. Which is immersing the whole earth in the covid-19 radioactive black hole field.
Let me give an example of this. Western civilization has made the Atlantic Ocean the most dangerous, along with the Indian Ocean. A Western-style artificial world of radioactive black holes twin fields dangerously dangerous as the seas near human contact are harbors and airports. US or British ships in the Mediterranean already sail through the black hole radiation their technology created 100 years ago.
Consider that the water of the Mediterranean Sea is completely a radioactive matter but a liquid. Here, a ship in these two countries is overloaded. But two-thirds of its volume is running through radioactive liquid. One-third of the head still does not sink because oxygen and nitrogen are still present. A black hole's oxygen nitrogen is a field created by a layer outside the black hole's radioactive field region of space and dark matter space in opposite Earth space. Which creates a black hole field overlay of tolerable peace around the tunnel-like alleyways. A black hole's reciprocating radio active field envelops it. Which is the safety blanket for the Earth between the planets or the safety belt of the Earth's two black hole fields of oxygen nitrogen label and certain organic matter.
The central black hole field of this security belt fission-fuses the Martian magnet on the eve of day or where night ends, becoming extremely strong at noon, with the north-south magnet becoming south-north at the noon dot point. As a result Earth's safety belt also reverses its magnet due to Mars' opposite space.
Earth is formed on the antiplatelet of Mars. Beneath Mars is the asteroid belt. This is the opposite of any of the four sides of a black hole that originates from planetary asteroids or comet meteoroids. But on the contrary it also resides within the earth in these four twin aspects.
As the asteroid moves north => south during the day, it moves south => north after noon. Again at night in the opposite direction at the same time. At the same time they will be seen as two opposing asteroids and meteors. Because the asteroid belt is called the anti-asteroid belt or the Kuiper belt.
These words continue to be related to the series of discussions in the past articles. That is why I am asking Bangladeshis to learn the new theories of this non-profit educational institution quickly. In addition, Western blacksmithing technology is going to be in great danger. They need to understand and give training through various workshops, what is science?
Because yesterday I saw a newspaper called Zoom Bangla wrote that NASA has changed the trajectory of a particle. The news was published seven days ago. A lot of rubbish in the world has been created by these western universities in their technological knowledge (because there was no theory of science). They thought that what they had seen through outer space outside the Earth's ionosphere was correct.What is learned from birth in the black hole field of Earth's safety net and seeing the same reverse in the black hole martian plate or black hole twin radiation field.
In the same way that day and night are the opposites of Earth's two space dark matter, NASA is also doing this in the sphere puzzle. NASA is sent from Kama civilization or Einstein Hawking Max Plaque civilization. These blacksmiths are doing this by learning what they have been taught. In this, Atlantic garbage will come maybe in Indian Ocean or China Sea or North Sea or South Sea etc.
When Israel uses missiles or iron domes or strikes as a terrorist group of terrorist planes somewhere or its alliance asks the Pentagon to attack with weapons, when the pentagons grow like the Aryan nation, fission fusion begins in the natural field of atomic radiation. These asteroids are formed from these. This means that the asteroid has passed through a radioactive or covid-19 region by consuming a mass charge of the same volume as seen.
But when armies like those Aryas enter a natural field, the charge they spend is asteroids. Now NASA has turned it and sent it to understand where? As NASA moves closer to the environment while their artificial inhabitants are constantly seeing the charge they consume as meteors and the charge they consume in the natural field as asteroids.Residents of the covid-19 field wait for the rest of their example, like a third-wake ship sinking into a black hole or sinking into a radioactive field.They are seeing the reflection of their character traits or daily activities.
In this way, without understanding the western civilization, they themselves thought that the Covid-19 field was not a health risk through the vaccine. Western society has become a cancer of the entire human race on its path to catastrophe.
Ask them to quickly acquire technology knowledge of Bangladeshi scientist's new theory by declaring NASA activities and any technology of western civilization to be abandoned immediately. All their wealth has become rubbish.
পাশ্চাত্যে শিক্ষা শুরু হয়নি,উত্তর দক্ষিণ,ও প্রাচ্যকে সতর্ক হতে হবে
নাসা আমেরিকান স্পেস এজেন্সী,ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সীর মধ্যে প্রতিযোগিতা থাকলেও নাসার খবর এখন প্রতি দিবস রাতের দুই পৃথিবীর বাসিন্দাদের জন্য ভাইরাল খবর। যা সমগ্র পৃথিবীকে কোভিড -১৯ তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের মধ্যে নিমজ্জিত করেই চলেছে।
বিষয়টির একটি উদাহরন দেই। পশ্চিমা সভ্যতা আটলান্টিক মহাসাগর যেহেতু সবচেয়ে বেশি বিপদজনক করে ফেলেছে এবং এর সাথে ভারত মহাসাগরও। মানুষের সাথে স্হলভাগের কাছাকাছি সাগরগুলো বন্দর ও এয়ারপোর্ট হওয়ায় ভয়ানক বিপদগ্রস্হ তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের পশ্চিমা আদলের কৃত্রিম পৃথিবী। ভূমধ্যসাগরের মধ্যে মার্কিন অথবা ব্লিটিশ জাহাজ এমনিতেই ব্ল্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় রশ্মির মধ্যে দিয়ে চলাচল করে যা ওদের প্রযুক্তির জন্য সৃষ্টি হয়েছে ১০০ বছর আগে।
মনে করুন ভূমধ্য সাগরের পানি সম্পূর্ণ একটি তেজস্ক্রিয় ম্যাটার কিন্তু একটি তরল পদার্থ এখানে এই দুদেশের একটি জাহাজ ওভার লোডেড হয়ে চলছে।কিন্তু এর আয়তনের তিনভাগের দুইভাগ রেডিও একটিভ তরলের মধ্যে দিয়ে চলছে। তিনভাগের এক ভাগ মাথা এখনো ডুবে যাচ্ছেনা অক্সিজেন নাইট্রোজেন এখনও আছে বলে। ব্ল্যাক হোলের অক্সিজেন নাইট্রোজেন এমন একটি ফিল্ড যা ব্ল্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় ফিল্ড এলাকার বাহির দিয়ে একটি স্পেস ও ডার্ক ম্যাটার স্পেসের বিপরীত পৃথিবীর স্পেসের প্রলেপ দিয়ে তৈরি করে রেখেছে। যা বহু সূরঙ্গ পথ অলি গলির মতো চলা রাস্তার চারিদিকে সহনীয় শান্তির ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের প্রলেপ তৈরি করে। ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত রেডিও এক্টিভ ফিল্ডকে ঢেকে রাখে। যা গ্রহ সমুহের মধ্যে পৃথিবীর জন্য নিরাপত্তা চাদর বা অক্সিজেন নাইট্রোজেনের লেবেল ও নির্দিষ্ট জৈব পদার্থের পৃথিবীর দুই ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের নিরাপত্তা বেষ্টনী।
এই নিরাপত্তা বেষ্টনীর কেন্দ্রীয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ড মঙ্গল গ্রহের যে ম্যাগনেটকে ফিশন ফিউশন করে দিবস শুরুর প্রাক্কালে বা যেখানে রাত শেষ করেছিলো তা দুপুরে গিয়ে অত্যন্ত শক্তিশালী হয়ে দুপুরের ডট পয়েন্টে উত্তর দক্ষিণ ম্যাগনেট দক্ষিণ উত্তর হয়ে যায়। ফলে পৃথিবীর নিরাপত্তা বেষ্টনী একইভাবে মঙ্গলের বিপরীত স্পেসের কারণে পৃথিবীও ওর ম্যাগনেট উল্টাভাবে পরিবর্তন করে।
পৃথিবী তৈরি হয়ে আছে মঙ্গলের এন্টি প্লেটে। মঙ্গলের নীচে আছে এস্টরয়েড বেল্ট।এটিই ব্ল্যাক হোলের চারটি দিকের গ্রহ গ্রহাণুর বা ধূমকেতু মিটিওরয়েডের উৎপত্তির যে কোনো একটির বিপরীত দেখে থাকি। কিন্তু বিপরীতভাবে তা পৃথিবীর ভিতরেও থাকে এই চারটি যুগল দিক ।
দিবসে এস্টরয়েড যখন উত্তর =>দক্ষিণে চলাচল করে তা দুপুর পর হতে দক্ষিণ => উত্তরে চলে। আবার রাত একই সময়ে বিপরীত ডাইরেকশনে। এদের একই সময়ে দুই বিপরীতে গ্রহাণু ও উল্কা হিসাবে দেখবে। কেননা অস্তাচলের পরে এস্টরয়েড বেল্ট এন্টি এস্টরয়েড বেল্ট হয় বা কাইপার বেল্ট বলা হয় যাকে।
এসব কথা অতীতের আর্টিকেলগুলোর ধারাবাহিক আলোচনার সাথে সম্পৃক্ত হয়ে চলেছে। এজন্যই দ্রুত বাংলাদেশী এই নন প্রফিট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন থিওরিগুলো দ্রুত শিখে ফেলতে বলছি। এছাড়া মহাবিপদে ফেলতে যাচ্ছে পশ্চিমা কামার প্রযুক্তি। ওদের বুঝাতে হবে এবং বিভিন্ন ওয়ার্কসপ করে ট্রেনিং দিতে হবে বিজ্ঞান আসলে কি?
কেননা গতকাল দেখলাম জুম বাংলা নামে একটি পত্রিকা লিখেছে নাসা একটি গ্রণাণুর গতিপথ বদলে দিয়েছে। খবরটি সাতদিন আগের প্রকাশিত। পৃথিবীতে বহু আবর্জনা এসব পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয় ওদের প্রযুক্তি জ্ঞানে (বিজ্ঞানের কোনো থিওরি ছিলো না বলে) তৈরি করে ফেলেছে। এসবকে মনে করেছে পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারের বাহিরে আউটার স্পেস দিয়ে এতো দিন যা দেখেছে তা সঠিক ছিলো। পৃথিবীর নিরাপত্তা বেষ্টনীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে জন্ম থেকে যা শিখেছে আর ব্ল্যাক হোলের মঙ্গলের প্লেটে বা ব্ল্যাক হোল টুইন তেজস্ক্রিয় ফিল্ডের মধ্যে একইভাবে বিপরীতভাবে দেখছে।
একইভাবে দিবস রাতের পৃথিবীর দুই স্পেস ডার্ক ম্যাটার হিসাবে একে অপরের বিপরীতের মতো নাসাও গোলক ধাঁধায় এসব করছে। নাসা প্রেরিত হয়েছে কামার সভ্যতা বা আইনস্টাইন হকিং ম্যাক্স প্ল্যাক সভ্যতা থেকে। এসব ব্ল্যাক স্মিথরা যা শিখিয়েছে তা শিখে এসব করছে। এতে আটলান্টিকের আবর্জনা আসবে হয়তো ভারত মহাসাগরে বা চীন সাগরে বা উত্তর সাগরে বা দক্ষিন সাগরে ইত্যাদি।
ইসরাইল যখন ক্ষেপনাস্ত্র প্রয়োগ বা আয়রন ডোম ব্যবহার করে অথবা জঙ্গি বিমাণের জঙ্গি গোষ্ঠী হয়ে হামলা চালায় কোথাও কিংবা এর এলায়েন্স কোথাও পেন্টাগনকে অস্ত্র নিয়ে হামলা করতে বলে তখন পেন্টাগণ আর্য জাতির মতো বেড় হলেই পরমাণুর রশ্মির ন্যাচারাল ফিল্ডে ফিশন ফিউশন শুরু হয়ে যায়। এসব থেকে এসব গ্রহাণু তৈরি হয়। এর মানে যে পরিমাণ আয়তনের গ্রহাণু দেখেছে সেই পরিমাণের ভরের চার্জ খরচ করে একটি তেজস্ক্রিয় বা কোভিড -১৯ এলাকা অতিক্রম করেছে।
কিন্তু ঐ আর্যদের মতো সৈন্যগুলো যখন কোনো ন্যাচারাল ফিল্ডে প্রবেশ করে তখন যে চার্জ খরচ হয় তা হয় গ্রহাণু । এখন নাসা সেটি ঘুরিয়ে দিয়ে কোথায় পাঠিয়েছে বুঝতে পেরেছেন? নাসার মতো পরিবেশের কাছাকাছি চলে যায় যখন ওদের কৃত্রিম অধিবাসী তখন যে চার্জ খরচ করে তা উল্কা দেখে আর ন্যাচারাল ফিল্ডে যে চার্জ খরচ করে তা গ্রহাণু হিসাবে প্রতিনিয়ত দেখছে।
ওদের সেই উদাহরনের ভূমধ্য সাগরের এক তৃতীয়াংশ জেগে থাকা জাহাজ সম্পূর্ণ ব্ল্যাক হোলে নিমজ্জিত হওয়া বা তেজস্ক্রিয় ফিল্ডে ডুবে যাওয়ার মতো বাঁকি সময় অপেক্ষা করছে কোভিড-১৯ ফিল্ডের অধিবাসীরা। ওরা ওদের চারিত্রিক বৈশিষ্ঠের বা দৈন্দন্দিন এক্টিভিটির প্রতিফলন দেখছে।
এভাবে পশ্চিমা সভ্যতা না বুঝে নিজেরা ভ্যাকসিনের মাধ্যমে কোভিড-১৯ ফিল্ডকে স্বাস্হ্য ঝুঁকি হয়নি ভেবে নিয়েছিলো। মহাবিপদের পথে পশ্চিমা জনগোষ্ঠী সমগ্র মানবজাতির ক্যানসারে পরিণত হয়েছে।
নাসার কার্যক্রম এবং পশ্চিমা সভ্যতার যে কোনো প্রযুক্তিকে অবিলম্বে পরিত্যাক্ত ঘোষনা করে ওদের দ্রুত বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর নতুন থিওরি সম্পর্কে প্রযুক্তির জ্ঞান অর্জন করতে বলুন। ওদের সব সম্পদ আবর্জনা হয়ে গেছে।